বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের প্রত্যর্পণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল ২০১৩ সালে। এই চুক্তির বিভিন্ন ধারা ইঙ্গিত করে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফৌজদারি মামলার বিচার করতে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভারত থেকে দেশে ফিরিয়ে আনা কঠিন হবে। এ ক্ষেত্রে শেখ হাসিনার বিষয়টি ভারতীয় কর্তৃপক্ষের কাছে রাজনৈতিক হিসেবে বিবেচিত হতে পারে বলে মত দিয়েছেন তাঁরা। আজ শুক্রবার ইকোনমিক টাইমসে বিষয়টি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে।
সম্প্রতি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের একটি বক্তব্যের সূত্র ধরে ইকোনমিক টাইমস বলেছে, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ভারতের কাছে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রত্যর্পণের দাবি জানিয়েছে। কিন্তু দুই দেশের প্রত্যর্পণ চুক্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘রাজনৈতিক প্রকৃতির’ ক্ষেত্রে প্রত্যর্পণ কার্যকর করা যাবে না।
এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা ২০১৩ সালে স্বাক্ষরিত বাংলাদেশ-ভারত প্রত্যর্পণ চুক্তির ৬ নম্বর ধারাটিকে নির্দেশ করেছেন। এই ধারায় বলা হয়েছে, ‘প্রত্যর্পণ প্রত্যাখ্যান করা যেতে পারে, যদি রাজনৈতিক চরিত্রের কোনো অপরাধের জন্য অনুরোধ জানানো হয়।’
একইভাবে চুক্তির ৭ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘যে দেশের কাছে প্রত্যর্পণের অনুরোধ করা হবে, সেই দেশ এটি প্রত্যাখ্যান করতে পারে, যার প্রত্যর্পণ চাওয়া হয়, তাকে যদি সেই দেশের আদালতে প্রত্যর্পণ অপরাধের বিচার করা যেতে পারে।’
এ ছাড়া চুক্তির ৮ নম্বর অনুচ্ছেদ ভারত ও বাংলাদেশ উভয় দেশেরই কোনো বিশেষ পরিস্থিতিতে প্রত্যর্পণ অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করার সুযোগ আছে।
৮ নম্বর অনুচ্ছেদের ‘ক’ ধরায় বলা হয়েছে, ‘কোনো ব্যক্তিকে প্রত্যর্পণ করা যাবে না যদি তিনি অনুরোধ করা রাষ্ট্রকে বোঝাতে সক্ষম হন যে সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় তাঁকে প্রত্যর্পণ করা অন্যায্য বা নিপীড়নমূলক হবে।’
এ ক্ষেত্রে কয়েকটি বিষয় বিবেচিত হবে। যেমন অপরাধের তুচ্ছ প্রকৃতি, যেটির জন্য প্রত্যর্পণের জন্য অনুরোধ করা ব্যক্তিকে অভিযুক্ত বা দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। দ্বিতীয়ত, সময় অতিবাহিত হওয়ার পর যদি তিনি এটি করেছেন বলে অভিযোগ করা হয় বা বড় আকারে বেআইনি হয়ে ওঠে। তৃতীয়ত, ন্যায়বিচারের স্বার্থে সরল বিশ্বাসে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়নি, এমন প্রতীয়মান হলে।
৮ নম্বর অনুচ্ছেদের ‘খ’ ধারায় বলা হয়েছে, ‘যে অপরাধের জন্য ব্যক্তিকে অভিযুক্ত বা দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে, তা যদি একটি সামরিক অপরাধ হয়ে থাকে, যা সাধারণ ফৌজদারি আইনের অধীনেও অপরাধ নয়।’ এ ক্ষেত্রে প্রত্যর্পণ অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করা যেতে পারে।
বাংলাদেশের সঙ্গে ভারতের প্রত্যর্পণ চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়েছিল ২০১৩ সালে। এই চুক্তির বিভিন্ন ধারা ইঙ্গিত করে বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ফৌজদারি মামলার বিচার করতে বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভারত থেকে দেশে ফিরিয়ে আনা কঠিন হবে। এ ক্ষেত্রে শেখ হাসিনার বিষয়টি ভারতীয় কর্তৃপক্ষের কাছে রাজনৈতিক হিসেবে বিবেচিত হতে পারে বলে মত দিয়েছেন তাঁরা। আজ শুক্রবার ইকোনমিক টাইমসে বিষয়টি নিয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়েছে।
সম্প্রতি বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের একটি বক্তব্যের সূত্র ধরে ইকোনমিক টাইমস বলেছে, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ভারতের কাছে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রত্যর্পণের দাবি জানিয়েছে। কিন্তু দুই দেশের প্রত্যর্পণ চুক্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘রাজনৈতিক প্রকৃতির’ ক্ষেত্রে প্রত্যর্পণ কার্যকর করা যাবে না।
এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞরা ২০১৩ সালে স্বাক্ষরিত বাংলাদেশ-ভারত প্রত্যর্পণ চুক্তির ৬ নম্বর ধারাটিকে নির্দেশ করেছেন। এই ধারায় বলা হয়েছে, ‘প্রত্যর্পণ প্রত্যাখ্যান করা যেতে পারে, যদি রাজনৈতিক চরিত্রের কোনো অপরাধের জন্য অনুরোধ জানানো হয়।’
একইভাবে চুক্তির ৭ নম্বর অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে, ‘যে দেশের কাছে প্রত্যর্পণের অনুরোধ করা হবে, সেই দেশ এটি প্রত্যাখ্যান করতে পারে, যার প্রত্যর্পণ চাওয়া হয়, তাকে যদি সেই দেশের আদালতে প্রত্যর্পণ অপরাধের বিচার করা যেতে পারে।’
এ ছাড়া চুক্তির ৮ নম্বর অনুচ্ছেদ ভারত ও বাংলাদেশ উভয় দেশেরই কোনো বিশেষ পরিস্থিতিতে প্রত্যর্পণ অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করার সুযোগ আছে।
৮ নম্বর অনুচ্ছেদের ‘ক’ ধরায় বলা হয়েছে, ‘কোনো ব্যক্তিকে প্রত্যর্পণ করা যাবে না যদি তিনি অনুরোধ করা রাষ্ট্রকে বোঝাতে সক্ষম হন যে সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় তাঁকে প্রত্যর্পণ করা অন্যায্য বা নিপীড়নমূলক হবে।’
এ ক্ষেত্রে কয়েকটি বিষয় বিবেচিত হবে। যেমন অপরাধের তুচ্ছ প্রকৃতি, যেটির জন্য প্রত্যর্পণের জন্য অনুরোধ করা ব্যক্তিকে অভিযুক্ত বা দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে। দ্বিতীয়ত, সময় অতিবাহিত হওয়ার পর যদি তিনি এটি করেছেন বলে অভিযোগ করা হয় বা বড় আকারে বেআইনি হয়ে ওঠে। তৃতীয়ত, ন্যায়বিচারের স্বার্থে সরল বিশ্বাসে তার বিরুদ্ধে অভিযোগ আনা হয়নি, এমন প্রতীয়মান হলে।
৮ নম্বর অনুচ্ছেদের ‘খ’ ধারায় বলা হয়েছে, ‘যে অপরাধের জন্য ব্যক্তিকে অভিযুক্ত বা দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে, তা যদি একটি সামরিক অপরাধ হয়ে থাকে, যা সাধারণ ফৌজদারি আইনের অধীনেও অপরাধ নয়।’ এ ক্ষেত্রে প্রত্যর্পণ অনুরোধ প্রত্যাখ্যান করা যেতে পারে।
শ্রমিকদের অবস্থান পরিবর্তনের জন্য শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, শ্রমিকদের আগের অবস্থায় রেখে নতুন বাংলাদেশ গড়া সম্ভব নয়। এ জন্য প্রয়োজন শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলোর বাস্তবায়ন।
৩ ঘণ্টা আগেমানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
৮ ঘণ্টা আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
১৪ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
১৪ ঘণ্টা আগে