নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। প্রতিদিনই একের পর এক রেকর্ড গড়ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে রেকর্ড ৩৯৯ জন শনাক্ত হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুমের প্রতিবেদন বিশ্লেষণে আজ রোববার এই চিত্র পাওয়া গেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, গত শনিবার সকাল ৮টা থেকে আজ রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছে ৩৯৯ জন, যা এ বছরের রেকর্ড শনাক্ত। গত ২৪ ঘণ্টায় আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। শনাক্তদের মধ্যে ঢাকায় ২৮০ জন এবং বাইরে ১১৯ জন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে ১ হাজার ৪৮৩ জন। এদের মধ্যে রাজধানীর ৫০টি সরকারি-বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে ১ হাজার ৮৯ জন এবং বাইরে ৩৯৪ জন।
চলতি মাসের প্রথম ১৮ দিনে ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছে ৪ হাজার ৯৯৬ জন। একই সময়ে মোট মৃত্যু হয়েছে ২৪ জনের।
চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত মোট রোগী শনাক্ত হয়েছে ১১ হাজার ১৭৭ জন। এদের মধ্যে সুস্থ হয়ে ছাড়পত্র নিয়েছে ৯ হাজার ৬৪৯ জন। ঢাকায় ভর্তি হয়েছে ৮ হাজার ৮১৫ জন এবং ছাড়পত্র নিয়েছে ৭ হাজার ৭০৫ জন। ঢাকার বাইরে মোট রোগী শনাক্ত হয়েছে ২ হাজার ৩৬২ জন। এদের মধ্যে ছাড়পত্র নিয়েছে ১ হাজার ৯৪৪ জন। এ সময় মৃত্যু হয়েছে ৪৪ জনের।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, আগস্টের ৩১ দিনে মোট রোগী ৩ হাজার ৫৩১ জন শনাক্ত হয়েছিল। আর চলতি মাসের ১৮ দিনে রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছে ৪ হাজার ৯৯৬ জন। ১৮ দিনে মৃত্যু হয়েছে ২৪ জনের। জুনে একজন, জুলাইতে ৯ জনসহ সব মিলে সর্বমোট ৪৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।
কীটতত্ত্ববিদেরা জানান, তাঁদের আগেই ধারণা ছিল আগস্ট-সেপ্টেম্বরে ডেঙ্গু সর্বোচ্চ চূড়ায় উঠবে। দেশে চলতি মাসে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ২৭৮ জন রোগী শনাক্ত হচ্ছে। এ জন্য দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে সরকারকে। যেসব এলাকায় ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বেশি, সেখানে সাঁড়াশি অভিযান চালিয়ে দ্রুত মশা মারতে হবে।
দেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। প্রতিদিনই একের পর এক রেকর্ড গড়ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। একই সময়ে রেকর্ড ৩৯৯ জন শনাক্ত হয়েছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোলরুমের প্রতিবেদন বিশ্লেষণে আজ রোববার এই চিত্র পাওয়া গেছে।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, গত শনিবার সকাল ৮টা থেকে আজ রোববার সকাল ৮টা পর্যন্ত ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে ভর্তি হয়েছে ৩৯৯ জন, যা এ বছরের রেকর্ড শনাক্ত। গত ২৪ ঘণ্টায় আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। শনাক্তদের মধ্যে ঢাকায় ২৮০ জন এবং বাইরে ১১৯ জন। বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে ১ হাজার ৪৮৩ জন। এদের মধ্যে রাজধানীর ৫০টি সরকারি-বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে ১ হাজার ৮৯ জন এবং বাইরে ৩৯৪ জন।
চলতি মাসের প্রথম ১৮ দিনে ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছে ৪ হাজার ৯৯৬ জন। একই সময়ে মোট মৃত্যু হয়েছে ২৪ জনের।
চলতি বছরের ১ জানুয়ারি থেকে ১৮ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ডেঙ্গু আক্রান্ত মোট রোগী শনাক্ত হয়েছে ১১ হাজার ১৭৭ জন। এদের মধ্যে সুস্থ হয়ে ছাড়পত্র নিয়েছে ৯ হাজার ৬৪৯ জন। ঢাকায় ভর্তি হয়েছে ৮ হাজার ৮১৫ জন এবং ছাড়পত্র নিয়েছে ৭ হাজার ৭০৫ জন। ঢাকার বাইরে মোট রোগী শনাক্ত হয়েছে ২ হাজার ৩৬২ জন। এদের মধ্যে ছাড়পত্র নিয়েছে ১ হাজার ৯৪৪ জন। এ সময় মৃত্যু হয়েছে ৪৪ জনের।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানায়, আগস্টের ৩১ দিনে মোট রোগী ৩ হাজার ৫৩১ জন শনাক্ত হয়েছিল। আর চলতি মাসের ১৮ দিনে রোগী শনাক্ত ও ভর্তি হয়েছে ৪ হাজার ৯৯৬ জন। ১৮ দিনে মৃত্যু হয়েছে ২৪ জনের। জুনে একজন, জুলাইতে ৯ জনসহ সব মিলে সর্বমোট ৪৪ জনের মৃত্যু হয়েছে।
কীটতত্ত্ববিদেরা জানান, তাঁদের আগেই ধারণা ছিল আগস্ট-সেপ্টেম্বরে ডেঙ্গু সর্বোচ্চ চূড়ায় উঠবে। দেশে চলতি মাসে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ২৭৮ জন রোগী শনাক্ত হচ্ছে। এ জন্য দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে সরকারকে। যেসব এলাকায় ডেঙ্গু রোগীর সংখ্যা বেশি, সেখানে সাঁড়াশি অভিযান চালিয়ে দ্রুত মশা মারতে হবে।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৫ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৫ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৬ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৬ ঘণ্টা আগে