নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার জন্য জাতীয় পার্টি (জাপা) পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়েছে বলে জানিয়েছেন দলটির প্রধান পৃষ্ঠপোষক ও জাতীয় সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ। আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর পরিবেশে হবে বলেও মনে করেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদের ২৪তম অধিবেশনের সমাপনী ভাষণে এ কথা জানান রওশন এরশাদ।
বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, ‘আমার দল জাতীয় পার্টি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণে পূর্ণ প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে। জাতীয় পার্টি তার প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই সকল জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে। আমরা গণতান্ত্রিক ধারায় বিশ্বাস করি বলেই কখনই আমরা নির্বাচন বয়কট করিনি। আমরা আশা করি যে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে, আর সেই নির্বাচনে জাতীয় পার্টি অংশগ্রহণ করবে ইশাআল্লাহ।’
বিরোধীদলীয় নেতার এই বক্তব্যের সময় সরকারদলীয় সংসদ সদস্যরা টেবিল চাপড়ে অভিবাদন জানান।
রওশন এরশাদ বলেন, ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পরিবর্তন করে সাইবার নিরাপত্তা আইন করা হলেও উদ্বেগ কাটেনি। এরই মধ্যে এটি পাস হয়েছে। তার আগে সাংবাদিক, আইনজীবী, মানবাধিকারকর্মী ও নাগরিক সমাজের মতামত নেওয়া যেত। অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনার সুযোগ এখনো শেষ হয়ে যায়নি। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সম্মান দিয়ে এই উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানাই।’
এ সময় নিত্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি নিয়ে রওশন এরশাদ বলেন, করোনা মহামারি ও রাশিয়া- ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে অনেক কিছুর দাম বেড়েছিল। কিন্তু বিশ্ব বাজারে এখন দাম কমেছে। দেশে নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় টিসিবির লাইন দীর্ঘ, এটা এখন সাধারণ চিত্র। এখানে যুক্ত হচ্ছে মধ্যবিত্ত। প্রবৃদ্ধি বাড়াতে পদক্ষেপ এবং সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি পদক্ষেপ জরুরি। না হলে মানুষের ওপর চাপ আরও বাড়বে। অস্থিতরা তৈরি হবে। তিনি বলেন, বিশ্ব বাজারের দোহাই দিয়ে অর্থনীতির সংকটের কথা বলার অবকাশ এখন নেই।
স্বাস্থ্য খাত নাজুক অবস্থায় রয়েছে উল্লেখ করে বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, বর্তমানে ডেঙ্গু পরিস্থিতি সামাল দিতে গিয়ে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছে সরকারি–বেসরকারি হাসপাতালগুলো। হাসপাতালে বর্তমানে স্যালাইন সংকটে চিকিৎসা ব্যাহত হচ্ছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী স্যালাইন আমদানির আশ্বাস দিলেও আশার আলো দেখা যাচ্ছে না। অথচ প্লাটিলেট কিট, শয্যা এবং স্যালাইন সংকটে রোগীর অবস্থা সংকটতর হচ্ছে। এ ব্যাপারে সরকারকে হস্তক্ষেপ করতে হবে।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নেওয়ার জন্য জাতীয় পার্টি (জাপা) পূর্ণ প্রস্তুতি নিয়েছে বলে জানিয়েছেন দলটির প্রধান পৃষ্ঠপোষক ও জাতীয় সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা রওশন এরশাদ। আগামী নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর পরিবেশে হবে বলেও মনে করেন তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদের ২৪তম অধিবেশনের সমাপনী ভাষণে এ কথা জানান রওশন এরশাদ।
বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, ‘আমার দল জাতীয় পার্টি জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণে পূর্ণ প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে। জাতীয় পার্টি তার প্রতিষ্ঠালগ্ন থেকেই সকল জাতীয় নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছে। আমরা গণতান্ত্রিক ধারায় বিশ্বাস করি বলেই কখনই আমরা নির্বাচন বয়কট করিনি। আমরা আশা করি যে, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে, আর সেই নির্বাচনে জাতীয় পার্টি অংশগ্রহণ করবে ইশাআল্লাহ।’
বিরোধীদলীয় নেতার এই বক্তব্যের সময় সরকারদলীয় সংসদ সদস্যরা টেবিল চাপড়ে অভিবাদন জানান।
রওশন এরশাদ বলেন, ‘ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন পরিবর্তন করে সাইবার নিরাপত্তা আইন করা হলেও উদ্বেগ কাটেনি। এরই মধ্যে এটি পাস হয়েছে। তার আগে সাংবাদিক, আইনজীবী, মানবাধিকারকর্মী ও নাগরিক সমাজের মতামত নেওয়া যেত। অংশীজনদের সঙ্গে আলোচনার সুযোগ এখনো শেষ হয়ে যায়নি। জাতীয় ও আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে সম্মান দিয়ে এই উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানাই।’
এ সময় নিত্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি নিয়ে রওশন এরশাদ বলেন, করোনা মহামারি ও রাশিয়া- ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে অনেক কিছুর দাম বেড়েছিল। কিন্তু বিশ্ব বাজারে এখন দাম কমেছে। দেশে নিত্যপণ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় টিসিবির লাইন দীর্ঘ, এটা এখন সাধারণ চিত্র। এখানে যুক্ত হচ্ছে মধ্যবিত্ত। প্রবৃদ্ধি বাড়াতে পদক্ষেপ এবং সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি পদক্ষেপ জরুরি। না হলে মানুষের ওপর চাপ আরও বাড়বে। অস্থিতরা তৈরি হবে। তিনি বলেন, বিশ্ব বাজারের দোহাই দিয়ে অর্থনীতির সংকটের কথা বলার অবকাশ এখন নেই।
স্বাস্থ্য খাত নাজুক অবস্থায় রয়েছে উল্লেখ করে বিরোধীদলীয় নেতা বলেন, বর্তমানে ডেঙ্গু পরিস্থিতি সামাল দিতে গিয়ে রীতিমতো হিমশিম খাচ্ছে সরকারি–বেসরকারি হাসপাতালগুলো। হাসপাতালে বর্তমানে স্যালাইন সংকটে চিকিৎসা ব্যাহত হচ্ছে। স্বাস্থ্যমন্ত্রী স্যালাইন আমদানির আশ্বাস দিলেও আশার আলো দেখা যাচ্ছে না। অথচ প্লাটিলেট কিট, শয্যা এবং স্যালাইন সংকটে রোগীর অবস্থা সংকটতর হচ্ছে। এ ব্যাপারে সরকারকে হস্তক্ষেপ করতে হবে।
গত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
১ ঘণ্টা আগেমিডিয়াকে ব্যবহার করে এনসিপির নেতা-কর্মীদের গ্রহণযোগ্যতা ‘নষ্ট’ করার জন্য অনেক ‘অপশক্তি’ কাজ করছে অভিযোগ করে এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান তরিকুল।
১ দিন আগেসংসদে উচ্চকক্ষের মতো নিম্নকক্ষেও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাস্তবায়নের দাবিতে জামায়াত ইসলামী আন্দোলন করবে বলে জানিয়েছেন দলটি নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আজ রোববার (১০ আগস্ট) প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ
১ দিন আগেবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ, চাঁদাবাজি এবং দলের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সহসভাপতি এস এম আসলাম এবং সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক টিএইচ তোফাকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রাথমিক সদস্যস
১ দিন আগে