নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ আটজনের বিরুদ্ধে বাদীর সাক্ষ্যগ্রহণ পিছিয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রধান ফটকে স্থাপিত ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৯-এর অস্থায়ী এজলাসে বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান সাক্ষ্যগ্রহণ পিছিয়ে আগামী ১২ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেন।
মলার বাদী দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপপরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম আংশিক সাক্ষ্য দিতে হাজির ছিলেন। কিন্তু খালেদা জিয়ার পক্ষে তাঁর আইনজীবী এক দরখাস্ত দিয়ে সাক্ষ্যগ্রহণ পিছিয়ে দেওয়ার অনুরোধ করেন। তিনি আদালতকে বলেন, এ মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে আবেদন করা হয়েছে। ওই আবেদনের ওপর শুনানি চলছে। কাজেই সাক্ষ্যগ্রহণ পিছিয়ে দেওয়া হোক। পরে আদালত পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন।
মামলার আরেক আসামি এম এ এইচ সেলিমের আইনজীবী জাকারিয়া হায়দার আজকের পত্রিকাকে জানান, আদালত পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ১২ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেছেন।
গত ২৩ মে এই মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। এরপর দুটি ধার্য তারিখে বাদী জবানবন্দি দেন। তাঁর জবানবন্দি এখনো শেষ হয়নি। গত ১৯ মার্চ খালেদা জিয়াসহ আটজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন একই আদালত।
অন্য আসামিরা হলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, বাগেরহাটের সাবেক সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিম এবং নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ।
তাঁদের মধ্যে খালেদা জিয়ার পক্ষে তাঁর আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার হাজিরা দেন। আসামি গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। অন্যরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
সাবেক মন্ত্রী মওদুদ আহমদ, এ কে এম মোশারফ হোসেন ও বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান মৃত্যুবরণ করায় এরই মধ্যে মামলার দায় থেকে তাঁদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
নাইকো দুর্নীতি মামলায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ আটজনের বিরুদ্ধে বাদীর সাক্ষ্যগ্রহণ পিছিয়েছে। আজ মঙ্গলবার ঢাকার কেরানীগঞ্জের কেন্দ্রীয় কারাগারের প্রধান ফটকে স্থাপিত ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৯-এর অস্থায়ী এজলাসে বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান সাক্ষ্যগ্রহণ পিছিয়ে আগামী ১২ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেন।
মলার বাদী দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) উপপরিচালক মুহাম্মদ মাহবুবুল আলম আংশিক সাক্ষ্য দিতে হাজির ছিলেন। কিন্তু খালেদা জিয়ার পক্ষে তাঁর আইনজীবী এক দরখাস্ত দিয়ে সাক্ষ্যগ্রহণ পিছিয়ে দেওয়ার অনুরোধ করেন। তিনি আদালতকে বলেন, এ মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে আবেদন করা হয়েছে। ওই আবেদনের ওপর শুনানি চলছে। কাজেই সাক্ষ্যগ্রহণ পিছিয়ে দেওয়া হোক। পরে আদালত পরবর্তী তারিখ ধার্য করেন।
মামলার আরেক আসামি এম এ এইচ সেলিমের আইনজীবী জাকারিয়া হায়দার আজকের পত্রিকাকে জানান, আদালত পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ১২ সেপ্টেম্বর দিন ধার্য করেছেন।
গত ২৩ মে এই মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ শুরু হয়। এরপর দুটি ধার্য তারিখে বাদী জবানবন্দি দেন। তাঁর জবানবন্দি এখনো শেষ হয়নি। গত ১৯ মার্চ খালেদা জিয়াসহ আটজনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন একই আদালত।
অন্য আসামিরা হলেন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব কামাল উদ্দিন সিদ্দিকী, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সাবেক ভারপ্রাপ্ত সচিব খন্দকার শহীদুল ইসলাম, সাবেক সিনিয়র সহকারী সচিব সি এম ইউছুফ হোসাইন, বাপেক্সের সাবেক মহাব্যবস্থাপক মীর ময়নুল হক, ব্যবসায়ী গিয়াস উদ্দিন আল মামুন, বাগেরহাটের সাবেক সংসদ সদস্য এম এ এইচ সেলিম এবং নাইকোর দক্ষিণ এশিয়াবিষয়ক ভাইস প্রেসিডেন্ট কাশেম শরীফ।
তাঁদের মধ্যে খালেদা জিয়ার পক্ষে তাঁর আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার হাজিরা দেন। আসামি গিয়াস উদ্দিন আল মামুনকে কারাগার থেকে আদালতে হাজির করা হয়। অন্যরা আদালতে উপস্থিত ছিলেন।
সাবেক মন্ত্রী মওদুদ আহমদ, এ কে এম মোশারফ হোসেন ও বাপেক্সের সাবেক সচিব মো. শফিউর রহমান মৃত্যুবরণ করায় এরই মধ্যে মামলার দায় থেকে তাঁদের অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১ ঘণ্টা আগেভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
৪ ঘণ্টা আগেগত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
৫ ঘণ্টা আগে