আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (আইএসএস) আটকে পড়া দুই নভোচারী সুনিতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোরকে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনতে মহাকাশের উদ্দেশে রওনা দিয়েছে ইলন মাস্কের ফ্যালকন ৯ রকেট। এ দুই মহাকাশচারী প্রায় ৩০০ দিন ধরে আইএসএসে অবস্থান করছেন। তাঁদের ফিরিয়ে আনতে গত শনিবার সকালে মহাকাশের উদ্দেশে রওনা দিয়েছে স্পেসএক্সের মহাকাশযান। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী বুধবার পৃথিবীতে ফিরে আসবেন এ দুই নভোচারী।
অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, মহাকাশচারীরা কত টাকা আয় করেন বা তাঁদের বেতন কেমন। চলুন, জেনে নেওয়া যাক।
নাসার অবসরপ্রাপ্ত নভোচারী ক্যাডি কোলম্যান জানিয়েছেন, নভোচারীদের অতিরিক্ত কাজের জন্য কোনো পারিশ্রমিক নেই। তাঁরা যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল কর্মচারী হিসেবে স্বাভাবিক বেতনের আওতায় থাকেন। মহাকাশে থাকাকালে তাঁদের খাওয়া-দাওয়া ও অন্যান্য প্রয়োজন নাসা বহন করে। তবে তাঁরা প্রতিদিনের জন্য একটি সামান্য ভাতা পান, মাত্র ৪ ডলার (প্রায় ৪৮০ টাকা)।
২০১০-১১ সালে ১৫৯ দিন মহাকাশে কাটানোর সময় ক্যাডি কোলম্যান ৬৩৬ ডলার (প্রায় ৭৬ হাজার ৩২০ টাকা) অতিরিক্ত পেয়েছিলেন। সেই হিসাবে, সুনিতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোর অতিরিক্ত ২৮৭ দিন আটকে থাকার কারণে আনুমানিক ১ হাজার ১৪৮ ডলার (প্রায় ১ লাখ ৩৭ হাজার ৭৬০ টাকা) পাবেন।
নাসা অবশ্য বলছে, তাঁদের ‘আটকে’ থাকা বলা যাবে না; কারণ, তাঁরা পুরো সময় সক্রিয়ভাবে মহাকাশ স্টেশনে কাজ করেছেন।
সুনিতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোর নাসার জিএস-১৫ পে গ্রেডের অন্তর্ভুক্ত। এটি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল কর্মীদের সর্বোচ্চ বেতনমান। জিএস-১৫ স্তরের বার্ষিক বেতন ১ লাখ ২৫ হাজার ১৩৩ ডলার থেকে ১ লাখ ৬২ হাজার ৬৭২ ডলার (প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ থেকে ১ কোটি ৯০ লাখ টাকা)।
৯ মাসের মিশনের জন্য তাঁরা আনুপাতিক হারে ৯৩ হাজার ৮৫০ ডলার থেকে ১ লাখ ২২ হাজার ৪ ডলার (প্রায় ১ কোটি ১২ লাখ থেকে ১ কোটি ৪৬ লাখ টাকা) বেতন পাবেন। এর সঙ্গে অতিরিক্ত ১ হাজার ১৪৮ ডলার যোগ করে মোট আয় দাঁড়াবে ৯৪ হাজার ৯৯৮ ডলার থেকে ১ লাখ ২৩ হাজার ১৫২ ডলার (প্রায় ১ কোটি ১৪ লাখ থেকে ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা)।
আরও খবর পড়ুন:
আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (আইএসএস) আটকে পড়া দুই নভোচারী সুনিতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোরকে পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনতে মহাকাশের উদ্দেশে রওনা দিয়েছে ইলন মাস্কের ফ্যালকন ৯ রকেট। এ দুই মহাকাশচারী প্রায় ৩০০ দিন ধরে আইএসএসে অবস্থান করছেন। তাঁদের ফিরিয়ে আনতে গত শনিবার সকালে মহাকাশের উদ্দেশে রওনা দিয়েছে স্পেসএক্সের মহাকাশযান। সবকিছু ঠিক থাকলে আগামী বুধবার পৃথিবীতে ফিরে আসবেন এ দুই নভোচারী।
অনেকের মনে প্রশ্ন জাগতে পারে, মহাকাশচারীরা কত টাকা আয় করেন বা তাঁদের বেতন কেমন। চলুন, জেনে নেওয়া যাক।
নাসার অবসরপ্রাপ্ত নভোচারী ক্যাডি কোলম্যান জানিয়েছেন, নভোচারীদের অতিরিক্ত কাজের জন্য কোনো পারিশ্রমিক নেই। তাঁরা যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল কর্মচারী হিসেবে স্বাভাবিক বেতনের আওতায় থাকেন। মহাকাশে থাকাকালে তাঁদের খাওয়া-দাওয়া ও অন্যান্য প্রয়োজন নাসা বহন করে। তবে তাঁরা প্রতিদিনের জন্য একটি সামান্য ভাতা পান, মাত্র ৪ ডলার (প্রায় ৪৮০ টাকা)।
২০১০-১১ সালে ১৫৯ দিন মহাকাশে কাটানোর সময় ক্যাডি কোলম্যান ৬৩৬ ডলার (প্রায় ৭৬ হাজার ৩২০ টাকা) অতিরিক্ত পেয়েছিলেন। সেই হিসাবে, সুনিতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোর অতিরিক্ত ২৮৭ দিন আটকে থাকার কারণে আনুমানিক ১ হাজার ১৪৮ ডলার (প্রায় ১ লাখ ৩৭ হাজার ৭৬০ টাকা) পাবেন।
নাসা অবশ্য বলছে, তাঁদের ‘আটকে’ থাকা বলা যাবে না; কারণ, তাঁরা পুরো সময় সক্রিয়ভাবে মহাকাশ স্টেশনে কাজ করেছেন।
সুনিতা উইলিয়ামস ও বুচ উইলমোর নাসার জিএস-১৫ পে গ্রেডের অন্তর্ভুক্ত। এটি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল কর্মীদের সর্বোচ্চ বেতনমান। জিএস-১৫ স্তরের বার্ষিক বেতন ১ লাখ ২৫ হাজার ১৩৩ ডলার থেকে ১ লাখ ৬২ হাজার ৬৭২ ডলার (প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ থেকে ১ কোটি ৯০ লাখ টাকা)।
৯ মাসের মিশনের জন্য তাঁরা আনুপাতিক হারে ৯৩ হাজার ৮৫০ ডলার থেকে ১ লাখ ২২ হাজার ৪ ডলার (প্রায় ১ কোটি ১২ লাখ থেকে ১ কোটি ৪৬ লাখ টাকা) বেতন পাবেন। এর সঙ্গে অতিরিক্ত ১ হাজার ১৪৮ ডলার যোগ করে মোট আয় দাঁড়াবে ৯৪ হাজার ৯৯৮ ডলার থেকে ১ লাখ ২৩ হাজার ১৫২ ডলার (প্রায় ১ কোটি ১৪ লাখ থেকে ১ কোটি ৪৭ লাখ টাকা)।
আরও খবর পড়ুন:
চাঁদে মরিচা ধরছে। আর এর জন্য দায়ী আমাদের পৃথিবী। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমনই এক চমকপ্রদ তথ্য প্রকাশ করেছেন। তাঁদের গবেষণায় দেখা , পৃথিবী থেকে চাঁদের দিকে ছুটে যাওয়া অক্সিজেন কণার প্রভাবে চাঁদের খনিজ পদার্থ হেমাটাইটে (haematite) রূপান্তরিত হচ্ছে।
১০ ঘণ্টা আগেঅর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় (৫৩ বছর) পর আবারও চাঁদের উদ্দেশে যাত্রা করতে চলেছে মানবজাতি। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে আর্টেমিস ২ নামের এই মিশনে চারজন নভোচারী চাঁদকে ঘিরে ১০ দিনের মিশনে অংশ নেবেন। ১৯৭২ সালে অ্যাপোলো ১৭-এর পর এই প্রথম কোনো নভোচারী পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথের বাইরে পা রাখবেন।
১ দিন আগেপ্রায় ৬ কোটি ৬০ লাখ বছর আগে পৃথিবীর বুকে ডাইনোসরদের রাজত্বের অবসান হয় এক ভয়ংকর গ্রহাণু আছড়ে পড়ার মাধ্যমে। প্রায় ১২ কিলোমিটার প্রস্থের একটি গ্রহাণু ঘণ্টায় প্রায় ৪৩ হাজার কিলোমিটার গতিতে পৃথিবীতে আঘাত হানে। এই সংঘর্ষের ফলে একের পর এক প্রাণঘাতী ঘটনা শুরু হয়। এটি শেষ পর্যন্ত পৃথিবীতে প্রায় ৭৫ শতাংশ প্রজ
২ দিন আগেপ্রাচীন মিসরীয়রা তাদের পিরামিডগুলোকে সুরক্ষিত করতে বিভিন্ন ব্যবস্থা নিয়েছিল। তবে অনেকেই মনে করেন বহিরাগতদের ঠেকাতে তারা পিরামিডের ভেতর ফাঁদ তৈরি করে রাখতেন। এই তথ্য কতটুকু সত্য তা নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বিজ্ঞান বিষয়ক ওয়েবসাইট লাইভ সায়েন্স।
৩ দিন আগে