অনলাইন ডেস্ক
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ তো বটেই, বিশ্বজুড়েই বজ্রপাতের পরিমাণ বেড়ে গেছে। সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে বজ্রপাতে মৃত্যুর সংখ্যা, বিশেষ করে বাংলাদেশে। আর এই ভয়াবহ প্রাকৃতিক শক্তি নিয়ন্ত্রণে নতুন প্রযুক্তির ড্রোন আনার ঘোষণা দিয়েছে জাপানি একটি প্রযুক্তি কোম্পানি। এই ড্রোন বজ্রপাতকে নিজের দিকে আকর্ষণ করে এর গতিপথ বদলে দিতে পারে।
বিজ্ঞানবিষয়ক সংবাদমাধ্যম সায়েন্স অ্যালার্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাপানের টোকিওভিত্তিক প্রযুক্তি কোম্পানি নিপ্পন টেলিগ্রাফ অ্যান্ড টেলিফোন (এনটিটি) দাবি করেছে, তারা বিশ্বের প্রথম এমন ড্রোন তৈরি করেছে, যা বজ্রপাত আকর্ষণ করে সেটিকে নির্দিষ্ট পথে চালিত করতে পারে।
এনটিটির দাবি, এই ড্রোন অনেকটা উড়ন্ত বজ্রপাত নিরোধক যন্ত্রের মতো কাজ করে। এটি মেঘে ঢাকা আকাশের নিচ থেকে বিদ্যুতের ঝলকানিকে আকর্ষণ করতে পারে। বজ্রপাতের বিপুল পরিমাণ শক্তি শোষণ করার পরও ড্রোনটির বিশেষ ক্ষতি হয় না এবং এটি উড়তে সক্ষম থাকে।
তবে এনটিটির এই দাবি এখনো অন্য বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা করে দেখেননি। এনটিটি গ্রুপের দাবি সত্যি হলে এই প্রযুক্তি ভবিষ্যতে শহর ও গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোকে বজ্রপাতের ক্ষয়ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে পারবে।
প্রতি মিনিটে বিশ্বে প্রায় ৬ হাজার বার বজ্রপাত হয়। একটি বজ্রপাতে বনভূমি পুড়ে যেতে পারে, কংক্রিট ভেঙে যেতে পারে, গাছের গুঁড়িতে বিস্ফোরণ ঘটাতে পারে। এ ছাড়া, বিদ্যুতের তার গলে যাওয়া, ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম নষ্ট হওয়া এবং ব্যাপক বিদ্যুৎ-বিভ্রাটের মতো ঘটনা ঘটতে পারে।
ভবনে বজ্রপাত নিরোধক ব্যবস্থা কিছুটা সুরক্ষা দেয়। কিন্তু এনটিটি গ্রুপ তাদের নিজস্ব যোগাযোগ সরঞ্জাম রক্ষা করার জন্য বছরের পর বছর ধরে আরও উন্নত সমাধান নিয়ে কাজ করছে। ড্রোনটি দেখতে খুব আকর্ষণীয় না হলেও সংস্থাটি জানিয়েছে, তারা গত শীতে উত্তর গোলার্ধে আসল বজ্র মেঘের নিচে এর পরীক্ষা চালিয়েছে।
এনটিটি জানিয়েছে, ২০২৪ সালের ১৩ ডিসেম্বর জাপানের শিমানে প্রিফেকচারের পাহাড়ি এলাকায় ঝড়ের সময় এই ড্রোন পরীক্ষা করা হয়। সংস্থাটির দাবি অনুযায়ী, ড্রোনটি ৩০০ মিটার (৯৮৪ ফুট) উচ্চতায় উড়েছিল। এর সঙ্গে একটি পরিবাহী তার যুক্ত ছিল। তারটি মাটিতে থাকা একটি সুইচের সঙ্গে সংযুক্ত ছিল। সুইচটি চালু করলে তারের মধ্য দিয়ে বৈদ্যুতিক শক্তি প্রবাহিত হয়, যা ড্রোনটিকে বৈদ্যুতিকভাবে গ্রাউন্ডেড করে তোলে। এর ফলে ড্রোনটির চারপাশের বৈদ্যুতিক ক্ষেত্রের শক্তি বেড়ে যায় এবং বজ্রপাত আকর্ষিত ও নিয়ন্ত্রিত হয়।
কোম্পানিটির মতে, বজ্রপাতের পরও ড্রোনটি অক্ষত ছিল এবং উড়তে পেরেছে। তবে এর প্রতিরক্ষামূলক আবরণের কিছুটা অংশ গলে গিয়েছিল। বজ্রপাত আকর্ষণ বা নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানীরা শুধু বজ্রপাত নিরোধক ব্যবহার করেননি। সম্প্রতি কিছু বিজ্ঞানী লেজার ব্যবহার করে বজ্রপাতকে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা থেকে দূরে সরিয়ে দেওয়ার উপায় খুঁজে বের করেছেন।
লেজার ব্যবহার করে বজ্রপাতকে দূরে সরানোর ধারণাটি প্রথম ১৯৭৪ সালে প্রস্তাবিত হয়। তবে এই প্রস্তাব কার্যকর করতে কয়েক দশক পরীক্ষাগারে গবেষণা এবং প্রকৃত বজ্রপাতের ওপর বেশ কয়েকটি ব্যর্থ প্রচেষ্টা লেগেছে। লেজার-ব্যবস্থার বিপরীতে যে ড্রোনটি বজ্রপাত আকর্ষণ করে, সেটিকে বিদ্যুতের ক্ষতি থেকে সুরক্ষিত রাখতে হয়। এই সমস্যা সমাধানের জন্য এনটিটি গ্রুপ ড্রোনটিকে একটি ধাতব ‘ফ্যারাডে খাঁচায়’ আবদ্ধ করেছে। এই খাঁচা বিদ্যুৎকে ড্রোনের চারপাশে প্রবাহিত হতে সাহায্য করে, ফলে ভেতরের যন্ত্রাংশ সুরক্ষিত থাকে।
পরীক্ষাগারে দেখা গেছে, কৃত্রিম বজ্রপাত যা প্রাকৃতিক বজ্রপাতের চেয়ে পাঁচগুণ বেশি শক্তিশালী ছিল, সেটি দিয়ে আঘাত করার পরও এই খাঁচা ড্রোনটিকে অনেকটাই রক্ষা করতে পেরেছে। এনটিটি গ্রুপ এক বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, ‘এনটিটি ড্রোন উড়িয়ে শহর ও মানুষকে বজ্রপাতের ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে চায়। এসব ড্রোন সরাসরি বজ্রপাত সহ্য করার জন্য তৈরি। এটি বজ্রপাতের সম্ভাব্য স্থান সঠিকভাবে অনুমান করতে, সক্রিয়ভাবে বজ্রপাত ঘটাতে এবং নিরাপদে সেটিকে দূরে সরিয়ে দিতে সক্ষম।’
ক্রান্তীয় অঞ্চলের দেশগুলোতে বজ্রপাতের পরিমাণ বেশি দেখা যায়। তবে সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে, দূষণ ও জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে আগামী বছরগুলোতে বজ্রপাতের ঝুঁকি আরও বাড়তে পারে। বজ্রঝড়ের ক্ষয়ক্ষতি কমাতে নতুন প্রযুক্তি অবশ্যই স্বাগত। তবে এনটিটি গ্রুপ আরও এক ধাপ এগিয়ে গিয়ে বলছে, তারা বজ্রপাতের শক্তি কাজে লাগানোর উপায় খুঁজছে। ড্রোন ব্যবহার করে এই শক্তি পৃথিবীতে নিয়ে আসা হবে।
এই ধারণা শুনতে দারুণ হলেও এটি বর্তমানে সম্পূর্ণ তাত্ত্বিক পর্যায়ে। এত বিপুল পরিমাণ শক্তি সংগ্রহ করে সেটিকে ধীরে ধীরে আমাদের বর্তমান বিদ্যুৎব্যবস্থায় যুক্ত করার মতো ব্যাটারি এখনো তৈরি হয়নি। অতীতে কিছু বিজ্ঞানী বজ্রপাতের শক্তি সংগ্রহ করার ধারণাটিকে ‘আশাহত’ বলে অভিহিত করেছেন।
সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ তো বটেই, বিশ্বজুড়েই বজ্রপাতের পরিমাণ বেড়ে গেছে। সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে বজ্রপাতে মৃত্যুর সংখ্যা, বিশেষ করে বাংলাদেশে। আর এই ভয়াবহ প্রাকৃতিক শক্তি নিয়ন্ত্রণে নতুন প্রযুক্তির ড্রোন আনার ঘোষণা দিয়েছে জাপানি একটি প্রযুক্তি কোম্পানি। এই ড্রোন বজ্রপাতকে নিজের দিকে আকর্ষণ করে এর গতিপথ বদলে দিতে পারে।
বিজ্ঞানবিষয়ক সংবাদমাধ্যম সায়েন্স অ্যালার্টের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, জাপানের টোকিওভিত্তিক প্রযুক্তি কোম্পানি নিপ্পন টেলিগ্রাফ অ্যান্ড টেলিফোন (এনটিটি) দাবি করেছে, তারা বিশ্বের প্রথম এমন ড্রোন তৈরি করেছে, যা বজ্রপাত আকর্ষণ করে সেটিকে নির্দিষ্ট পথে চালিত করতে পারে।
এনটিটির দাবি, এই ড্রোন অনেকটা উড়ন্ত বজ্রপাত নিরোধক যন্ত্রের মতো কাজ করে। এটি মেঘে ঢাকা আকাশের নিচ থেকে বিদ্যুতের ঝলকানিকে আকর্ষণ করতে পারে। বজ্রপাতের বিপুল পরিমাণ শক্তি শোষণ করার পরও ড্রোনটির বিশেষ ক্ষতি হয় না এবং এটি উড়তে সক্ষম থাকে।
তবে এনটিটির এই দাবি এখনো অন্য বিজ্ঞানীরা পরীক্ষা করে দেখেননি। এনটিটি গ্রুপের দাবি সত্যি হলে এই প্রযুক্তি ভবিষ্যতে শহর ও গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামোকে বজ্রপাতের ক্ষয়ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে পারবে।
প্রতি মিনিটে বিশ্বে প্রায় ৬ হাজার বার বজ্রপাত হয়। একটি বজ্রপাতে বনভূমি পুড়ে যেতে পারে, কংক্রিট ভেঙে যেতে পারে, গাছের গুঁড়িতে বিস্ফোরণ ঘটাতে পারে। এ ছাড়া, বিদ্যুতের তার গলে যাওয়া, ইলেকট্রনিক সরঞ্জাম নষ্ট হওয়া এবং ব্যাপক বিদ্যুৎ-বিভ্রাটের মতো ঘটনা ঘটতে পারে।
ভবনে বজ্রপাত নিরোধক ব্যবস্থা কিছুটা সুরক্ষা দেয়। কিন্তু এনটিটি গ্রুপ তাদের নিজস্ব যোগাযোগ সরঞ্জাম রক্ষা করার জন্য বছরের পর বছর ধরে আরও উন্নত সমাধান নিয়ে কাজ করছে। ড্রোনটি দেখতে খুব আকর্ষণীয় না হলেও সংস্থাটি জানিয়েছে, তারা গত শীতে উত্তর গোলার্ধে আসল বজ্র মেঘের নিচে এর পরীক্ষা চালিয়েছে।
এনটিটি জানিয়েছে, ২০২৪ সালের ১৩ ডিসেম্বর জাপানের শিমানে প্রিফেকচারের পাহাড়ি এলাকায় ঝড়ের সময় এই ড্রোন পরীক্ষা করা হয়। সংস্থাটির দাবি অনুযায়ী, ড্রোনটি ৩০০ মিটার (৯৮৪ ফুট) উচ্চতায় উড়েছিল। এর সঙ্গে একটি পরিবাহী তার যুক্ত ছিল। তারটি মাটিতে থাকা একটি সুইচের সঙ্গে সংযুক্ত ছিল। সুইচটি চালু করলে তারের মধ্য দিয়ে বৈদ্যুতিক শক্তি প্রবাহিত হয়, যা ড্রোনটিকে বৈদ্যুতিকভাবে গ্রাউন্ডেড করে তোলে। এর ফলে ড্রোনটির চারপাশের বৈদ্যুতিক ক্ষেত্রের শক্তি বেড়ে যায় এবং বজ্রপাত আকর্ষিত ও নিয়ন্ত্রিত হয়।
কোম্পানিটির মতে, বজ্রপাতের পরও ড্রোনটি অক্ষত ছিল এবং উড়তে পেরেছে। তবে এর প্রতিরক্ষামূলক আবরণের কিছুটা অংশ গলে গিয়েছিল। বজ্রপাত আকর্ষণ বা নিয়ন্ত্রণে বিজ্ঞানীরা শুধু বজ্রপাত নিরোধক ব্যবহার করেননি। সম্প্রতি কিছু বিজ্ঞানী লেজার ব্যবহার করে বজ্রপাতকে গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা থেকে দূরে সরিয়ে দেওয়ার উপায় খুঁজে বের করেছেন।
লেজার ব্যবহার করে বজ্রপাতকে দূরে সরানোর ধারণাটি প্রথম ১৯৭৪ সালে প্রস্তাবিত হয়। তবে এই প্রস্তাব কার্যকর করতে কয়েক দশক পরীক্ষাগারে গবেষণা এবং প্রকৃত বজ্রপাতের ওপর বেশ কয়েকটি ব্যর্থ প্রচেষ্টা লেগেছে। লেজার-ব্যবস্থার বিপরীতে যে ড্রোনটি বজ্রপাত আকর্ষণ করে, সেটিকে বিদ্যুতের ক্ষতি থেকে সুরক্ষিত রাখতে হয়। এই সমস্যা সমাধানের জন্য এনটিটি গ্রুপ ড্রোনটিকে একটি ধাতব ‘ফ্যারাডে খাঁচায়’ আবদ্ধ করেছে। এই খাঁচা বিদ্যুৎকে ড্রোনের চারপাশে প্রবাহিত হতে সাহায্য করে, ফলে ভেতরের যন্ত্রাংশ সুরক্ষিত থাকে।
পরীক্ষাগারে দেখা গেছে, কৃত্রিম বজ্রপাত যা প্রাকৃতিক বজ্রপাতের চেয়ে পাঁচগুণ বেশি শক্তিশালী ছিল, সেটি দিয়ে আঘাত করার পরও এই খাঁচা ড্রোনটিকে অনেকটাই রক্ষা করতে পেরেছে। এনটিটি গ্রুপ এক বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, ‘এনটিটি ড্রোন উড়িয়ে শহর ও মানুষকে বজ্রপাতের ক্ষতি থেকে রক্ষা করতে চায়। এসব ড্রোন সরাসরি বজ্রপাত সহ্য করার জন্য তৈরি। এটি বজ্রপাতের সম্ভাব্য স্থান সঠিকভাবে অনুমান করতে, সক্রিয়ভাবে বজ্রপাত ঘটাতে এবং নিরাপদে সেটিকে দূরে সরিয়ে দিতে সক্ষম।’
ক্রান্তীয় অঞ্চলের দেশগুলোতে বজ্রপাতের পরিমাণ বেশি দেখা যায়। তবে সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে, দূষণ ও জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে আগামী বছরগুলোতে বজ্রপাতের ঝুঁকি আরও বাড়তে পারে। বজ্রঝড়ের ক্ষয়ক্ষতি কমাতে নতুন প্রযুক্তি অবশ্যই স্বাগত। তবে এনটিটি গ্রুপ আরও এক ধাপ এগিয়ে গিয়ে বলছে, তারা বজ্রপাতের শক্তি কাজে লাগানোর উপায় খুঁজছে। ড্রোন ব্যবহার করে এই শক্তি পৃথিবীতে নিয়ে আসা হবে।
এই ধারণা শুনতে দারুণ হলেও এটি বর্তমানে সম্পূর্ণ তাত্ত্বিক পর্যায়ে। এত বিপুল পরিমাণ শক্তি সংগ্রহ করে সেটিকে ধীরে ধীরে আমাদের বর্তমান বিদ্যুৎব্যবস্থায় যুক্ত করার মতো ব্যাটারি এখনো তৈরি হয়নি। অতীতে কিছু বিজ্ঞানী বজ্রপাতের শক্তি সংগ্রহ করার ধারণাটিকে ‘আশাহত’ বলে অভিহিত করেছেন।
প্রস্তর যুগে চীনের পূর্বাঞ্চলে সমাজের নেতৃত্বে ছিল নারী। সম্প্রতি প্রাপ্ত ডিএনএ বিশ্লেষণে উঠে এসেছে এমনই অভূতপূর্ব তথ্য। প্রায় সাড়ে ৪ হাজার আগের কঙ্কালের জিনগত উপাদান বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীরা জানতে পেরেছেন, সেই সময়কার সমাজ ছিল মাতৃতান্ত্রিক এবং সমাজের সদস্যরা অন্তত ১০ প্রজন্ম ধরে মায়ের বংশ অনুসারে...
১৫ ঘণ্টা আগেপ্রতি বছর নদী, সমুদ্র ও অন্য বিভিন্ন জলাশয় থেকে প্রায় ১ ট্রিলিয়ন মাছ ধরা হয়। এদের বেশির ভাগই খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তবে এই বিপুল-সংখ্যক মাছ ধরার পরে তাদের যে পদ্ধতিতে মারা হয়, তা অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, মাছকে পানি থেকে তোলার পর তারা গড়ে প্রায় ২২ মিনিট পর্যন্ত
৩ দিন আগেপৃথিবীর সবচেয়ে শুষ্ক মরুভূমিগুলোর কেন্দ্রে অবস্থিত আরব অঞ্চল একসময় সবুজে মোড়ানো স্বর্গোদ্যান ছিল। মরুপ্রধান অঞ্চল হলেও পৃথিবীর দীর্ঘ ইতিহাসে এই ভূমি নানা সময়ে আর্দ্র আবহাওয়ার দেখা পেয়েছে, আর তখনই সেখানে জন্ম নিয়েছে লেক-নদী, বনভূমি এবং জীববৈচিত্র্যের স্বর্গ। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণাপত্রে এমনটাই
৫ দিন আগেপ্রায় পাঁচ হাজার বছর আগে প্রাচীন মিশরে তৈরি একটি বুনন করা লিনেন পোশাক এখন বিশ্বের সর্বপ্রাচীন বুনন করা পোশাক জামা হিসেবে স্বীকৃত। কার্বন ডেটিংয়ের মাধ্যমে জানা গেছে, ‘তারখান ড্রেস’ নামে পরিচিত এই পোশাকটি ৩৫০০ থেকে ৩১০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের মধ্যে তৈরি হয়েছে।
৫ দিন আগে