নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদে বিরোধী দল কারা হবে, তা নিয়ে আলোচনা চলছেই। তবে সার্বিক দিক বিবেচনায় জাতীয় পার্টিই সংসদে একমাত্র বিরোধী দল বলে মন্তব্য করেছেন দলের মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। তিনি বলেন, ‘সংসদের স্পিকার জাতীয় পার্টিকে বিরোধী দলের স্বীকৃতি না দিলেও দলটি বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করে যাবে।’
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর বনানীতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি।
মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘সংসদে যারা স্বতন্ত্র এসেছে, তাদের সবার আওয়ামী লীগের পদ-পদবি আছে। তারা বিরোধী দল হতে পারবে কি না, সেটা আমি জানি জানি না। আমরা কম হতে পারি, কিন্তু একমাত্র বিরোধী দল জাতীয় পার্টি। কাজে-কর্মে সবদিক দিয়েই এই সংসদে আমরা বিরোধী দল।’
জাতীয় সংসদে প্রধান বিরোধী দল কারা হবে, তা ঠিক করার এখতিয়ার স্পিকারের জানিয়ে চুন্নু বলেন, ‘আমরা বিরোধী দল, মাননীয় স্পিকার রিকগনাইজ করুক আর না করুক, জাতীয় পার্টিই একমাত্র বিরোধী দল।’
দলটি সংসদে জনগণের পক্ষে সরকারকে জবাবদিহি করতে ভূমিকা রাখবে জানিয়ে চুন্নু আরও বলেন, ‘আমরা আসন কম পেয়েছি। কাঙ্ক্ষিত আসন পাই নাই। যেটুকু আসন পেয়েছি, সেটা আমরা দেশের মানুষের স্বার্থে, সংসদে বিশেষ করে আমাদের ভয়েস উচ্চ স্বরে থাকবে।’
সরকার সুষ্ঠু নির্বাচনের আশ্বাস দিলেও অধিকাংশ আসনেই নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি অভিযোগ করে জাতীয় পার্টির মহাসচিব বলেন, ‘বিভিন্ন মহল যারা আমাদের আশ্বস্ত করেছিল যে নির্বাচনটা ফেয়ার হবে। তারা কথা রাখে নাই। ২টার পরে অনেক সেন্টারে প্রিসাইডিং অফিসার নিজেই সিল মারছে।’
নির্বাচন সার্বিকভাবে ‘ফেয়ার’ হয়েছে বলার সুযোগ নেই জানিয়ে চুন্নু আরও বলেন, ‘কিছু কিছু জায়গায় ফেয়ার হয়েছে। কিন্তু অনেক জায়গায় আনফেয়ার হয়েছে। সেখানে সরকারের লোকেরাই জড়িত ছিল।’
নির্বাচনের পর দল থেকে নেতা-কর্মীদের বহিষ্কার প্রসঙ্গে চুন্নু বলেন, ‘যতই অভিজ্ঞতা থাকুক, নেতার প্রতি যদি বিশ্বাস না থাকে, তাহলে সেই অভিজ্ঞতা তো সঠিক কাজে লাগবে না। একটি দলের শীর্ষ নেতৃত্বের প্রতি যদি নেতা-কর্মীদের আস্থা না থাকে, তাহলে একটা দল চলতে পারে না। দলে এই মুহূর্তে ৯৯ শতাংশ নেতা-কর্মীর শীর্ষ নেতৃত্বের প্রতি আস্থা আছে। যাদের আস্থা নেই, তারা দলে না থাকলে দলের ক্ষতি হবে বলে আমি মনে করি না।’
এদিকে আগামীকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে সংসদে দলের ভূমিকা কী হবে, তা নির্ধারণে দলের সংসদীয় কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে। সূত্র জানিয়েছে, সভায় দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদের বিরোধীদলীয় নেতা, আনিসুল ইসলাম মাহমুদকে বিরোধীদলীয় উপনেতা এবং মুজিবুল হক চুন্নুকে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ হিসেবে মনোনয়ন চূড়ান্ত করে সভায় সিদ্ধান্ত হতে পারে। সংসদীয় সভার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হলে তা স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীকে অবহিত করা হবে বলে জানিয়েছেন দলের মহাসচিব চুন্নু।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদে বিরোধী দল কারা হবে, তা নিয়ে আলোচনা চলছেই। তবে সার্বিক দিক বিবেচনায় জাতীয় পার্টিই সংসদে একমাত্র বিরোধী দল বলে মন্তব্য করেছেন দলের মহাসচিব মুজিবুল হক চুন্নু। তিনি বলেন, ‘সংসদের স্পিকার জাতীয় পার্টিকে বিরোধী দলের স্বীকৃতি না দিলেও দলটি বিরোধী দলের ভূমিকা পালন করে যাবে।’
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর বনানীতে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের কার্যালয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তিনি।
মুজিবুল হক চুন্নু বলেন, ‘সংসদে যারা স্বতন্ত্র এসেছে, তাদের সবার আওয়ামী লীগের পদ-পদবি আছে। তারা বিরোধী দল হতে পারবে কি না, সেটা আমি জানি জানি না। আমরা কম হতে পারি, কিন্তু একমাত্র বিরোধী দল জাতীয় পার্টি। কাজে-কর্মে সবদিক দিয়েই এই সংসদে আমরা বিরোধী দল।’
জাতীয় সংসদে প্রধান বিরোধী দল কারা হবে, তা ঠিক করার এখতিয়ার স্পিকারের জানিয়ে চুন্নু বলেন, ‘আমরা বিরোধী দল, মাননীয় স্পিকার রিকগনাইজ করুক আর না করুক, জাতীয় পার্টিই একমাত্র বিরোধী দল।’
দলটি সংসদে জনগণের পক্ষে সরকারকে জবাবদিহি করতে ভূমিকা রাখবে জানিয়ে চুন্নু আরও বলেন, ‘আমরা আসন কম পেয়েছি। কাঙ্ক্ষিত আসন পাই নাই। যেটুকু আসন পেয়েছি, সেটা আমরা দেশের মানুষের স্বার্থে, সংসদে বিশেষ করে আমাদের ভয়েস উচ্চ স্বরে থাকবে।’
সরকার সুষ্ঠু নির্বাচনের আশ্বাস দিলেও অধিকাংশ আসনেই নির্বাচন সুষ্ঠু হয়নি অভিযোগ করে জাতীয় পার্টির মহাসচিব বলেন, ‘বিভিন্ন মহল যারা আমাদের আশ্বস্ত করেছিল যে নির্বাচনটা ফেয়ার হবে। তারা কথা রাখে নাই। ২টার পরে অনেক সেন্টারে প্রিসাইডিং অফিসার নিজেই সিল মারছে।’
নির্বাচন সার্বিকভাবে ‘ফেয়ার’ হয়েছে বলার সুযোগ নেই জানিয়ে চুন্নু আরও বলেন, ‘কিছু কিছু জায়গায় ফেয়ার হয়েছে। কিন্তু অনেক জায়গায় আনফেয়ার হয়েছে। সেখানে সরকারের লোকেরাই জড়িত ছিল।’
নির্বাচনের পর দল থেকে নেতা-কর্মীদের বহিষ্কার প্রসঙ্গে চুন্নু বলেন, ‘যতই অভিজ্ঞতা থাকুক, নেতার প্রতি যদি বিশ্বাস না থাকে, তাহলে সেই অভিজ্ঞতা তো সঠিক কাজে লাগবে না। একটি দলের শীর্ষ নেতৃত্বের প্রতি যদি নেতা-কর্মীদের আস্থা না থাকে, তাহলে একটা দল চলতে পারে না। দলে এই মুহূর্তে ৯৯ শতাংশ নেতা-কর্মীর শীর্ষ নেতৃত্বের প্রতি আস্থা আছে। যাদের আস্থা নেই, তারা দলে না থাকলে দলের ক্ষতি হবে বলে আমি মনে করি না।’
এদিকে আগামীকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে সংসদে দলের ভূমিকা কী হবে, তা নির্ধারণে দলের সংসদীয় কমিটির বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে বলে জানা গেছে। সূত্র জানিয়েছে, সভায় দলের চেয়ারম্যান জি এম কাদের বিরোধীদলীয় নেতা, আনিসুল ইসলাম মাহমুদকে বিরোধীদলীয় উপনেতা এবং মুজিবুল হক চুন্নুকে বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ হিসেবে মনোনয়ন চূড়ান্ত করে সভায় সিদ্ধান্ত হতে পারে। সংসদীয় সভার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হলে তা স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরীকে অবহিত করা হবে বলে জানিয়েছেন দলের মহাসচিব চুন্নু।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলে ক্ষমতার খরা কাটানোর আশাবাদী বিএনপি আগামী ডিসেম্বরে নির্বাচন দাবি করছে। দাবি আদায়ে মাঠের কর্মসূচি শুরু করেছে। করণীয় নিয়ে বিভিন্ন দলের সঙ্গে বৈঠক করছে। তবে ভোটের জন্য অপেক্ষা দীর্ঘ হলেও অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলার মতো কোনো কর্মসূচি দেবে না দলটি। কোনো সংঘাতেও জড়াবে না।
৩ ঘণ্টা আগেবর্তমানে দেশে শ্রমিকসমাজ বিভিন্নভাবে অত্যাচারিত-নিপীড়িত ও নিষ্পেষিত উল্লেখ করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় অল্প কিছুদিনের ব্যবধানে লক্ষাধিক শ্রমিক চাকরিচ্যুত হয়েছেন। বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেলে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার..
৬ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের বিচার ও রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার প্রশ্নে ঐকমত্য জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ও গণসংহতি আন্দোলনের নেতারা। একই সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ এবং নির্বাচনের আগে সংস্কার কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা করেছেন তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগেদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আপনারা কারও চেয়ে কম নন। আপনারা বাংলাদেশের নাগরিক। এ দেশ আপনাদের জন্মভূমি। রাজনৈতিক মত আলাদা হতে পারে, দল ভিন্ন হতে পারে, তবে অধিকার সবারই সমান। সেই অধিকার রক্ষা করতে আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত।’
১৩ ঘণ্টা আগে