নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত হওয়া নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে সৈয়দ আমির আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, আগামী নির্বাচনও একেবারে সঠিক সুষ্ঠু হবে, এমন পরিস্থিতি এখনো লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। কারণ কোনো কোনো নির্বাচনী এলাকায় ইতিমধ্যেই নানা সমস্যা দেখা যাচ্ছে। কিছুদিন আগে পাবনায় আটঘরিয়া এলাকায় জামায়াতের অফিসে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। কিছু মারধরের ঘটনা ঘটেছে। এখনো নির্বাচনের তারিখই হয়নি, জায়গা দখলের প্রতিযোগিতা হচ্ছে। সে জন্য নির্বাচন সংস্কার কমিটির যিনি চেয়ারম্যান আছেন, আমি তাঁকে ওয়েলকাম করছি।’
আজ রোববার জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংলাপে এসব কথা বলেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তাঁর নেতৃত্বে জামায়াতের ১১ সদস্যর একটি প্রতিনিধি দল সংলাপে অংশ নেন।
তাহের বলেন, ‘আমি মনে করি, এমন একটি ব্যবস্থা আমাদের করা উচিত, যে ব্যবস্থায় নির্বাচন সুষ্ঠু, সঠিক হবে, তার জন্য যা করা দরকার তাই করতে হবে। এর জন্য যদি কঠোর হতে হলে তাই হতে হবে, ব্যবস্থা নিতে হলে তাই করতে হবে। নির্বাচন উচিত সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হতে হবে।’
‘নির্বাচন কমিশনের কাজও কিছুটা প্রশ্নবোধক’ মন্তব্য করেন তাহের বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের ভূমিকাও আমাদের কাছে কিছুটা প্রশ্নবোধক মনে হচ্ছে। কারণ কিছু ঘটনায় আমরা দেখছি যে নির্বাচন কমিশন তার সঠিক পদক্ষেপ নিতে পারছে না। সে ক্ষেত্রেও সরকারকে অনুরোধ করব, তারা যেন খেয়াল রাখে। নির্বাচনের বেশ আগেই যেন দেশের পরিস্থিতিটা, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড যেটাকে আমরা বলি, সেটা তো ভোটের দিনের ইস্যু না, ভোটের অনেক আগের ইস্যু। সে কাজগুলো যেন সরকার শুরু করে। যেখানে যেখানে সন্ত্রাসের সম্ভাবনা আছে, এক দল আরেক দলের ওপরে ঝাঁপিয়ে পড়ার যে লক্ষণ আমরা দেখছি, এগুলো অনেক আগেই নিয়ন্ত্রণ করা উচিত।’
তিনি বলেন, ‘সরকারের রাজনৈতিক দলগুলো ও জাতিকে এই বার্তা দিতে হবে যে, নির্বাচনকে আমরা যে কোনোভাবে অবাধ ও সুষ্ঠু করব। এ ক্ষেত্রে সরকারকে একেবারে নিরপেক্ষ হওয়া দরকার।’
নির্বাচন নিয়ে সরকারের পদক্ষেপের কিছুটা ‘ঘাটতি’ আছে বলেও মনে করে তাহের। তিনি বলেন, ‘জেনে, অথবা না জেনে, কিছু কিছু পদক্ষেপ এমন আছে, যেখানে নিরপেক্ষতার অথবা দক্ষতার অভাব আছে।’
জামায়াতের নায়েবে আমির বলেন, ‘নির্বাচন যাতে অবাধ, সুষ্ঠু হয় ও সন্ত্রাসমুক্ত হয়, সেটাই আমাদের একটি প্রধান লক্ষ্য। আজকে বাংলাদেশ যেখানে এসে দাঁড়িয়েছে, সেখানে বড় অনুঘটক হিসেবে কাজ করেছিল গত তিনটি নির্বাচনের নামে প্রহসন। বাংলাদেশকে যদি এই ব্যাকলগ থেকে বেরিয়ে আসতে হয়, তাহলে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার।’ তিনি বলেন, ‘আমরা দেখছি, নির্বাচনের ব্যাপারে সুস্পষ্ট টাইমলাইন না থাকায় রাজনৈতিক দলগুলোর ভেতরেও নানা ধরনের অস্থিরতা কাজ করছে।’
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংলাপে আলোচনার বিষয়বস্তু সম্পর্ক তাহের বলেন, ‘আলোচনার পরে অনেকগুলো বিষয়ে ঘটেছে, কারও কারও বিশ্লেষণ হচ্ছে, এর পেছনেও দেশকে আনস্টেবল করার জন্য ষড়যন্ত্র আছে এবং সেই ষড়যন্ত্রের বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে। এ সমস্ত নানামুখী আনরেস্ট (অস্থিরতা) তৈরি করার প্রক্রিয়া। আমরা এ ধরনের ষড়যন্ত্রের নিন্দা করছি। সরকারের প্রতি আমাদের অনুরোধ থাকবে তারা যেন আরও কিছু দৃঢ়তার সঙ্গে, সঠিকতার সঙ্গে এ ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলা করে।’
নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিত হওয়া নিয়ে সংশয় প্রকাশ করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে সৈয়দ আমির আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তিনি বলেছেন, ‘আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, আগামী নির্বাচনও একেবারে সঠিক সুষ্ঠু হবে, এমন পরিস্থিতি এখনো লক্ষ্য করা যাচ্ছে না। কারণ কোনো কোনো নির্বাচনী এলাকায় ইতিমধ্যেই নানা সমস্যা দেখা যাচ্ছে। কিছুদিন আগে পাবনায় আটঘরিয়া এলাকায় জামায়াতের অফিসে অগ্নিসংযোগ করা হয়েছে। কিছু মারধরের ঘটনা ঘটেছে। এখনো নির্বাচনের তারিখই হয়নি, জায়গা দখলের প্রতিযোগিতা হচ্ছে। সে জন্য নির্বাচন সংস্কার কমিটির যিনি চেয়ারম্যান আছেন, আমি তাঁকে ওয়েলকাম করছি।’
আজ রোববার জাতীয় সংসদ ভবনের এলডি হলে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংলাপে এসব কথা বলেন জামায়াতের নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। তাঁর নেতৃত্বে জামায়াতের ১১ সদস্যর একটি প্রতিনিধি দল সংলাপে অংশ নেন।
তাহের বলেন, ‘আমি মনে করি, এমন একটি ব্যবস্থা আমাদের করা উচিত, যে ব্যবস্থায় নির্বাচন সুষ্ঠু, সঠিক হবে, তার জন্য যা করা দরকার তাই করতে হবে। এর জন্য যদি কঠোর হতে হলে তাই হতে হবে, ব্যবস্থা নিতে হলে তাই করতে হবে। নির্বাচন উচিত সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য হতে হবে।’
‘নির্বাচন কমিশনের কাজও কিছুটা প্রশ্নবোধক’ মন্তব্য করেন তাহের বলেন, ‘নির্বাচন কমিশনের ভূমিকাও আমাদের কাছে কিছুটা প্রশ্নবোধক মনে হচ্ছে। কারণ কিছু ঘটনায় আমরা দেখছি যে নির্বাচন কমিশন তার সঠিক পদক্ষেপ নিতে পারছে না। সে ক্ষেত্রেও সরকারকে অনুরোধ করব, তারা যেন খেয়াল রাখে। নির্বাচনের বেশ আগেই যেন দেশের পরিস্থিতিটা, লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড যেটাকে আমরা বলি, সেটা তো ভোটের দিনের ইস্যু না, ভোটের অনেক আগের ইস্যু। সে কাজগুলো যেন সরকার শুরু করে। যেখানে যেখানে সন্ত্রাসের সম্ভাবনা আছে, এক দল আরেক দলের ওপরে ঝাঁপিয়ে পড়ার যে লক্ষণ আমরা দেখছি, এগুলো অনেক আগেই নিয়ন্ত্রণ করা উচিত।’
তিনি বলেন, ‘সরকারের রাজনৈতিক দলগুলো ও জাতিকে এই বার্তা দিতে হবে যে, নির্বাচনকে আমরা যে কোনোভাবে অবাধ ও সুষ্ঠু করব। এ ক্ষেত্রে সরকারকে একেবারে নিরপেক্ষ হওয়া দরকার।’
নির্বাচন নিয়ে সরকারের পদক্ষেপের কিছুটা ‘ঘাটতি’ আছে বলেও মনে করে তাহের। তিনি বলেন, ‘জেনে, অথবা না জেনে, কিছু কিছু পদক্ষেপ এমন আছে, যেখানে নিরপেক্ষতার অথবা দক্ষতার অভাব আছে।’
জামায়াতের নায়েবে আমির বলেন, ‘নির্বাচন যাতে অবাধ, সুষ্ঠু হয় ও সন্ত্রাসমুক্ত হয়, সেটাই আমাদের একটি প্রধান লক্ষ্য। আজকে বাংলাদেশ যেখানে এসে দাঁড়িয়েছে, সেখানে বড় অনুঘটক হিসেবে কাজ করেছিল গত তিনটি নির্বাচনের নামে প্রহসন। বাংলাদেশকে যদি এই ব্যাকলগ থেকে বেরিয়ে আসতে হয়, তাহলে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন দরকার।’ তিনি বলেন, ‘আমরা দেখছি, নির্বাচনের ব্যাপারে সুস্পষ্ট টাইমলাইন না থাকায় রাজনৈতিক দলগুলোর ভেতরেও নানা ধরনের অস্থিরতা কাজ করছে।’
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে সংলাপে আলোচনার বিষয়বস্তু সম্পর্ক তাহের বলেন, ‘আলোচনার পরে অনেকগুলো বিষয়ে ঘটেছে, কারও কারও বিশ্লেষণ হচ্ছে, এর পেছনেও দেশকে আনস্টেবল করার জন্য ষড়যন্ত্র আছে এবং সেই ষড়যন্ত্রের বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে। এ সমস্ত নানামুখী আনরেস্ট (অস্থিরতা) তৈরি করার প্রক্রিয়া। আমরা এ ধরনের ষড়যন্ত্রের নিন্দা করছি। সরকারের প্রতি আমাদের অনুরোধ থাকবে তারা যেন আরও কিছু দৃঢ়তার সঙ্গে, সঠিকতার সঙ্গে এ ধরনের পরিস্থিতি মোকাবিলা করে।’
দেশে সরকার পরিবর্তনের পাশাপাশি ভূমি ও কৃষি অফিসেও নতুন সুপারিশওয়ালা, লেনদেনের ব্যবস্থা তৈরি হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি। এসব গণ-অভ্যুত্থানের আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে যায় না বলে জানিয়েছেন তিনি।
২৯ মিনিট আগেদ্রুত সময়ে জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে অনতিবিলম্বে রোডম্যাপ ঘোষণার দাবি জানিয়েছেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক। নির্বাচন অনুষ্ঠানে বিলম্ব হলে বিএনপি মাঠে নামবে বলেও অন্তর্বর্তী সরকারকে হুঁশিয়ারি দিয়েছেন তিনি। আজ রোববার রাজধানীর জাতীয় প্রেসক্লাবে এক আলোচনা সভায় তিনি...
২ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনারদের অবসরের পরও জবাবদিহির আওতায় আনতে বিদ্যমান আইনে সংশোধনের প্রস্তাব দিয়েছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামি। দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহের বলেছেন, দেশের বিদ্যমান আইনে অনিয়মের অবসরে যাওয়া নির্বাচন কমিশনারদের শাস্তির তেমন বিধান নেই। এ জন্য আইন সংশোধনের প্রস্তাব দিয়েছে জামায়াতে
৬ ঘণ্টা আগেতারেক রহমান বলেন, ‘জুলাই হতাহতদের তালিকার চেয়ে করিডর দেওয়া কিংবা বন্দর বিদেশিদের হাতে তুলে দেওয়াকে বেশি প্রাধান্য দিচ্ছে সরকার। কিন্তু করিডর বা বন্দর দেওয়া অন্তর্বর্তী সরকারের কাজ নয়। এ ধরনের সিদ্ধান্ত নেবে জনগণের প্রত্যক্ষ ভোটে নির্বাচিত জাতীয় সংসদ। এই সরকারের আইনগত দিক নিয়ে প্রশ্ন নেই।
২০ ঘণ্টা আগে