নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বৈধ আয়ের দশ গুনেরও বেশি অবৈধ সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষক মো. হুমায়ুন কবীর, তাঁর স্ত্রীসহ তিনজনের নামে পৃথক দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাঁদের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ১৬ কোটি টাকা মূল্যের সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
দুদকের উপসহকারী পরিচালক মো. শাহাদাত হোসেন বাদী হয়ে কমিশনের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ময়মনসিংহে সম্প্রতি মামলা দুটি করেন। জেলা কার্যালয়ের প্রধান দুদকের উপপরিচালক মো. তাজুল ইসলাম ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মো. হুমায়ুন কবীর, তাঁর স্ত্রী বেবী আলিয়া হাসনাতসহ মামলার আসামি হয়েছেন হুমায়ুন কবীরের বাবা মো. আলী হোসেন। দুটি মামলাতেই তিনজনকে আসামি করা হয়েছ।
একটি মামলায় হুমায়ুন কবীরকে প্রধান আসামি ও তাঁর বাবা ও স্ত্রীকে সহযোগী উল্লেখ করা হয়েছে।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, হুমায়ুন কবীর দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ মোট ৪ কোটি ৩৫ লাখ ২৩ হাজার ৯৯৭ টাকার সম্পদের ঘোষণা করেন। দুদকের অনুসন্ধানে তাঁর নামে স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ মোট ১৭ কোটি ৪১ লাখ ৩৬ হাজার ১৩৭ টাকার সম্পদের তথ্য পাওয়া যায়। অর্থাৎ হুমায়ুন কবীরের নামে থাকা ১৩ কোটি ৬ লাখ ১২ হাজার ১৪০ টাকা তথ্য গোপন করেন।
অন্যদিকে দুদকের অনুসন্ধানে তাঁর নামে গ্রহণযোগ্য আয় পাওয়া যায় ১ কোটি ৬৯ লাখ ৮৫ হাজার ৩০৮ টাকা। সে হিসাবে তাঁর জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ ১৫ কোটি ৭১ লাখ ৫০ হাজার ৮২৯ টাকা।
অন্য মামলায় তাঁদের বিরুদ্ধে ৩ কোটি ৫০ লাখ ৬৬ হাজার ৩৪৬ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন ও ৪ কোটি ৪৬ লাখ ৭৮ হাজার ১৩৫ টাকার জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদের অভিযোগ আনা হয়েছে।
এজাহার অনুযায়ী, স্কাবো মেডিকেল টেকনোলজি (প্রাইভেট) লিমিটেড নামে একটি প্রতিষ্ঠানে হুমায়ুন কবীরের ১ হাজার ৩৫০টি শেয়ার রয়েছে, যা তিনি দুদকের কাছে গোপন করেছেন। অন্যদিকে সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও ভারতসহ বিভিন্ন দেশে তাঁর ভ্রমণের তথ্য পেয়েছেন দুদকের অনুসন্ধান কর্মকর্তারা।
দুদক সূত্র জানিয়েছে, মো. হুমায়ুন কবীর ও তাঁর স্ত্রীর বেবী আলিয়া হাসনাতের নামে ঢাকা, ময়মনসিংহ ও গাজীপুরে মোট ৫১৫ শতাংশ জমি থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে। এর মধ্যে ময়মনসিংহ সদরে ১৪২ দশমিক ৬২ শতাংশ একটি জমি প্রথমে বাবা ও স্ত্রীর নামে কেনেন হুমায়ুন কবীর, পরে তা হেবা দলিল মূলে নিজ নামে স্থানান্তর করেন।
অবৈধ সম্পদ অর্জন, সম্পদ পাচার ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে হুমায়ুন কবীরসহ সংশ্লিষ্টর বিরুদ্ধে দুদক আইন ২০০৪–এর ২৬ (২) ২৭ (১) এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ এর ৪ (২) ও ৪ (৩), একই সঙ্গে দণ্ডবিধির ১০৯ ধারা ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
বৈধ আয়ের দশ গুনেরও বেশি অবৈধ সম্পদ অর্জন ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের শিক্ষক মো. হুমায়ুন কবীর, তাঁর স্ত্রীসহ তিনজনের নামে পৃথক দুটি মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তাঁদের বিরুদ্ধে ২০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও ১৬ কোটি টাকা মূল্যের সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগ আনা হয়েছে।
দুদকের উপসহকারী পরিচালক মো. শাহাদাত হোসেন বাদী হয়ে কমিশনের সমন্বিত জেলা কার্যালয় ময়মনসিংহে সম্প্রতি মামলা দুটি করেন। জেলা কার্যালয়ের প্রধান দুদকের উপপরিচালক মো. তাজুল ইসলাম ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মো. হুমায়ুন কবীর, তাঁর স্ত্রী বেবী আলিয়া হাসনাতসহ মামলার আসামি হয়েছেন হুমায়ুন কবীরের বাবা মো. আলী হোসেন। দুটি মামলাতেই তিনজনকে আসামি করা হয়েছ।
একটি মামলায় হুমায়ুন কবীরকে প্রধান আসামি ও তাঁর বাবা ও স্ত্রীকে সহযোগী উল্লেখ করা হয়েছে।
মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, হুমায়ুন কবীর দুদকে দাখিল করা সম্পদ বিবরণীতে স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ মোট ৪ কোটি ৩৫ লাখ ২৩ হাজার ৯৯৭ টাকার সম্পদের ঘোষণা করেন। দুদকের অনুসন্ধানে তাঁর নামে স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদসহ মোট ১৭ কোটি ৪১ লাখ ৩৬ হাজার ১৩৭ টাকার সম্পদের তথ্য পাওয়া যায়। অর্থাৎ হুমায়ুন কবীরের নামে থাকা ১৩ কোটি ৬ লাখ ১২ হাজার ১৪০ টাকা তথ্য গোপন করেন।
অন্যদিকে দুদকের অনুসন্ধানে তাঁর নামে গ্রহণযোগ্য আয় পাওয়া যায় ১ কোটি ৬৯ লাখ ৮৫ হাজার ৩০৮ টাকা। সে হিসাবে তাঁর জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদের পরিমাণ ১৫ কোটি ৭১ লাখ ৫০ হাজার ৮২৯ টাকা।
অন্য মামলায় তাঁদের বিরুদ্ধে ৩ কোটি ৫০ লাখ ৬৬ হাজার ৩৪৬ টাকার সম্পদের তথ্য গোপন ও ৪ কোটি ৪৬ লাখ ৭৮ হাজার ১৩৫ টাকার জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ সম্পদের অভিযোগ আনা হয়েছে।
এজাহার অনুযায়ী, স্কাবো মেডিকেল টেকনোলজি (প্রাইভেট) লিমিটেড নামে একটি প্রতিষ্ঠানে হুমায়ুন কবীরের ১ হাজার ৩৫০টি শেয়ার রয়েছে, যা তিনি দুদকের কাছে গোপন করেছেন। অন্যদিকে সংযুক্ত আরব আমিরাত, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও ভারতসহ বিভিন্ন দেশে তাঁর ভ্রমণের তথ্য পেয়েছেন দুদকের অনুসন্ধান কর্মকর্তারা।
দুদক সূত্র জানিয়েছে, মো. হুমায়ুন কবীর ও তাঁর স্ত্রীর বেবী আলিয়া হাসনাতের নামে ঢাকা, ময়মনসিংহ ও গাজীপুরে মোট ৫১৫ শতাংশ জমি থাকার প্রমাণ পাওয়া গেছে। এর মধ্যে ময়মনসিংহ সদরে ১৪২ দশমিক ৬২ শতাংশ একটি জমি প্রথমে বাবা ও স্ত্রীর নামে কেনেন হুমায়ুন কবীর, পরে তা হেবা দলিল মূলে নিজ নামে স্থানান্তর করেন।
অবৈধ সম্পদ অর্জন, সম্পদ পাচার ও সম্পদের তথ্য গোপনের অভিযোগে হুমায়ুন কবীরসহ সংশ্লিষ্টর বিরুদ্ধে দুদক আইন ২০০৪–এর ২৬ (২) ২৭ (১) এবং মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ এর ৪ (২) ও ৪ (৩), একই সঙ্গে দণ্ডবিধির ১০৯ ধারা ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৩ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৩ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৫ ঘণ্টা আগে