বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ব্রহ্মাণ্ডের প্রতিনিয়ত সম্প্রসারণে একটি অজানা বৈশিষ্ট্য কাজ করছে। এই বৈশিষ্ট্যটি আমাদের বর্তমান ধারণাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।
নাসার সবচেয়ে শক্তিশালী জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের নতুন পর্যবেক্ষণ এই রহস্যকে আরও ঘনীভূত করেছে। বিজ্ঞানীরা মত দিয়েছেন, টেলিস্কোপটি ব্রহ্মাণ্ডের গভীর এক গোপন বিষয় উদ্ঘাটনের সম্ভাবনা তৈরি করেছে।
বিগত কয়েক বছর ধরে বিজ্ঞানীরা লক্ষ্য করেছেন, অতীতের তুলনায় বর্তমানে ব্রহ্মাণ্ড অনেক দ্রুত গতিতে সম্প্রসারিত হচ্ছে। তবে এর কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এর ফলাফল কী, সেটাও এখনো অজানা।
নাসার আগের হাবল স্পেস টেলিস্কোপও এই অপ্রত্যাশিত সম্প্রসারণের কিছু প্রমাণ দিয়েছিল। কিন্তু এবার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ সেই তথ্যগুলো নিশ্চিত করেছে। এর ফলে বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত হয়েছেন, এটি কোনো যান্ত্রিক ত্রুটি নয়, বরং ব্রহ্মাণ্ডে সত্যিই অজানা কোনো কিছু ঘটছে।
এই পর্যবেক্ষণ সম্পর্কে নতুন গবেষণাপত্রের প্রধান লেখক অ্যাডাম রিস বলেছেন, ‘ব্রহ্মাণ্ডের সম্প্রসারণের পর্যবেক্ষণ করা হার এবং স্ট্যান্ডার্ড মডেলের পূর্বাভাসের মধ্যে যে পার্থক্য দেখা যাচ্ছে, তা নির্দেশ করে যে আমাদের বর্তমান ধারণাগুলো অসম্পূর্ণ হতে পারে। হাবল এবং ওয়েব উভয় টেলিস্কোপ একই ফলাফল নিশ্চিত করায়, আমাদের এখন এই সমস্যাকে গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে। এটি একদিকে চ্যালেঞ্জ, আবার অন্যদিকে ব্রহ্মাণ্ড সম্পর্কে আরও জানার একটি অসাধারণ সুযোগ।’
নতুন পর্যবেক্ষণ নিয়ে গবেষণাপত্রটি প্রকাশিত হয়েছে দ্য অ্যাস্ট্রোফিজিক্যাল জার্নাল-এ।
সোমবার যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক দ্য ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, বিজ্ঞানীরা নতুন পর্যবেক্ষণকে ভবিষ্যতের গবেষণার ভিত্তি হিসেবে কাজে লাগিয়ে এর মূল কারণ উদ্ঘাটনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, ব্রহ্মাণ্ডের প্রতিনিয়ত সম্প্রসারণে একটি অজানা বৈশিষ্ট্য কাজ করছে। এই বৈশিষ্ট্যটি আমাদের বর্তমান ধারণাকে প্রশ্নবিদ্ধ করছে।
নাসার সবচেয়ে শক্তিশালী জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপের নতুন পর্যবেক্ষণ এই রহস্যকে আরও ঘনীভূত করেছে। বিজ্ঞানীরা মত দিয়েছেন, টেলিস্কোপটি ব্রহ্মাণ্ডের গভীর এক গোপন বিষয় উদ্ঘাটনের সম্ভাবনা তৈরি করেছে।
বিগত কয়েক বছর ধরে বিজ্ঞানীরা লক্ষ্য করেছেন, অতীতের তুলনায় বর্তমানে ব্রহ্মাণ্ড অনেক দ্রুত গতিতে সম্প্রসারিত হচ্ছে। তবে এর কারণ সম্পর্কে নিশ্চিত হওয়া যায়নি। এর ফলাফল কী, সেটাও এখনো অজানা।
নাসার আগের হাবল স্পেস টেলিস্কোপও এই অপ্রত্যাশিত সম্প্রসারণের কিছু প্রমাণ দিয়েছিল। কিন্তু এবার জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপ সেই তথ্যগুলো নিশ্চিত করেছে। এর ফলে বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত হয়েছেন, এটি কোনো যান্ত্রিক ত্রুটি নয়, বরং ব্রহ্মাণ্ডে সত্যিই অজানা কোনো কিছু ঘটছে।
এই পর্যবেক্ষণ সম্পর্কে নতুন গবেষণাপত্রের প্রধান লেখক অ্যাডাম রিস বলেছেন, ‘ব্রহ্মাণ্ডের সম্প্রসারণের পর্যবেক্ষণ করা হার এবং স্ট্যান্ডার্ড মডেলের পূর্বাভাসের মধ্যে যে পার্থক্য দেখা যাচ্ছে, তা নির্দেশ করে যে আমাদের বর্তমান ধারণাগুলো অসম্পূর্ণ হতে পারে। হাবল এবং ওয়েব উভয় টেলিস্কোপ একই ফলাফল নিশ্চিত করায়, আমাদের এখন এই সমস্যাকে গুরুত্বের সঙ্গে নিতে হবে। এটি একদিকে চ্যালেঞ্জ, আবার অন্যদিকে ব্রহ্মাণ্ড সম্পর্কে আরও জানার একটি অসাধারণ সুযোগ।’
নতুন পর্যবেক্ষণ নিয়ে গবেষণাপত্রটি প্রকাশিত হয়েছে দ্য অ্যাস্ট্রোফিজিক্যাল জার্নাল-এ।
সোমবার যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক দ্য ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, বিজ্ঞানীরা নতুন পর্যবেক্ষণকে ভবিষ্যতের গবেষণার ভিত্তি হিসেবে কাজে লাগিয়ে এর মূল কারণ উদ্ঘাটনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
নিয়মিত আকাশপথে ভ্রমণ করা যাত্রীদের জন্য টার্বুলেন্স বা ঝাঁকুনি কোনো নতুন অভিজ্ঞতা নয়। শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে চলমান বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের ইতিহাসে এই টার্বুলেন্স মোকাবিলায় ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও চিকিৎসাক্ষেত্রে অগ্রণী কিছু ভবিষ্যৎদ্রষ্টা মনে করছেন, মানুষ এখন আর আগের মতো কেবল শতবর্ষ আয়ুর স্বপ্ন দেখছে না। বরং এমন এক সময় আসছে, যখন আমরা স্বাভাবিক আয়ুর চেয়ে ১০ গুণ বেশি সময়, অর্থাৎ হাজার বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারি।
১ দিন আগেআমাদের সূর্যের চেয়ে ৩৬০০ গুণ বেশি ভরের বিশালাকৃতির ব্ল্যাকহোল খুঁজে পেলেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া সবচেয়ে বড় ব্ল্যাকহোলগুলোর একটি এবং সম্ভবত সর্ববৃহৎ। ব্ল্যাকহোলটি অবস্থান করছে ‘কসমিক হর্সশু’ নামের একটি গ্যালাক্সির কেন্দ্রে, যা পৃথিবী থেকে প্রায় ৫০০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে।
১ দিন আগেপৃথিবীর বাইরের কোনো গ্রহে যদি একদিন মানুষের বসতি গড়তে হয়, তাহলে কেমন হবে সেই পরিবেশ? সেটা বোঝার চেষ্টা থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় তৈরি হয়েছিল ‘বায়োস্ফিয়ার ২’। তিন একরের বেশি জায়গাজুড়ে নির্মিত বিশাল কাচঘেরা ভবনটি যেন এক কৃত্রিম পৃথিবী।
২ দিন আগে