সমুদ্রের পাড়ে আছড়ে পড়া ঢেউগুলো লক্ষ্য করলে দেখবেন এতে ফেনা রয়েছে। তবে নদীর পানিতে এতটা ফেনা হয় না। তাহলে এসব ফেনা কেন হয় বা এই ফেনা কি ক্ষতিকর?
সমুদ্রের পানিতে দ্রবীভূত লবণ, প্রোটিন, চর্বি, মৃত শৈবাল, ডিটারজেন্ট এবং অন্যান্য দূষক পদার্থ থাকে। পাশাপাশি বিভিন্ন প্রকারের জৈব এবং কৃত্রিম উপাদানও থাকে। যদি আপনি এই সমুদ্রের পানি কোনো গ্লাসে নিয়ে জোরে নাড়ান, তাহলে পানির ওপর ছোট বুদ্বুদ তৈরি হবে।
সমুদ্রের পানির গতি নদীর পানির চেয়েও বেশি। তাই সমুদ্রের ঢেউয়ের গতির জন্য বড় এলাকাজুড়ে ফেনা তৈরি হয়। এ ছাড়া সমুদ্রের পানির সঙ্গে বাতাসের সংঘর্ষ এবং ঢেউয়ের গতি পানির উপরিভাগে বুদ্বুদ তৈরি করে, তখন এই বুদবুদগুলো ফেনায় পরিণত হয়। প্রতিটি উপকূলীয় অঞ্চলের বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী সমুদ্রের ফেনার গঠন ভিন্ন হতে পারে।
বড় আকারের ফেনার একটি সাধারণ উৎস শৈবাল। যখন বড় আকারের শৈবাল সমুদ্রে পচে যায়, তখন প্রচুর পরিমাণে পচা শৈবাল উপকূলে ভেসে আসে। সমুদ্রের ঢেউ এই জৈব পদার্থগুলোর সঙ্গে মিললে এই ফেনা তৈরি হয়।
বেশির ভাগ সমুদ্র ফেনা মানুষের জন্য ক্ষতিকর নয় এবং এটি একটি উৎপাদনশীল সামুদ্রিক বাস্তুতন্ত্রের লক্ষণ। তবে যখন বড় আকারের ক্ষতিকারক শৈবাল উপকূলে পচে যায়, তখন মানুষের স্বাস্থ্য ও পরিবেশে প্রভাব পড়তে পারে।
উপসাগরীয় উপকূলে কারেনা ব্রেভিস ফুল ফুটলে সমুদ্রের ফেনার বুদ্বুদ ফেটে গিয়ে শৈবাল থেকে নির্গত বিষাক্ত পদার্থ বায়ুতে মিশে যেতে পারে, যা সৈকতে উপস্থিত মানুষদের চোখের ক্ষতি করতে পারে।
ক্যালিফোর্নিয়ায় ২০০৭ এবং প্যাসিফিক নর্থওয়েস্টে ২০০৯ সালে পাখির মৃত্যুর কারণ নিয়ে গবেষণার সময়ও দেখা গেছে যে, ‘আকাশিও সাঙ্গুইনিয়া’ প্রজাতির শৈবালের ফুল থেকে তৈরি সাবানের মতো ফেনা পাখির পালকের জলরোধী বৈশিষ্ট্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। ফলে পাখির শরীর ভিজে যায়, এদের উড়তে সমস্যা হয়। এটি অনেক পাখির জন্য প্রাণঘাতীও হতে পারে। প্রচণ্ড ঠান্ডা লেগে পাখি মারা যেতে পারে।
সমুদ্রের পাড়ে আছড়ে পড়া ঢেউগুলো লক্ষ্য করলে দেখবেন এতে ফেনা রয়েছে। তবে নদীর পানিতে এতটা ফেনা হয় না। তাহলে এসব ফেনা কেন হয় বা এই ফেনা কি ক্ষতিকর?
সমুদ্রের পানিতে দ্রবীভূত লবণ, প্রোটিন, চর্বি, মৃত শৈবাল, ডিটারজেন্ট এবং অন্যান্য দূষক পদার্থ থাকে। পাশাপাশি বিভিন্ন প্রকারের জৈব এবং কৃত্রিম উপাদানও থাকে। যদি আপনি এই সমুদ্রের পানি কোনো গ্লাসে নিয়ে জোরে নাড়ান, তাহলে পানির ওপর ছোট বুদ্বুদ তৈরি হবে।
সমুদ্রের পানির গতি নদীর পানির চেয়েও বেশি। তাই সমুদ্রের ঢেউয়ের গতির জন্য বড় এলাকাজুড়ে ফেনা তৈরি হয়। এ ছাড়া সমুদ্রের পানির সঙ্গে বাতাসের সংঘর্ষ এবং ঢেউয়ের গতি পানির উপরিভাগে বুদ্বুদ তৈরি করে, তখন এই বুদবুদগুলো ফেনায় পরিণত হয়। প্রতিটি উপকূলীয় অঞ্চলের বৈশিষ্ট্য অনুযায়ী সমুদ্রের ফেনার গঠন ভিন্ন হতে পারে।
বড় আকারের ফেনার একটি সাধারণ উৎস শৈবাল। যখন বড় আকারের শৈবাল সমুদ্রে পচে যায়, তখন প্রচুর পরিমাণে পচা শৈবাল উপকূলে ভেসে আসে। সমুদ্রের ঢেউ এই জৈব পদার্থগুলোর সঙ্গে মিললে এই ফেনা তৈরি হয়।
বেশির ভাগ সমুদ্র ফেনা মানুষের জন্য ক্ষতিকর নয় এবং এটি একটি উৎপাদনশীল সামুদ্রিক বাস্তুতন্ত্রের লক্ষণ। তবে যখন বড় আকারের ক্ষতিকারক শৈবাল উপকূলে পচে যায়, তখন মানুষের স্বাস্থ্য ও পরিবেশে প্রভাব পড়তে পারে।
উপসাগরীয় উপকূলে কারেনা ব্রেভিস ফুল ফুটলে সমুদ্রের ফেনার বুদ্বুদ ফেটে গিয়ে শৈবাল থেকে নির্গত বিষাক্ত পদার্থ বায়ুতে মিশে যেতে পারে, যা সৈকতে উপস্থিত মানুষদের চোখের ক্ষতি করতে পারে।
ক্যালিফোর্নিয়ায় ২০০৭ এবং প্যাসিফিক নর্থওয়েস্টে ২০০৯ সালে পাখির মৃত্যুর কারণ নিয়ে গবেষণার সময়ও দেখা গেছে যে, ‘আকাশিও সাঙ্গুইনিয়া’ প্রজাতির শৈবালের ফুল থেকে তৈরি সাবানের মতো ফেনা পাখির পালকের জলরোধী বৈশিষ্ট্যকে ক্ষতিগ্রস্ত করে। ফলে পাখির শরীর ভিজে যায়, এদের উড়তে সমস্যা হয়। এটি অনেক পাখির জন্য প্রাণঘাতীও হতে পারে। প্রচণ্ড ঠান্ডা লেগে পাখি মারা যেতে পারে।
আন্তর্জাতিক মহাকাশ গবেষণায় আবারও চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছেন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতির্বিদ অধ্যাপক আভি লোয়েব। তিনি দাবি করেছেন, সৌরজগতের দিকে ধেয়ে আসা ‘৩১ /অ্যাটলাস’ (31 /ATLAS) নামের একটি মহাজাগতিক বস্তু সম্ভবত প্রাকৃতিক নয়, বরং এটি কোনো বুদ্ধিমান সভ্যতার তৈরি করা প্রযুক্তিগত বস্তু হতে পারে।
১৯ ঘণ্টা আগেমানববর্জ্যকে প্রক্রিয়াজাত করে তৈরি করা বায়োচার বা একধরনের শুষ্ক চারকোল সার সংকট মোকাবিলা, পরিবেশদূষণ হ্রাস ও জ্বালানি সাশ্রয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে। গবেষকেরা বলছেন, এটি কেবল কৃষি নয়, বরং বৈশ্বিক খাদ্যনিরাপত্তা, অর্থনীতি ও ভূরাজনীতির
২ দিন আগেদুই বছর আগে পশ্চিম আফ্রিকার দেশ নাইজার থেকে উদ্ধার হওয়া মঙ্গল গ্রহের বিরল উল্কাপিণ্ডটি গত মাসে নিউইয়র্কে নিলামে বিক্রি হয়েছে। এই উল্কাপিণ্ডটি বিক্রি হয়েছে ৫ মিলিয়ন বা ৫০ লাখ ডলারেরও বেশি দামে। ২৪ কেজি বেশি ওজনের পাথরটি সাহারা মরুভূমিতে পাওয়া গেছে। তবে পাথরটি বেআইনিভাবে পাচার করা হতে পারে বলে দাবি কর
২ দিন আগেনতুন এক বৈপ্লবিক তত্ত্ব দিয়ে মহাবিশ্বের উৎপত্তি নিয়ে প্রচলিত ‘বিগ ব্যাং’ ধারণাকে চ্যালেঞ্জ জানালেন একদল পদার্থবিদ। তাঁদের দাবি, মহাবিশ্বের উৎপত্তি বিগ ব্যাং থেকে নয়, বরং ব্ল্যাকহোল বা কৃষ্ণগহ্বর থেকেই সৃষ্টি হয়েছে।
২ দিন আগে