নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, বর্তমান সরকারের অবস্থা খুব একটা ভালো না। ভিসা নীতি নিয়ে যতই উলটা-পালটা কথা বলছে, ততই তাদের ভেতরের অবস্থা বেরিয়ে আসছে। এই ভিসা নীতির কারণে ঘরে ঘরে কান্নার রোল পড়েছে।
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগর পানির ট্যাংক এলাকায় ‘নির্দলীয়-নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন, অবৈধ সরকারের পদত্যাগ, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি এবং ১ দফা দাবি’তে আয়োজিত গণসমাবেশে নজরুল ইসলাম এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘সরকারের অবস্থা বড়ই খারাপ। বুঝতে পারা যাচ্ছে তো নাকি? কেউ যখন আবোল-তাবোল বলে, বুঝবেন যে তার অবস্থা খারাপ। হুঁশ নেই ঠিকমতো। তারা একবার বলে, আমেরিকা যে ভিসা রেস্ট্রিকশন দিয়েছে—এটা নাকি তাদের কথা মতো। তারা চেয়েছে যে সুষ্ঠু নির্বাচন হোক, এটায় বিএনপি বাধা দিচ্ছে, ১২ দলীয় জোট বাধা দিচ্ছে ইত্যাদি...। যে জন্য আমেরিকা বলছে যে যারা বাধা দেবে, তাদের বিরুদ্ধে ভিসা রেস্ট্রিকশন দেওয়া হবে। তাহলে তো তাদের কোনো চিন্তা নেই, তাই না? কিন্তু তারা এত ভয় পাচ্ছে কেন ভাই? ঘরে ঘরে, ভেতরে ভেতরে অনেক কান্নাকাটি। কারও নিজের জন্য, কারও ছেলের জন্য, কারও ছেলের বউয়ের জন্য। কারও মেয়ের জন্য, আবার কারও জামাইয়ের জন্য। অস্থির হয়ে গেছে। কারণ, যার ওপরে রেসট্রিকশন হবে, তার পরিবার-পরিজনসহ সবার ভিসা বাতিল হয়ে যাবে।’
তিনি বলেন, বিরোধী দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য আন্দোলন করছে। আর ক্ষমতাসীনেরা নির্বাচনের নামে ২০১৪, ২০১৮ সালের মতো প্রহসন করার চেষ্টা করছে। ওই কাজে বাধা দেওয়া, সুষ্ঠু নির্বাচনের কাজে বাধা দেওয়া না। বরং বিরোধী দলগুলো যে আন্দোলন করছে সেটা সুষ্ঠু নির্বাচন আদায়ের জন্য। কাজেই ভিসা রেস্ট্রিকশন আন্দোলনকারীদের জন্য নয়। এটা তারা এখন বুঝছে না।
ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে নজরুল ইসলাম বলেন, ‘এসব বন্ধ করুন। এই দেশে যারা ভোট দিতে চায়, তাদের ভোট দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হোক। এটাই একমাত্র দাবি, আর কোনো দাবি নেই। আর এই ভোট যিনি পুনরায় আদায় করেছিলেন সেই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই।’
গণসমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ১২ দলীয় জোট প্রধান জাতীয় পার্টির (জাফর) মোস্তফা জামাল হায়দার। এতে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ লেবার পার্টি, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি, বাংলাদেশ এলডিপি, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, ইসলামী ঐক্যজোট, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা), বাংলাদেশ সাম্যবাদী দল ও বাংলাদেশ ইসলামিক পার্টির শীর্ষ নেতৃবৃন্দ।
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান বলেছেন, বর্তমান সরকারের অবস্থা খুব একটা ভালো না। ভিসা নীতি নিয়ে যতই উলটা-পালটা কথা বলছে, ততই তাদের ভেতরের অবস্থা বেরিয়ে আসছে। এই ভিসা নীতির কারণে ঘরে ঘরে কান্নার রোল পড়েছে।
আজ শুক্রবার বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগর পানির ট্যাংক এলাকায় ‘নির্দলীয়-নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন, অবৈধ সরকারের পদত্যাগ, দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নিঃশর্ত মুক্তি এবং ১ দফা দাবি’তে আয়োজিত গণসমাবেশে নজরুল ইসলাম এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘সরকারের অবস্থা বড়ই খারাপ। বুঝতে পারা যাচ্ছে তো নাকি? কেউ যখন আবোল-তাবোল বলে, বুঝবেন যে তার অবস্থা খারাপ। হুঁশ নেই ঠিকমতো। তারা একবার বলে, আমেরিকা যে ভিসা রেস্ট্রিকশন দিয়েছে—এটা নাকি তাদের কথা মতো। তারা চেয়েছে যে সুষ্ঠু নির্বাচন হোক, এটায় বিএনপি বাধা দিচ্ছে, ১২ দলীয় জোট বাধা দিচ্ছে ইত্যাদি...। যে জন্য আমেরিকা বলছে যে যারা বাধা দেবে, তাদের বিরুদ্ধে ভিসা রেস্ট্রিকশন দেওয়া হবে। তাহলে তো তাদের কোনো চিন্তা নেই, তাই না? কিন্তু তারা এত ভয় পাচ্ছে কেন ভাই? ঘরে ঘরে, ভেতরে ভেতরে অনেক কান্নাকাটি। কারও নিজের জন্য, কারও ছেলের জন্য, কারও ছেলের বউয়ের জন্য। কারও মেয়ের জন্য, আবার কারও জামাইয়ের জন্য। অস্থির হয়ে গেছে। কারণ, যার ওপরে রেসট্রিকশন হবে, তার পরিবার-পরিজনসহ সবার ভিসা বাতিল হয়ে যাবে।’
তিনি বলেন, বিরোধী দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য আন্দোলন করছে। আর ক্ষমতাসীনেরা নির্বাচনের নামে ২০১৪, ২০১৮ সালের মতো প্রহসন করার চেষ্টা করছে। ওই কাজে বাধা দেওয়া, সুষ্ঠু নির্বাচনের কাজে বাধা দেওয়া না। বরং বিরোধী দলগুলো যে আন্দোলন করছে সেটা সুষ্ঠু নির্বাচন আদায়ের জন্য। কাজেই ভিসা রেস্ট্রিকশন আন্দোলনকারীদের জন্য নয়। এটা তারা এখন বুঝছে না।
ক্ষমতাসীন দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশে নজরুল ইসলাম বলেন, ‘এসব বন্ধ করুন। এই দেশে যারা ভোট দিতে চায়, তাদের ভোট দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হোক। এটাই একমাত্র দাবি, আর কোনো দাবি নেই। আর এই ভোট যিনি পুনরায় আদায় করেছিলেন সেই দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই।’
গণসমাবেশে সভাপতিত্ব করেন ১২ দলীয় জোট প্রধান জাতীয় পার্টির (জাফর) মোস্তফা জামাল হায়দার। এতে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ লেবার পার্টি, ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক পার্টি, বাংলাদেশ এলডিপি, বাংলাদেশ মুসলিম লীগ, জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, ইসলামী ঐক্যজোট, জাতীয় গণতান্ত্রিক পার্টি (জাগপা), বাংলাদেশ সাম্যবাদী দল ও বাংলাদেশ ইসলামিক পার্টির শীর্ষ নেতৃবৃন্দ।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলে ক্ষমতার খরা কাটানোর আশাবাদী বিএনপি আগামী ডিসেম্বরে নির্বাচন দাবি করছে। দাবি আদায়ে মাঠের কর্মসূচি শুরু করেছে। করণীয় নিয়ে বিভিন্ন দলের সঙ্গে বৈঠক করছে। তবে ভোটের জন্য অপেক্ষা দীর্ঘ হলেও অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলার মতো কোনো কর্মসূচি দেবে না দলটি। কোনো সংঘাতেও জড়াবে না।
১ ঘণ্টা আগেবর্তমানে দেশে শ্রমিকসমাজ বিভিন্নভাবে অত্যাচারিত-নিপীড়িত ও নিষ্পেষিত উল্লেখ করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় অল্প কিছুদিনের ব্যবধানে লক্ষাধিক শ্রমিক চাকরিচ্যুত হয়েছেন। বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেলে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার..
৪ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের বিচার ও রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার প্রশ্নে ঐকমত্য জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ও গণসংহতি আন্দোলনের নেতারা। একই সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ এবং নির্বাচনের আগে সংস্কার কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা করেছেন তাঁরা।
৭ ঘণ্টা আগেদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আপনারা কারও চেয়ে কম নন। আপনারা বাংলাদেশের নাগরিক। এ দেশ আপনাদের জন্মভূমি। রাজনৈতিক মত আলাদা হতে পারে, দল ভিন্ন হতে পারে, তবে অধিকার সবারই সমান। সেই অধিকার রক্ষা করতে আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত।’
১১ ঘণ্টা আগে