নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘দ্রব্যমূল্য কমে যাবে। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় বসে পুরো টিম নিয়ে নেমে গেছেন।’ আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর গুলিস্তানে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে অনুষ্ঠিত শান্তি ও গণতন্ত্র সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘দ্রব্যমূল্য বেশি। কমে যাবে। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় বসে পুরো টিম নিয়ে নেমে গেছেন জনগণের সংকট লাঘব করতে। তিনি গোটা মন্ত্রিসভাকে কর্মপরিকল্পনা এবং বাজার নিয়ন্ত্রণে ডাক দিয়েছেন। তাঁর মন্ত্রিসভার কেউ বসে নেই। সবাই কাজে নেমেছে। ইনশা আল্লাহ এভাবে চললে আমরা অচিরেই দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে আনতে পারব।’
বিশ্বব্যাপী অস্থিরতা জানিয়ে কাদের বলেন, ‘দেশের মানুষ শেখ হাসিনাকে ভালোবাসে। তাঁর মতো জনবান্ধব সরকার আসেনি। আপনারা আস্থা হারাবেন না। আজকে বিশ্বব্যাপী অস্থিরতা, এমনকি লোহিত সাগরেও যুদ্ধ চলছে। এ যুদ্ধের প্রতিক্রিয়া বাংলাদেশে আছে। আমাদের বেশি টাকা দিয়ে আমদানি করতে হয়, বিক্রি করতে হয় কম দামে। ধৈর্য হারা হবেন না। শেখ হাসিনার ওপর আস্থা রাখুন।’
কাদের বলেন, ‘রমজানে মানুষের কষ্ট জানি। আমরা জনগণের সরকার। শেখ হাসিনা জনগণের সরকার। আপনাদের সংকট তাঁর হৃদয়ে লাগে। তিনি আঘাত পান। রাত ৩টায় ফোন করে পাওয়া যায়। এমন প্রধানমন্ত্রী পাবেন আর কোথাও? কোন দেশে আছে। দুপুরের খাবার রাতে খান। কোনো কোনো দিন খায়ও না। আমি এটা বাড়িয়ে বলছি না, সত্য কথা বলছি। এমন প্রধানমন্ত্রীর পাওয়ায় বাংলাদেশের মানুষ অনেক ভাগ্যবান। আস্থা রাখুন, আস্থা হারাবেন না। বিএনপির কথায় কান দেবেন না। এরা ভুয়া, এদের সকল কথা আজকে ভুয়ায় পরিণত হয়েছে।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘সরকারের বিরুদ্ধে বিদেশিদের ডেকে আনে। বিদেশিদের ভয় দেখায়। এদের কোনো দেশপ্রেম নেই। যদি ভালোবাসা থাকত, তাহলে দেশের জনগণ তাদের নিয়ে সমাধান করত। এরা আটলান্টিকের ওপার থেকে নিষেধাজ্ঞা আনতে চায়, ভিসা নীতি আনতে চায়। শেখ হাসিনা আল্লাহ ছাড়া কাউকে ভয় পান না। তিনি এ দেশের মানুষ ছাড়া কাউকে পরোয়া করেন না।’
নেতা-কর্মীদের অতীতের ভুল সংশোধন করে মানুষের কাছে যেতে বলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, ‘দ্রব্যমূল্য কমে যাবে। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় বসে পুরো টিম নিয়ে নেমে গেছেন।’ আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর গুলিস্তানে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে অনুষ্ঠিত শান্তি ও গণতন্ত্র সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘দ্রব্যমূল্য বেশি। কমে যাবে। শেখ হাসিনা ক্ষমতায় বসে পুরো টিম নিয়ে নেমে গেছেন জনগণের সংকট লাঘব করতে। তিনি গোটা মন্ত্রিসভাকে কর্মপরিকল্পনা এবং বাজার নিয়ন্ত্রণে ডাক দিয়েছেন। তাঁর মন্ত্রিসভার কেউ বসে নেই। সবাই কাজে নেমেছে। ইনশা আল্লাহ এভাবে চললে আমরা অচিরেই দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে আনতে পারব।’
বিশ্বব্যাপী অস্থিরতা জানিয়ে কাদের বলেন, ‘দেশের মানুষ শেখ হাসিনাকে ভালোবাসে। তাঁর মতো জনবান্ধব সরকার আসেনি। আপনারা আস্থা হারাবেন না। আজকে বিশ্বব্যাপী অস্থিরতা, এমনকি লোহিত সাগরেও যুদ্ধ চলছে। এ যুদ্ধের প্রতিক্রিয়া বাংলাদেশে আছে। আমাদের বেশি টাকা দিয়ে আমদানি করতে হয়, বিক্রি করতে হয় কম দামে। ধৈর্য হারা হবেন না। শেখ হাসিনার ওপর আস্থা রাখুন।’
কাদের বলেন, ‘রমজানে মানুষের কষ্ট জানি। আমরা জনগণের সরকার। শেখ হাসিনা জনগণের সরকার। আপনাদের সংকট তাঁর হৃদয়ে লাগে। তিনি আঘাত পান। রাত ৩টায় ফোন করে পাওয়া যায়। এমন প্রধানমন্ত্রী পাবেন আর কোথাও? কোন দেশে আছে। দুপুরের খাবার রাতে খান। কোনো কোনো দিন খায়ও না। আমি এটা বাড়িয়ে বলছি না, সত্য কথা বলছি। এমন প্রধানমন্ত্রীর পাওয়ায় বাংলাদেশের মানুষ অনেক ভাগ্যবান। আস্থা রাখুন, আস্থা হারাবেন না। বিএনপির কথায় কান দেবেন না। এরা ভুয়া, এদের সকল কথা আজকে ভুয়ায় পরিণত হয়েছে।’
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘সরকারের বিরুদ্ধে বিদেশিদের ডেকে আনে। বিদেশিদের ভয় দেখায়। এদের কোনো দেশপ্রেম নেই। যদি ভালোবাসা থাকত, তাহলে দেশের জনগণ তাদের নিয়ে সমাধান করত। এরা আটলান্টিকের ওপার থেকে নিষেধাজ্ঞা আনতে চায়, ভিসা নীতি আনতে চায়। শেখ হাসিনা আল্লাহ ছাড়া কাউকে ভয় পান না। তিনি এ দেশের মানুষ ছাড়া কাউকে পরোয়া করেন না।’
নেতা-কর্মীদের অতীতের ভুল সংশোধন করে মানুষের কাছে যেতে বলেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক।
বাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
৩ ঘণ্টা আগেমিডিয়াকে ব্যবহার করে এনসিপির নেতা-কর্মীদের গ্রহণযোগ্যতা ‘নষ্ট’ করার জন্য অনেক ‘অপশক্তি’ কাজ করছে অভিযোগ করে এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান তরিকুল।
১ দিন আগেসংসদে উচ্চকক্ষের মতো নিম্নকক্ষেও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাস্তবায়নের দাবিতে জামায়াত ইসলামী আন্দোলন করবে বলে জানিয়েছেন দলটি নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আজ রোববার (১০ আগস্ট) প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ
১ দিন আগে