নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে প্রধান বাধা চীন ও ভারত বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান হাফিজ উদ্দিন আহমেদ। আজ সোমবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন জাতীয় কমিটির উদ্যোগে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেন, বাংলাদেশের মতো বিশ্ব রাজনীতিতেও ব্যাপক দুর্বৃত্তায়নের কারণে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। রোহিঙ্গা ইস্যুতে চীন চোখ বন্ধ করে পৃথিবীর সবচেয়ে নিষ্ঠুর মিয়ানমার সরকারকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। এই সরকার নির্বাচিত না হওয়ায় আন্তর্জাতিক পর্যায়ে রোহিঙ্গা বিষয়ে জোরালো কোনো পদক্ষেপ নিতে পারছে না। আর ভারতও কৌশলে জাতিসংঘসহ বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে মিয়ানমার সরকারকে সমর্থন দিয়ে আসছে। আর বর্তমান সরকার শুধু প্রতিবেশী ভারতকে সন্তুষ্ট রাখতেই তাদের কার্যক্রম গ্রহণ করছে। তাই রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান হচ্ছে না।
রোহিঙ্গাদের সামরিক ট্রেনিং দেওয়া উচিত মন্তব্য করে হাফিজ উদ্দিন আহমেদ আরও বলেন, রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে ‘যেমন কুকুর তেমন মুগুর’ এই নীতিতে এগোতে হবে। রোহিঙ্গাদের সামরিক ট্রেনিং দিয়ে তাদের দেশে পাঠিয়ে দেওয়া উচিত। সেখানে গিয়ে রোহিঙ্গারা তাদের নিজেদের সমস্যা নিজেরা সমাধান করুক।
রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে বিএনপির ব্যর্থতা স্বীকার করে তিনি বলেন, এটা ঠিক যে বিএনপিও ক্ষমতায় থাকার সময় রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধান করতে পারেনি। সুতরাং এই ব্যর্থতা অস্বীকার করার উপায় নেই।
আলোচনা সভায় মূল বক্তব্য উপস্থাপন করে কালাম ফয়েজী বলেন, সম্প্রতি মিয়ানমার সরকার চীনের প্রেসক্রিপশন অনুসারে কয়েক হাজার রোহিঙ্গাকে ফিরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে। চীন ও রাশিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের শক্তিশালী বাণিজ্য থাকার পরও দুর্বল পররাষ্ট্রনীতির কারণে এ সমস্যার এখনো কোনো সমাধান করতে পারেনি।
আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন মানবাধিকার কর্মী হারুনুর রশীদ, গণস্বাস্থ্যের সাবেক কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম শিশির প্রমুখ।
রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে প্রধান বাধা চীন ও ভারত বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান হাফিজ উদ্দিন আহমেদ। আজ সোমবার রাজধানীর ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন জাতীয় কমিটির উদ্যোগে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বলেন, বাংলাদেশের মতো বিশ্ব রাজনীতিতেও ব্যাপক দুর্বৃত্তায়নের কারণে রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। রোহিঙ্গা ইস্যুতে চীন চোখ বন্ধ করে পৃথিবীর সবচেয়ে নিষ্ঠুর মিয়ানমার সরকারকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছে। এই সরকার নির্বাচিত না হওয়ায় আন্তর্জাতিক পর্যায়ে রোহিঙ্গা বিষয়ে জোরালো কোনো পদক্ষেপ নিতে পারছে না। আর ভারতও কৌশলে জাতিসংঘসহ বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে মিয়ানমার সরকারকে সমর্থন দিয়ে আসছে। আর বর্তমান সরকার শুধু প্রতিবেশী ভারতকে সন্তুষ্ট রাখতেই তাদের কার্যক্রম গ্রহণ করছে। তাই রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান হচ্ছে না।
রোহিঙ্গাদের সামরিক ট্রেনিং দেওয়া উচিত মন্তব্য করে হাফিজ উদ্দিন আহমেদ আরও বলেন, রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে ‘যেমন কুকুর তেমন মুগুর’ এই নীতিতে এগোতে হবে। রোহিঙ্গাদের সামরিক ট্রেনিং দিয়ে তাদের দেশে পাঠিয়ে দেওয়া উচিত। সেখানে গিয়ে রোহিঙ্গারা তাদের নিজেদের সমস্যা নিজেরা সমাধান করুক।
রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানে বিএনপির ব্যর্থতা স্বীকার করে তিনি বলেন, এটা ঠিক যে বিএনপিও ক্ষমতায় থাকার সময় রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধান করতে পারেনি। সুতরাং এই ব্যর্থতা অস্বীকার করার উপায় নেই।
আলোচনা সভায় মূল বক্তব্য উপস্থাপন করে কালাম ফয়েজী বলেন, সম্প্রতি মিয়ানমার সরকার চীনের প্রেসক্রিপশন অনুসারে কয়েক হাজার রোহিঙ্গাকে ফিরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে। চীন ও রাশিয়ার সঙ্গে বাংলাদেশের শক্তিশালী বাণিজ্য থাকার পরও দুর্বল পররাষ্ট্রনীতির কারণে এ সমস্যার এখনো কোনো সমাধান করতে পারেনি।
আলোচনা সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন মানবাধিকার কর্মী হারুনুর রশীদ, গণস্বাস্থ্যের সাবেক কর্মকর্তা সাইফুল ইসলাম শিশির প্রমুখ।
জামায়াতে ইসলামী রাষ্ট্রপতির ঘোষণার (প্রেসিডেন্সিয়াল প্রক্লেমেশন) মাধ্যমে জুলাই জাতীয় সনদের আইনি ভিত্তি দেওয়ার জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি দাবি জানিয়েছে। বিকল্প হিসেবে গণভোটের মাধ্যমেও সনদকে আইনি ভিত্তি দেওয়া যেতে পারে, এমনটা মনে করে দলটি। মঙ্গলবার (১৯ আগস্ট) রাতে ঢাকায় দলের কেন্দ্রীয়...
৮ ঘণ্টা আগেবর্তমান বৈশ্বিক বাস্তবতার চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিএনপি এরই মধ্যে নানা পরিকল্পনা নিয়েছে বলে জানান দলটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান।
১২ ঘণ্টা আগেসংখ্যানুপাতিক প্রতিনিধিত্ব (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনে জনগণের অধিকার পরিপূর্ণ হবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশের জনগণ এ পদ্ধতিতে অভ্যস্ত নয়। পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের পক্ষে নয় বিএনপি।’
১৪ ঘণ্টা আগেজুলাই গণ-অভ্যুত্থানে প্রবাসীরা সরাসরি ও পরোক্ষভাবে সম্পৃক্ত ছিল বলে মনে করেন গণঅধিকার পরিষদের সহযোগী সংগঠন বাংলাদেশ প্রবাসী অধিকার পরিষদ। তাঁরা বলছেন, রেমিট্যান্স শাটডাউন কর্মসূচি, অর্থনৈতিক সহায়তা, কূটনৈতিক তৎপরতা ও নৈতিক সমর্থন—প্রতিটি ক্ষেত্রেই
১৫ ঘণ্টা আগে