অনলাইন ডেস্ক
উদীচীর কেন্দ্রীয় কাউন্সিলে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ ও চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে সংগঠনে বিভক্তি তৈরির চেষ্টা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন উদীচীর একাংশের সাধারণ সম্পাদক জামশেদ আনোয়ার তপন। তিনি আরও বলেন, এই কারণেই গতকালের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। সদ্য গঠিত কমিটিকে গঠনতান্ত্রিকভাবে বৈধ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘কাউন্সিল হাউসের বাইরে যে কমিটি গঠিত হয়েছে, তা অবৈধ এবং অগঠনতান্ত্রিক।’
আজ রোববার বিকেলে রাজধানীর তোপখানা এলাকায় উদীচীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন জামশেদ আনোয়ার তপন। সংবাদ সম্মেলনে কমিটির সভাপতি অধ্যাপক বদিউর রহমান অনুপস্থিত ছিলেন। দুপুরে বদিউর রহমান এক বিজ্ঞপ্তিতে জানান, বিষয় নির্বাচনী কমিটিতে উদীচীর কর্মীদের যথাযথ প্রতিফলন হয়নি। বিষয় নির্বাচনী কমিটির অনেকে নাম প্রত্যাহার করায় প্যানেলটি পূর্ণতা হারায়।
সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে জামশেদ আনোয়ার তপন বলেন, ‘তাঁরা দুই দিনের কাউন্সিলে বিভিন্ন ধরনের আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে একধরনের বিভাজন তৈরির চেষ্টা করেছেন। একাত্তর নাকি চব্বিশ? আমাদের ছাত্রদের যখন হত্যা করা হলো, আমরা তো তখন সংস্কৃতিকর্মী হিসেবে গুলি, কারফিউ উপেক্ষা করে রাস্তায় নেমেছি। গানের মিছিল করেছি। অনেকে তখন সেসব মিছিলে আসতে পারেন নাই, অনেকে মিছিলে আসতে চান নাই। তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ এখন বলছেন, এরা হলো চব্বিশ আর ওরা হলো একাত্তর।’
তপন বলেন, ‘চব্বিশ আর একাত্তর কি মুখোমুখি? না। একাত্তরের সঙ্গে চব্বিশের তুলনা কখনো করতে চাই না। কিন্তু যেহেতু চব্বিশকে কলঙ্কিত করতে হবে, ডিজওউন করতে হবে তাই একাত্তরকে চব্বিশের প্রতিপক্ষ করার চেষ্টা হয়েছে। কিন্তু জেলার যাঁরা নেতারা এসেছেন, তাঁরা সেই আলোচনায় দ্বিমত জানিয়েছেন। তাঁরা বলেছেন, একাত্তরকে যাঁরা ধারণ করেন তাঁরা চব্বিশকেও ধারণ করেন। বিভাজনের চেষ্টাটাও উদীচীর কর্মীরা রুখে দিয়েছে।’
এর আগে লিখিত বক্তব্যে জামশেদ আনোয়ার তপন অভিযোগ করে বলেন, ‘কাউন্সিল অধিবেশনে যখন কমিটি অনুমোদিত হচ্ছিল, তখন অমিত রঞ্জন দে ও তাঁর অনুসারী কয়েকজন কর্মী কাউন্সিল অধিবেশনে হট্টগোল শুরু করেন। তাঁরা মঞ্চে উঠে এসে বিষয় নির্বাচনী কমিটির সদস্যদের ওপর হামলা করেন, সভাপতির মাইক কেড়ে নেন, সাউন্ডের যন্ত্রপাতি ভাঙচুর করেন এবং শিশু একাডেমির বেশ কিছু জিনিসপত্রেরও ক্ষতি করেন। ওই সময় নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা উদীচীর বন্ধুরা তাঁদের নিবৃত্ত করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। শপথ শেষে কেন্দ্রীয় কমিটির নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দ শিশু একাডেমি থেকে মিছিল নিয়ে উদীচীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে চলে আসেন। যেখানে নবনির্বাচিত সভাপতিও ছিলেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা কেন্দ্রীয় কমিটির নবনির্বাচিত সদস্যরা যখন উদীচী কার্যালয়ে অবস্থান করছিলাম, তখন জানতে পারি সম্মেলনকক্ষের বাইরে, প্রায় জনশূন্য মাঠে হেরে যাওয়া উদীচীর একটা অংশ পাল্টা কমিটি ঘোষণা করেছে। পূর্বের কমিটি বিলুপ্ত হওয়ার পর “বিষয় নির্বাচনী কমিটিই” উদীচীর অন্তর্বর্তীকালীন সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী। নতুন কমিটিকে শপথ পাঠ করানোর অধিকার রাখেন কেবল বিষয় নির্বাচনী কমিটির সভাপতি। কিন্তু যিনি বিষয় নির্বাচনী কমিটির কেউ নন, তিনি কীভাবে আরেকটা কমিটিকে শপথ পাঠ করান?’
এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এটা স্পষ্টত সাংগঠনিক বিধি লঙ্ঘন এবং গণতান্ত্রিক রীতির প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন। এটা রীতিমতো অপরাধ। এই কমিটির কোনো বৈধতা নেই। সংস্কৃতিকর্মীদের মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরি করা এবং উদীচীকে প্রশ্নবিদ্ধ করার একটি কৌশল।’
তবে কারও জন্যই উদীচীর দরজা বন্ধ নয় জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা কারও সঙ্গে বৈরিতা চাই না। আমরা সবাইকে নিয়েই উদীচী করতে চাই। তাই অনেক ক্ষেত্রে ছাড় দিয়ে হলেও আমরা সকলকে নিয়ে একটা ইনক্লুসিভ কমিটি করার চেষ্টা করেছি।’
এদিকে আজ দুপুরে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে উদীচীর সভাপতি বদিউর রহমান কাউন্সিল শেষে তাঁর সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ এবং জোরপূর্বক উদীচী অফিসে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ করেন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘জাতীয় সম্মেলন ঘিরে ষড়যন্ত্রের বিষয়ে আগে থেকেই শঙ্কা ছিল, যার প্রতিফলন ঘটেছে সম্মেলনের বিষয় নির্বাচনী কমিটি গঠনের সময়। কেন্দ্রীয় সম্পাদকমণ্ডলী ও কেন্দ্রীয় সংসদ সভায় এমন একটি বিষয় নির্বাচনী কমিটি গঠন করা হয়, যেখানে উদীচীর কর্মীদের যথাযথ প্রতিফলন হয়নি বলে আমার বিশ্বাস।’
তবে এ অভিযোগ অসত্য বলে দাবি করেছেন কাউন্সিলের বিষয় নির্বাচনী কমিটির সভাপতি হাবিবুল আলম। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘তিনি যে কথা বলেছেন তা সঠিক নয়। এ কথা তিনি বলতে পারেন না। তাঁর সভাপতিত্বেই বিষয় নির্বাচনী কমিটির খসড়া কমিটির প্রস্তাব হয়েছে। ওনার সভাপতিত্বেই এই কমিটি হয়েছে।’ সভাপতিকে জোর করে উদীচী কার্যালয়ে নিয়ে আসার অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘উত্তেজনার একপর্যায়ে তিনিই বলেছেন, চলেন আমরা উদীচী অফিসে চলে যাই।’
এ সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন উদীচীর কেন্দ্রীয় সহসভাপতি জহিরুল ইসলাম স্বপন, ইকরামুল কবির খান, সহসাধারণ সম্পাদক ইকবালুল হক খান, তাহমিনা ইয়াসমিন নীলা, সদস্য শিল্পী আক্তার, আরিফ নূর প্রমুখ।
উদীচীর কেন্দ্রীয় কাউন্সিলে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ ও চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থানকে মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে সংগঠনে বিভক্তি তৈরির চেষ্টা করা হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন উদীচীর একাংশের সাধারণ সম্পাদক জামশেদ আনোয়ার তপন। তিনি আরও বলেন, এই কারণেই গতকালের পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। সদ্য গঠিত কমিটিকে গঠনতান্ত্রিকভাবে বৈধ উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘কাউন্সিল হাউসের বাইরে যে কমিটি গঠিত হয়েছে, তা অবৈধ এবং অগঠনতান্ত্রিক।’
আজ রোববার বিকেলে রাজধানীর তোপখানা এলাকায় উদীচীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন জামশেদ আনোয়ার তপন। সংবাদ সম্মেলনে কমিটির সভাপতি অধ্যাপক বদিউর রহমান অনুপস্থিত ছিলেন। দুপুরে বদিউর রহমান এক বিজ্ঞপ্তিতে জানান, বিষয় নির্বাচনী কমিটিতে উদীচীর কর্মীদের যথাযথ প্রতিফলন হয়নি। বিষয় নির্বাচনী কমিটির অনেকে নাম প্রত্যাহার করায় প্যানেলটি পূর্ণতা হারায়।
সংবাদ সম্মেলনে এক প্রশ্নের জবাবে জামশেদ আনোয়ার তপন বলেন, ‘তাঁরা দুই দিনের কাউন্সিলে বিভিন্ন ধরনের আলাপ-আলোচনার মধ্য দিয়ে একধরনের বিভাজন তৈরির চেষ্টা করেছেন। একাত্তর নাকি চব্বিশ? আমাদের ছাত্রদের যখন হত্যা করা হলো, আমরা তো তখন সংস্কৃতিকর্মী হিসেবে গুলি, কারফিউ উপেক্ষা করে রাস্তায় নেমেছি। গানের মিছিল করেছি। অনেকে তখন সেসব মিছিলে আসতে পারেন নাই, অনেকে মিছিলে আসতে চান নাই। তাঁদের মধ্যে কেউ কেউ এখন বলছেন, এরা হলো চব্বিশ আর ওরা হলো একাত্তর।’
তপন বলেন, ‘চব্বিশ আর একাত্তর কি মুখোমুখি? না। একাত্তরের সঙ্গে চব্বিশের তুলনা কখনো করতে চাই না। কিন্তু যেহেতু চব্বিশকে কলঙ্কিত করতে হবে, ডিজওউন করতে হবে তাই একাত্তরকে চব্বিশের প্রতিপক্ষ করার চেষ্টা হয়েছে। কিন্তু জেলার যাঁরা নেতারা এসেছেন, তাঁরা সেই আলোচনায় দ্বিমত জানিয়েছেন। তাঁরা বলেছেন, একাত্তরকে যাঁরা ধারণ করেন তাঁরা চব্বিশকেও ধারণ করেন। বিভাজনের চেষ্টাটাও উদীচীর কর্মীরা রুখে দিয়েছে।’
এর আগে লিখিত বক্তব্যে জামশেদ আনোয়ার তপন অভিযোগ করে বলেন, ‘কাউন্সিল অধিবেশনে যখন কমিটি অনুমোদিত হচ্ছিল, তখন অমিত রঞ্জন দে ও তাঁর অনুসারী কয়েকজন কর্মী কাউন্সিল অধিবেশনে হট্টগোল শুরু করেন। তাঁরা মঞ্চে উঠে এসে বিষয় নির্বাচনী কমিটির সদস্যদের ওপর হামলা করেন, সভাপতির মাইক কেড়ে নেন, সাউন্ডের যন্ত্রপাতি ভাঙচুর করেন এবং শিশু একাডেমির বেশ কিছু জিনিসপত্রেরও ক্ষতি করেন। ওই সময় নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা উদীচীর বন্ধুরা তাঁদের নিবৃত্ত করার চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। শপথ শেষে কেন্দ্রীয় কমিটির নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দ শিশু একাডেমি থেকে মিছিল নিয়ে উদীচীর কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে চলে আসেন। যেখানে নবনির্বাচিত সভাপতিও ছিলেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা কেন্দ্রীয় কমিটির নবনির্বাচিত সদস্যরা যখন উদীচী কার্যালয়ে অবস্থান করছিলাম, তখন জানতে পারি সম্মেলনকক্ষের বাইরে, প্রায় জনশূন্য মাঠে হেরে যাওয়া উদীচীর একটা অংশ পাল্টা কমিটি ঘোষণা করেছে। পূর্বের কমিটি বিলুপ্ত হওয়ার পর “বিষয় নির্বাচনী কমিটিই” উদীচীর অন্তর্বর্তীকালীন সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী। নতুন কমিটিকে শপথ পাঠ করানোর অধিকার রাখেন কেবল বিষয় নির্বাচনী কমিটির সভাপতি। কিন্তু যিনি বিষয় নির্বাচনী কমিটির কেউ নন, তিনি কীভাবে আরেকটা কমিটিকে শপথ পাঠ করান?’
এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এটা স্পষ্টত সাংগঠনিক বিধি লঙ্ঘন এবং গণতান্ত্রিক রীতির প্রতি বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন। এটা রীতিমতো অপরাধ। এই কমিটির কোনো বৈধতা নেই। সংস্কৃতিকর্মীদের মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরি করা এবং উদীচীকে প্রশ্নবিদ্ধ করার একটি কৌশল।’
তবে কারও জন্যই উদীচীর দরজা বন্ধ নয় জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা কারও সঙ্গে বৈরিতা চাই না। আমরা সবাইকে নিয়েই উদীচী করতে চাই। তাই অনেক ক্ষেত্রে ছাড় দিয়ে হলেও আমরা সকলকে নিয়ে একটা ইনক্লুসিভ কমিটি করার চেষ্টা করেছি।’
এদিকে আজ দুপুরে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে উদীচীর সভাপতি বদিউর রহমান কাউন্সিল শেষে তাঁর সঙ্গে অসৌজন্যমূলক আচরণ এবং জোরপূর্বক উদীচী অফিসে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ করেন। বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘জাতীয় সম্মেলন ঘিরে ষড়যন্ত্রের বিষয়ে আগে থেকেই শঙ্কা ছিল, যার প্রতিফলন ঘটেছে সম্মেলনের বিষয় নির্বাচনী কমিটি গঠনের সময়। কেন্দ্রীয় সম্পাদকমণ্ডলী ও কেন্দ্রীয় সংসদ সভায় এমন একটি বিষয় নির্বাচনী কমিটি গঠন করা হয়, যেখানে উদীচীর কর্মীদের যথাযথ প্রতিফলন হয়নি বলে আমার বিশ্বাস।’
তবে এ অভিযোগ অসত্য বলে দাবি করেছেন কাউন্সিলের বিষয় নির্বাচনী কমিটির সভাপতি হাবিবুল আলম। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, ‘তিনি যে কথা বলেছেন তা সঠিক নয়। এ কথা তিনি বলতে পারেন না। তাঁর সভাপতিত্বেই বিষয় নির্বাচনী কমিটির খসড়া কমিটির প্রস্তাব হয়েছে। ওনার সভাপতিত্বেই এই কমিটি হয়েছে।’ সভাপতিকে জোর করে উদীচী কার্যালয়ে নিয়ে আসার অভিযোগ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘উত্তেজনার একপর্যায়ে তিনিই বলেছেন, চলেন আমরা উদীচী অফিসে চলে যাই।’
এ সংবাদ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন উদীচীর কেন্দ্রীয় সহসভাপতি জহিরুল ইসলাম স্বপন, ইকরামুল কবির খান, সহসাধারণ সম্পাদক ইকবালুল হক খান, তাহমিনা ইয়াসমিন নীলা, সদস্য শিল্পী আক্তার, আরিফ নূর প্রমুখ।
ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির আমন্ত্রণে চীন সফরে গেছে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। ৯ সদস্যের এই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। রোববার রাত ১০টা ১০ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চায়না এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে চীনের উদ্দেশে যাত্রা করেছে
১১ ঘণ্টা আগেলন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠকের পর দেশ একটি নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ রোববার (২২ জুন) রাতে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে এক বৈঠকে এ কথা বলেন তিনি।
১৪ ঘণ্টা আগেএনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এনসিপির পক্ষ থেকে নিবন্ধন শর্তের চেয়েও বেশি কাগজপত্রসহ আবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। সব শর্ত পূরণ করে আমরা আবেদন জমা দিয়েছি। ২৫টি জেলা, ১০৫টি উপজেলা কমিটি ও প্রতিটি উপজেলায় ২০০ জন সমর্থক, অফিস চুক্তিসহ গঠনতন্ত্র জমা দিয়েছি। দ্রুত সময়ের মধ্যে নিবন্ধন পাওয়ার বিষয়ে আমরা আশাব
১৪ ঘণ্টা আগেগণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ রোববার (২২ জুন) রাতে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
১৪ ঘণ্টা আগে