অনলাইন ডেস্ক
২৫ এপ্রিল ভোরে আকাশের দিকে তাকালেই দেখা মিলতে পারে এক ‘হাস্যোজ্জ্বল মুখ’। যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ সংস্থা নাসা জানিয়েছে, ওই দিন ভোরে এক বিরল মহাজাগতিক ঘটনার সাক্ষী হতে পারবেন বিশ্ববাসী—যার নাম ‘ট্রিপল কনজাংকশন’।
এই সময় শুক্র, শনি ও অর্ধচন্দ্র একসঙ্গে মিলে আকাশে একটি ‘হাসিমুখ’-এর মতো আকৃতি তৈরি করবে। চাঁদ হবে সেই মুখের হাসির রেখা আর দুটি গ্রহ হবে চোখের মতো।
নাসা জানায়, শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) ভোর ৫টা ৩০ মিনিটের দিকে পূর্ব আকাশে এই সৌরজগতের ‘মিষ্টি হাসি’ দেখা যাবে। তবে সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই এটি আর দেখা যাবে না। অর্থাৎ এই মহাজাগতিক দৃশ্যটি দেখার সময়সীমা খুবই সীমিত।
নাসার সৌরজগৎ বিষয়ক রাষ্ট্রদূত ব্রেন্ডা কালবার্টসন বলেন, ‘শুক্র থাকবে একটু ওপরে, শনি কিছুটা নিচে এবং চাঁদ আরও নিচে ও একটু উত্তরে। অর্ধচন্দ্রটি দেখাবে এক চওড়া হাসির মতো, যেটিকে অনেকেই স্মার্টফোনের ইমোজি স্মাইলি ফেস হিসেবে দেখবেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘যারা এই দৃশ্য দেখতে চান, তাদের পূর্ব আকাশ পরিষ্কারভাবে দেখার সুযোগ থাকতে হবে।’
ট্রিপল কনজাংকশন কী
জ্যোতির্বিজ্ঞানে কনজাংকশন মানে হচ্ছে, যখন দুটি বা ততোধিক মহাজাগতিক বস্তুকে আকাশে খুব কাছাকাছি অবস্থানে দেখা যায়। যখন তিনটি বস্তুর একযোগে ঘটে, তখন সেটি হয় ট্রিপল কনজাংকশন।
এই ঘটনায় চোখে দেখা যাবে শুক্র ও শনি। গ্রহগুলো খুবই উজ্জ্বল। তাই খালি চোখেও সহজেই দেখা যাবে। তবে কেউ যদি টেলিস্কোপ বা শক্তিশালী দুরবিন ব্যবহার করেন, তাহলে অর্ধচন্দ্রের সূক্ষ্ম হাসিও স্পষ্ট দেখতে পাবেন।
নাসা আরও জানিয়েছে, কেউ কেউ সৌভাগ্যবশত বুধ গ্রহটিও দেখতে পারেন এই দৃশ্যের ঠিক নিচে। তবে এটি খুব নিচুতে অবস্থান করবে, তাই পরিষ্কার দিগন্ত না থাকলে এটি দেখা সম্ভব না-ও হতে পারে।
উল্কাবৃষ্টির উৎসব
ট্রিপল কনজাংকশনের কয়েক দিন আগেই আকাশে আরও একটি মহাজাগতিক উৎসব—‘লিরিডস উল্কাবৃষ্টি’ দেখা যাবে। এই উল্কাবৃষ্টি চলবে ২১ থেকে ২২ এপ্রিল রাত পর্যন্ত। বিশেষ করে রাত ১০টা ৩০ মিনিট থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত।
নাসা বলছে, যদি আকাশ অন্ধকার ও মেঘমুক্ত থাকে তবে প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ১৫টি উল্কা দেখা যেতে পারে। যেহেতু তখন চাঁদ থাকবে ক্ষীণ অর্ধচন্দ্র। তাই উল্কাবৃষ্টির সৌন্দর্য উপভোগে তেমন বাধা পাওয়া যাবে না।
তথ্যসূত্র: লাইভ সায়েন্স
২৫ এপ্রিল ভোরে আকাশের দিকে তাকালেই দেখা মিলতে পারে এক ‘হাস্যোজ্জ্বল মুখ’। যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ সংস্থা নাসা জানিয়েছে, ওই দিন ভোরে এক বিরল মহাজাগতিক ঘটনার সাক্ষী হতে পারবেন বিশ্ববাসী—যার নাম ‘ট্রিপল কনজাংকশন’।
এই সময় শুক্র, শনি ও অর্ধচন্দ্র একসঙ্গে মিলে আকাশে একটি ‘হাসিমুখ’-এর মতো আকৃতি তৈরি করবে। চাঁদ হবে সেই মুখের হাসির রেখা আর দুটি গ্রহ হবে চোখের মতো।
নাসা জানায়, শুক্রবার (২৫ এপ্রিল) ভোর ৫টা ৩০ মিনিটের দিকে পূর্ব আকাশে এই সৌরজগতের ‘মিষ্টি হাসি’ দেখা যাবে। তবে সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই এটি আর দেখা যাবে না। অর্থাৎ এই মহাজাগতিক দৃশ্যটি দেখার সময়সীমা খুবই সীমিত।
নাসার সৌরজগৎ বিষয়ক রাষ্ট্রদূত ব্রেন্ডা কালবার্টসন বলেন, ‘শুক্র থাকবে একটু ওপরে, শনি কিছুটা নিচে এবং চাঁদ আরও নিচে ও একটু উত্তরে। অর্ধচন্দ্রটি দেখাবে এক চওড়া হাসির মতো, যেটিকে অনেকেই স্মার্টফোনের ইমোজি স্মাইলি ফেস হিসেবে দেখবেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘যারা এই দৃশ্য দেখতে চান, তাদের পূর্ব আকাশ পরিষ্কারভাবে দেখার সুযোগ থাকতে হবে।’
ট্রিপল কনজাংকশন কী
জ্যোতির্বিজ্ঞানে কনজাংকশন মানে হচ্ছে, যখন দুটি বা ততোধিক মহাজাগতিক বস্তুকে আকাশে খুব কাছাকাছি অবস্থানে দেখা যায়। যখন তিনটি বস্তুর একযোগে ঘটে, তখন সেটি হয় ট্রিপল কনজাংকশন।
এই ঘটনায় চোখে দেখা যাবে শুক্র ও শনি। গ্রহগুলো খুবই উজ্জ্বল। তাই খালি চোখেও সহজেই দেখা যাবে। তবে কেউ যদি টেলিস্কোপ বা শক্তিশালী দুরবিন ব্যবহার করেন, তাহলে অর্ধচন্দ্রের সূক্ষ্ম হাসিও স্পষ্ট দেখতে পাবেন।
নাসা আরও জানিয়েছে, কেউ কেউ সৌভাগ্যবশত বুধ গ্রহটিও দেখতে পারেন এই দৃশ্যের ঠিক নিচে। তবে এটি খুব নিচুতে অবস্থান করবে, তাই পরিষ্কার দিগন্ত না থাকলে এটি দেখা সম্ভব না-ও হতে পারে।
উল্কাবৃষ্টির উৎসব
ট্রিপল কনজাংকশনের কয়েক দিন আগেই আকাশে আরও একটি মহাজাগতিক উৎসব—‘লিরিডস উল্কাবৃষ্টি’ দেখা যাবে। এই উল্কাবৃষ্টি চলবে ২১ থেকে ২২ এপ্রিল রাত পর্যন্ত। বিশেষ করে রাত ১০টা ৩০ মিনিট থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত।
নাসা বলছে, যদি আকাশ অন্ধকার ও মেঘমুক্ত থাকে তবে প্রতি ঘণ্টায় প্রায় ১৫টি উল্কা দেখা যেতে পারে। যেহেতু তখন চাঁদ থাকবে ক্ষীণ অর্ধচন্দ্র। তাই উল্কাবৃষ্টির সৌন্দর্য উপভোগে তেমন বাধা পাওয়া যাবে না।
তথ্যসূত্র: লাইভ সায়েন্স
পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদ নিয়ে মানুষের আগ্রহের অন্ত নেই। সাধারণ মানুষেরই যেখানে আগ্রহ সীমাহীন, সেখানে যেসব গবেষক চাঁদ নিয়ে কাজ করছেন তাদের আগ্রহ কেমন হতে পারে? এবার বিজ্ঞানীদের সেই আগ্রহ মেটাতেই চাঁদের মাটিতে ইন্টারন্যাশনাল লুনার রিসার্চ স্টেশন বা আন্তর্জাতিক চন্দ্র গবেষণাকেন্দ্র (আইএলআরএস) গড়তে
৭ ঘণ্টা আগেসাধারণত গাছের চাহিদা বুঝতে নিজের অভিজ্ঞতা এবং অনুমানের ওপর নির্ভর করেন কৃষকেরা। তবে ভবিষ্যতে গাছও জানাতে পারবে তার প্রয়োজনের কথা। কখন তার পানির প্রয়োজন বা কীটের আক্রমণ হয়েছে, তা সে নিজেই কৃষককে জানিয়ে দেবে।
৮ ঘণ্টা আগেআপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন—কেন কুকুর, বিড়াল বা গরিলার মতো আপনার সারা শরীর ঘন লোমে ঢাকা নয়? মানুষই একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণী নয় যাদের লোম পাতলা। হাতি, গন্ডার এবং নেংটি ইঁদুরের গায়েও খুব কম লোম থাকে। তিমি এবং ডলফিনের মতো কিছু সামুদ্রিক স্তন্যপায়ীর ক্ষেত্রেও এটা সত্যি।
২ দিন আগেপ্রায় ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন বা ৪৫০ কোটি বছর আগে গঠিত হওয়ার পর ধীরে ধীরে ঘূর্ণনের গতি কমছে পৃথিবীর। এর ফলে দীর্ঘ হচ্ছে দিনগুলোও। মানবজীবনের সময়কাল অনুযায়ী এই পরিবর্তন খুব একটা দৃশ্যমান না হলেও দীর্ঘ সময় পর তা পৃথিবীর পরিবেশে বড় পরিবর্তন এনেছে।
২ দিন আগে