১২ আগস্ট, ১৯৯০। যুক্তরাষ্ট্রের সাউথ ডাকোটার ফেইথের কাছে একটি পর্বতে তিনটি বিশাল হাড় আবিষ্কার করেন ফসিল শিকারি সুসান হেনড্রিকসন। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর নিশ্চিত হওয়া যায় এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত সবচেয়ে বড় টাইরানোসরাস রেক্সের কঙ্কালের অংশ এটি। ছয় কোটি ৫০ লাখ হাজার বছরের পুরোনো এই ডাইনোসরের কঙ্কালের নাম দেওয়া হয় সু।
আশ্চর্যজনকভাবে সু’র কঙ্কালটি ছিল ৯০ শতাংশের বেশি পূর্ণাঙ্গ। হাড়গুলো চমৎকারভাবে সংরক্ষিত। হেনড্রিকসনের নিয়োগকর্তা ব্ল্যাক হিলস ইনস্টিটিউট অব জিওলজিক্যাল রিসার্চ জমির মালিক মরিস উইলিয়ামসকে পাঁচ হাজার ডলার দিয়ে ডাইনোসরের কঙ্কাল খননের সত্ত্ব লাভ করে । কঙ্কালটি পরিষ্কার করে নিয়ে যাওয়া হয় প্রতিষ্ঠানটির সদরদপ্তর হিল সিটিতে।
ইনস্টিটিউটের প্রেসিডেন্ট পিটার লারসন সুসহ অন্যান্য ফসিল প্রদর্শনের জন্য একটি অলাভজনক জাদুঘর প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা করেন। কিন্তু ১৯৯২ সালে সু কার তা নিয়ে শুরু হয় এক দীর্ঘস্থায়ী আইনি লড়াই।
মার্কিন অ্যাটর্নি অফিস দাবি করে সু’য়ের হাড়গুলি সরকারি সম্পত্তি থেকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। শেষ পর্যন্ত প্রমাণিত হয়, উইলিয়ামস সম্পত্তির কর পরিশোধ এড়াতে দুই দশক আগে একজন আদিবাসীর কাছে তার জমিটি কিনেছিলেন। এভাবে ব্ল্যাক হিলসের কাছে তার খনন অধিকার বিক্রি অবৈধ হয়ে যায়।
অক্টোবর, ১৯৯৭। নিউইয়র্ক সিটির সথেবি’সে এক নিলামে ৮৩ লাখ ৬০ হাজার ডলারে সুকে কিনে নেয় ইলিনয়ের শিকাগোর ফিল্ড মিউজিয়াম। অর্থের একটি বড় অংশের জোগান দেয় ম্যাকডোনাল্ড এবং ডিজনি করপোরেশন।
২০০০ সালের মে’তে ডাইনোসরের কঙ্কালটি প্রদর্শন করা হয় ফিল্ড মিউজিয়ামে। নিতম্ব পর্যন্ত ১৩ ফুট উঁচু এবং মাথা থেকে পা পর্যন্ত ৪২ ফুট লম্বা এবং দুই হাজার পাউন্ড ওজনের মাথার খুলির দানবাকৃতির ডাইনোসরটি প্রদর্শনীর শুরু থেকেই দর্শকদের আগ্রহের কেন্দ্রে পরিণত হয়।
সু’র নিখুঁতভাবে সংরক্ষিত হাড়গুলি বিজ্ঞানীদের টি-রেক্সকে জীবন সম্পর্কে অনেক কিছু জানার সুযোগ করে দেয়। তাঁরা আবিষ্কার করেন যে মাংসাশী ডাইনোসরের গন্ধের অসাধারণ একটি অনুভূতি ছিল। এ ছাড়াও সু ছিল প্রথম টি-রেক্সের কঙ্কাল যেটি উইশবোনসহ বিশেষ এক ধরনের হাড়সহ আবিষ্কৃত হয়। এটি এই কঙ্কালটিকে আরও গুরুত্বপূর্ণ করে তোলে। কারণ পাখিরা ডাইনোসর থেকেই এসেছে বিজ্ঞানীদের এই তত্ত্বকে সমর্থন যোগায় সু।
১২ আগস্ট, ১৯৯০। যুক্তরাষ্ট্রের সাউথ ডাকোটার ফেইথের কাছে একটি পর্বতে তিনটি বিশাল হাড় আবিষ্কার করেন ফসিল শিকারি সুসান হেনড্রিকসন। পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর নিশ্চিত হওয়া যায় এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত সবচেয়ে বড় টাইরানোসরাস রেক্সের কঙ্কালের অংশ এটি। ছয় কোটি ৫০ লাখ হাজার বছরের পুরোনো এই ডাইনোসরের কঙ্কালের নাম দেওয়া হয় সু।
আশ্চর্যজনকভাবে সু’র কঙ্কালটি ছিল ৯০ শতাংশের বেশি পূর্ণাঙ্গ। হাড়গুলো চমৎকারভাবে সংরক্ষিত। হেনড্রিকসনের নিয়োগকর্তা ব্ল্যাক হিলস ইনস্টিটিউট অব জিওলজিক্যাল রিসার্চ জমির মালিক মরিস উইলিয়ামসকে পাঁচ হাজার ডলার দিয়ে ডাইনোসরের কঙ্কাল খননের সত্ত্ব লাভ করে । কঙ্কালটি পরিষ্কার করে নিয়ে যাওয়া হয় প্রতিষ্ঠানটির সদরদপ্তর হিল সিটিতে।
ইনস্টিটিউটের প্রেসিডেন্ট পিটার লারসন সুসহ অন্যান্য ফসিল প্রদর্শনের জন্য একটি অলাভজনক জাদুঘর প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা করেন। কিন্তু ১৯৯২ সালে সু কার তা নিয়ে শুরু হয় এক দীর্ঘস্থায়ী আইনি লড়াই।
মার্কিন অ্যাটর্নি অফিস দাবি করে সু’য়ের হাড়গুলি সরকারি সম্পত্তি থেকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। শেষ পর্যন্ত প্রমাণিত হয়, উইলিয়ামস সম্পত্তির কর পরিশোধ এড়াতে দুই দশক আগে একজন আদিবাসীর কাছে তার জমিটি কিনেছিলেন। এভাবে ব্ল্যাক হিলসের কাছে তার খনন অধিকার বিক্রি অবৈধ হয়ে যায়।
অক্টোবর, ১৯৯৭। নিউইয়র্ক সিটির সথেবি’সে এক নিলামে ৮৩ লাখ ৬০ হাজার ডলারে সুকে কিনে নেয় ইলিনয়ের শিকাগোর ফিল্ড মিউজিয়াম। অর্থের একটি বড় অংশের জোগান দেয় ম্যাকডোনাল্ড এবং ডিজনি করপোরেশন।
২০০০ সালের মে’তে ডাইনোসরের কঙ্কালটি প্রদর্শন করা হয় ফিল্ড মিউজিয়ামে। নিতম্ব পর্যন্ত ১৩ ফুট উঁচু এবং মাথা থেকে পা পর্যন্ত ৪২ ফুট লম্বা এবং দুই হাজার পাউন্ড ওজনের মাথার খুলির দানবাকৃতির ডাইনোসরটি প্রদর্শনীর শুরু থেকেই দর্শকদের আগ্রহের কেন্দ্রে পরিণত হয়।
সু’র নিখুঁতভাবে সংরক্ষিত হাড়গুলি বিজ্ঞানীদের টি-রেক্সকে জীবন সম্পর্কে অনেক কিছু জানার সুযোগ করে দেয়। তাঁরা আবিষ্কার করেন যে মাংসাশী ডাইনোসরের গন্ধের অসাধারণ একটি অনুভূতি ছিল। এ ছাড়াও সু ছিল প্রথম টি-রেক্সের কঙ্কাল যেটি উইশবোনসহ বিশেষ এক ধরনের হাড়সহ আবিষ্কৃত হয়। এটি এই কঙ্কালটিকে আরও গুরুত্বপূর্ণ করে তোলে। কারণ পাখিরা ডাইনোসর থেকেই এসেছে বিজ্ঞানীদের এই তত্ত্বকে সমর্থন যোগায় সু।
বিজ্ঞানীরা পৃথিবীর নিকটতম নক্ষত্রমণ্ডল আলফা সেন্টরিতে এক বিশাল গ্যাস গ্রহ থাকার শক্ত প্রমাণ পেয়েছেন। জ্যোতির্বিজ্ঞানের হিসাবে সাড়ে চার আলোকবর্ষ দূরের এই প্রাণহীন গ্রহকে পৃথিবীর ঘনিষ্ঠ প্রতিবেশী হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। এর উপগ্রহে জীবনের উপযোগী পরিবেশ থাকার সম্ভাবনাও রয়েছে!
৫ ঘণ্টা আগেইলন মাস্কের প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্সের ‘ক্রু-১১’ মিশনের মাধ্যমে চারজন নভোচারী একটি ব্যতিক্রমধর্মী বৈজ্ঞানিক গবেষণার উদ্দেশ্যে আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে (আইএসএস) পৌঁছেছেন। গত ১ আগস্ট উৎক্ষেপণ হওয়া এই অভিযানে নভোচারীরা সঙ্গে নিয়েছেন রোগ সৃষ্টিকারী কয়েকটি ব্যাকটেরিয়া।
২ দিন আগেচাঁদের মাটিতে ২০৩০ সালের মধ্যে পারমাণবিক চুল্লি স্থাপনের নির্মাণের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে নাসা। এই পদক্ষেপ চাঁদে মানুষের স্থায়ী বসতি গড়ার উচ্চাভিলাষের অংশ। কারণ, মানুষের বসবাসের জন্য সেখানে নিরবচ্ছিন্ন শক্তি সরবরাহ নিশ্চিত করা প্রয়োজন।
২ দিন আগেআমরা যখন ‘নাসা’ নিয়ে ভাবি, তখন আমাদের চোখের সামনে ভেসে ওঠে রকেট আর মহাকাশ অভিযান। এটিই স্বাভাবিক, কারণ মহাকাশ-সংক্রান্ত নাসার অন্যান্য অর্জনই সংবাদমাধ্যমে বেশি প্রকাশ পায়। তবে অনেকেই জানেন না, নাসার রকেট বা মহাকাশযানের পাশাপাশি নিজস্ব যুদ্ধবিমানের বহর রয়েছে।
৫ দিন আগে