Ajker Patrika

ছবিতে পেলের রেখে যাওয়া কিছু স্মৃতি

আপডেট : ২১ মে ২০২৫, ১৬: ৪৮
১৯৭৭ সালে নিজের ফুটবল ক্যারিয়ারে শেষ ম্যাচ খেলার পর পেলে। দীর্ঘদিন ব্রাজিলিয়ান ক্লাব সান্তোসের হয়ে খেলার পর ১৯৭৫ সালে নিউ ইয়র্ক কসমসে যোগ দেন তিনি। কসমস এবং সান্তোসের মধ্যে একটি প্রদর্শনী ম্যাচই ছিল পেলের শেষ ম্যাচ। সেই ম্যাচে কসমসের হয়ে প্রথমার্ধ এবং সান্তোসের হয়ে দ্বিতীয়ার্ধ খেলেন এই কিংবদন্তি। ছবি: এএফপি
১৯৭৭ সালে নিজের ফুটবল ক্যারিয়ারে শেষ ম্যাচ খেলার পর পেলে। দীর্ঘদিন ব্রাজিলিয়ান ক্লাব সান্তোসের হয়ে খেলার পর ১৯৭৫ সালে নিউ ইয়র্ক কসমসে যোগ দেন তিনি। কসমস এবং সান্তোসের মধ্যে একটি প্রদর্শনী ম্যাচই ছিল পেলের শেষ ম্যাচ। সেই ম্যাচে কসমসের হয়ে প্রথমার্ধ এবং সান্তোসের হয়ে দ্বিতীয়ার্ধ খেলেন এই কিংবদন্তি। ছবি: এএফপি
১৯৫৮ বিশ্বকাপ জেতার পর পেলে ব্রাজিলিয়ান সতীর্থ গিলমারের জন্য কাঁদেন। ফাইনালে দুই গোল করার পাশাপাশি পেলে ফ্রান্সের বিরুদ্ধে সেমিফাইনালে জয়ে হ্যাটট্রিক করেন। ওয়েলসের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালে দলের একমাত্র গোলটিও করেন তিনি।  ছবি: এএফপি
১৯৫৮ বিশ্বকাপ জেতার পর পেলে ব্রাজিলিয়ান সতীর্থ গিলমারের জন্য কাঁদেন। ফাইনালে দুই গোল করার পাশাপাশি পেলে ফ্রান্সের বিরুদ্ধে সেমিফাইনালে জয়ে হ্যাটট্রিক করেন। ওয়েলসের বিপক্ষে কোয়ার্টার ফাইনালে দলের একমাত্র গোলটিও করেন তিনি।  ছবি: এএফপি
১৯৪০ সালের ২৩ অক্টোবর ব্রাজিলের মিনাস জেরাইসে জন্মগ্রহণ করেন পেলে। ছবি: এএফপি 
১৯৪০ সালের ২৩ অক্টোবর ব্রাজিলের মিনাস জেরাইসে জন্মগ্রহণ করেন পেলে। ছবি: এএফপি 
১৯৫৬-১৯৭৪ পর্যন্ত ব্রাজিলিয়ান ফুটবল ক্লাব সান্তোসের ৬৩৬ ম্যাচ খেলে ৬১৮ গোল করেছেন। ছবি: এএফপি
১৯৫৬-১৯৭৪ পর্যন্ত ব্রাজিলিয়ান ফুটবল ক্লাব সান্তোসের ৬৩৬ ম্যাচ খেলে ৬১৮ গোল করেছেন। ছবি: এএফপি
১৯৫৮ বিশ্বকাপের জুলেরিমে ট্রফি সামনে নিয়ে পেলে।  ছবি: এএফপি
১৯৫৮ বিশ্বকাপের জুলেরিমে ট্রফি সামনে নিয়ে পেলে।  ছবি: এএফপি
১৯৬৫ সালে বাবা দোনদিনহো এবং মা সেলেস্তের সঙ্গে পেলে।  ছবি: এএফপি 
১৯৬৫ সালে বাবা দোনদিনহো এবং মা সেলেস্তের সঙ্গে পেলে।  ছবি: এএফপি 
পেলে এবং তাঁর স্ত্রী রোসেমেরি। ১৯৬৭ সালে তাঁদের প্রথম সন্তান কেলিকে বেড়াতে নিয়ে যান। ১৯৭৮ সালে তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়।  ছবি: এএফপি
পেলে এবং তাঁর স্ত্রী রোসেমেরি। ১৯৬৭ সালে তাঁদের প্রথম সন্তান কেলিকে বেড়াতে নিয়ে যান। ১৯৭৮ সালে তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদ হয়।  ছবি: এএফপি
১৯৬২ বিশ্বকাপে ফাইনালে চেকস্লোভাকিয়াকে ৩–২ গোলে হারায় ব্রাজিল। চোটের কারণে ফাইনাল ম্যাচে খেলতে পারেননি পেলে। জয়ের পর সতীর্থ আমারিলদো তাভারেসের সঙ্গে আলিঙ্গন করছেন তিনি।  ছবি: এএফপি
১৯৬২ বিশ্বকাপে ফাইনালে চেকস্লোভাকিয়াকে ৩–২ গোলে হারায় ব্রাজিল। চোটের কারণে ফাইনাল ম্যাচে খেলতে পারেননি পেলে। জয়ের পর সতীর্থ আমারিলদো তাভারেসের সঙ্গে আলিঙ্গন করছেন তিনি।  ছবি: এএফপি
১৯৭০ বিশ্বকাপে গোল করার পর পেলে।  ছবি: এএফপি
১৯৭০ বিশ্বকাপে গোল করার পর পেলে।  ছবি: এএফপি
নিউ ইয়র্ক কসমসের হয়ে ১১১ ম্যাচে ৬৫ গোল করেন পেলে। ১৯৭৫ সালে ১৪ লাখ মার্কিন ডলারে কসমস পেলেকে সই করায়। ছবি: এএফপি
নিউ ইয়র্ক কসমসের হয়ে ১১১ ম্যাচে ৬৫ গোল করেন পেলে। ১৯৭৫ সালে ১৪ লাখ মার্কিন ডলারে কসমস পেলেকে সই করায়। ছবি: এএফপি
পেলে এবং আর্জেন্টিনার ফুটবল গ্রেট ডিয়েগো ম্যারাডোনা ২০১৬ সালে একসঙ্গে ছবির পোজ দেন। দুজনেই ২০০০ সালে ফিফার প্লেয়ার অব দ্য সেঞ্চুরি পুরস্কার জিতেছেন। ২০২০ সালে ম্যারাডোনার মৃত্যুর পর, পেলে ইনস্টাগ্রামে তার ‘প্রিয় বন্ধুকে’ শ্রদ্ধা জানান, ‘একদিন, আমি আশা করি, আমরা আকাশে একসঙ্গে ফুটবল খেলব।’ ছবি: এএফপি
পেলে এবং আর্জেন্টিনার ফুটবল গ্রেট ডিয়েগো ম্যারাডোনা ২০১৬ সালে একসঙ্গে ছবির পোজ দেন। দুজনেই ২০০০ সালে ফিফার প্লেয়ার অব দ্য সেঞ্চুরি পুরস্কার জিতেছেন। ২০২০ সালে ম্যারাডোনার মৃত্যুর পর, পেলে ইনস্টাগ্রামে তার ‘প্রিয় বন্ধুকে’ শ্রদ্ধা জানান, ‘একদিন, আমি আশা করি, আমরা আকাশে একসঙ্গে ফুটবল খেলব।’ ছবি: এএফপি
১৯৭০ বিশ্বকাপে জয়ের পর পেলেকে নিয়ে উদ্‌যাপন।  ছবি: এএফপি
১৯৭০ বিশ্বকাপে জয়ের পর পেলেকে নিয়ে উদ্‌যাপন।  ছবি: এএফপি
১৯৬৫ সালে একটি ম্যাচ চলাকালীন পেলে ওভারহেড কিক করেন। ডাচ ফুটবল তারকা ইয়োহান ক্রুইফ একবার বলেছিলেন, ‘পেলেই একমাত্র ফুটবলার যিনি যুক্তির সীমানা অতিক্রম করেছিলেন।’ ছবি: এএফপি
১৯৬৫ সালে একটি ম্যাচ চলাকালীন পেলে ওভারহেড কিক করেন। ডাচ ফুটবল তারকা ইয়োহান ক্রুইফ একবার বলেছিলেন, ‘পেলেই একমাত্র ফুটবলার যিনি যুক্তির সীমানা অতিক্রম করেছিলেন।’ ছবি: এএফপি
১৯৬৯ সাল নাগাদ, পেলে ঘরোয়া এবং আন্তর্জাতিক ফুটবলে ১০০০ গোল করার দাবি করতেন। ১৯৭৭ সালে অবসর নেওয়ার সময় তিনি যে গোল করেছিলেন তার সঠিক সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। বলা হয়, ১ হাজার ৩৬৩ ম্যাচে  ১ হাজার ২৭৯ গোল করেছেন তিনি। যার মধ্যে ৭৫৭ গোল অফিশিয়াল। ছবি: এএফপি 
১৯৬৯ সাল নাগাদ, পেলে ঘরোয়া এবং আন্তর্জাতিক ফুটবলে ১০০০ গোল করার দাবি করতেন। ১৯৭৭ সালে অবসর নেওয়ার সময় তিনি যে গোল করেছিলেন তার সঠিক সংখ্যা নিয়ে বিতর্ক রয়েছে। বলা হয়, ১ হাজার ৩৬৩ ম্যাচে  ১ হাজার ২৭৯ গোল করেছেন তিনি। যার মধ্যে ৭৫৭ গোল অফিশিয়াল। ছবি: এএফপি 
Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত