অনলাইন ডেস্ক
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমকে পদত্যাগের আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। তাঁর দাবি, যেহেতু এই উপদেষ্টা রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত এবং ভবিষ্যতে সরাসরি যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, এমনকি নির্বাচনে অংশ নেওয়ারও ইঙ্গিত স্পষ্ট, তাই তাঁদের পদত্যাগ করা উচিত। এতে বর্তমান সরকারের নিরপেক্ষতার ভাবমূর্তি আরও দৃঢ় হবে এবং তাঁদের নিয়ে চলমান রাজনৈতিক বিতর্কের অবসান ঘটবে।
ইশরাক এ দুই উপদেষ্টাকে নাহিদ ইসলামের দৃষ্টান্ত অনুসরণের পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেন, নাহিদ চাইলে আরও কিছুদিন মন্ত্রিত্ব করে পরে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিতে পারতেন, কিন্তু তিনি তা করেননি। তিনি সার্জিস আলম ও হাসনাত আব্দুল্লাহর উদাহরণও টেনেছেন। ইশরাকের মতে, এই দুজন চাইলে মন্ত্রিত্ব নিতে পারতেন, কিন্তু রাজনৈতিক কর্মপন্থা বেছে নিয়েছেন।
ইশরাক যুক্তি দিয়েছেন, এই উপদেষ্টা পদত্যাগ করলে বর্তমান সরকারের নিরপেক্ষতার ইমেজ বাড়বে। তিনি মনে করেন, সরাসরি রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে দলীয় ও সাংগঠনিক কাজ করে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারলে তাঁরা দেশ ও জনগণকে আরও ভালো কিছু দিতে পারবেন।
ক্ষমতা আঁকড়ে থাকলে দলের লোকজনকে বিশেষ সুবিধা দিতে হবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন ইশরাক। তাঁর মতে, এটি থেকে বিরত থাকার বা শতভাগ নিরপেক্ষ থাকার ক্ষমতা তাঁদের বা অন্য কারও নেই। তিনি রূপকার্থে বলেন, ‘কাঁঠাল ভাঙবে আপনাদের মাথায়, খাবে কিন্তু অন্য সবাই।’
‘ক্ষমতার লোভে অবৈধ মেয়র হওয়ার জন্য দিনের পর দিন আন্দোলনে নৈতিক সমর্থন দিয়ে জনভোগান্তি তৈরি করার’ অভিযোগ তাঁকেও শুনতে হয়েছে উল্লেখ করে ইশরাক হোসেন বলেন, ‘আমার আর কোনো উপায় ছিল না। আপনাদের যে ভুল পথে পরিচালিত করা হচ্ছে, সেটা জনগণকে বোঝানো দেশের জন্য প্রয়োজন ছিল।’
তিনি আরও বলেন, তাঁকে বাধা দেওয়ার কাজটি যৌথ সিদ্ধান্তে হচ্ছে, যা ন্যূনতম রাজনৈতিক বোধসম্পন্ন মানুষ বোঝে। তবে এটিকে ‘ভুল পলিসি’ আখ্যা দিয়ে তিনি আসিফ মাহমুদ ভূঁইয়াকে ব্যবহার করা হয়েছে বলে মনে করেন ইশরাক। তাঁর মতে, আইন-আদালত মেনে নিতে না পারলে দেশ সংস্কার শুরু হবে কোথা থেকে? তিনি আরও বলেন, ‘এখন পূর্ণাঙ্গ প্রক্রিয়া আমাকে সম্পন্ন করতেই হবে।’
বন্দোবস্ত আগেরটাই অনুসরণ হচ্ছে এবং আরও পাকাপোক্ত করা হচ্ছে মন্তব্য করে ইশরাক জোর দিয়ে বলেছেন, ‘উপদেষ্টাদের পদত্যাগের দাবি থেকে সরে আসার কোনো সুযোগ নেই।’ তিনি প্রশ্ন রেখেছেন, ‘আপনারাই বা কেন থাকতে চাইছন?’
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমকে পদত্যাগের আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। তাঁর দাবি, যেহেতু এই উপদেষ্টা রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সম্পৃক্ত এবং ভবিষ্যতে সরাসরি যুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে, এমনকি নির্বাচনে অংশ নেওয়ারও ইঙ্গিত স্পষ্ট, তাই তাঁদের পদত্যাগ করা উচিত। এতে বর্তমান সরকারের নিরপেক্ষতার ভাবমূর্তি আরও দৃঢ় হবে এবং তাঁদের নিয়ে চলমান রাজনৈতিক বিতর্কের অবসান ঘটবে।
ইশরাক এ দুই উপদেষ্টাকে নাহিদ ইসলামের দৃষ্টান্ত অনুসরণের পরামর্শ দিয়েছেন। তিনি বলেন, নাহিদ চাইলে আরও কিছুদিন মন্ত্রিত্ব করে পরে জাতীয় নাগরিক পার্টিতে (এনসিপি) যোগ দিতে পারতেন, কিন্তু তিনি তা করেননি। তিনি সার্জিস আলম ও হাসনাত আব্দুল্লাহর উদাহরণও টেনেছেন। ইশরাকের মতে, এই দুজন চাইলে মন্ত্রিত্ব নিতে পারতেন, কিন্তু রাজনৈতিক কর্মপন্থা বেছে নিয়েছেন।
ইশরাক যুক্তি দিয়েছেন, এই উপদেষ্টা পদত্যাগ করলে বর্তমান সরকারের নিরপেক্ষতার ইমেজ বাড়বে। তিনি মনে করেন, সরাসরি রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে দলীয় ও সাংগঠনিক কাজ করে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারলে তাঁরা দেশ ও জনগণকে আরও ভালো কিছু দিতে পারবেন।
ক্ষমতা আঁকড়ে থাকলে দলের লোকজনকে বিশেষ সুবিধা দিতে হবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করেন ইশরাক। তাঁর মতে, এটি থেকে বিরত থাকার বা শতভাগ নিরপেক্ষ থাকার ক্ষমতা তাঁদের বা অন্য কারও নেই। তিনি রূপকার্থে বলেন, ‘কাঁঠাল ভাঙবে আপনাদের মাথায়, খাবে কিন্তু অন্য সবাই।’
‘ক্ষমতার লোভে অবৈধ মেয়র হওয়ার জন্য দিনের পর দিন আন্দোলনে নৈতিক সমর্থন দিয়ে জনভোগান্তি তৈরি করার’ অভিযোগ তাঁকেও শুনতে হয়েছে উল্লেখ করে ইশরাক হোসেন বলেন, ‘আমার আর কোনো উপায় ছিল না। আপনাদের যে ভুল পথে পরিচালিত করা হচ্ছে, সেটা জনগণকে বোঝানো দেশের জন্য প্রয়োজন ছিল।’
তিনি আরও বলেন, তাঁকে বাধা দেওয়ার কাজটি যৌথ সিদ্ধান্তে হচ্ছে, যা ন্যূনতম রাজনৈতিক বোধসম্পন্ন মানুষ বোঝে। তবে এটিকে ‘ভুল পলিসি’ আখ্যা দিয়ে তিনি আসিফ মাহমুদ ভূঁইয়াকে ব্যবহার করা হয়েছে বলে মনে করেন ইশরাক। তাঁর মতে, আইন-আদালত মেনে নিতে না পারলে দেশ সংস্কার শুরু হবে কোথা থেকে? তিনি আরও বলেন, ‘এখন পূর্ণাঙ্গ প্রক্রিয়া আমাকে সম্পন্ন করতেই হবে।’
বন্দোবস্ত আগেরটাই অনুসরণ হচ্ছে এবং আরও পাকাপোক্ত করা হচ্ছে মন্তব্য করে ইশরাক জোর দিয়ে বলেছেন, ‘উপদেষ্টাদের পদত্যাগের দাবি থেকে সরে আসার কোনো সুযোগ নেই।’ তিনি প্রশ্ন রেখেছেন, ‘আপনারাই বা কেন থাকতে চাইছন?’
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন জামায়াতে ইসলামীর আমির শফিকুর রহমানের স্বাস্থ্যের খোঁজ নিয়েছেন। আজ রোববার রাষ্ট্রপতির এপিএস মুহাম্মদ সাগর হোসাইন রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে যান এবং রাষ্ট্রপতির পক্ষ থেকে তাঁর শারীরিক অবস্থার বিষয়ে খোঁজখবর নেন। জামায়াতে ইসলামীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজ থেকে এ তথ্য
৯ ঘণ্টা আগে‘ফ্যাসিবাদ পতন’-এর বর্ষপূর্তিতে আজ রোববার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে এক জনসমাবেশে ‘নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার’ ঘোষণা করেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। ২৪ দফার এই ইশতেহারে দ্বিতীয় প্রজাতন্ত্র গঠনের আহ্বান জানিয়ে আগামী দিনের রাষ্ট্র ও রাজনীতির কাঠামো পুনর্গঠনের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগেআজ রোববার (৩ আগস্ট) রাজধানীর শাহবাগে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে লন্ডন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে এ কথা বলেন তিনি। জুলাই-আগস্টের গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উপলক্ষে মাসব্যাপী কর্মসূচির অংশ হিসেবে এ সমাবেশ করেছে সংগঠনটি।
১১ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্যসচিব আখতার হোসেন বলেছেন, জুলাই ঘোষণাপত্রকে সাংবিধানিক এবং জুলাই সনদকে আইনি স্বীকৃতি দিতে হবে। তিনি আরও বলেন, এই সনদের সংস্কারগুলো অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকেই বাস্তবায়ন করতে হবে।
১৪ ঘণ্টা আগে