নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর গুলশানে হোলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলার ঘটনায় বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ড পাওয়া সাত আসামির সাজা কমিয়ে আমৃত্যু কারাদণ্ড দিয়েছেন হাইকোর্ট। দণ্ডিতরা সবাই কারাগারে রয়েছেন।
আজ সোমবার বিচারপতি সহিদুল করিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। ডেথ রেফারেন্স ও আসামিদের করা আপিলের শুনানি শেষে গত ১১ অক্টোবর রায় ঘোষণার জন্য আজকের দিন রাখা হয়।
রায় ঘোষণার সময় ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বশির আহমেদ আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নির্মল কুমার দাশ, সৈয়দা শবনম মোস্তারি ও মো. তরিকুল ইসলাম হিরা।
কূটনৈতিক জোন হিসেবে পরিচিত গুলশানের হোলি আর্টিজান বেকারিতে ২০১৬ সালের ১ জুলাই হামলা চালায় জঙ্গিরা। ওই হামলায় জঙ্গিরা হত্যা করে ২০ জন দেশি-বিদেশি নাগরিককে। তাঁদের মধ্যে ৯ জন ইতালীয়, ৭ জন জাপানি, ১ জন ভারতীয় ও ৩ জন বাংলাদেশি।ওই ঘটনায় সন্ত্রাস দমন আইনে করা মামলায় ২০১৮ সালের ২৩ জুলাই অভিযোগপত্র দাখিলের পর ২৬ নভেম্বর অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে বিচারকাজ শুরু হয়। শুনানি শেষে ২০১৯ সালের ২৭ নভেম্বর আদালত হামলায় জড়িত থাকার দায়ে ৭ জঙ্গিকে মৃত্যুদণ্ড দেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন রাকিবুল ইসলাম রিগ্যান ওরফে রাফিউল ইসলাম, রাজীব গান্ধী ওরফে জাহাঙ্গীর আলম, মোহাম্মদ আসলাম হোসেন ওরফে র্যাশ, আবদুস সবুর খান ওরফে সোহেল মাহফুজ, মোহাম্মদ হাদিসুর রহমান সাগর ওরফে সাগর, মামুনুর রশিদ রিপন ও শরিফুল ইসলাম খালেদ।
বিচারিক আদালতের রায়ের পর মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের জন্য ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৭৪ ধারা অনুযায়ী তা পাঠানো হয় হাইকোর্টে। অন্যদিকে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার সুযোগ পান আসামিরা। সে অনুযায়ী এই মামলার নথি উচ্চ আদালতে আসে এবং আপিল করেন আসামিরা।
নথি এলে প্রধান বিচারপতির নির্দেশে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পেপারবুক তৈরির জন্য বিজি প্রেসে পাঠানো হয়। পেপারবুক প্রস্তুত হয়ে বিজি প্রেস থেকে ফেরত এলে বিচারপতি সহিদুল করিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের বেঞ্চে বিষয়টি নিষ্পত্তির জন্য পাঠান প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।
এখন সংক্ষুব্ধ পক্ষ আপিল বিভাগে আবেদন করার সুযোগ পাবেন। আপিল নিষ্পত্তির পর রিভিউ আবেদন করারও সুযোগ পাবেন তাঁরা। রিভিউতেও মৃত্যুদণ্ড বহাল থাকলে আসামিরা চাইলে সবশেষে রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন করার সুযোগ পাবেন। রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন না করলে বা সেই আবেদন নাকচ হলে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে পারবে সরকার।
রাজধানীর গুলশানে হোলি আর্টিজান বেকারিতে জঙ্গি হামলার ঘটনায় বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ড পাওয়া সাত আসামির সাজা কমিয়ে আমৃত্যু কারাদণ্ড দিয়েছেন হাইকোর্ট। দণ্ডিতরা সবাই কারাগারে রয়েছেন।
আজ সোমবার বিচারপতি সহিদুল করিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের বেঞ্চ এ রায় ঘোষণা করেন। ডেথ রেফারেন্স ও আসামিদের করা আপিলের শুনানি শেষে গত ১১ অক্টোবর রায় ঘোষণার জন্য আজকের দিন রাখা হয়।
রায় ঘোষণার সময় ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বশির আহমেদ আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তাঁর সঙ্গে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নির্মল কুমার দাশ, সৈয়দা শবনম মোস্তারি ও মো. তরিকুল ইসলাম হিরা।
কূটনৈতিক জোন হিসেবে পরিচিত গুলশানের হোলি আর্টিজান বেকারিতে ২০১৬ সালের ১ জুলাই হামলা চালায় জঙ্গিরা। ওই হামলায় জঙ্গিরা হত্যা করে ২০ জন দেশি-বিদেশি নাগরিককে। তাঁদের মধ্যে ৯ জন ইতালীয়, ৭ জন জাপানি, ১ জন ভারতীয় ও ৩ জন বাংলাদেশি।ওই ঘটনায় সন্ত্রাস দমন আইনে করা মামলায় ২০১৮ সালের ২৩ জুলাই অভিযোগপত্র দাখিলের পর ২৬ নভেম্বর অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে বিচারকাজ শুরু হয়। শুনানি শেষে ২০১৯ সালের ২৭ নভেম্বর আদালত হামলায় জড়িত থাকার দায়ে ৭ জঙ্গিকে মৃত্যুদণ্ড দেন।
মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন রাকিবুল ইসলাম রিগ্যান ওরফে রাফিউল ইসলাম, রাজীব গান্ধী ওরফে জাহাঙ্গীর আলম, মোহাম্মদ আসলাম হোসেন ওরফে র্যাশ, আবদুস সবুর খান ওরফে সোহেল মাহফুজ, মোহাম্মদ হাদিসুর রহমান সাগর ওরফে সাগর, মামুনুর রশিদ রিপন ও শরিফুল ইসলাম খালেদ।
বিচারিক আদালতের রায়ের পর মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের জন্য ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৭৪ ধারা অনুযায়ী তা পাঠানো হয় হাইকোর্টে। অন্যদিকে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার সুযোগ পান আসামিরা। সে অনুযায়ী এই মামলার নথি উচ্চ আদালতে আসে এবং আপিল করেন আসামিরা।
নথি এলে প্রধান বিচারপতির নির্দেশে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে পেপারবুক তৈরির জন্য বিজি প্রেসে পাঠানো হয়। পেপারবুক প্রস্তুত হয়ে বিজি প্রেস থেকে ফেরত এলে বিচারপতি সহিদুল করিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের বেঞ্চে বিষয়টি নিষ্পত্তির জন্য পাঠান প্রধান বিচারপতি হাসান ফয়েজ সিদ্দিকী।
এখন সংক্ষুব্ধ পক্ষ আপিল বিভাগে আবেদন করার সুযোগ পাবেন। আপিল নিষ্পত্তির পর রিভিউ আবেদন করারও সুযোগ পাবেন তাঁরা। রিভিউতেও মৃত্যুদণ্ড বহাল থাকলে আসামিরা চাইলে সবশেষে রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন করার সুযোগ পাবেন। রাষ্ট্রপতির কাছে আবেদন না করলে বা সেই আবেদন নাকচ হলে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে পারবে সরকার।
সব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
৫ ঘণ্টা আগেবর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের আমলেই পুলিশকে স্বাধীন ও রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত রাখার জন্য পদক্ষেপ নিতে প্রস্তাব দিয়েছেন পুলিশ সদস্যরা। এ জন্য তাঁরা দ্রুত স্বাধীন কমিশন গঠনের জন্য প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে জোর দাবি জানান। পুলিশ সংস্কার কমিশন ও জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে ‘স্বাধীন কমিশন’ গঠনের...
৫ ঘণ্টা আগেতিন সাংবাদিককে চাকরিচ্যুতিতে নিজের সংশ্লিষ্টতা অস্বীকার করেছেন সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) নিজের ভেরিফাইড ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ দাবি করেন।
৬ ঘণ্টা আগেপ্রশিক্ষণ, সেমিনার ও কর্মশালা আয়োজন এবং গবেষণার মাধ্যমে শ্রম অধিকার, শ্রম নীতিমালা, শ্রমিক-মালিক সম্পর্ক, শ্রম অসন্তোষ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণের লক্ষ্যে শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয় এবং নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়েছে। শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের...
৭ ঘণ্টা আগে