নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের সময় আঁকা বিভিন্ন গ্রাফিতি নিয়ে একটি আর্টবুক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদলকে উপহার দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তাঁর সঙ্গে দেখা করার পর সফররত মার্কিন প্রতিনিধিদলকে গ্রাফিতি আঁকা আর্ট বইটি উপহার দেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। মার্কিন ট্রেজারি বিভাগের সহকারী সেক্রেটারি ব্রেন্ট নেইম্যান এই প্রতিনিধিদলের দলের নেতৃত্ব দেন।
এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু, সহকারী মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি ব্রেন্ডন লিঞ্চ, উপসহকারী প্রশাসক অঞ্জলি কৌর এবং মার্কিন ট্রেজারি বিভাগের পরিচালক জেরোড ম্যাসন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আর্ট বইটিতে ঢাকা এবং অন্যান্য শহর ও শহরের দেয়ালে জুলাই-আগস্ট মাসে ছাত্র-জনতার বিপ্লবের সময় আঁকা কিছু সেরা শিল্পকর্মের ছবি রয়েছে। গ্রাফিতিগুলোর ঐতিহাসিক তাৎপর্য সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এসব গ্রাফিতিতে ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনার শাসন এবং তাঁর নৃশংস বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিবাদে অংশগ্রহণকারী ছাত্র ও তরুণদের আবেগ, আশা–আকাঙ্ক্ষা ফুটে উঠেছে।
ড. ইউনূস বলেন, ‘আপনাদের ঢাকার দেয়ালের দিকে তাকানোর অনুরোধ করব। এই গ্রাফিতিগুলো এখনো আছে। শুধু বিপ্লবের পরেই আঁকা হয়নি। জুলাই মাসে বিক্ষোভের সময় ছাত্ররা গ্রাফিতি আঁকার মাধ্যমে প্রতিবাদ জানিয়েছে। শেখ হাসিনার শাসন ও তাঁর লেলুয়া বাহিনীকে অস্বীকার করেছে।
‘জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের সময় তরুণ চিত্রশিল্পীরা ঢাকার দেয়ালগুলোকে শক্তিশালী ক্যানভাসে পরিণত করেছিল এবং ঢাকা বিশ্বের গ্রাফিতি রাজধানী হয়ে ওঠে। তৎকালীন স্বৈরশাসকের বিরুদ্ধে শক্তিশালী বার্তা প্রদানের জন্য তাঁরা স্লোগান এবং কবিতা লিখেছিলেন। তাঁদের বার্তাগুলো বিপ্লবের চেতনা এবং বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশের আকাঙ্ক্ষাকে প্রতিফলিত করে।’
এসব গ্রাফিতি আঁকার রং–তুলি কীভাবে জোগাড় হয়েছিল—সে কথা উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেন, তাঁদের কাছে রং ও ব্রাশ কেনার টাকা ছিল না। সাধারণ জনতা বিভিন্নভাবে তাঁদের সমর্থনে এগিয়ে এসেছিল।
বাংলাদেশে ছাত্র-জনতার গণ-অভ্যুত্থানের সময় আঁকা বিভিন্ন গ্রাফিতি নিয়ে একটি আর্টবুক মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদলকে উপহার দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। আজ রোববার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় তাঁর সঙ্গে দেখা করার পর সফররত মার্কিন প্রতিনিধিদলকে গ্রাফিতি আঁকা আর্ট বইটি উপহার দেন তিনি।
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। মার্কিন ট্রেজারি বিভাগের সহকারী সেক্রেটারি ব্রেন্ট নেইম্যান এই প্রতিনিধিদলের দলের নেতৃত্ব দেন।
এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু, সহকারী মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি ব্রেন্ডন লিঞ্চ, উপসহকারী প্রশাসক অঞ্জলি কৌর এবং মার্কিন ট্রেজারি বিভাগের পরিচালক জেরোড ম্যাসন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আর্ট বইটিতে ঢাকা এবং অন্যান্য শহর ও শহরের দেয়ালে জুলাই-আগস্ট মাসে ছাত্র-জনতার বিপ্লবের সময় আঁকা কিছু সেরা শিল্পকর্মের ছবি রয়েছে। গ্রাফিতিগুলোর ঐতিহাসিক তাৎপর্য সম্পর্কে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এসব গ্রাফিতিতে ফ্যাসিবাদী শেখ হাসিনার শাসন এবং তাঁর নৃশংস বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিবাদে অংশগ্রহণকারী ছাত্র ও তরুণদের আবেগ, আশা–আকাঙ্ক্ষা ফুটে উঠেছে।
ড. ইউনূস বলেন, ‘আপনাদের ঢাকার দেয়ালের দিকে তাকানোর অনুরোধ করব। এই গ্রাফিতিগুলো এখনো আছে। শুধু বিপ্লবের পরেই আঁকা হয়নি। জুলাই মাসে বিক্ষোভের সময় ছাত্ররা গ্রাফিতি আঁকার মাধ্যমে প্রতিবাদ জানিয়েছে। শেখ হাসিনার শাসন ও তাঁর লেলুয়া বাহিনীকে অস্বীকার করেছে।
‘জুলাই-আগস্ট বিপ্লবের সময় তরুণ চিত্রশিল্পীরা ঢাকার দেয়ালগুলোকে শক্তিশালী ক্যানভাসে পরিণত করেছিল এবং ঢাকা বিশ্বের গ্রাফিতি রাজধানী হয়ে ওঠে। তৎকালীন স্বৈরশাসকের বিরুদ্ধে শক্তিশালী বার্তা প্রদানের জন্য তাঁরা স্লোগান এবং কবিতা লিখেছিলেন। তাঁদের বার্তাগুলো বিপ্লবের চেতনা এবং বৈষম্যমুক্ত বাংলাদেশের আকাঙ্ক্ষাকে প্রতিফলিত করে।’
এসব গ্রাফিতি আঁকার রং–তুলি কীভাবে জোগাড় হয়েছিল—সে কথা উল্লেখ করে প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস বলেন, তাঁদের কাছে রং ও ব্রাশ কেনার টাকা ছিল না। সাধারণ জনতা বিভিন্নভাবে তাঁদের সমর্থনে এগিয়ে এসেছিল।
গত ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর সারা দেশে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের বিভিন্ন ভাস্কর্য ভেঙে ফেলা হয়। ওই দিন রাজধানী ঢাকার বিজয় সরণিতে স্বাধীনতাসংগ্রামের প্রতীক ‘মৃত্যুঞ্জয়ী প্রাঙ্গণ’-এর শেখ মুজিবুর রহমানের ভাস্কর্য ‘মৃত্যুঞ্জয়’ ভেঙে ফেলে ছাত্র-জনতা।
১ ঘণ্টা আগেচলতি বছর হজে গিয়ে গত শুক্রবার পর্যন্ত ৪১ জন বাংলাদেশ হাজির মৃত্যু হয়েছে। আর সৌদি আরবের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন ১৬ জন হাজি। চলতি বছর হজে গিয়ে চিকিৎসা নিয়েছেন ৩১০ জন হাজি। ধর্মবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ বুলেটিনের তথ্য অনুযায়ী এই চিত্র পাওয়া গেছে।
১ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ৮৬তম জন্মদিন আজ। তিনি ১৯৪০ সালের ২৮ জুন চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলার বথুয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। দেড় দশক ধরে তাঁর জন্মদিনকে বৈশ্বিকভাবে পালন করা হয় সামাজিক ব্যবসা দিবস হিসেবে।
৩ ঘণ্টা আগেশ্রীশ্রী জগন্নাথ, বলদেব, সুভদ্রা মহারাণী ও সুদর্শন মহারাজের পবিত্র রথযাত্রা উৎসব সুশৃঙ্খল, শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে সফলভাবে সম্পন্ন হয়েছে। এই উপলক্ষে ইসকন বাংলাদেশ গভীর আনন্দ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে আন্তরিক ধন্যবাদ জানিয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে