প্রায় সব বয়সী মানুষই চকলেট পছন্দ করে। অনেকের মতে, চকলেট খেলে মন ভালো হয়ে যায়। বিজ্ঞান বলছে, কথাটি ভুল নয়। চকলেটের মধ্যে এমন উপাদান রয়েছে যা কিছু সময়ের জন্য মানুষের মনকে প্রফুল্ল রাখতে সাহায্য করে।
মন ভালো করতে চকলেটের উপাদানগুলো যেভাবে ভূমিকা রাখে:
ট্রাইটোফান
চকলেটের মধ্যে অল্প পরিমাণে ট্রাইটোফান নামের অ্যামিনো অ্যাসিড রয়েছে। মস্তিষ্কের সেরোটোনিন তৈরিতে ট্রাইটোফোন দরকার হয়। সেরোটোনিন নিঃসরণে মানুষের মধ্যে সুখের অনুভূতি তৈরি হয়।
ফেনিলেথাইলালানাইন
আকর্ষণ, উত্তেজনার মতো স্নায়বিক অনুভূতি তৈরি করে ফেনিলেথাইলালানাইন। এটি প্রেমে পড়ার প্রাথমিক উচ্ছ্বাসের মতো। এই ফেনিলেথাইলালানাইন চকলেটের মধ্যে পাওয়া যায়।
রাসায়নিকটি মস্তিষ্কে প্রাকৃতিকভাবে উপস্থিত ডোপামিনের সঙ্গে মিলে অ্যান্টি–ডিপ্রেসেন্ট (বিষণ্নতা প্রতিরোধী) হিসেবেও কাজ করে।
থিওব্রোমাইন
কোকোয়া এবং চকলেটে পাওয়া তিক্ত স্বাদের জন্য দায়ী থিওব্রোমাইন। এটি একটি দুর্বল উদ্দীপক যা ক্যাফেইনের পাশাপাশি কাজ করে হালকা ‘মাতাল’ অনুভূতি সৃষ্টি করে।
যুক্তরাষ্ট্রের সান দিয়েগোর নিউরোসায়েন্স ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানীরা বলছেন, চকলেটে এমন পদার্থ রয়েছে যা মস্তিষ্কে গাঁজার মতো প্রভাব তৈরি করে।
তবে একসঙ্গে ২৫ পাউন্ডের বেশি চকলেট খেলে মাতাল অবস্থা অনুভূত হতে পারে।
চকলেট খাওয়ার আরও যেসব সুফল রয়েছে:
বিজ্ঞানীরা বলছেন, ডার্ক চকলেট স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। চকলেটের মধ্যে যত বেশি কোকোয়া উপাদান থাকবে এর থেকে ফ্ল্যাভোনয়েড নামের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট তত বেশি পাওয়া যাবে। এসব অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্তনালি সুস্থ রাখে, হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমায় এবং উচ্চ রক্তচাপ ও ক্যানসার প্রতিরোধ করে।
তথ্যসূত্র: বিবিসি সায়েন্স ফোকাস
প্রায় সব বয়সী মানুষই চকলেট পছন্দ করে। অনেকের মতে, চকলেট খেলে মন ভালো হয়ে যায়। বিজ্ঞান বলছে, কথাটি ভুল নয়। চকলেটের মধ্যে এমন উপাদান রয়েছে যা কিছু সময়ের জন্য মানুষের মনকে প্রফুল্ল রাখতে সাহায্য করে।
মন ভালো করতে চকলেটের উপাদানগুলো যেভাবে ভূমিকা রাখে:
ট্রাইটোফান
চকলেটের মধ্যে অল্প পরিমাণে ট্রাইটোফান নামের অ্যামিনো অ্যাসিড রয়েছে। মস্তিষ্কের সেরোটোনিন তৈরিতে ট্রাইটোফোন দরকার হয়। সেরোটোনিন নিঃসরণে মানুষের মধ্যে সুখের অনুভূতি তৈরি হয়।
ফেনিলেথাইলালানাইন
আকর্ষণ, উত্তেজনার মতো স্নায়বিক অনুভূতি তৈরি করে ফেনিলেথাইলালানাইন। এটি প্রেমে পড়ার প্রাথমিক উচ্ছ্বাসের মতো। এই ফেনিলেথাইলালানাইন চকলেটের মধ্যে পাওয়া যায়।
রাসায়নিকটি মস্তিষ্কে প্রাকৃতিকভাবে উপস্থিত ডোপামিনের সঙ্গে মিলে অ্যান্টি–ডিপ্রেসেন্ট (বিষণ্নতা প্রতিরোধী) হিসেবেও কাজ করে।
থিওব্রোমাইন
কোকোয়া এবং চকলেটে পাওয়া তিক্ত স্বাদের জন্য দায়ী থিওব্রোমাইন। এটি একটি দুর্বল উদ্দীপক যা ক্যাফেইনের পাশাপাশি কাজ করে হালকা ‘মাতাল’ অনুভূতি সৃষ্টি করে।
যুক্তরাষ্ট্রের সান দিয়েগোর নিউরোসায়েন্স ইনস্টিটিউটের বিজ্ঞানীরা বলছেন, চকলেটে এমন পদার্থ রয়েছে যা মস্তিষ্কে গাঁজার মতো প্রভাব তৈরি করে।
তবে একসঙ্গে ২৫ পাউন্ডের বেশি চকলেট খেলে মাতাল অবস্থা অনুভূত হতে পারে।
চকলেট খাওয়ার আরও যেসব সুফল রয়েছে:
বিজ্ঞানীরা বলছেন, ডার্ক চকলেট স্বাস্থ্যের জন্য অনেক উপকারী। চকলেটের মধ্যে যত বেশি কোকোয়া উপাদান থাকবে এর থেকে ফ্ল্যাভোনয়েড নামের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট তত বেশি পাওয়া যাবে। এসব অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রক্তনালি সুস্থ রাখে, হৃদ্রোগের ঝুঁকি কমায় এবং উচ্চ রক্তচাপ ও ক্যানসার প্রতিরোধ করে।
তথ্যসূত্র: বিবিসি সায়েন্স ফোকাস
নিয়মিত আকাশপথে ভ্রমণ করা যাত্রীদের জন্য টার্বুলেন্স বা ঝাঁকুনি কোনো নতুন অভিজ্ঞতা নয়। শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে চলমান বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের ইতিহাসে এই টার্বুলেন্স মোকাবিলায় ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও চিকিৎসাক্ষেত্রে অগ্রণী কিছু ভবিষ্যৎদ্রষ্টা মনে করছেন, মানুষ এখন আর আগের মতো কেবল শতবর্ষ আয়ুর স্বপ্ন দেখছে না। বরং এমন এক সময় আসছে, যখন আমরা স্বাভাবিক আয়ুর চেয়ে ১০ গুণ বেশি সময়, অর্থাৎ হাজার বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারি।
১ দিন আগেআমাদের সূর্যের চেয়ে ৩৬০০ গুণ বেশি ভরের বিশালাকৃতির ব্ল্যাকহোল খুঁজে পেলেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া সবচেয়ে বড় ব্ল্যাকহোলগুলোর একটি এবং সম্ভবত সর্ববৃহৎ। ব্ল্যাকহোলটি অবস্থান করছে ‘কসমিক হর্সশু’ নামের একটি গ্যালাক্সির কেন্দ্রে, যা পৃথিবী থেকে প্রায় ৫০০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে।
১ দিন আগেপৃথিবীর বাইরের কোনো গ্রহে যদি একদিন মানুষের বসতি গড়তে হয়, তাহলে কেমন হবে সেই পরিবেশ? সেটা বোঝার চেষ্টা থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় তৈরি হয়েছিল ‘বায়োস্ফিয়ার ২’। তিন একরের বেশি জায়গাজুড়ে নির্মিত বিশাল কাচঘেরা ভবনটি যেন এক কৃত্রিম পৃথিবী।
২ দিন আগে