নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘কিছুটা স্বস্তির মধ্যে চললেও ক্রান্তিকাল পার করছে দেশ। আবারও ফ্যাসিবাদের আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে। আবারও যদি ফ্যাসিবাদ ফিরে আসে, যারা প্রাণ দিয়েছে, তাদের কাছে কী জবাব দেব।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ২৪-এর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের শহীদ পরিবারে আর্থিক সহায়তা প্রদান অনুষ্ঠানে রুহুল কবির রিজভী এ কথা বলেন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে ‘আমরা বিএনপি পরিবার’ এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
বিচারপতি খায়রুল হককে গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়ে রিজভী বলেন, বিচারপতি খায়রুল হক কেন এখনো গ্রেপ্তার হলেন না। যাঁরা শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করেছেন, তাঁরা কীভাবে এখনো বহাল তবিয়তে থাকেন।
রিজভী বলেন, তাঁরাই গণতন্ত্র হত্যাকারী, ভোটাধিকার হরণকারী। তাঁরা গ্রেপ্তারের আওতা থেকে কীভাবে বাইরে থাকে? তাঁরা শাস্তির আওতায় না এলে কীভাবে হবে?
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘এখনো ক্রান্তিকাল শেষ হয়নি। সরকারের উপদেষ্টাদের নামে মামলা প্রত্যাহার হলেও বিএনপি কর্মীসহ অনেক আন্দোলনকারীর নামে মামলা এখনো রয়ে গেছে। বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর ৬০ লাখ মামলা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যেই আবার ফ্যাসিবাদের কণ্ঠ শুনতে পাই। ফ্যাসিবাদের অনেকে এখনো গ্রেপ্তারের আওতার বাইরে। মিথ্যা মামলায় যারা খালেদা জিয়াকে সাজা দিয়েছে, তারাও ধরাছোঁয়ার বাইরে।’
এ সময় নির্বাচন ও সংস্কার প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, নির্বাচনের বিকল্প হিসেবে সংস্কারকে দাঁড় করানো হচ্ছে। এই অবস্থায় অন্তর্বর্তী সরকারকে মূল দায়িত্ব পালন করার আহ্বান জানান তিনি।
রিজভী বলেন, শেখ হাসিনার আমলে যেসব প্রতিষ্ঠান হয়েছে, সেসব বন্ধ না করে সরকার থেকে প্রশাসক নিয়োগের মাধ্যমে যেন তা সচল রাখা হয়, তা না হলে বেকারত্ব বাড়বে। বাংলাদেশ যত দিন থাকবে, সংস্কার থাকবে। এ সময় নির্বাচন কমিশনারের কথায় বিএনপি অত্যন্ত সন্তুষ্ট বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, ‘কিছুটা স্বস্তির মধ্যে চললেও ক্রান্তিকাল পার করছে দেশ। আবারও ফ্যাসিবাদের আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে। আবারও যদি ফ্যাসিবাদ ফিরে আসে, যারা প্রাণ দিয়েছে, তাদের কাছে কী জবাব দেব।’
আজ শুক্রবার রাজধানীর গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে ২৪-এর ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের শহীদ পরিবারে আর্থিক সহায়তা প্রদান অনুষ্ঠানে রুহুল কবির রিজভী এ কথা বলেন। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের নির্দেশে ‘আমরা বিএনপি পরিবার’ এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
বিচারপতি খায়রুল হককে গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়ে রিজভী বলেন, বিচারপতি খায়রুল হক কেন এখনো গ্রেপ্তার হলেন না। যাঁরা শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করেছেন, তাঁরা কীভাবে এখনো বহাল তবিয়তে থাকেন।
রিজভী বলেন, তাঁরাই গণতন্ত্র হত্যাকারী, ভোটাধিকার হরণকারী। তাঁরা গ্রেপ্তারের আওতা থেকে কীভাবে বাইরে থাকে? তাঁরা শাস্তির আওতায় না এলে কীভাবে হবে?
বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব বলেন, ‘এখনো ক্রান্তিকাল শেষ হয়নি। সরকারের উপদেষ্টাদের নামে মামলা প্রত্যাহার হলেও বিএনপি কর্মীসহ অনেক আন্দোলনকারীর নামে মামলা এখনো রয়ে গেছে। বিএনপির নেতা-কর্মীদের ওপর ৬০ লাখ মামলা দেওয়া হয়েছে। এর মধ্যেই আবার ফ্যাসিবাদের কণ্ঠ শুনতে পাই। ফ্যাসিবাদের অনেকে এখনো গ্রেপ্তারের আওতার বাইরে। মিথ্যা মামলায় যারা খালেদা জিয়াকে সাজা দিয়েছে, তারাও ধরাছোঁয়ার বাইরে।’
এ সময় নির্বাচন ও সংস্কার প্রসঙ্গে বিএনপির এই নেতা বলেন, নির্বাচনের বিকল্প হিসেবে সংস্কারকে দাঁড় করানো হচ্ছে। এই অবস্থায় অন্তর্বর্তী সরকারকে মূল দায়িত্ব পালন করার আহ্বান জানান তিনি।
রিজভী বলেন, শেখ হাসিনার আমলে যেসব প্রতিষ্ঠান হয়েছে, সেসব বন্ধ না করে সরকার থেকে প্রশাসক নিয়োগের মাধ্যমে যেন তা সচল রাখা হয়, তা না হলে বেকারত্ব বাড়বে। বাংলাদেশ যত দিন থাকবে, সংস্কার থাকবে। এ সময় নির্বাচন কমিশনারের কথায় বিএনপি অত্যন্ত সন্তুষ্ট বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
গণঅধিকার পরিষদের সভাপতি নুরুল হক নুর বলেছেন, ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে আওয়ামী লীগ পরিত্যক্ত রাজনৈতিক দলে পরিণত হয়েছে। আওয়ামী লীগ এখন মরা লাশ, এই লাশ নিয়ে টানাটানি করে কোনো লাভ হবে না। এখন আমাদের দায়িত্ব হচ্ছে এই মরা লাশকে কবর দেওয়া, যাতে দুর্গন্ধ না ছড়ায়।’ আজ মঙ্গলবার বিকেলে শরীয়তপুরের ভেদরগঞ
৯ মিনিট আগেবিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আমার বিরুদ্ধে ১১১টি মামলা হয়েছে। নানা ধরনের অবাস্তব অভিযোগ আনা হয়েছে। ময়লার গাড়ি পোড়ানো, বোমা হামলার মতো অভিযোগও আছে। আমি ১১ বার জেলে গিয়েছি। প্রায় তিন বছর কারাবন্দী ছিলাম।’ আজ মঙ্গলবার ঠাকুরগাঁও সদরের মোলানি উচ্চবিদ্যালয় মাঠে বিএনপির গণসংযোগ
২ ঘণ্টা আগেউন্নয়নমূলক কাজে সংসদ সদস্যদের সম্পৃক্ত হওয়ার বিরোধিতা করেছে বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি। কাজটি স্থানীয় সরকারের হলেও বিদ্যমান অবস্থায় এমপিরা এসব কাজ নিয়ন্ত্রণ করেন। যাতে নানান অনিয়মের অভিযোগ আছে। একই সঙ্গে দলটি এমপিদের ‘থোক বরাদ্দ’ বন্ধ করার প্রস্তাব দিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ভেতর দিয়ে মিয়ানমারের রাখাইনে ত্রাণ দেওয়ার জন্য ‘মানবিক করিডর’ দিতে অন্তর্বর্তী সরকার যে নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে, সে বিষয়ে অসন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী।
৩ ঘণ্টা আগে