কানাডিয়ান হাউস অব কমন্স আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস (আইএমএলডি) আইনের বিল এস-২১৪ পাস করেছে। এই বিল পাস হওয়ার মাধ্যমে কানাডা এখন থেকে প্রতি বছর ২১ ফেব্রুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদ্যাপন করবে।
স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার কানাডার বাংলাদেশ হাইকমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য দেওয়া হয়। এতে বলা হয়, বাংলাদেশি কানাডিয়ান এবং বিশ্বব্যাপী মাতৃভাষার সমর্থকদের জন্য এটি একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত। বিলটির আলোচনা ও পাসের সময় হাউস অব কমন্সে কানাডায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত খলিলুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
বিল পাস অনুষ্ঠানে হাইকমিশন ১৯৯৯ সালে ইউনেসকো এবং পরে জাতিসংঘ কর্তৃক ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের স্বীকৃতি লাভের ক্ষেত্রে প্রয়াত রফিকুল ইসলাম, আব্দুস সালাম এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবদানের স্বীকৃতি দেয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘কানাডার পার্লামেন্টে বিল এস-২১৪ পাস করার উদ্যোগ নেওয়ার জন্য আমিনুল ইসলামের অবদানকেও আমরা স্বীকৃতি দিই।’
কানাডায় বাংলাদেশ হাইকমিশনের পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মাদার ল্যাঙ্গুয়েজ লাভারস অব দ্য ওয়ার্ল্ড সোসাইটির প্রেসিডেন্ট আমিনুল ইসলাম দীর্ঘ এক দশকেরও বেশি সময় ধরে বিলটি পাসের জন্য চেষ্টা চালিয়ে গেছেন। হাইকমিশনার খলিলুর রহমান এই লক্ষ্য অর্জনে গত দুই বছর যাবৎ তাঁর এবং সংসদ সদস্য ও সিনেটরদের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করেছেন।
কেন হার্ডি এমপি বিলটি হাউসে উত্থাপন করেছিলেন এবং এ সময় সিনেটর মবিনা এস জাফর উপস্থিত ছিলেন। মবিনা এস জাফর এর আগে কানাডিয়ান সিনেটে বিলটি পাসের নেতৃত্ব দেন।
বাংলাদেশ হাইকমিশন বলেছে, ‘বিল এস-২১৪ পাস করা ভাষাগত বৈচিত্র্য এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতি কানাডার প্রতিশ্রুতিকে তুলে ধরে। বিলটি স্বীকৃতি দেয় যে ভাষা একজন ব্যক্তির পরিচয় এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের একটি অপরিহার্য দিক এবং ভাষাগত বৈচিত্র্যকে উদ্যাপন করা, প্রচার করা এবং সংরক্ষণ করা উচিত।’
কানাডিয়ান হাউস অব কমন্স আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস (আইএমএলডি) আইনের বিল এস-২১৪ পাস করেছে। এই বিল পাস হওয়ার মাধ্যমে কানাডা এখন থেকে প্রতি বছর ২১ ফেব্রুয়ারি আনুষ্ঠানিকভাবে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদ্যাপন করবে।
স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার কানাডার বাংলাদেশ হাইকমিশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য দেওয়া হয়। এতে বলা হয়, বাংলাদেশি কানাডিয়ান এবং বিশ্বব্যাপী মাতৃভাষার সমর্থকদের জন্য এটি একটি ঐতিহাসিক মুহূর্ত। বিলটির আলোচনা ও পাসের সময় হাউস অব কমন্সে কানাডায় নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত খলিলুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
বিল পাস অনুষ্ঠানে হাইকমিশন ১৯৯৯ সালে ইউনেসকো এবং পরে জাতিসংঘ কর্তৃক ২১ ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবসের স্বীকৃতি লাভের ক্ষেত্রে প্রয়াত রফিকুল ইসলাম, আব্দুস সালাম এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অবদানের স্বীকৃতি দেয়। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ‘কানাডার পার্লামেন্টে বিল এস-২১৪ পাস করার উদ্যোগ নেওয়ার জন্য আমিনুল ইসলামের অবদানকেও আমরা স্বীকৃতি দিই।’
কানাডায় বাংলাদেশ হাইকমিশনের পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, মাদার ল্যাঙ্গুয়েজ লাভারস অব দ্য ওয়ার্ল্ড সোসাইটির প্রেসিডেন্ট আমিনুল ইসলাম দীর্ঘ এক দশকেরও বেশি সময় ধরে বিলটি পাসের জন্য চেষ্টা চালিয়ে গেছেন। হাইকমিশনার খলিলুর রহমান এই লক্ষ্য অর্জনে গত দুই বছর যাবৎ তাঁর এবং সংসদ সদস্য ও সিনেটরদের সঙ্গে নিবিড়ভাবে কাজ করেছেন।
কেন হার্ডি এমপি বিলটি হাউসে উত্থাপন করেছিলেন এবং এ সময় সিনেটর মবিনা এস জাফর উপস্থিত ছিলেন। মবিনা এস জাফর এর আগে কানাডিয়ান সিনেটে বিলটি পাসের নেতৃত্ব দেন।
বাংলাদেশ হাইকমিশন বলেছে, ‘বিল এস-২১৪ পাস করা ভাষাগত বৈচিত্র্য এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের প্রতি কানাডার প্রতিশ্রুতিকে তুলে ধরে। বিলটি স্বীকৃতি দেয় যে ভাষা একজন ব্যক্তির পরিচয় এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের একটি অপরিহার্য দিক এবং ভাষাগত বৈচিত্র্যকে উদ্যাপন করা, প্রচার করা এবং সংরক্ষণ করা উচিত।’
গত বছরের ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করে দেশ ছাড়েন শেখ হাসিনা।
৩২ মিনিট আগেবিবৃতিতে বলা হয়, সরকার গণমাধ্যমে স্বচ্ছতা, সুরক্ষা ও স্বাধীনতার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। একই সঙ্গে এই মূল্যবোধ সংরক্ষণ ও বৃদ্ধির জন্য সব অংশীজনের একসঙ্গে কাজ করা দরকার। দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে অন্তর্বর্তী সরকার কোনো গণমাধ্যমে সম্পাদকীয়, পরিচালনাগত বা ব্যবসায়িক দিকগুলোতে হস্তক্ষেপ করেনি।
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস তিন দিনের দ্বিপক্ষীয় সরকারি সফরে ১১ আগস্ট মালয়েশিয়া যাচ্ছেন। দেশটির প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের আমন্ত্রণে বাংলাদেশ সরকারপ্রধানের এটি ফিরতি সফর। আনোয়ার ইব্রাহিম গত অক্টোবরে মুহাম্মদ ইউনূসের আমন্ত্রণে বাংলাদেশে আসেন।
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের স্বাস্থ্য খাতে বন্ধুত্বপূর্ণ ও কল্যাণকর উদ্যোগের জন্য চীনের জনগণ ও সরকারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণ উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম। তিনি বলেছেন, চীন সব সময় বাংলাদেশের দীর্ঘস্থায়ী বিশ্বস্ত বন্ধু হিসেবে দুর্যোগ ও সংকটময় সময়ে সহায়তার হাত বাড়িয়ে দ
৪ ঘণ্টা আগে