প্রমিতি কিবরিয়া ইসলাম, ঢাকা
সমুদ্রতীরে কাঁকড়ার চলাফেরা খেয়াল করলে দেখা যায়, এরা কখনো এদের সম্মুখের দিকে হাঁটে না! এরা সরাসরি সামনে হাঁটার পরিবর্তে দ্রুতগতিতে এক কাত হয়ে হাঁটে। যেখানে মানুষের জন্য ডান বা বাম দিকে একপাশে হাঁটা খুব কঠিন।
কাঁকড়ার মোট ১০টি পা থাকে। এর মধ্যে ৮টি হাঁটার পা এবং ২টি ক্ল্যাম্প বা চিমটা। ক্ল্যাম্প দুটি দিয়ে এরা খাবার ধরতে এবং প্রতিরক্ষার জন্য ব্যবহার করে।
কাঁকড়ার এভাবে হাঁটার প্রধান কারণ হলো এদের শারীরিক গঠন। এদের পাগুলো বিশেষভাবে তৈরি, ফলে এভাবে হাঁটতে হয়। মানুষের হাঁটু সামনের দিকে বাঁকানো থাকে। কিন্তু কাঁকড়ার পাগুলো পার্শ্বদিকে মোড়ানো থাকে। ফলে এরা সোজা হাঁটার পরিবর্তে একপাশে চলতে বেশি সক্ষম।
অন্যদিকে, কাঁকড়ার একাধিক পা এবং সেগুলো দেহের কিনারে অবস্থিত। এ ছাড়া, এদের পায়ের জয়েন্টগুলো (জোড়া বা সন্ধি) বাইরের দিকে বাঁকানো। এই বিশেষ গঠন অনুযায়ী, কাঁকড়ার জন্য সাইডওয়ে বা আড়াআড়িভাবে চলাফেরা করা সবচেয়ে কার্যকর এবং স্বাভাবিক।
তবে সব কাঁকড়া এভাবে চলে না। কিছু কাঁকড়ার প্রজাতি আছে যারা সামনে চলতে পারে। কারণ, এদের শরীরের গঠন এমনভাবে তৈরি যে এদের দেহ লম্বার চেয়ে প্রস্থে বড়। উদাহরণস্বরূপ: রাইনিডস, লিবিনিয়া এমারজিনাটা এবং মিকটিরিস প্ল্যাটিকেলেস।
এছাড়া বেশির ভাগ কাঁকড়ার সামনে এক জোড়া পা থাকে যা প্রধানত প্রতিরক্ষা এবং খাবার ধরার জন্য ব্যবহৃত হয়। এই সামনের পা দিয়ে এরা সামনের দিকে চলতে পারলেও খুব একটা কার্যকরী নয়। এই দুই পায়ের মাধ্যমে কাঁকড়া দ্রুত চলতে পারে না। তাই বেশির ভাগ কাঁকড়া একপাশে চলে, কারণ এইভাবে এরা দ্রুত এবং সবচেয়ে কার্যকরভাবে চলতে পারে।
এ ছাড়া কাঁকড়ার লম্বা পা দুটি সারিতে শরীরের দুপাশে সাজানো থাকে। ফলে সোজা হাঁটতে গেলে পায়ে-পায়ে ঠোকাঠুকি হয়। এই কারণে কাঁকড়াদের জন্য সামনে চলা বেশ কঠিন এবং অস্বস্তিকর।
সমুদ্রতীরে কাঁকড়ার চলাফেরা খেয়াল করলে দেখা যায়, এরা কখনো এদের সম্মুখের দিকে হাঁটে না! এরা সরাসরি সামনে হাঁটার পরিবর্তে দ্রুতগতিতে এক কাত হয়ে হাঁটে। যেখানে মানুষের জন্য ডান বা বাম দিকে একপাশে হাঁটা খুব কঠিন।
কাঁকড়ার মোট ১০টি পা থাকে। এর মধ্যে ৮টি হাঁটার পা এবং ২টি ক্ল্যাম্প বা চিমটা। ক্ল্যাম্প দুটি দিয়ে এরা খাবার ধরতে এবং প্রতিরক্ষার জন্য ব্যবহার করে।
কাঁকড়ার এভাবে হাঁটার প্রধান কারণ হলো এদের শারীরিক গঠন। এদের পাগুলো বিশেষভাবে তৈরি, ফলে এভাবে হাঁটতে হয়। মানুষের হাঁটু সামনের দিকে বাঁকানো থাকে। কিন্তু কাঁকড়ার পাগুলো পার্শ্বদিকে মোড়ানো থাকে। ফলে এরা সোজা হাঁটার পরিবর্তে একপাশে চলতে বেশি সক্ষম।
অন্যদিকে, কাঁকড়ার একাধিক পা এবং সেগুলো দেহের কিনারে অবস্থিত। এ ছাড়া, এদের পায়ের জয়েন্টগুলো (জোড়া বা সন্ধি) বাইরের দিকে বাঁকানো। এই বিশেষ গঠন অনুযায়ী, কাঁকড়ার জন্য সাইডওয়ে বা আড়াআড়িভাবে চলাফেরা করা সবচেয়ে কার্যকর এবং স্বাভাবিক।
তবে সব কাঁকড়া এভাবে চলে না। কিছু কাঁকড়ার প্রজাতি আছে যারা সামনে চলতে পারে। কারণ, এদের শরীরের গঠন এমনভাবে তৈরি যে এদের দেহ লম্বার চেয়ে প্রস্থে বড়। উদাহরণস্বরূপ: রাইনিডস, লিবিনিয়া এমারজিনাটা এবং মিকটিরিস প্ল্যাটিকেলেস।
এছাড়া বেশির ভাগ কাঁকড়ার সামনে এক জোড়া পা থাকে যা প্রধানত প্রতিরক্ষা এবং খাবার ধরার জন্য ব্যবহৃত হয়। এই সামনের পা দিয়ে এরা সামনের দিকে চলতে পারলেও খুব একটা কার্যকরী নয়। এই দুই পায়ের মাধ্যমে কাঁকড়া দ্রুত চলতে পারে না। তাই বেশির ভাগ কাঁকড়া একপাশে চলে, কারণ এইভাবে এরা দ্রুত এবং সবচেয়ে কার্যকরভাবে চলতে পারে।
এ ছাড়া কাঁকড়ার লম্বা পা দুটি সারিতে শরীরের দুপাশে সাজানো থাকে। ফলে সোজা হাঁটতে গেলে পায়ে-পায়ে ঠোকাঠুকি হয়। এই কারণে কাঁকড়াদের জন্য সামনে চলা বেশ কঠিন এবং অস্বস্তিকর।
পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহ চাঁদ নিয়ে মানুষের আগ্রহের অন্ত নেই। সাধারণ মানুষেরই যেখানে আগ্রহ সীমাহীন, সেখানে যেসব গবেষক চাঁদ নিয়ে কাজ করছেন তাদের আগ্রহ কেমন হতে পারে? এবার বিজ্ঞানীদের সেই আগ্রহ মেটাতেই চাঁদের মাটিতে ইন্টারন্যাশনাল লুনার রিসার্চ স্টেশন বা আন্তর্জাতিক চন্দ্র গবেষণাকেন্দ্র (আইএলআরএস) গড়তে
১৭ ঘণ্টা আগেসাধারণত গাছের চাহিদা বুঝতে নিজের অভিজ্ঞতা এবং অনুমানের ওপর নির্ভর করেন কৃষকেরা। তবে ভবিষ্যতে গাছও জানাতে পারবে তার প্রয়োজনের কথা। কখন তার পানির প্রয়োজন বা কীটের আক্রমণ হয়েছে, তা সে নিজেই কৃষককে জানিয়ে দেবে।
১৯ ঘণ্টা আগেআপনি কি কখনো ভেবে দেখেছেন—কেন কুকুর, বিড়াল বা গরিলার মতো আপনার সারা শরীর ঘন লোমে ঢাকা নয়? মানুষই একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণী নয় যাদের লোম পাতলা। হাতি, গন্ডার এবং নেংটি ইঁদুরের গায়েও খুব কম লোম থাকে। তিমি এবং ডলফিনের মতো কিছু সামুদ্রিক স্তন্যপায়ীর ক্ষেত্রেও এটা সত্যি।
৩ দিন আগেপ্রায় ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন বা ৪৫০ কোটি বছর আগে গঠিত হওয়ার পর ধীরে ধীরে ঘূর্ণনের গতি কমছে পৃথিবীর। এর ফলে দীর্ঘ হচ্ছে দিনগুলোও। মানবজীবনের সময়কাল অনুযায়ী এই পরিবর্তন খুব একটা দৃশ্যমান না হলেও দীর্ঘ সময় পর তা পৃথিবীর পরিবেশে বড় পরিবর্তন এনেছে।
৩ দিন আগে