নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তা ও বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দেশের বিরোধী দলের রাজনীতিকে সংকটে ফেলেছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, ‘এখানে বিরোধী দলের রাজনীতির ওপর শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব কালো ছায়া ফেলেছে। বিরোধী দলের এগিয়ে যাওয়ার পথে সংকটে ফেলেছে তাঁর অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রা। তিনি ফিরে এসেছেন বলেই আমরা আছি। শেখ হাসিনা জেগে থাকেন বলেই আজকে বাংলাদেশ ঘুমাতে পারে নিশ্চিন্তে।’
আজ শনিবার মাগুরা জেলা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। জাতীয় সংসদ এলাকার বাসভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন তিনি।
বিএনপির জাতীয় ঐক্যের নেতা ও ক্ষমতায় এলে প্রধানমন্ত্রী কে হবেন জানতে চান ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘এই ধোঁয়াশার অবসান ঘটান আগে ফখরুল সাহেব। কে নেতৃত্ব দিচ্ছেন? টেমস নদীর ওপার থেকে এসে, নাকি আপনারা কেউ?’
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য দেখার মতো একটা মিছিল পর্যন্ত করতে পারেনি বলে মন্তব্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তারা আবার আন্দোলনের কথা বলে। লজ্জা করে না। আগে নেতা ঠিক করেন। ঘরেই যাদের ঐক্য নেই, তারা আবার জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করবে, আবার ঐক্যজোট করবে! গত নির্বাচনের আগে তাদের ঐক্যজোটের লেজেগোবরে অবস্থা দেখেছি। তাদের নতুন ঐক্যের নতুন তামাশা বলে মনে করি।’
বিএনপির ‘মাগুরা মার্কা’ নির্বাচনের কথা দেশের মানুষ ভুলে যায়নি উল্লেখ করে কাদের বলেন, ‘এই দেশে আর মাগুরা মার্কা নির্বাচন হবে না।’
ভালো লোকদের আওয়ামী লীগে টানার অনুরোধ করেন ওবায়দুল কাদের। নেতাদের উদ্দেশে বলেন, ‘খারাপ লোকদের বের করে দিন। আওয়ামী লীগে লোকের অভাব নেই। দূষিত রক্ত বের করে দিন, বিশুদ্ধ রক্ত সঞ্চালন করুন।’
মির্জা ফখরুল ইসলামের রাজনৈতিক হেলুসিনেশন হয়েছে বলে মন্তব্য করে কাদের বলেন, ‘এ কারণে বঙ্গোপসাগরে ঝাঁপ দিয়ে, ভাসতে ভাসতে প্রতিদিনই শ্রীলঙ্কার উপকণ্ঠে চলে যান।’
আওয়ামী লীগ করে কোটি কোটি টাকা পাচার করেছে যারা, তাদের চিহ্নিত করে দল থেকে বের করে দিন, নিজের এমন বক্তব্য নিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর টিপ্পনী কেটেছেন বলে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ফরিদপুরের সভায় আমার বক্তব্য নিয়ে আপনি টিপ্পনী কেটেছেন। কিন্তু ফরিদপুরের ওই ঘটনার বিচার কি আপনারা ক্ষমতায় থাকলে হতো? আওয়ামী লীগের পরিচয়ধারী কাউকে রেহাই দিয়নি আমরা।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগে কেউ অপকর্ম করলে রেহাই পায় না, শাস্তি পেতে হয়, বিএনপির আমলে এমন একটাও নজির নেই, যে তারা শাস্তি দিয়েছে।’
সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্যাহ ও আবদুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক প্রমুখ।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জনপ্রিয়তা ও বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দেশের বিরোধী দলের রাজনীতিকে সংকটে ফেলেছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেছেন, ‘এখানে বিরোধী দলের রাজনীতির ওপর শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্ব কালো ছায়া ফেলেছে। বিরোধী দলের এগিয়ে যাওয়ার পথে সংকটে ফেলেছে তাঁর অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রা। তিনি ফিরে এসেছেন বলেই আমরা আছি। শেখ হাসিনা জেগে থাকেন বলেই আজকে বাংলাদেশ ঘুমাতে পারে নিশ্চিন্তে।’
আজ শনিবার মাগুরা জেলা আওয়ামী লীগের ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে এসব কথা বলেন ওবায়দুল কাদের। জাতীয় সংসদ এলাকার বাসভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হন তিনি।
বিএনপির জাতীয় ঐক্যের নেতা ও ক্ষমতায় এলে প্রধানমন্ত্রী কে হবেন জানতে চান ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘এই ধোঁয়াশার অবসান ঘটান আগে ফখরুল সাহেব। কে নেতৃত্ব দিচ্ছেন? টেমস নদীর ওপার থেকে এসে, নাকি আপনারা কেউ?’
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির জন্য দেখার মতো একটা মিছিল পর্যন্ত করতে পারেনি বলে মন্তব্য করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘তারা আবার আন্দোলনের কথা বলে। লজ্জা করে না। আগে নেতা ঠিক করেন। ঘরেই যাদের ঐক্য নেই, তারা আবার জনগণকে ঐক্যবদ্ধ করবে, আবার ঐক্যজোট করবে! গত নির্বাচনের আগে তাদের ঐক্যজোটের লেজেগোবরে অবস্থা দেখেছি। তাদের নতুন ঐক্যের নতুন তামাশা বলে মনে করি।’
বিএনপির ‘মাগুরা মার্কা’ নির্বাচনের কথা দেশের মানুষ ভুলে যায়নি উল্লেখ করে কাদের বলেন, ‘এই দেশে আর মাগুরা মার্কা নির্বাচন হবে না।’
ভালো লোকদের আওয়ামী লীগে টানার অনুরোধ করেন ওবায়দুল কাদের। নেতাদের উদ্দেশে বলেন, ‘খারাপ লোকদের বের করে দিন। আওয়ামী লীগে লোকের অভাব নেই। দূষিত রক্ত বের করে দিন, বিশুদ্ধ রক্ত সঞ্চালন করুন।’
মির্জা ফখরুল ইসলামের রাজনৈতিক হেলুসিনেশন হয়েছে বলে মন্তব্য করে কাদের বলেন, ‘এ কারণে বঙ্গোপসাগরে ঝাঁপ দিয়ে, ভাসতে ভাসতে প্রতিদিনই শ্রীলঙ্কার উপকণ্ঠে চলে যান।’
আওয়ামী লীগ করে কোটি কোটি টাকা পাচার করেছে যারা, তাদের চিহ্নিত করে দল থেকে বের করে দিন, নিজের এমন বক্তব্য নিয়ে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর টিপ্পনী কেটেছেন বলে উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘ফরিদপুরের সভায় আমার বক্তব্য নিয়ে আপনি টিপ্পনী কেটেছেন। কিন্তু ফরিদপুরের ওই ঘটনার বিচার কি আপনারা ক্ষমতায় থাকলে হতো? আওয়ামী লীগের পরিচয়ধারী কাউকে রেহাই দিয়নি আমরা।’
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আওয়ামী লীগে কেউ অপকর্ম করলে রেহাই পায় না, শাস্তি পেতে হয়, বিএনপির আমলে এমন একটাও নজির নেই, যে তারা শাস্তি দিয়েছে।’
সম্মেলনে আরও বক্তব্য দেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফর উল্যাহ ও আবদুর রহমান, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক বি এম মোজাম্মেল হক প্রমুখ।
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর আওয়ামী লীগ নেতাদের বড় একটি অংশ ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন। কলকাতার নিউটাউনে বসে তাঁরা এখন আয়েশ ও নানা কর্মকান্ড করছেন। এ লক্ষ্যে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল থেকে শুরু করে বিভিন্ন সাবেক সংসদ সদস্য প্রতিদিন অনলাইন বৈঠক ও রাজনৈতিক পরিকল্পনায় ব্যস্ত।
৩ ঘণ্টা আগেআজ বুধবার বিকেলে ফেনী শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে ইসলামী আন্দোলনের গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে রেজাউল করীম এসব কথা বলেন। প্রয়োজনীয় রাষ্ট্র সংস্কার, সব গণহত্যার বিচার ও সংখ্যানুপাতিক (পিআর) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এতে ইসলামী আন্দোলন ও সহযোগী সংগঠনের জেলা
৪ ঘণ্টা আগেআসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে খোলা মাঠে ভোট গ্রহণ চায় আমার বাংলাদেশ পার্টি (এবি পার্টি)। একই সঙ্গে নির্বাচনী দায়িত্বে ভোটার নয় এমন স্কুল ছাত্রদের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের সঙ্গে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে নিয়োগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছে দলটি।
৪ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টিসহ ইসলামপন্থী বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের আনুপাতিক প্রতিনিধিত্ব বা পিআর (প্রপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন) পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিকে ‘অযৌক্তিক’ বলে মনে করছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে জনগণ আদৌ কিছু জানেন কি না। এ বিষয়ে তাঁরা কতটা
৫ ঘণ্টা আগে