নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুত হন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। ওই দিন থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে দলটির নেতা–কর্মীদের বাড়ি-ঘরে হামলা ও লুটপাট করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। আওয়ামী লীগের দাবি, হামলার বিষয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরি গ্রহণ করেনি। এ কারণে দলটির নেতা–কর্মীদের সেনাবাহিনীর কাছে অভিযোগ দেওয়ার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
আজ শনিবার আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়। এর আগে ১৮ সেপ্টেম্বর একই ঘটনায় আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি পোস্টে এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল।
সেখানে বলা হয়, ‘সারা দেশের বেশির ভাগ থানাতে আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের বাড়িঘরে হামলা ও লুটপাটের বিষয়ে সাধারণ ডায়েরিও করতে দেওয়া হয়নি। সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি দেওয়া হয়েছে, তাই এই অপরাধীদের থামাতে এখন সেনাবাহিনীর কাছেই অভিযোগ দেওয়ার বিকল্প নেই।’
দলীয় নেতা–কর্মীদের উদ্দেশে বলা হয়, ক্ষতিগ্রস্ত সবাই, তাঁদের পরিবারের সদস্যদের মাধ্যমে নিকটস্থ সেনাক্যাম্পে লিখিত অভিযোগ, সন্ত্রাসীদের নাম উল্লেখ করে জমা দিন।
সেনাবাহিনীর কাছে দলটির প্রত্যাশা উল্লেখ করে বলা হয়, ‘সেনাবাহিনীর কাছে আমাদের প্রত্যাশা থাকবে, সব অপরাধী, লুটেরা, সন্ত্রাসীদের তারা আইনের আওতায় আনবেন।’
১৭ সেপ্টেম্বর জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে, মেট্রোপলিটন এলাকা ছাড়া ঢাকাসহ সারা দেশে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে আগামী দুই মাসের জন্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। সেনাবাহিনীর কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা এই ক্ষমতা পেয়েছেন।
আজ শনিবার আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেজে একটি রিলস পোস্ট করা হয়। সেখানে বলা হয়, ‘ভালো নেই আওয়ামী লীগের একজন নেতা-কর্মীও। কেউ প্রাণভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে তো কেউ বিএনপি সন্ত্রাসীদের হামলায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। প্রাণ হারিয়েছেন অসংখ্য আওয়ামী লীগের নিবেদিতপ্রাণ কর্মী। ঘরবাড়ি পুড়িয়ে ফেলা ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান লুটে নেওয়ায় এখন নিঃস্ব হাজার হাজার নেতা-কর্মী।’
দলটির প্রতিটি নেতা–কর্মী মিথ্যা মামলায় জর্জরিত দাবি করে ওই পোস্টে আরও বলা হয়, বর্তমানে বাড়িছাড়া প্রতিটি নেতা-কর্মীর পরিবারই মানবেতর জীবন যাপন করছেন। আওয়ামী লীগ একটি পরিবার। এই সংকটময় মুহূর্তে পরিবারের সদস্যদের পাশে দাঁড়াতে নেতা–কর্মীদের নির্দেশনা দেওয়া হয়। বিস্তারিত জানতে মেইল করুন [email protected]
এদিকে পৃথক আরেকটি পোস্টে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে উদ্দেশ্য করে বলা হয়েছে, ‘আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ৫০ লাখ পরিবারকে ক্ষতিগ্রস্ত করে দেশে কোন আইনের শাসন কায়েম করছেন?’
সেখানে আরও বলা হয়েছে, দেয়ালে পিঠ ঠেকাবেন না। মানবাধিকার সবার। কোনো নির্দিষ্ট দলের বা গোষ্ঠীর না।
ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট ক্ষমতাচ্যুত হন আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা। ওই দিন থেকে দেশের বিভিন্ন স্থানে দলটির নেতা–কর্মীদের বাড়ি-ঘরে হামলা ও লুটপাট করা হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। আওয়ামী লীগের দাবি, হামলার বিষয়ে থানায় সাধারণ ডায়েরি গ্রহণ করেনি। এ কারণে দলটির নেতা–কর্মীদের সেনাবাহিনীর কাছে অভিযোগ দেওয়ার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
আজ শনিবার আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া এক পোস্টে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়। এর আগে ১৮ সেপ্টেম্বর একই ঘটনায় আওয়ামী লীগের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে একটি পোস্টে এমন নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল।
সেখানে বলা হয়, ‘সারা দেশের বেশির ভাগ থানাতে আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীদের বাড়িঘরে হামলা ও লুটপাটের বিষয়ে সাধারণ ডায়েরিও করতে দেওয়া হয়নি। সেনাবাহিনীকে ম্যাজিস্ট্রেসি দেওয়া হয়েছে, তাই এই অপরাধীদের থামাতে এখন সেনাবাহিনীর কাছেই অভিযোগ দেওয়ার বিকল্প নেই।’
দলীয় নেতা–কর্মীদের উদ্দেশে বলা হয়, ক্ষতিগ্রস্ত সবাই, তাঁদের পরিবারের সদস্যদের মাধ্যমে নিকটস্থ সেনাক্যাম্পে লিখিত অভিযোগ, সন্ত্রাসীদের নাম উল্লেখ করে জমা দিন।
সেনাবাহিনীর কাছে দলটির প্রত্যাশা উল্লেখ করে বলা হয়, ‘সেনাবাহিনীর কাছে আমাদের প্রত্যাশা থাকবে, সব অপরাধী, লুটেরা, সন্ত্রাসীদের তারা আইনের আওতায় আনবেন।’
১৭ সেপ্টেম্বর জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে, মেট্রোপলিটন এলাকা ছাড়া ঢাকাসহ সারা দেশে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে আগামী দুই মাসের জন্য নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। সেনাবাহিনীর কমিশনপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা এই ক্ষমতা পেয়েছেন।
আজ শনিবার আওয়ামী লীগের ফেসবুক পেজে একটি রিলস পোস্ট করা হয়। সেখানে বলা হয়, ‘ভালো নেই আওয়ামী লীগের একজন নেতা-কর্মীও। কেউ প্রাণভয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে তো কেউ বিএনপি সন্ত্রাসীদের হামলায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। প্রাণ হারিয়েছেন অসংখ্য আওয়ামী লীগের নিবেদিতপ্রাণ কর্মী। ঘরবাড়ি পুড়িয়ে ফেলা ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান লুটে নেওয়ায় এখন নিঃস্ব হাজার হাজার নেতা-কর্মী।’
দলটির প্রতিটি নেতা–কর্মী মিথ্যা মামলায় জর্জরিত দাবি করে ওই পোস্টে আরও বলা হয়, বর্তমানে বাড়িছাড়া প্রতিটি নেতা-কর্মীর পরিবারই মানবেতর জীবন যাপন করছেন। আওয়ামী লীগ একটি পরিবার। এই সংকটময় মুহূর্তে পরিবারের সদস্যদের পাশে দাঁড়াতে নেতা–কর্মীদের নির্দেশনা দেওয়া হয়। বিস্তারিত জানতে মেইল করুন [email protected]
এদিকে পৃথক আরেকটি পোস্টে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে উদ্দেশ্য করে বলা হয়েছে, ‘আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের ৫০ লাখ পরিবারকে ক্ষতিগ্রস্ত করে দেশে কোন আইনের শাসন কায়েম করছেন?’
সেখানে আরও বলা হয়েছে, দেয়ালে পিঠ ঠেকাবেন না। মানবাধিকার সবার। কোনো নির্দিষ্ট দলের বা গোষ্ঠীর না।
প্রথমবারের মতো জিয়া সাইবার ফোর্স (জেডসিএফ) অস্ট্রেলিয়া মহাদেশ শাখার ১১ সদস্যবিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটি অনুমোদন করা হয়েছে। ১৫ আগস্ট এক বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে মো. শরিফুল ইসলাম শিবলীকে আহ্বায়ক এবং মো. বাদশা বুলবুলকে সদস্যসচিব করে কমিটি অনুমোদন দেন জিয়া সাইবার ফোর্সের কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির প্রধান সমন্বয়ক
৫ ঘণ্টা আগেআজ রোববার বিকেলে রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে বিএনপির সঙ্গে জাতীয় কবিতা পরিষদের মতবিনিময় সভায় ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এ কথা বলেন।
১ দিন আগেদুদু বলেন, ‘দেশে এখন জবাবদিহিমূলক সরকার দরকার। এ সরকার পেতে হলে ভালো নির্বাচন দরকার। এই ভালো নির্বাচনের জন্য দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া মৃত্যুর খুব কাছাকাছি থেকে ফিরে এসেছেন। তাঁকে চিকিৎসা পর্যন্ত শেখ হাসিনা করতে দেয়নি। মিথ্যা মামলায় তাঁকে ৬ বছর জেলে রেখেছিল।’
১ দিন আগেপ্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে বৈঠকে বসেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। আজ রোববার বিকেল ৪টায় আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে সিইসির কার্যালয়ে এ বৈঠক শুরু হয়।
১ দিন আগে