তাসনিম মহসিন, ঢাকা
আগামী ২০ মার্চ বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। দেশটির সঙ্গে আসন্ন এ অংশীদারি সংলাপে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে জোর দেবে বাংলাদেশ। আর যুক্তরাষ্ট্রের ইস্যুগুলোর মধ্যে মানবাধিকার ও নিরাপত্তা ইস্যু প্রাধান্য পাবে। আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের মধ্যকার আসন্ন অষ্টম অংশীদারি সংলাপের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে আজ সোমবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এ আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠক হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পশ্চিম) সাব্বির আহমেদ চৌধুরী। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যুক্তরাষ্ট্র, জাতিসংঘ, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, বহুপক্ষীয় অর্থনীতি অণুবিভাগের কর্মকর্তারাসহ স্বরাষ্ট্র, শ্রম, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ, বাণিজ্য, অর্থ মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মকর্তারা এতে উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক সূত্র জানায়, আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠকে আসন্ন সংলাপের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। জিএসপি পুনর্বহাল, বাংলাদেশি পণ্যের শুল্ক ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার, দুই দেশের শীর্ষ রাজনৈতিক পর্যায়ে সফর, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়ানো, র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা, সামরিক চুক্তি, শ্রম অধিকার, দুই দেশের মধ্যে সরাসরি ফ্লাইট চলাচল, করোনা পরিস্থিতি, সমুদ্র অর্থনীতিসহ বিভিন্ন ইস্যুতে আলোচনা হয়। এবারের বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে বোঝানোর চেষ্টা করা হবে।
বৈঠকে উপস্থিত এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এবারের বৈঠকে বাংলাদেশ মূলত সম্পর্ক জোরদারের বিষয়টিতে গুরুত্ব দেবে। যাতে র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা দ্রুততম সময়ের মধ্যে সরিয়ে ফেলা যায়। আর যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে মানবাধিকার ও নিরাপত্তা ইস্যুটিতে জোর দেওয়া হবে বলে মনে করা হচ্ছে।’ তিনি বলেন, মানবাধিকার নিয়ে বাংলাদেশ তার উত্তর প্রস্তুত করে রেখেছে। ইতিমধ্যে র্যাব ইস্যুতে বাংলাদেশ তার অবস্থান পরিষ্কার করেছে এবং তার বিস্তারিত ব্যাখ্যা যুক্তরাষ্ট্রকে জানিয়েছে। সেটিই আবার জানানো হবে বৈঠকে। আর নিরাপত্তা ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র সামরিক চুক্তির বিষয়টি সামনে আনতে পারে।
এবারের অংশীদারি সংলাপে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন। আর মার্কিন প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের রাজনীতি বিভাগের আন্ডার সেক্রেটারি ভিক্টোরিয়া নুল্যান্ড।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সামরিক চুক্তির বিষয়ে বাংলাদেশের অবস্থান নিয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এম শাহরিয়ার আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা হবে। সেই আলোচনা থেকে পাওয়া উপসংহার এবং তার ওপর ভিত্তি করে বলা যাবে বাংলাদেশের অবস্থান।’
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কিনতে হলে বাংলাদেশকে দুটি সামরিক চুক্তি করতে হবে। এর অংশ হিসেবে জেনারেল সিকিউরিটি অব মিলিটারি ইনফরমেশন অ্যাগ্রিমেন্ট (জিএসওএমআইএ) ও অ্যাকুইজিশন অ্যান্ড ক্রস-সার্ভিসিং অ্যাগ্রিমেন্টের (এসিএসএ) প্রস্তাব দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। র্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়াসহ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক গাঢ় করার পথ হিসেবে দেশটি থেকে অত্যাধুনিক সমরাস্ত্র ক্রয়ের বিষয়টিকে বিবেচনায় নিচ্ছে ঢাকা। ফলে এ চুক্তি দুটি আলোচনায় এসেছে এবার।
প্রসঙ্গত, দক্ষিণ এশিয়াতে ভারত ও শ্রীলঙ্কার সঙ্গে এ ধরনের চুক্তি রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের। এ ছাড়া সামরিক সহযোগিতাবিষয়ক চুক্তি রয়েছে আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের সঙ্গে। এ ছাড়া মালদ্বীপের সঙ্গে ২০২০ সালে সামরিক চুক্তি করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, ২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্র থেকে সমরাস্ত্র ক্রয়ের প্রস্তাব দিয়েছিল বাংলাদেশ। তখন যুক্তরাষ্ট্র জানিয়ে দেয়, সামরিক চুক্তি ছাড়া অত্যাধুনিক সমরাস্ত্র তারা বিক্রি করতে পারে না।
কূটনীতিকেরা জানান, বাংলাদেশ সমরাস্ত্র সংগ্রহের ক্ষেত্রে চীনের ওপর অনেকটা নির্ভরশীল। এই একক দেশ নির্ভরতা কাটাতে কাজ করছে ঢাকা। এ ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র থেকে সমরাস্ত্র কেনার ক্ষেত্রে তেমন কোনো সমস্যা নেই। বরং এটি সম্পর্ক বাড়াতে কাজ করবে। সেই বিবেচনাই বর্তমানে জোরদার হয়েছে। আর আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়ানোর বিষয়টিতে জোর দেওয়া হচ্ছে।
আগামী ২০ মার্চ বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। দেশটির সঙ্গে আসন্ন এ অংশীদারি সংলাপে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নিতে জোর দেবে বাংলাদেশ। আর যুক্তরাষ্ট্রের ইস্যুগুলোর মধ্যে মানবাধিকার ও নিরাপত্তা ইস্যু প্রাধান্য পাবে। আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠক সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশের মধ্যকার আসন্ন অষ্টম অংশীদারি সংলাপের প্রস্তুতির অংশ হিসেবে আজ সোমবার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে এ আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠক হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব (পশ্চিম) সাব্বির আহমেদ চৌধুরী। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যুক্তরাষ্ট্র, জাতিসংঘ, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, বহুপক্ষীয় অর্থনীতি অণুবিভাগের কর্মকর্তারাসহ স্বরাষ্ট্র, শ্রম, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ, বাণিজ্য, অর্থ মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগের কর্মকর্তারা এতে উপস্থিত ছিলেন।
বৈঠক সূত্র জানায়, আন্তমন্ত্রণালয় বৈঠকে আসন্ন সংলাপের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে। জিএসপি পুনর্বহাল, বাংলাদেশি পণ্যের শুল্ক ও কোটামুক্ত প্রবেশাধিকার, দুই দেশের শীর্ষ রাজনৈতিক পর্যায়ে সফর, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়ানো, র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা, সামরিক চুক্তি, শ্রম অধিকার, দুই দেশের মধ্যে সরাসরি ফ্লাইট চলাচল, করোনা পরিস্থিতি, সমুদ্র অর্থনীতিসহ বিভিন্ন ইস্যুতে আলোচনা হয়। এবারের বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার জন্য যুক্তরাষ্ট্রকে বোঝানোর চেষ্টা করা হবে।
বৈঠকে উপস্থিত এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এবারের বৈঠকে বাংলাদেশ মূলত সম্পর্ক জোরদারের বিষয়টিতে গুরুত্ব দেবে। যাতে র্যাবের ওপর নিষেধাজ্ঞা দ্রুততম সময়ের মধ্যে সরিয়ে ফেলা যায়। আর যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে মানবাধিকার ও নিরাপত্তা ইস্যুটিতে জোর দেওয়া হবে বলে মনে করা হচ্ছে।’ তিনি বলেন, মানবাধিকার নিয়ে বাংলাদেশ তার উত্তর প্রস্তুত করে রেখেছে। ইতিমধ্যে র্যাব ইস্যুতে বাংলাদেশ তার অবস্থান পরিষ্কার করেছে এবং তার বিস্তারিত ব্যাখ্যা যুক্তরাষ্ট্রকে জানিয়েছে। সেটিই আবার জানানো হবে বৈঠকে। আর নিরাপত্তা ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্র সামরিক চুক্তির বিষয়টি সামনে আনতে পারে।
এবারের অংশীদারি সংলাপে পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেন বাংলাদেশ প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন। আর মার্কিন প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের রাজনীতি বিভাগের আন্ডার সেক্রেটারি ভিক্টোরিয়া নুল্যান্ড।
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সামরিক চুক্তির বিষয়ে বাংলাদেশের অবস্থান নিয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী এম শাহরিয়ার আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিস্তারিত আলোচনা হবে। সেই আলোচনা থেকে পাওয়া উপসংহার এবং তার ওপর ভিত্তি করে বলা যাবে বাংলাদেশের অবস্থান।’
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা জানান, যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কিনতে হলে বাংলাদেশকে দুটি সামরিক চুক্তি করতে হবে। এর অংশ হিসেবে জেনারেল সিকিউরিটি অব মিলিটারি ইনফরমেশন অ্যাগ্রিমেন্ট (জিএসওএমআইএ) ও অ্যাকুইজিশন অ্যান্ড ক্রস-সার্ভিসিং অ্যাগ্রিমেন্টের (এসিএসএ) প্রস্তাব দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। র্যাবের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়াসহ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক গাঢ় করার পথ হিসেবে দেশটি থেকে অত্যাধুনিক সমরাস্ত্র ক্রয়ের বিষয়টিকে বিবেচনায় নিচ্ছে ঢাকা। ফলে এ চুক্তি দুটি আলোচনায় এসেছে এবার।
প্রসঙ্গত, দক্ষিণ এশিয়াতে ভারত ও শ্রীলঙ্কার সঙ্গে এ ধরনের চুক্তি রয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের। এ ছাড়া সামরিক সহযোগিতাবিষয়ক চুক্তি রয়েছে আফগানিস্তান ও পাকিস্তানের সঙ্গে। এ ছাড়া মালদ্বীপের সঙ্গে ২০২০ সালে সামরিক চুক্তি করেছে যুক্তরাষ্ট্র।
পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা জানান, ২০১৮ সালে যুক্তরাষ্ট্র থেকে সমরাস্ত্র ক্রয়ের প্রস্তাব দিয়েছিল বাংলাদেশ। তখন যুক্তরাষ্ট্র জানিয়ে দেয়, সামরিক চুক্তি ছাড়া অত্যাধুনিক সমরাস্ত্র তারা বিক্রি করতে পারে না।
কূটনীতিকেরা জানান, বাংলাদেশ সমরাস্ত্র সংগ্রহের ক্ষেত্রে চীনের ওপর অনেকটা নির্ভরশীল। এই একক দেশ নির্ভরতা কাটাতে কাজ করছে ঢাকা। এ ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র থেকে সমরাস্ত্র কেনার ক্ষেত্রে তেমন কোনো সমস্যা নেই। বরং এটি সম্পর্ক বাড়াতে কাজ করবে। সেই বিবেচনাই বর্তমানে জোরদার হয়েছে। আর আগামী জাতীয় নির্বাচনের আগে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়ানোর বিষয়টিতে জোর দেওয়া হচ্ছে।
মানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
৩৪ মিনিট আগেদেশে এক শর মতো শিল্পে নেই ন্যূনতম মজুরিকাঠামো। এখনো প্রাতিষ্ঠানিক স্বীকৃতি পাননি অনেক খাতের শ্রমিকেরা। প্রাতিষ্ঠানিক ও অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতের ৮৫ শতাংশ শ্রমিকেরই নেই আইনি সুরক্ষা। পর্যাপ্ত মাতৃত্বকালীন ছুটি পান না নারী শ্রমিকেরা। ট্রেড ইউনিয়ন গঠনের স্বাধীনতা, শ্রমিক সুরক্ষায় উল্লেখযোগ্য
৭ ঘণ্টা আগেআজ মহান মে দিবস। বিশ্বের শ্রমজীবী মানুষের ন্যায্য অধিকার আদায়ের ঐতিহাসিক দিন আজ। বাংলাদেশসহ সারা বিশ্বে দিবসটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালন করা হচ্ছে আজ। এবারের মে দিবসের প্রতিপাদ্য হলো ‘শ্রমিক-মালিক এক হয়ে, গড়বো এ দেশ নতুন করে’।
৭ ঘণ্টা আগেদেশের ছয়টি বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানির আওতাধীন জেলাগুলোয় বিদ্যুৎ আইনে অপরাধের বিচারে আদালত রয়েছে মাত্র ১৯টি। সব জেলায় আদালত না থাকায় এক জেলার গ্রাহকদের মামলাসংক্রান্ত কাজে যেতে হচ্ছে অন্য জেলায়। আদালতের সংখ্যা কম থাকায় ভুগতে হচ্ছে মামলাজটে। সমস্যার সমাধানে আদালতের সংখ্যা বাড়াতে সম্প্রতি আইন...
৮ ঘণ্টা আগে