নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজনৈতিক দল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জাতীয় সম্মেলন আগামী ২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এই সম্মেলনে রাষ্ট্রব্যবস্থার সংস্কার, রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন ও বৈষম্যহীন উন্নত বাংলাদেশ গড়তে ১৯ দফা ঘোষণা করবে দলটি। নির্বাচনকালীন জাতীয় সরকার প্রতিষ্ঠার দাবিসহ ১৫ দফা দাবিও উপস্থাপন করা হবে। রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে দলটির জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
আজ শনিবার দুপুরে পুরানা পল্টনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান।
মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘সম্মেলনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ একটি উন্নত দেশ গড়তে ১৯ দফা ঘোষণা করবে। নির্বাচনকালীন জাতীয় সরকার প্রতিষ্ঠার দাবিসহ ১৫ দফা দাবিও উপস্থাপন করা হবে। দলের আমির তৃণমূলের নেতৃত্বের প্রতি বিশেষ নির্দেশনা প্রদান করবেন।’
বিএনপির ২৭ দফার সঙ্গে ইসলামী আন্দোলনের ১৯ দফার কোনো যোগসূত্র আছে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘তারা তো দিয়েছে রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতে ২৭ দফা। কিন্তু আমরা মনে করি, অতীতে যারা রাষ্ট্রব্যবস্থা ধ্বংস করেছে, তাদের দিয়ে রাষ্ট্রকাঠামো মেরামত হবে না।’
১ জানুয়ারি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মজলিশে শুরার সভা অনুষ্ঠিত হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আসন্ন নির্বাচন সামনে রেখে নতুন নেতৃত্ব নির্ধারণ করা হবে। আমরা দেশের প্রতিটি ওয়ার্ডে শক্তিশালী কমিটি গঠনের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছিলাম। আমাদের লক্ষ্য সাফল্যের মাত্রা স্পর্শ করেছে। সম্মেলনে আমির আসন্ন নির্বাচন সামনে রেখে করণীয় নির্দেশনা প্রদান করবেন। নির্বাচনী লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দেবেন।’
জোট-মহাজোটের বাইরে ইসলামী আন্দোলন বিকল্প জনশক্তি গড়ে তোলার কাজ করছে জানিয়ে দলের যুগ্ম-মহাসচিব বলেন, ‘আমরা দেশের প্রায় সব রাজনৈতিক নেতার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ আলাপ করেছি। বহু বিষয়ে আমরা একমত হয়েছি। আগামীর পরিকল্পনায় সহযোগী হওয়ার বিষয়ে একধরনের বোঝাপড়া হয়েছে। সম্মেলনে সে বিষয়ে একধরনের প্রতিফলন দেখা যাবে ইনশা আল্লাহ।’
সম্মেলনে দেশের অন্যান্য রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ, বিরোধী দল বিএনপিসহ নিবন্ধিত, অনিবন্ধিত এবং নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছে এমন সব রাজনৈতিক দলকে আমরা আমন্ত্রণ জানিয়েছি।’
সম্মেলনের প্রস্তুতির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সম্মেলনকে কেন্দ্র করে আমাদের যাবতীয় প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন হয়েছে। অভ্যর্থনা, নিরাপত্তাসহ সামগ্রিক ব্যবস্থাপনা শেষ হয়েছে। দীর্ঘ দৌড়ঝাঁপের পর অবশেষে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ব্যবহার করার ব্যাপারে প্রশাসনের সম্মতি পাওয়া গেছে। আমরা লিখিত আবেদন করেছিলাম এবং ডিএমপি কমিশনের সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে, তারা সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের সহকারী মহাসচিব মাওলানা ইমতিয়াজ আলম, মাওলানা আব্দুল কাদের, সাংগঠনিক সম্পাদক কে এম আতিকুর রহমান, সহকারী সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যাপক সৈয়দ বেলায়েত হোসেন, প্রচার সম্পাদক মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম, মাওলানা খলিলুর রহমান প্রমুখ।
রাজনৈতিক দল ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জাতীয় সম্মেলন আগামী ২ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এই সম্মেলনে রাষ্ট্রব্যবস্থার সংস্কার, রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন ও বৈষম্যহীন উন্নত বাংলাদেশ গড়তে ১৯ দফা ঘোষণা করবে দলটি। নির্বাচনকালীন জাতীয় সরকার প্রতিষ্ঠার দাবিসহ ১৫ দফা দাবিও উপস্থাপন করা হবে। রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে দলটির জাতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
আজ শনিবার দুপুরে পুরানা পল্টনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ যুগ্ম-মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান।
মাওলানা গাজী আতাউর রহমান বলেন, ‘সম্মেলনে ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ একটি উন্নত দেশ গড়তে ১৯ দফা ঘোষণা করবে। নির্বাচনকালীন জাতীয় সরকার প্রতিষ্ঠার দাবিসহ ১৫ দফা দাবিও উপস্থাপন করা হবে। দলের আমির তৃণমূলের নেতৃত্বের প্রতি বিশেষ নির্দেশনা প্রদান করবেন।’
বিএনপির ২৭ দফার সঙ্গে ইসলামী আন্দোলনের ১৯ দফার কোনো যোগসূত্র আছে কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘তারা তো দিয়েছে রাষ্ট্রকাঠামো মেরামতে ২৭ দফা। কিন্তু আমরা মনে করি, অতীতে যারা রাষ্ট্রব্যবস্থা ধ্বংস করেছে, তাদের দিয়ে রাষ্ট্রকাঠামো মেরামত হবে না।’
১ জানুয়ারি ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মজলিশে শুরার সভা অনুষ্ঠিত হবে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আসন্ন নির্বাচন সামনে রেখে নতুন নেতৃত্ব নির্ধারণ করা হবে। আমরা দেশের প্রতিটি ওয়ার্ডে শক্তিশালী কমিটি গঠনের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছিলাম। আমাদের লক্ষ্য সাফল্যের মাত্রা স্পর্শ করেছে। সম্মেলনে আমির আসন্ন নির্বাচন সামনে রেখে করণীয় নির্দেশনা প্রদান করবেন। নির্বাচনী লক্ষ্যমাত্রা বেঁধে দেবেন।’
জোট-মহাজোটের বাইরে ইসলামী আন্দোলন বিকল্প জনশক্তি গড়ে তোলার কাজ করছে জানিয়ে দলের যুগ্ম-মহাসচিব বলেন, ‘আমরা দেশের প্রায় সব রাজনৈতিক নেতার সঙ্গে ঘনিষ্ঠ আলাপ করেছি। বহু বিষয়ে আমরা একমত হয়েছি। আগামীর পরিকল্পনায় সহযোগী হওয়ার বিষয়ে একধরনের বোঝাপড়া হয়েছে। সম্মেলনে সে বিষয়ে একধরনের প্রতিফলন দেখা যাবে ইনশা আল্লাহ।’
সম্মেলনে দেশের অন্যান্য রাজনৈতিক দলকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে কি না—এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ, বিরোধী দল বিএনপিসহ নিবন্ধিত, অনিবন্ধিত এবং নিবন্ধনের জন্য আবেদন করেছে এমন সব রাজনৈতিক দলকে আমরা আমন্ত্রণ জানিয়েছি।’
সম্মেলনের প্রস্তুতির বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সম্মেলনকে কেন্দ্র করে আমাদের যাবতীয় প্রস্তুতি প্রায় সম্পন্ন হয়েছে। অভ্যর্থনা, নিরাপত্তাসহ সামগ্রিক ব্যবস্থাপনা শেষ হয়েছে। দীর্ঘ দৌড়ঝাঁপের পর অবশেষে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান ব্যবহার করার ব্যাপারে প্রশাসনের সম্মতি পাওয়া গেছে। আমরা লিখিত আবেদন করেছিলাম এবং ডিএমপি কমিশনের সঙ্গে আমাদের কথা হয়েছে, তারা সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে।’
সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন দলের সহকারী মহাসচিব মাওলানা ইমতিয়াজ আলম, মাওলানা আব্দুল কাদের, সাংগঠনিক সম্পাদক কে এম আতিকুর রহমান, সহকারী সাংগঠনিক সম্পাদক অধ্যাপক সৈয়দ বেলায়েত হোসেন, প্রচার সম্পাদক মাওলানা আহমদ আবদুল কাইয়ূম, মাওলানা খলিলুর রহমান প্রমুখ।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলে ক্ষমতার খরা কাটানোর আশাবাদী বিএনপি আগামী ডিসেম্বরে নির্বাচন দাবি করছে। দাবি আদায়ে মাঠের কর্মসূচি শুরু করেছে। করণীয় নিয়ে বিভিন্ন দলের সঙ্গে বৈঠক করছে। তবে ভোটের জন্য অপেক্ষা দীর্ঘ হলেও অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলার মতো কোনো কর্মসূচি দেবে না দলটি। কোনো সংঘাতেও জড়াবে না।
২ ঘণ্টা আগেবর্তমানে দেশে শ্রমিকসমাজ বিভিন্নভাবে অত্যাচারিত-নিপীড়িত ও নিষ্পেষিত উল্লেখ করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় অল্প কিছুদিনের ব্যবধানে লক্ষাধিক শ্রমিক চাকরিচ্যুত হয়েছেন। বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেলে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার..
৫ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের বিচার ও রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার প্রশ্নে ঐকমত্য জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ও গণসংহতি আন্দোলনের নেতারা। একই সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ এবং নির্বাচনের আগে সংস্কার কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা করেছেন তাঁরা।
৮ ঘণ্টা আগেদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আপনারা কারও চেয়ে কম নন। আপনারা বাংলাদেশের নাগরিক। এ দেশ আপনাদের জন্মভূমি। রাজনৈতিক মত আলাদা হতে পারে, দল ভিন্ন হতে পারে, তবে অধিকার সবারই সমান। সেই অধিকার রক্ষা করতে আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত।’
১১ ঘণ্টা আগে