একটি মৃতপ্রায় নক্ষত্র একটি আস্ত গ্রহ গিলে ফেলেছে। বিজ্ঞানীরা প্রথমবারের মতো এমন একটি ঘটনা পর্যবেক্ষণ করেছেন। ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি এবং ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির বিজ্ঞানীদের একটি দলের মতে, আগে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা নক্ষত্রের গ্রহকে গিলে ফেলার পূর্বের ও পরের সময়টা দেখেছেন। তবে এইবারই প্রথম তাঁরা গ্রহের গিলে ফেলার প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করেছেন।
ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির পোস্ট ডক্টরাল গবেষক ও গবেষণার প্রধান লেখক কিশলয় দে সিএনএনকে বলেন, ‘ভবিষ্যতে সৌরজগতের গ্রহগুলোকে সূর্য গিলে ফেলবে— এমন একটি বিষয় আমি হাই স্কুলে প্রথম পড়েছিলাম। তাই বাস্তবে এমন একটি ঘটনার প্রথম উদাহরণ খুঁজে পাওয়া একটি চমৎকার উপলব্ধি।’
ঘটনাটি পৃথিবী থেকে প্রায় ১২ হাজার আলোকবর্ষ দূরে অ্যাকিলা নক্ষত্র মণ্ডলে ঘটেছিল। গ্রহটির আঁকার বৃহস্পতি গ্রহের আকারের সমান।
এই প্রক্রিয়ায় সাধারণত নক্ষত্রের জ্বালানি ফুরিয়ে যাওয়ায় এটি স্বাভাবিক আকারের চেয়ে প্রায় ১০ লাখ গুণ বেশি বড় হয়ে পড়ে। ফলে এটির মধ্যে চলে আসা বস্তুগুলোকে গিলে ফেলে।
দেখা গিয়েছে, সূর্য ও বুধ গ্রহের মধ্যে যত টুক দূরত্ব, তার চেয়েও কম দূরত্বে একটি গ্রহ ওই নক্ষত্রটিকে প্রদক্ষিণ করছিল। তবে ক্রমেই ফুলেফেঁপে উঠছিল নক্ষত্রটি। ফলে গ্রহের সঙ্গে নক্ষত্রের দূরত্ব কমছিল। এই প্রক্রিয়ায় একসময় গ্রহটি একেবারে নক্ষত্রটির সঙ্গে মিশে যায় গ্রহটি। অবশিষ্ট হিসেবে শুধু পড়ে থাকতে দেখা যায় ধুলো।
এই ঘটনা পৃথিবীর ভবিষ্যৎও মনে করিয়ে দিয়েছে। আগামী ৫০০ কোটি বছর পর সূর্যেরও আয়ু শেষ হবে। সেই সময় পৃথিবীসহ বুধ ও শুক্রেরও একই পরিণতি হবে বলে মত বিজ্ঞানীদের।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কিশলয় দে বলেন, ‘আমরা পৃথিবীর ভবিষ্যৎ দেখেছি। যদি অন্য কোনো সভ্যতা ১০ হাজার আলোকবর্ষ দূর থেকে সূর্যের পৃথিবীকে গ্রাস পর্যবেক্ষণ করে, তাঁরা দেখবে কিছু উপাদান বের করে সূর্য হঠাৎ উজ্জ্বল হয়ে উঠেছ। এরপর পৃথিবীর চারপাশে ধূলিকণা তৈরি করে আবার আগের অবস্থায় ফিরে এসেছে।’
একটি মৃতপ্রায় নক্ষত্র একটি আস্ত গ্রহ গিলে ফেলেছে। বিজ্ঞানীরা প্রথমবারের মতো এমন একটি ঘটনা পর্যবেক্ষণ করেছেন। ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, হার্ভার্ড ইউনিভার্সিটি এবং ক্যালিফোর্নিয়া ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির বিজ্ঞানীদের একটি দলের মতে, আগে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা নক্ষত্রের গ্রহকে গিলে ফেলার পূর্বের ও পরের সময়টা দেখেছেন। তবে এইবারই প্রথম তাঁরা গ্রহের গিলে ফেলার প্রক্রিয়া পর্যবেক্ষণ করেছেন।
ম্যাসাচুসেটস ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির পোস্ট ডক্টরাল গবেষক ও গবেষণার প্রধান লেখক কিশলয় দে সিএনএনকে বলেন, ‘ভবিষ্যতে সৌরজগতের গ্রহগুলোকে সূর্য গিলে ফেলবে— এমন একটি বিষয় আমি হাই স্কুলে প্রথম পড়েছিলাম। তাই বাস্তবে এমন একটি ঘটনার প্রথম উদাহরণ খুঁজে পাওয়া একটি চমৎকার উপলব্ধি।’
ঘটনাটি পৃথিবী থেকে প্রায় ১২ হাজার আলোকবর্ষ দূরে অ্যাকিলা নক্ষত্র মণ্ডলে ঘটেছিল। গ্রহটির আঁকার বৃহস্পতি গ্রহের আকারের সমান।
এই প্রক্রিয়ায় সাধারণত নক্ষত্রের জ্বালানি ফুরিয়ে যাওয়ায় এটি স্বাভাবিক আকারের চেয়ে প্রায় ১০ লাখ গুণ বেশি বড় হয়ে পড়ে। ফলে এটির মধ্যে চলে আসা বস্তুগুলোকে গিলে ফেলে।
দেখা গিয়েছে, সূর্য ও বুধ গ্রহের মধ্যে যত টুক দূরত্ব, তার চেয়েও কম দূরত্বে একটি গ্রহ ওই নক্ষত্রটিকে প্রদক্ষিণ করছিল। তবে ক্রমেই ফুলেফেঁপে উঠছিল নক্ষত্রটি। ফলে গ্রহের সঙ্গে নক্ষত্রের দূরত্ব কমছিল। এই প্রক্রিয়ায় একসময় গ্রহটি একেবারে নক্ষত্রটির সঙ্গে মিশে যায় গ্রহটি। অবশিষ্ট হিসেবে শুধু পড়ে থাকতে দেখা যায় ধুলো।
এই ঘটনা পৃথিবীর ভবিষ্যৎও মনে করিয়ে দিয়েছে। আগামী ৫০০ কোটি বছর পর সূর্যেরও আয়ু শেষ হবে। সেই সময় পৃথিবীসহ বুধ ও শুক্রেরও একই পরিণতি হবে বলে মত বিজ্ঞানীদের।
এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে কিশলয় দে বলেন, ‘আমরা পৃথিবীর ভবিষ্যৎ দেখেছি। যদি অন্য কোনো সভ্যতা ১০ হাজার আলোকবর্ষ দূর থেকে সূর্যের পৃথিবীকে গ্রাস পর্যবেক্ষণ করে, তাঁরা দেখবে কিছু উপাদান বের করে সূর্য হঠাৎ উজ্জ্বল হয়ে উঠেছ। এরপর পৃথিবীর চারপাশে ধূলিকণা তৈরি করে আবার আগের অবস্থায় ফিরে এসেছে।’
মানুষের মস্তিষ্কের ভেতর নীরব চিন্তাভাবনা বা ‘ইনার স্পিচ’ (মনের কথা) শনাক্ত করার কৌশল উদ্ভাবন করেছেন বিজ্ঞানীরা। মস্তিষ্কের কম্পিউটার ইন্টারফেস (বিসিআই) প্রযুক্তির ক্ষেত্রে এটিকে একটি বড় অগ্রগতি বলে বিবেচনা করা হচ্ছে।
১ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের একটি বাড়ির ওপর আছড়ে পড়া এক উল্কাপিণ্ডকে পৃথিবীর থেকেও প্রাচীন বলে শনাক্ত করেছেন বিজ্ঞানীরা। ইউনিভার্সিটি অব জর্জিয়ার এক গবেষণায় উঠে এসেছে, এই উল্কাপিণ্ডের বয়স ৪৫৬ কোটি বছর—যা পৃথিবীর বর্তমান আনুমানিক বয়স ৪৫৪ কোটি বছরের তুলনায় প্রায় ২ কোটি বছর বেশি।
২ দিন আগেআন্তর্জাতিক মহাকাশ গবেষণায় আবারও চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছেন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতির্বিদ অধ্যাপক আভি লোয়েব। তিনি দাবি করেছেন, সৌরজগতের দিকে ধেয়ে আসা ‘৩১ /অ্যাটলাস’ (31 /ATLAS) নামের একটি মহাজাগতিক বস্তু সম্ভবত প্রাকৃতিক নয়, বরং এটি কোনো বুদ্ধিমান সভ্যতার তৈরি করা প্রযুক্তিগত বস্তু হতে পারে।
৩ দিন আগেমানববর্জ্যকে প্রক্রিয়াজাত করে তৈরি করা বায়োচার বা একধরনের শুষ্ক চারকোল সার সংকট মোকাবিলা, পরিবেশদূষণ হ্রাস ও জ্বালানি সাশ্রয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে। গবেষকেরা বলছেন, এটি কেবল কৃষি নয়, বরং বৈশ্বিক খাদ্যনিরাপত্তা, অর্থনীতি ও ভূরাজনীতির
৪ দিন আগে