নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
কম সংখ্যা দিয়েও পার্লামেন্ট কাঁপানো যায় বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মজিবুল হক চুন্নু। আজ রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে দলের সংরক্ষিত নারী আসনের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে চুন্নু বলেন, ‘আপনি যদি সংখ্যার দিকটা দেখেন, গত পার্লামেন্টে অপজিশনে অনেকেই ছিল, কিন্তু দিনের পর দিন সংসদ বর্জন করছে, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর বর্জন করেছে। অপজিশন লিডার পাঁচ বছরে মাত্র ১০ দিন পার্লামেন্ট এসেছিলেন। তাই ওই রকম সংখ্যা দিয়ে লাভ কী?’
জাতীয় পার্টির মহাসচিব বলেন, ‘১৩ জন যদি আমরা অ্যাক্টিভ থাকি, জনগণের পক্ষে কথা বলি, সোচ্চারভাবে সাহসের সঙ্গে জনগণের মনের কথা বলতে পারি, সংখ্যাটা বড় নয়, কম সংখ্যা দিয়েও জনগণের পক্ষে কথা বলা যায়! পার্লামেন্ট কাঁপানো যায়।’
তিনি বলেন, ‘নিশ্চয় আপনারা ইতিহাস জানেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু যখন সংসদ নেতা ছিলেন, তখন একজন সংসদ সদস্যই মরহুম বাবু সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত সংসদ কাঁপিয়েছিলেন। মনে হয় আমরা বর্তমান পার্লামেন্টে যারা আছি ১১ জন, একজন ছাড়া অন্যরা কয়েকবার সংসদ সদস্য ছিলেন। পার্লামেন্টে কথা বলার মতো ক্যাপাসিটি আছে এবং আমরা আগে বলেছি। আশা করি এ দেশের জনগণের কথা বলা, সরকারের ল্যাকিংসগুলি ধরিয়ে দেওয়া, সরকারের দুঃশাসন, দুর্নীতি উচ্চকণ্ঠে গত পার্লামেন্টে বলেছি, এই পার্লামেন্টে নিশ্চয়ই বলব। এটা আমাদের ওপর জাতি ভরসা রাখতে পারে।’
আরেক প্রশ্নের জবাবে মজিবুল হক সাংবাদিকদের বলেন, ‘আপনি যেটা বলছেন এটা বিএনপির কথা, যারা নির্বাচনে আসেনি। কিন্তু আপনি কি মনে করেন আমরা নির্বাচনে না আসলে, যদি দেশে নির্বাচন না হতো, তাহলে কী হতো? বিষয়টি একটু চিন্তা করলে উত্তর পেয়ে যেতেন।’
তিনি বলেন, ‘জাতীয় পার্টির ইতিহাস হলো নির্বাচন বর্জন নয়। কারণ নির্বাচন ছাড়া পার্লামেন্ট রাজনীতিতে ক্ষমতা অদল-বদলের আর কোনো সুযোগ নেই। বাংলাদেশে যদি নির্বাচন না হয়, তাহলে এখানে অগণতান্ত্রিক পদ্ধতি কায়েম হওয়ার সুযোগ ছিল। আমি তো মনে করি আমরা দেশের মানুষের জন্য গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ন রাখার জন্য নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে সঠিক কাজ করেছি।’
৭ তারিখের নির্বাচনে অংশ নিয়ে গণতন্ত্রকে বাঁচিয়েছেন, না কি সরকারকে বাঁচিয়েছেন, নাকি নিজেদের অস্তিত্ব বাঁচিয়েছেন—এমন প্রশ্নের জবাবে চুন্নু বলেন, ‘আপনি যেভাবে নেন। আমরা মনে করি গণতন্ত্রকে বাঁচিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘বর্তমান জাতীয় সংসদের আইন অনুযায়ী ৫০ জন সংরক্ষিত নারী আসনের মধ্যে হারাহারির (ভাগে) মধ্যে জাতীয় পার্টি দুটি আসন পাই। জাতীয় পার্টি পার্লামেন্টারি বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জাতীয় পার্টির কো চেয়ারম্যান সালমা ইসলাম ও ঠাকুরগাঁও জেলা জাতীয় পার্টির সাবেক সভাপতি নুরুন নাহার দলের পরীক্ষিত নিবেদিত পুরোনো কর্মী। তাঁদের এবার দলের পক্ষ থেকে সংরক্ষিত আসনে মনোনয়ন জমা দেওয়া হয়েছে।’
কম সংখ্যা দিয়েও পার্লামেন্ট কাঁপানো যায় বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় পার্টির মহাসচিব মজিবুল হক চুন্নু। আজ রোববার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে দলের সংরক্ষিত নারী আসনের মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ মন্তব্য করেন তিনি।
সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে চুন্নু বলেন, ‘আপনি যদি সংখ্যার দিকটা দেখেন, গত পার্লামেন্টে অপজিশনে অনেকেই ছিল, কিন্তু দিনের পর দিন সংসদ বর্জন করছে, মাসের পর মাস, বছরের পর বছর বর্জন করেছে। অপজিশন লিডার পাঁচ বছরে মাত্র ১০ দিন পার্লামেন্ট এসেছিলেন। তাই ওই রকম সংখ্যা দিয়ে লাভ কী?’
জাতীয় পার্টির মহাসচিব বলেন, ‘১৩ জন যদি আমরা অ্যাক্টিভ থাকি, জনগণের পক্ষে কথা বলি, সোচ্চারভাবে সাহসের সঙ্গে জনগণের মনের কথা বলতে পারি, সংখ্যাটা বড় নয়, কম সংখ্যা দিয়েও জনগণের পক্ষে কথা বলা যায়! পার্লামেন্ট কাঁপানো যায়।’
তিনি বলেন, ‘নিশ্চয় আপনারা ইতিহাস জানেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু যখন সংসদ নেতা ছিলেন, তখন একজন সংসদ সদস্যই মরহুম বাবু সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত সংসদ কাঁপিয়েছিলেন। মনে হয় আমরা বর্তমান পার্লামেন্টে যারা আছি ১১ জন, একজন ছাড়া অন্যরা কয়েকবার সংসদ সদস্য ছিলেন। পার্লামেন্টে কথা বলার মতো ক্যাপাসিটি আছে এবং আমরা আগে বলেছি। আশা করি এ দেশের জনগণের কথা বলা, সরকারের ল্যাকিংসগুলি ধরিয়ে দেওয়া, সরকারের দুঃশাসন, দুর্নীতি উচ্চকণ্ঠে গত পার্লামেন্টে বলেছি, এই পার্লামেন্টে নিশ্চয়ই বলব। এটা আমাদের ওপর জাতি ভরসা রাখতে পারে।’
আরেক প্রশ্নের জবাবে মজিবুল হক সাংবাদিকদের বলেন, ‘আপনি যেটা বলছেন এটা বিএনপির কথা, যারা নির্বাচনে আসেনি। কিন্তু আপনি কি মনে করেন আমরা নির্বাচনে না আসলে, যদি দেশে নির্বাচন না হতো, তাহলে কী হতো? বিষয়টি একটু চিন্তা করলে উত্তর পেয়ে যেতেন।’
তিনি বলেন, ‘জাতীয় পার্টির ইতিহাস হলো নির্বাচন বর্জন নয়। কারণ নির্বাচন ছাড়া পার্লামেন্ট রাজনীতিতে ক্ষমতা অদল-বদলের আর কোনো সুযোগ নেই। বাংলাদেশে যদি নির্বাচন না হয়, তাহলে এখানে অগণতান্ত্রিক পদ্ধতি কায়েম হওয়ার সুযোগ ছিল। আমি তো মনে করি আমরা দেশের মানুষের জন্য গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা অক্ষুণ্ন রাখার জন্য নির্বাচনে অংশগ্রহণ করে সঠিক কাজ করেছি।’
৭ তারিখের নির্বাচনে অংশ নিয়ে গণতন্ত্রকে বাঁচিয়েছেন, না কি সরকারকে বাঁচিয়েছেন, নাকি নিজেদের অস্তিত্ব বাঁচিয়েছেন—এমন প্রশ্নের জবাবে চুন্নু বলেন, ‘আপনি যেভাবে নেন। আমরা মনে করি গণতন্ত্রকে বাঁচিয়েছি।’
তিনি বলেন, ‘বর্তমান জাতীয় সংসদের আইন অনুযায়ী ৫০ জন সংরক্ষিত নারী আসনের মধ্যে হারাহারির (ভাগে) মধ্যে জাতীয় পার্টি দুটি আসন পাই। জাতীয় পার্টি পার্লামেন্টারি বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জাতীয় পার্টির কো চেয়ারম্যান সালমা ইসলাম ও ঠাকুরগাঁও জেলা জাতীয় পার্টির সাবেক সভাপতি নুরুন নাহার দলের পরীক্ষিত নিবেদিত পুরোনো কর্মী। তাঁদের এবার দলের পক্ষ থেকে সংরক্ষিত আসনে মনোনয়ন জমা দেওয়া হয়েছে।’
গত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
১ ঘণ্টা আগেমিডিয়াকে ব্যবহার করে এনসিপির নেতা-কর্মীদের গ্রহণযোগ্যতা ‘নষ্ট’ করার জন্য অনেক ‘অপশক্তি’ কাজ করছে অভিযোগ করে এ বিষয়ে সতর্ক থাকতে দেশবাসীর প্রতি আহ্বান জানান তরিকুল।
১ দিন আগেসংসদে উচ্চকক্ষের মতো নিম্নকক্ষেও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন বাস্তবায়নের দাবিতে জামায়াত ইসলামী আন্দোলন করবে বলে জানিয়েছেন দলটি নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের। রাজধানীর আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে আজ রোববার (১০ আগস্ট) প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিনের সঙ্গে সাক্ষাৎ
১ দিন আগেবিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দলীয় শৃঙ্খলা ভঙ্গ, চাঁদাবাজি এবং দলের নীতি ও আদর্শ পরিপন্থী কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকার সুনির্দিষ্ট অভিযোগের ভিত্তিতে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সহসভাপতি এস এম আসলাম এবং সিদ্ধিরগঞ্জ থানা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক টিএইচ তোফাকে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির প্রাথমিক সদস্যস
১ দিন আগে