নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পেনশনে ৫ শতাংশ প্রণোদনা চেয়েছেন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারীরা। আজ সোমবার বাংলাদেশ অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী কল্যাণ সমিতি থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি জানানো হয়। এর আগে গতকাল রোববার জাতীয় সংসদে বাজেট বক্তৃতায় সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনা হিসেবে মূল বেতনের ৫ শতাংশ দেওয়ার জন্য অর্থমন্ত্রীকে নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সংগঠনের মহাসচিব আবু আলম মো. শহিদ খান স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে দেশে প্রায় সাড়ে ১২ লাখ সরকারি কর্মচারী চাকরিরত এবং প্রায় সাড়ে সাত লাখ অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী রয়েছেন। অবসরপ্রাপ্ত এ সাড়ে সাত লাখ কর্মচারীর মধ্যে ৮০ শতাংশ ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারী এবং তাদের ৯০ ভাগ চরম আর্থিক ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছেন। এ বিপুলসংখ্যক অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারীকে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রেখে সরকারের উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী কল্যাণ সমিতির কার্যনির্বাহী সদস্যদের এক জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে আজ। সভায় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যসহ অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। এতে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ও সমিতির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী রিয়াজুল হক। সভায় সমিতির সদস্যরা বলেন, প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত প্রণোদনা সুবিধাটি সাড়ে সাত লাখ সামরিক ও বেসামরিক অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী পেনশনধারীদের প্রতি সমভাবে প্রযোজ্য না হলে পেনশনধারীদের প্রতি বৈষম্য আরও অধিক পরিমাণ বাড়বে। যা সংবিধান প্রতিশ্রুত সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায় বিচারের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে না।
পেনশনে ৫ শতাংশ প্রণোদনা চেয়েছেন অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারীরা। আজ সোমবার বাংলাদেশ অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী কল্যাণ সমিতি থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ দাবি জানানো হয়। এর আগে গতকাল রোববার জাতীয় সংসদে বাজেট বক্তৃতায় সরকারি চাকরিজীবীদের বিশেষ প্রণোদনা হিসেবে মূল বেতনের ৫ শতাংশ দেওয়ার জন্য অর্থমন্ত্রীকে নির্দেশনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
সংগঠনের মহাসচিব আবু আলম মো. শহিদ খান স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বর্তমানে দেশে প্রায় সাড়ে ১২ লাখ সরকারি কর্মচারী চাকরিরত এবং প্রায় সাড়ে সাত লাখ অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী রয়েছেন। অবসরপ্রাপ্ত এ সাড়ে সাত লাখ কর্মচারীর মধ্যে ৮০ শতাংশ ৩য় ও ৪র্থ শ্রেণির কর্মচারী এবং তাদের ৯০ ভাগ চরম আর্থিক ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছেন। এ বিপুলসংখ্যক অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারীকে ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রেখে সরকারের উন্নয়ন কর্মসূচি বাস্তবায়ন করা সম্ভব নয়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, বাংলাদেশ অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী কল্যাণ সমিতির কার্যনির্বাহী সদস্যদের এক জরুরি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে আজ। সভায় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্যসহ অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন। এতে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান ও সমিতির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী রিয়াজুল হক। সভায় সমিতির সদস্যরা বলেন, প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত প্রণোদনা সুবিধাটি সাড়ে সাত লাখ সামরিক ও বেসামরিক অবসরপ্রাপ্ত সরকারি কর্মচারী পেনশনধারীদের প্রতি সমভাবে প্রযোজ্য না হলে পেনশনধারীদের প্রতি বৈষম্য আরও অধিক পরিমাণ বাড়বে। যা সংবিধান প্রতিশ্রুত সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামাজিক ন্যায় বিচারের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ হবে না।
দেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৬ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৬ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৭ ঘণ্টা আগেসরকারি চাকরির নিয়োগপ্রক্রিয়া সহজ করতে ১০-১২তম গ্রেডের নিয়োগে অপেক্ষমাণ তালিকা রাখা বাধ্যতামূলক করতে যাচ্ছে সরকার। প্রতিটি পদের বিপরীতে দুজন প্রার্থীকে অপেক্ষমাণ রাখা হবে। মূল তালিকা থেকে কেউ চাকরিতে যোগ না দিলে বা যোগ দেওয়ার পর কেউ চাকরি ছাড়লে অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে নিয়োগ দেওয়া হবে। এই তালিকার মেয়াদ
৭ ঘণ্টা আগে