নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সংস্কার প্রক্রিয়ায় সকলেই একত্র আছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘সবাই মিলেই আমরা চেষ্টা করছি। এটি কোনো রাজনৈতিক দলের একক বিষয় নয়, কেবল মাত্র রাজনৈতিক দলের বিষয় নয়, সবার বিষয়।’
আজ শনিবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে সূচনা বক্তব্যে এসব কথা বলেন আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, ‘জাতির আকাঙ্ক্ষা ধারণ করার জন্য আমাদের চেষ্টা। আমাদের লক্ষ্য এক, আমরা সবাই মিলে চেষ্টা করছি। আমাদের সবার সাফল্য নির্ভর করছে, সবার আন্তরিক প্রচেষ্টার মধ্যে।’
রাষ্ট্র সংস্কারে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্যোগ মানুষের দীর্ঘ আকাঙ্ক্ষার ফল মন্তব্য করে আলী রীয়াজ বলেন, ‘রাষ্ট্র সংস্কারের প্রয়োজন এবং তাগিদ রাজনৈতিক দল, জনসমাজ, ছাত্র, সাধারণ মানুষের কাছ থেকে এসেছে।’
জাতীয় সনদের বিষয়ে আলী রীয়াজ বলেন, ‘আমরা দ্রুততার সঙ্গে একটি জাতীয় সনদে উপনীত হতে চাই। একই সঙ্গে এটাও স্মরণ করা দরকার যে, আমরা এক ঐতিহাসিক মুহূর্তে আছি। আমাদের এই সুযোগ তৈরি করে দেওয়া বীর শহীদদের কাছে আমাদের ঋণ আছে। যাতে কোনো অবস্থাতেই এই সুযোগ হাতছাড়া না হয়ে যায়। যেন এ সুযোগকে কেন্দ্র করে আমরা এমন এক বাংলাদেশ তৈরি করতে পারি, যেখানে কোনো অবস্থাতেই কাউকে নিপীড়নের মুখে না পড়তে হয়, বিচার বা বিচার বহির্ভূত ব্যবস্থার মধ্যে তাকে মোকাবিলা করতে না হয়—সে লক্ষ্যকে সামনে রেখেই আমাদের যাত্রা।’
১৬ বছরের ফ্যাসিবাদী শাসনের বিরুদ্ধে জামায়াতের নেতা-কর্মীরা জীবনবাজি রেখে লড়াই করেছিল মন্তব্য করে আলী রীয়াজ বলেন, ‘বিচারিক এবং বিচারিক প্রক্রিয়ার বাইরে বিচারবহির্ভূতভাবে আপনাদের (জামায়াতে ইসলামী) নেতা-কর্মীরা নিপীড়ন, অত্যাচারের শিকার হয়েছেন। তারপরও আপনারা সাহসিকতার সঙ্গে সঙ্গে তা মোকাবিলা করেছেন, সেই সংগ্রামে অংশগ্রহণ করেছেন।’
গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে জামায়াত ভূমিকা রাখবে আশা করে আলী রীয়াজ বলেন, ‘চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের সময় আপনাদের (জামায়াতে ইসলামী) কর্মীরা সাহসিকতার সঙ্গে গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণ করেছেন, প্রাণ দিয়েছেন। নেতারা কারাগারে আটক থেকেছেন, লড়াই সংগ্রামে উপস্থিত হয়েছেন।’
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় সংলাপে আরও উপস্থিত আছেন—কমিশনের সদস্য সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি এমদাদুল হক, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান।
সংস্কার প্রক্রিয়ায় সকলেই একত্র আছে বলে জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ। তিনি বলেছেন, ‘সবাই মিলেই আমরা চেষ্টা করছি। এটি কোনো রাজনৈতিক দলের একক বিষয় নয়, কেবল মাত্র রাজনৈতিক দলের বিষয় নয়, সবার বিষয়।’
আজ শনিবার জাতীয় সংসদের এলডি হলে জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে সূচনা বক্তব্যে এসব কথা বলেন আলী রীয়াজ। তিনি বলেন, ‘জাতির আকাঙ্ক্ষা ধারণ করার জন্য আমাদের চেষ্টা। আমাদের লক্ষ্য এক, আমরা সবাই মিলে চেষ্টা করছি। আমাদের সবার সাফল্য নির্ভর করছে, সবার আন্তরিক প্রচেষ্টার মধ্যে।’
রাষ্ট্র সংস্কারে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উদ্যোগ মানুষের দীর্ঘ আকাঙ্ক্ষার ফল মন্তব্য করে আলী রীয়াজ বলেন, ‘রাষ্ট্র সংস্কারের প্রয়োজন এবং তাগিদ রাজনৈতিক দল, জনসমাজ, ছাত্র, সাধারণ মানুষের কাছ থেকে এসেছে।’
জাতীয় সনদের বিষয়ে আলী রীয়াজ বলেন, ‘আমরা দ্রুততার সঙ্গে একটি জাতীয় সনদে উপনীত হতে চাই। একই সঙ্গে এটাও স্মরণ করা দরকার যে, আমরা এক ঐতিহাসিক মুহূর্তে আছি। আমাদের এই সুযোগ তৈরি করে দেওয়া বীর শহীদদের কাছে আমাদের ঋণ আছে। যাতে কোনো অবস্থাতেই এই সুযোগ হাতছাড়া না হয়ে যায়। যেন এ সুযোগকে কেন্দ্র করে আমরা এমন এক বাংলাদেশ তৈরি করতে পারি, যেখানে কোনো অবস্থাতেই কাউকে নিপীড়নের মুখে না পড়তে হয়, বিচার বা বিচার বহির্ভূত ব্যবস্থার মধ্যে তাকে মোকাবিলা করতে না হয়—সে লক্ষ্যকে সামনে রেখেই আমাদের যাত্রা।’
১৬ বছরের ফ্যাসিবাদী শাসনের বিরুদ্ধে জামায়াতের নেতা-কর্মীরা জীবনবাজি রেখে লড়াই করেছিল মন্তব্য করে আলী রীয়াজ বলেন, ‘বিচারিক এবং বিচারিক প্রক্রিয়ার বাইরে বিচারবহির্ভূতভাবে আপনাদের (জামায়াতে ইসলামী) নেতা-কর্মীরা নিপীড়ন, অত্যাচারের শিকার হয়েছেন। তারপরও আপনারা সাহসিকতার সঙ্গে সঙ্গে তা মোকাবিলা করেছেন, সেই সংগ্রামে অংশগ্রহণ করেছেন।’
গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনে জামায়াত ভূমিকা রাখবে আশা করে আলী রীয়াজ বলেন, ‘চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের সময় আপনাদের (জামায়াতে ইসলামী) কর্মীরা সাহসিকতার সঙ্গে গণঅভ্যুত্থানে অংশগ্রহণ করেছেন, প্রাণ দিয়েছেন। নেতারা কারাগারে আটক থেকেছেন, লড়াই সংগ্রামে উপস্থিত হয়েছেন।’
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় সংলাপে আরও উপস্থিত আছেন—কমিশনের সদস্য সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি এমদাদুল হক, ড. বদিউল আলম মজুমদার, ড. ইফতেখারুজ্জামান।
বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে লন্ডন থেকে ঢাকায় আনার জন্য কাতার সরকারের কাছে বিশেষ এয়ার অ্যাম্বুলেন্স চেয়েছে সরকার। এ বিষয়ে জানতে চাইলে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন আজ মঙ্গলবার সাংবাদিকদের জানান, খালেদা জিয়ার জন্য এয়ার অ্যাম্বুলেন্স প্রস্তুত করা হচ্ছে।
৩৬ মিনিট আগেবিচারকদের নিয়ন্ত্রণসংক্রান্ত সংবিধানের ১১৬ অনুচ্ছেদের বিষয়ে জারি করা রুলের ওপর দ্বিতীয় দিনের মতো শুনানি হয়েছে। আজ মঙ্গলবার বিচারপতি আহমেদ সোহেল ও বিচারপতি দেবাশীষ রায় চৌধুরীর বেঞ্চে এ বিষয়ে শুনানি শুরু হয়। রিটকারীদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির। তাঁকে সহযোগিতা করেন আইনজীবী সাদ্দাম
১ ঘণ্টা আগেতথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম বলেছেন, সাংবাদিকদের জন্য সুরক্ষা আইনের পাশাপাশি সাংবাদিকতার দায়িত্ব ও নৈতিকতাবিষয়ক আইন হওয়া প্রয়োজন। কোনো সাংবাদিক দায়িত্বশীল ও পেশাদার না হলে তিনি আইনি সুরক্ষা পেতে পারেন না।
১ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ সরকারের সময় সরকারবিরোধী আন্দোলনে আইনজীবীদের মারধর ও হত্যাচেষ্টা মামলায় আওয়ামী লীগ সমর্থক আইনজীবীদের হাইকোর্টের দেওয়া জামিন স্থগিত করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে