অনলাইন ডেস্ক
চীন তাদের মহাকাশ গবেষণার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় শুরু করেছে। দেশটি এবার মহাকাশে পাঠিয়েছে ‘তিয়ানওয়েন-২’ নামের একটি মহাকাশযান। এই মিশনে তারা দুটি এমন মহাজাগতিক বস্তু অনুসন্ধানে যাবে, যেখানে আগে কোনো মহাকাশযান পৌঁছায়নি।
বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় দিবাগত রাত দেড়টায় সিচুয়ান প্রদেশের শিচাং স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে ‘লং মার্চ ৩ বি’ রকেটের মাধ্যমে মিশনটি যাত্রা শুরু করে। মিশনটি পরিচালনা করছে চীনা জাতীয় মহাকাশ প্রশাসন (সিএনসিএ)।
এর আগে ২০২০ সালে তিয়ানওয়েন-১ সফলভাবে মঙ্গল গ্রহে একটি অরবিটার ও রোভার পাঠিয়েছিল। এবার তিয়ানওয়েন-২-এর লক্ষ্য দুটি—প্রথমত, একটি গ্রহাণু থেকে নমুনা সংগ্রহ, এবং দ্বিতীয়ত, এক বিশেষ ধরনের ধূমকেতুর দিকে যাত্রা।
তিয়ানওয়েন-২ মিশনের প্রথম লক্ষ্য হলো একটি গ্রহাণু থেকে নমুনা সংগ্রহ করা। এই গ্রহাণুর নাম ‘কামোʻওআলেওয়া’ বা ২০১৬ এইচও৩। বিজ্ঞানীদের ধারণা, এটি চাঁদ থেকে ছিটকে আসা একটি অংশ হতে পারে। এটি পৃথিবীর আশপাশে একটি ‘কোয়াসি-স্যাটেলাইট’ হিসেবে ঘোরে।
তিয়ানওয়েন-২ এক বছর সময় নেবে এই গ্রহাণুর কাছে পৌঁছাতে। এরপর আরও এক বছর সেটির চারপাশে ঘুরে নমুনা সংগ্রহের উপযোগী জায়গা খুঁজবে। সফলভাবে নমুনা সংগ্রহ করতে পারলে সেটি আড়াই বছরের মধ্যে একটি ক্যাপসুলের মাধ্যমে পৃথিবীতে ফেরত পাঠানো হবে।
গ্রহাণুটি সম্পর্কে বলা হচ্ছে, এটি হয়তো চাঁদের একটি অংশ। কারণ, হাওয়াইয়ের প্যান-স্টারস টেলিস্কোপের মাধ্যমে এর প্রতিফলিত আলো বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এটি চাঁদের মতোই আলো প্রতিফলিত করে। তবে এটি সত্যিই চাঁদের খণ্ড কি না, তা জানতে নমুনা বিশ্লেষণ প্রয়োজন।
তিয়ানওয়েন-২ মহাকাশযান প্রথম এক বছর সময় নেবে গ্রহাণুটিতে পৌঁছাতে এবং পরবর্তী এক বছর সেখানে কক্ষপথে ঘুরে নমুনা সংগ্রহের জন্য সম্ভাব্য অবতরণ স্থানের খোঁজ করবে। এরপর একটি ক্যাপসুলের মাধ্যমে সংগ্রহ করা নমুনা পৃথিবীতে ফেরত পাঠাবে। পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হতে সময় লাগবে প্রায় আড়াই বছর।
নমুনা পৃথিবীতে পৌঁছে দেওয়ার পর তিয়ানওয়েন-২ আবার যাত্রা শুরু করবে ৩১১ পি/প্যান-স্টারস নামের এক ধূমকেতুর দিকে। এটি মেইন বেল্ট কমেট নামে পরিচিত। এটি মঙ্গল ও বৃহস্পতি গ্রহের মাঝামাঝি একটি কক্ষপথে ঘোরে এবং এর পেছনে ধূলিময় লেজ তৈরি হয়, যেটা সাধারণত ধূমকেতুদের ক্ষেত্রে দেখা যায়। সেখানে পৌঁছাতে সময় লাগবে আরও সাত বছর।
এই কমেট বা ধূমকেতু একধরনের ‘অ্যাকটিভ অ্যাস্টরয়েড’ বা সক্রিয় গ্রহাণু। এখন পর্যন্ত এ ধরনের বস্তু নিয়ে গবেষণা খুবই সীমিত। তাই এই ফ্লাই-বাই মিশন বিজ্ঞানীদের কাছে এক বড় সুযোগ।
লোয়েল অবজারভেটরির প্ল্যানেটারি সায়েন্স গবেষক ড. টেডি কারেটা বলছেন, ‘এ ধরনের বস্তুর বিস্তারিত অধ্যয়ন আমাদের সৌরজগৎ সম্পর্কে অনেক নতুন তথ্য দেবে। এ ধরনের জিনিস প্রথমবার কাছ থেকে দেখা মানেই নতুন কিছু আবিষ্কারের সুযোগ।’
কামোʻওআলেওয়া নামের এই ক্ষুদ্র গ্রহাণু ২০১৬ সালে হাওয়াইয়ের প্যান-স্টারস টেলিস্কোপে ধরা পড়ে। গবেষক বেন শার্কি ও তার দল ২০২১ সালে একটি গবেষণায় বলেন, এটি সম্ভবত চাঁদেরই একটি অংশ, যেটি কোনো প্রাচীন আঘাতে ছিটকে পড়ে যায়।
গ্রহাণুটির আকার তুলনামূলকভাবে অনেক ছোট—মাত্র ৪৬ থেকে ৫৮ মিটার। তুলনা করলে, নাসার ওসিরিস-রেক্স (OSIRIS-REx) মিশনে যে, ‘বেন্নু’ নামের গ্রহাণু থেকে নমুনা আনা হয়েছিল, তার উচ্চতা ছিল প্রায় ৪৯২ মিটার।
কামোʻওআলেওয়া পৃথিবীর কাছাকাছি থাকে—প্রায় ৯০ লাখ মাইল দূরে। এটি সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘোরে, তবে পৃথিবীর কাছাকাছি ঘোরার কারণে এটিকে কোয়াসি-স্যাটেলাইট বলা হয়।
ড. কারেটার মতে, যদি এটি সত্যিই চাঁদের অংশ হয়, তাহলে আমরা আরও এমন নমুনা শনাক্ত করতে পারব, যা চাঁদ থেকে এসেছে। আর যদি এটি শুধু চাঁদের মতো দেখতে হয়, তবে এটি কোথা থেকে এসেছে তা বোঝার সুযোগ মিলবে।
এই মিশনের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপও। শার্কির নেতৃত্বে একটি গবেষণায় ২০২৬ সালে এই টেলিস্কোপ ব্যবহার করে গ্রহাণুটিকে আরও বিশদভাবে পর্যবেক্ষণ করা হবে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, কামোʻওআলেওয়া যদি পৃথিবীতে আঘাত হানে, তবে এর ক্ষয়ক্ষতি হতে পারত ১৯০৮ সালের তুঙ্গুস্কা বিস্ফোরণের মতো। সে বছর ৩০ মিটার আকারের গ্রহাণু রাশিয়ার সাইবেরিয়ান জঙ্গলে আঘাত হেনেছিল, যার ফলে ২১৫০ বর্গকিলোমিটার বনভূমি ধ্বংস হয়।
এই ধরনের ছোট গ্রহাণুতে মহাকাশযানের অবতরণ অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। কারণ এর অভিকর্ষ অত্যন্ত কম এবং ঘূর্ণনের গতি অনেক বেশি। সঠিকভাবে মিশন চালাতে ভুলের কোনো সুযোগ নেই।
তিয়ানওয়েন-২ যদি সফলভাবে এই মিশন সম্পন্ন করতে পারে, তবে এটি হবে চীনের জন্য একটি যুগান্তকারী সাফল্য এবং বিশ্বের মহাকাশ গবেষণায় একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।
তথ্যসূত্র: সিএনএন
চীন তাদের মহাকাশ গবেষণার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় শুরু করেছে। দেশটি এবার মহাকাশে পাঠিয়েছে ‘তিয়ানওয়েন-২’ নামের একটি মহাকাশযান। এই মিশনে তারা দুটি এমন মহাজাগতিক বস্তু অনুসন্ধানে যাবে, যেখানে আগে কোনো মহাকাশযান পৌঁছায়নি।
বৃহস্পতিবার স্থানীয় সময় দিবাগত রাত দেড়টায় সিচুয়ান প্রদেশের শিচাং স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ কেন্দ্র থেকে ‘লং মার্চ ৩ বি’ রকেটের মাধ্যমে মিশনটি যাত্রা শুরু করে। মিশনটি পরিচালনা করছে চীনা জাতীয় মহাকাশ প্রশাসন (সিএনসিএ)।
এর আগে ২০২০ সালে তিয়ানওয়েন-১ সফলভাবে মঙ্গল গ্রহে একটি অরবিটার ও রোভার পাঠিয়েছিল। এবার তিয়ানওয়েন-২-এর লক্ষ্য দুটি—প্রথমত, একটি গ্রহাণু থেকে নমুনা সংগ্রহ, এবং দ্বিতীয়ত, এক বিশেষ ধরনের ধূমকেতুর দিকে যাত্রা।
তিয়ানওয়েন-২ মিশনের প্রথম লক্ষ্য হলো একটি গ্রহাণু থেকে নমুনা সংগ্রহ করা। এই গ্রহাণুর নাম ‘কামোʻওআলেওয়া’ বা ২০১৬ এইচও৩। বিজ্ঞানীদের ধারণা, এটি চাঁদ থেকে ছিটকে আসা একটি অংশ হতে পারে। এটি পৃথিবীর আশপাশে একটি ‘কোয়াসি-স্যাটেলাইট’ হিসেবে ঘোরে।
তিয়ানওয়েন-২ এক বছর সময় নেবে এই গ্রহাণুর কাছে পৌঁছাতে। এরপর আরও এক বছর সেটির চারপাশে ঘুরে নমুনা সংগ্রহের উপযোগী জায়গা খুঁজবে। সফলভাবে নমুনা সংগ্রহ করতে পারলে সেটি আড়াই বছরের মধ্যে একটি ক্যাপসুলের মাধ্যমে পৃথিবীতে ফেরত পাঠানো হবে।
গ্রহাণুটি সম্পর্কে বলা হচ্ছে, এটি হয়তো চাঁদের একটি অংশ। কারণ, হাওয়াইয়ের প্যান-স্টারস টেলিস্কোপের মাধ্যমে এর প্রতিফলিত আলো বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, এটি চাঁদের মতোই আলো প্রতিফলিত করে। তবে এটি সত্যিই চাঁদের খণ্ড কি না, তা জানতে নমুনা বিশ্লেষণ প্রয়োজন।
তিয়ানওয়েন-২ মহাকাশযান প্রথম এক বছর সময় নেবে গ্রহাণুটিতে পৌঁছাতে এবং পরবর্তী এক বছর সেখানে কক্ষপথে ঘুরে নমুনা সংগ্রহের জন্য সম্ভাব্য অবতরণ স্থানের খোঁজ করবে। এরপর একটি ক্যাপসুলের মাধ্যমে সংগ্রহ করা নমুনা পৃথিবীতে ফেরত পাঠাবে। পুরো প্রক্রিয়াটি সম্পন্ন হতে সময় লাগবে প্রায় আড়াই বছর।
নমুনা পৃথিবীতে পৌঁছে দেওয়ার পর তিয়ানওয়েন-২ আবার যাত্রা শুরু করবে ৩১১ পি/প্যান-স্টারস নামের এক ধূমকেতুর দিকে। এটি মেইন বেল্ট কমেট নামে পরিচিত। এটি মঙ্গল ও বৃহস্পতি গ্রহের মাঝামাঝি একটি কক্ষপথে ঘোরে এবং এর পেছনে ধূলিময় লেজ তৈরি হয়, যেটা সাধারণত ধূমকেতুদের ক্ষেত্রে দেখা যায়। সেখানে পৌঁছাতে সময় লাগবে আরও সাত বছর।
এই কমেট বা ধূমকেতু একধরনের ‘অ্যাকটিভ অ্যাস্টরয়েড’ বা সক্রিয় গ্রহাণু। এখন পর্যন্ত এ ধরনের বস্তু নিয়ে গবেষণা খুবই সীমিত। তাই এই ফ্লাই-বাই মিশন বিজ্ঞানীদের কাছে এক বড় সুযোগ।
লোয়েল অবজারভেটরির প্ল্যানেটারি সায়েন্স গবেষক ড. টেডি কারেটা বলছেন, ‘এ ধরনের বস্তুর বিস্তারিত অধ্যয়ন আমাদের সৌরজগৎ সম্পর্কে অনেক নতুন তথ্য দেবে। এ ধরনের জিনিস প্রথমবার কাছ থেকে দেখা মানেই নতুন কিছু আবিষ্কারের সুযোগ।’
কামোʻওআলেওয়া নামের এই ক্ষুদ্র গ্রহাণু ২০১৬ সালে হাওয়াইয়ের প্যান-স্টারস টেলিস্কোপে ধরা পড়ে। গবেষক বেন শার্কি ও তার দল ২০২১ সালে একটি গবেষণায় বলেন, এটি সম্ভবত চাঁদেরই একটি অংশ, যেটি কোনো প্রাচীন আঘাতে ছিটকে পড়ে যায়।
গ্রহাণুটির আকার তুলনামূলকভাবে অনেক ছোট—মাত্র ৪৬ থেকে ৫৮ মিটার। তুলনা করলে, নাসার ওসিরিস-রেক্স (OSIRIS-REx) মিশনে যে, ‘বেন্নু’ নামের গ্রহাণু থেকে নমুনা আনা হয়েছিল, তার উচ্চতা ছিল প্রায় ৪৯২ মিটার।
কামোʻওআলেওয়া পৃথিবীর কাছাকাছি থাকে—প্রায় ৯০ লাখ মাইল দূরে। এটি সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘোরে, তবে পৃথিবীর কাছাকাছি ঘোরার কারণে এটিকে কোয়াসি-স্যাটেলাইট বলা হয়।
ড. কারেটার মতে, যদি এটি সত্যিই চাঁদের অংশ হয়, তাহলে আমরা আরও এমন নমুনা শনাক্ত করতে পারব, যা চাঁদ থেকে এসেছে। আর যদি এটি শুধু চাঁদের মতো দেখতে হয়, তবে এটি কোথা থেকে এসেছে তা বোঝার সুযোগ মিলবে।
এই মিশনের সঙ্গে যুক্ত রয়েছে জেমস ওয়েব স্পেস টেলিস্কোপও। শার্কির নেতৃত্বে একটি গবেষণায় ২০২৬ সালে এই টেলিস্কোপ ব্যবহার করে গ্রহাণুটিকে আরও বিশদভাবে পর্যবেক্ষণ করা হবে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, কামোʻওআলেওয়া যদি পৃথিবীতে আঘাত হানে, তবে এর ক্ষয়ক্ষতি হতে পারত ১৯০৮ সালের তুঙ্গুস্কা বিস্ফোরণের মতো। সে বছর ৩০ মিটার আকারের গ্রহাণু রাশিয়ার সাইবেরিয়ান জঙ্গলে আঘাত হেনেছিল, যার ফলে ২১৫০ বর্গকিলোমিটার বনভূমি ধ্বংস হয়।
এই ধরনের ছোট গ্রহাণুতে মহাকাশযানের অবতরণ অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। কারণ এর অভিকর্ষ অত্যন্ত কম এবং ঘূর্ণনের গতি অনেক বেশি। সঠিকভাবে মিশন চালাতে ভুলের কোনো সুযোগ নেই।
তিয়ানওয়েন-২ যদি সফলভাবে এই মিশন সম্পন্ন করতে পারে, তবে এটি হবে চীনের জন্য একটি যুগান্তকারী সাফল্য এবং বিশ্বের মহাকাশ গবেষণায় একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচন করবে।
তথ্যসূত্র: সিএনএন
প্রস্তর যুগে চীনের পূর্বাঞ্চলে সমাজের নেতৃত্বে ছিল নারী। সম্প্রতি প্রাপ্ত ডিএনএ বিশ্লেষণে উঠে এসেছে এমনই অভূতপূর্ব তথ্য। প্রায় সাড়ে ৪ হাজার আগের কঙ্কালের জিনগত উপাদান বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীরা জানতে পেরেছেন, সেই সময়কার সমাজ ছিল মাতৃতান্ত্রিক এবং সমাজের সদস্যরা অন্তত ১০ প্রজন্ম ধরে মায়ের বংশ অনুসারে...
১৭ ঘণ্টা আগেপ্রতি বছর নদী, সমুদ্র ও অন্য বিভিন্ন জলাশয় থেকে প্রায় ১ ট্রিলিয়ন মাছ ধরা হয়। এদের বেশির ভাগই খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তবে এই বিপুল-সংখ্যক মাছ ধরার পরে তাদের যে পদ্ধতিতে মারা হয়, তা অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, মাছকে পানি থেকে তোলার পর তারা গড়ে প্রায় ২২ মিনিট পর্যন্ত
৩ দিন আগেপৃথিবীর সবচেয়ে শুষ্ক মরুভূমিগুলোর কেন্দ্রে অবস্থিত আরব অঞ্চল একসময় সবুজে মোড়ানো স্বর্গোদ্যান ছিল। মরুপ্রধান অঞ্চল হলেও পৃথিবীর দীর্ঘ ইতিহাসে এই ভূমি নানা সময়ে আর্দ্র আবহাওয়ার দেখা পেয়েছে, আর তখনই সেখানে জন্ম নিয়েছে লেক-নদী, বনভূমি এবং জীববৈচিত্র্যের স্বর্গ। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণাপত্রে এমনটাই
৫ দিন আগেপ্রায় পাঁচ হাজার বছর আগে প্রাচীন মিশরে তৈরি একটি বুনন করা লিনেন পোশাক এখন বিশ্বের সর্বপ্রাচীন বুনন করা পোশাক জামা হিসেবে স্বীকৃত। কার্বন ডেটিংয়ের মাধ্যমে জানা গেছে, ‘তারখান ড্রেস’ নামে পরিচিত এই পোশাকটি ৩৫০০ থেকে ৩১০০ খ্রিষ্টপূর্বাব্দের মধ্যে তৈরি হয়েছে।
৫ দিন আগে