অনলাইন ডেস্ক
দেশের প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী গাছ সংরক্ষণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় ৫০ বছর বা তার বেশি বয়সী বিশেষ ধরনের গাছ ও বন সংরক্ষণের জন্য তালিকা তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে। এ লক্ষ্যে বন অধিদপ্তর জাতীয় ঐতিহ্য, স্মারক বৃক্ষ, পবিত্র বৃক্ষ, প্রাচীন বৃক্ষ ও কুঞ্জবন ঘোষণার জন্য আবেদন আহ্বান করেছে।
আজ বুধবার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপপ্রধান তথ্য অফিসার দীপংকর বর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে ঐতিহ্যবাহী, পুরাতন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও প্রথাগত মূল্যসমৃদ্ধ দেশীয় উদ্ভিদ বা শতবর্ষী বৃক্ষকে ‘স্মারক বৃক্ষ’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। ধর্ম ও গোত্রের জনগোষ্ঠীর নিকট স্বীকৃত পবিত্র উদ্ভিদকে ‘পবিত্র বৃক্ষ’, বিভিন্ন প্রজাতির বৃক্ষরাজি ও লতাগুল্মের সমাহারকে ‘কুঞ্জবন’ বলা হয়েছে, যা জীববৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ এবং স্থানীয় জনগোষ্ঠীর নিকট সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও প্রথাগতভাবে মূল্যবান।
স্মারক বৃক্ষ, পবিত্র বৃক্ষ, প্রাচীন বৃক্ষ বা কুঞ্জবন চিহ্নিত করতে চাইলে বৃক্ষের বা কুঞ্জবনের নাম (স্থানীয় নামসহ যদি সাধারণ নাম থাকে), এলাকার নাম, গ্রাম, ইউনিয়ন, উপজেলা, জেলাসহ যেসব হাওর-জলাভূমি, বনভূমি, পাহাড়ে অবস্থিত তার নাম, ক্যাটাগরি, আনুমানিক বয়স, সংরক্ষণকারীর নামসহ এসব বৃক্ষ বা কুঞ্জবনের মালিকানাসংক্রান্ত তথ্য, সংরক্ষণ বা টিকে থাকাবিষয়ক চ্যালেঞ্জ বা সমস্যাসহ প্রস্তাবকারীর নাম, যোগাযোগের ঠিকানা ও মোবাইল নম্বরসহ আবেদন পাঠানোর জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে।
জাতীয় ঐতিহ্য, স্মারক বৃক্ষ, পবিত্র বৃক্ষ, প্রাচীন বৃক্ষ ও কুঞ্জবন বিষয়ে বিস্তারিত জানতে বন অধিদপ্তরের বন্য প্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ অঞ্চলের বন সংরক্ষকের টেলিফোন নম্বরে (৫৫০০৭১১১) যোগাযোগ করা যাবে। প্রয়োজনীয় তথ্য ও বৃক্ষ বা কুঞ্জবনের স্পষ্ট ছবিসহ ৩০ মার্চের মধ্যে ডাকযোগে ও [email protected] ইমেইলে এ অধিদপ্তরে পাঠানোর অনুরোধ জানানো হয়েছে। ডাকযোগে আবেদন পাঠানোর ঠিকানা: প্রধান বন সংরক্ষক, বন অধিদপ্তর, বন ভবন, আগারগাঁও, ঢাকা-১২০৭।
দেশের প্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী গাছ সংরক্ষণের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় ৫০ বছর বা তার বেশি বয়সী বিশেষ ধরনের গাছ ও বন সংরক্ষণের জন্য তালিকা তৈরির উদ্যোগ নিয়েছে। এ লক্ষ্যে বন অধিদপ্তর জাতীয় ঐতিহ্য, স্মারক বৃক্ষ, পবিত্র বৃক্ষ, প্রাচীন বৃক্ষ ও কুঞ্জবন ঘোষণার জন্য আবেদন আহ্বান করেছে।
আজ বুধবার পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপপ্রধান তথ্য অফিসার দীপংকর বর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে ঐতিহ্যবাহী, পুরাতন সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও প্রথাগত মূল্যসমৃদ্ধ দেশীয় উদ্ভিদ বা শতবর্ষী বৃক্ষকে ‘স্মারক বৃক্ষ’ বলে উল্লেখ করা হয়েছে। ধর্ম ও গোত্রের জনগোষ্ঠীর নিকট স্বীকৃত পবিত্র উদ্ভিদকে ‘পবিত্র বৃক্ষ’, বিভিন্ন প্রজাতির বৃক্ষরাজি ও লতাগুল্মের সমাহারকে ‘কুঞ্জবন’ বলা হয়েছে, যা জীববৈচিত্র্যে সমৃদ্ধ এবং স্থানীয় জনগোষ্ঠীর নিকট সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও প্রথাগতভাবে মূল্যবান।
স্মারক বৃক্ষ, পবিত্র বৃক্ষ, প্রাচীন বৃক্ষ বা কুঞ্জবন চিহ্নিত করতে চাইলে বৃক্ষের বা কুঞ্জবনের নাম (স্থানীয় নামসহ যদি সাধারণ নাম থাকে), এলাকার নাম, গ্রাম, ইউনিয়ন, উপজেলা, জেলাসহ যেসব হাওর-জলাভূমি, বনভূমি, পাহাড়ে অবস্থিত তার নাম, ক্যাটাগরি, আনুমানিক বয়স, সংরক্ষণকারীর নামসহ এসব বৃক্ষ বা কুঞ্জবনের মালিকানাসংক্রান্ত তথ্য, সংরক্ষণ বা টিকে থাকাবিষয়ক চ্যালেঞ্জ বা সমস্যাসহ প্রস্তাবকারীর নাম, যোগাযোগের ঠিকানা ও মোবাইল নম্বরসহ আবেদন পাঠানোর জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে।
জাতীয় ঐতিহ্য, স্মারক বৃক্ষ, পবিত্র বৃক্ষ, প্রাচীন বৃক্ষ ও কুঞ্জবন বিষয়ে বিস্তারিত জানতে বন অধিদপ্তরের বন্য প্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ অঞ্চলের বন সংরক্ষকের টেলিফোন নম্বরে (৫৫০০৭১১১) যোগাযোগ করা যাবে। প্রয়োজনীয় তথ্য ও বৃক্ষ বা কুঞ্জবনের স্পষ্ট ছবিসহ ৩০ মার্চের মধ্যে ডাকযোগে ও [email protected] ইমেইলে এ অধিদপ্তরে পাঠানোর অনুরোধ জানানো হয়েছে। ডাকযোগে আবেদন পাঠানোর ঠিকানা: প্রধান বন সংরক্ষক, বন অধিদপ্তর, বন ভবন, আগারগাঁও, ঢাকা-১২০৭।
গত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
২৯ মিনিট আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস তিন দিনের দ্বিপক্ষীয় সরকারি সফরে ১১ আগস্ট মালয়েশিয়া যাচ্ছেন। দেশটির প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের আমন্ত্রণে বাংলাদেশ সরকারপ্রধানের এটি ফিরতি সফর। আনোয়ার ইব্রাহিম গত অক্টোবরে মুহাম্মদ ইউনূসের আমন্ত্রণে বাংলাদেশে আসেন।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে বন্ধুত্বপূর্ণ ও কল্যাণকর উদ্যোগের জন্য চীনের জনগণ ও সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। তিনি বলেছেন, চীন সব সময় বাংলাদেশের দীর্ঘস্থায়ী বিশ্বস্ত বন্ধু হিসেবে দুর্যোগ ও সংকটময় সময়ে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দ
৪ ঘণ্টা আগে