নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চার দিন পর বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় খুলে দিয়েছে পুলিশ। এখন থেকে কার্যালয়ে দলীয় কার্যক্রম চালাতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে আর কোনো বাধানিষেধ নেই বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মতিঝিল বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) হায়াতুল ইসলাম খান।
আজ রোববার বেলা ১টা ২০ মিনিটে কার্যালয়ের গেট খুলে দেয় পুলিশ। এর আগে বেলা ১১টার পর নয়াপল্টনের দুই পাশের রাস্তার ব্যারিকেড তুলে নেয়। শুরু হয় যান চলাচল।
কার্যালয় খোলার পর একে একে ভেতরে প্রবেশ করেন বিএনপির সাংগঠনিক ও ভারপ্রাপ্ত দপ্তর সম্পাদক সৈয়দ ইমরান সালেহ প্রিন্স, সহদপ্তর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু, নির্বাহী সদস্য সাত্তার পাটোয়ারীসহ নেতাকর্মীরা।
রোববার সকালে ঢাকা মহানগর পুলিশের মতিঝিল বিভাগের ডিসি হায়াতুল ইসলাম জানিয়েছেন, বিএনপির কর্মীরা নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় অফিসে আসতে পারবেন। পুলিশের পক্ষ থেকে কোনো বাধানিষেধ নেই। এজন্য তাদের সহযোগিতা করা হবে।
এর আগে বুধবার (৭ ডিসেম্বর) বেলা আড়াইটার দিকে বিএনপি ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। বিকেল ৫টা পর্যন্ত সংঘর্ষ চলে। এতে মকবুল নামে বিএনপির একজন কর্মী পুলিশের গুলিতে মারা যান। এ ছাড়া সাংবাদিক, পুলিশ ও বিএনপির কর্মীসহ অন্তত শতাধিক মানুষ আহত হয়েছেন। তাঁরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।
এ ঘটনার পর বিকেল ৫টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত বিএনপির নয়াপল্টন কার্যালয়ে অভিযান চালায় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। কার্যালয় থেকে হাতবোমা, ককটেল, ১৬০ বস্তা চাল, কার্টন কার্টন তেল, খাওয়ার পানি উদ্ধার করা হয়।
এরপর থেকেই নয়াপল্টনে বিএনপির এই কার্যালয়টি নিজেদের হেফাজতে নেয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। নিয়ন্ত্রণ নেওয়া হয় কার্যালয়ের সামনের সড়কটিরও। এরই মধ্যে কার্যালয়ের সামনে সিসিটিভি ক্যামেরা লাগিয়েছে পুলিশ।
নয়াপল্টনে সংঘর্ষ ও বিএনপির সমাবেশ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
চার দিন পর বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয় খুলে দিয়েছে পুলিশ। এখন থেকে কার্যালয়ে দলীয় কার্যক্রম চালাতে প্রশাসনের পক্ষ থেকে আর কোনো বাধানিষেধ নেই বলে জানিয়েছেন ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) মতিঝিল বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) হায়াতুল ইসলাম খান।
আজ রোববার বেলা ১টা ২০ মিনিটে কার্যালয়ের গেট খুলে দেয় পুলিশ। এর আগে বেলা ১১টার পর নয়াপল্টনের দুই পাশের রাস্তার ব্যারিকেড তুলে নেয়। শুরু হয় যান চলাচল।
কার্যালয় খোলার পর একে একে ভেতরে প্রবেশ করেন বিএনপির সাংগঠনিক ও ভারপ্রাপ্ত দপ্তর সম্পাদক সৈয়দ ইমরান সালেহ প্রিন্স, সহদপ্তর সম্পাদক তাইফুল ইসলাম টিপু, নির্বাহী সদস্য সাত্তার পাটোয়ারীসহ নেতাকর্মীরা।
রোববার সকালে ঢাকা মহানগর পুলিশের মতিঝিল বিভাগের ডিসি হায়াতুল ইসলাম জানিয়েছেন, বিএনপির কর্মীরা নয়াপল্টনের কেন্দ্রীয় অফিসে আসতে পারবেন। পুলিশের পক্ষ থেকে কোনো বাধানিষেধ নেই। এজন্য তাদের সহযোগিতা করা হবে।
এর আগে বুধবার (৭ ডিসেম্বর) বেলা আড়াইটার দিকে বিএনপি ও পুলিশের মধ্যে সংঘর্ষ হয়। বিকেল ৫টা পর্যন্ত সংঘর্ষ চলে। এতে মকবুল নামে বিএনপির একজন কর্মী পুলিশের গুলিতে মারা যান। এ ছাড়া সাংবাদিক, পুলিশ ও বিএনপির কর্মীসহ অন্তত শতাধিক মানুষ আহত হয়েছেন। তাঁরা ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।
এ ঘটনার পর বিকেল ৫টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত বিএনপির নয়াপল্টন কার্যালয়ে অভিযান চালায় ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। কার্যালয় থেকে হাতবোমা, ককটেল, ১৬০ বস্তা চাল, কার্টন কার্টন তেল, খাওয়ার পানি উদ্ধার করা হয়।
এরপর থেকেই নয়াপল্টনে বিএনপির এই কার্যালয়টি নিজেদের হেফাজতে নেয় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। নিয়ন্ত্রণ নেওয়া হয় কার্যালয়ের সামনের সড়কটিরও। এরই মধ্যে কার্যালয়ের সামনে সিসিটিভি ক্যামেরা লাগিয়েছে পুলিশ।
নয়াপল্টনে সংঘর্ষ ও বিএনপির সমাবেশ সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ যখন জামায়াতে ইসলামীকে রাজনীতিতে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে, আমি তার প্রতিবাদ করেছি। একইভাবে এখন বলছি, আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে নির্বাচন করলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না।’
১৪ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা পদে ইস্তফা দেওয়ার পর রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থী হবেন কি না, তা অবশ্য টক শোতে স্পষ্ট করেননি গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ। একই সঙ্গে গণ-অভ্যুত্থানের ছাত্রনেতাদের নিয়
১৫ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের আইনগত ভিত্তি দেওয়া ছাড়া বিদেশিদের দ্বারা কোনো পাতানো নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী অংশ নেবে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ বুধবার (১৩ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগর সড়কে এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তেব্য তিনি এ কথা বলেন।
১৬ ঘণ্টা আগেকমরেড হারুন চৌধুরী নিজেকে বাংলাদেশের সাম্যবাদী দলের (এমএল) সভাপতি দাবি করে বলেছেন, ‘দিলীপ বড়ুয়া দলের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তবে তিনি এখন কোথায় আছেন, সেই বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমি দলের সভাপতি।’
১৬ ঘণ্টা আগে