নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভোটের তারিখ পেছানোর বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ‘আমিসহ কমিশনাররা বলেছেন যদি বিএনপি নির্বাচনে আসে, এতে যদি প্রয়োজন হয় তফসিলটা রিশিডিউল করা যেতে পারে। নির্বাচন পেছানোর কথা বলা হয়নি। তফসিলটা রিশিডিউল করে তাদের যদি একোমোডেট করার সুযোগ থাকে—সেই জিনিসটা করা হবে। এ কথাটাই আমাদের কমিশনাররা বলেছেন। এটাই আমাদের কমিশনের সম্মত মতামত।’
আজ রোববার বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী গণভবনে মিটিং করলেন, সেটা আচরণবিধি লঙ্ঘন কি না সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘আচরণবিধির মূল বিষয় বা লক্ষ্য হচ্ছে প্রার্থীর জন্য। বোঝার চেষ্টা করবেন, মনোনীত প্রার্থী, সম্ভাব্য প্রার্থী—এরা কেউ প্রার্থী নয়। প্রার্থী হচ্ছেন তিনি রিটার্নিং অফিসার চূড়ান্ত তালিকাটা ঘোষণা করে যাকে প্রতীক বরাদ্দ করবেন। এটার তারিখটা হচ্ছে ১৮ ডিসেম্বর। সেদিন থেকে তাদের প্রচারের সুযোগ দেওয়া হবে। এর আগে যে প্রচারণা হবে, এগুলোর আমাদের জন্য প্রচারণা নয়।’
সিইসি বলেন, ‘আমরা নিয়ন্ত্রণ করব নির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী তখনই হবেন, যখন রিটার্নিং অফিসার চূড়ান্ত তালিকা ঘোষণা করে বলবেন আমার এই পাঁচজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। তখন আমরা সেই পাঁচজন প্রার্থীকে নিয়ন্ত্রণ করব। দেখব সে বা তারা নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করছে কি না। যদি করে আমরা বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নিতে পারব।’
সিইসি বলেন, ‘আরেকজন বলছেন আমি জানি না, প্রধানমন্ত্রী নাকি গণভবনে একটি মিটিং করেছেন। মিটিং যদি উনি করে থাকেন—একটা প্রশ্ন হচ্ছে সেটা কোথায়? কারণ, আচরণ বিধিমালা প্রয়োগের সময় তো আমাদের এখনো আসেনি। প্রধানমন্ত্রী কোথায় মিটিং করছেন, কী মিটিং করছেন, প্রধানমন্ত্রী কোনো প্রার্থী নন। হয়তোবা উনি সম্ভাব্য প্রার্থী হতে পারেন। উনি একজন প্রার্থী হতে পারেন, রিটার্নিং অফিসার কর্তৃক চূড়ান্তভাবে গৃহীত হওয়ার পরে। আইনের মূল কথা হচ্ছে, কোনো প্রার্থী বা প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করা যাবে না।’
শোডাউনের বিষয়ে সিইসি বলেন, ‘আমাদের কোনো আইনেই বলা নেই যে দলীয় মনোনয়নপত্র কেনার সময় শোডাউল করতে পারবেন না। এখন দাখিলের সময় কী করা যাবে, কী করা যাবে না—আইনে স্পষ্ট করে বলা আছে।’
প্রশাসনে রদবদল প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘প্রশাসনের রদবদল কে কখন করেছিল? প্রশাসনের রদবদল কোনো নির্বাচন কমিশন করেছিল? আমাকে কী একটু বলবেন? বিচারপতি লতিফুর রহমান সাহেব করেছেন। লতিফুর রহমান কখনো সিইসি ছিলেন কি না আমি জানি না। কাজেই লতিফুর রহমান ছিলেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা। সেটা সরকার। সরকার এবং নির্বাচন কমিশনের মধ্যে পার্থক্য আছে।’
আপনারা প্রয়োজন মনে করেন কি না? জানতে চাইলে সিইসি বলেন, ‘এই ধরনের প্রশ্ন আমি নেব না। আমরা আমাদের নির্বাচনের স্বার্থে যেটা ভালো মনে করব এবং এখতিয়ারের মধ্যে যেটা আছে—সেটা করব। এখতিয়ারের বাইরে গিয়ে, এখতিয়ার অতিক্রম করে আমরা কোনো কিছু করতে যাব না।’
সেনাবাহিনী মোতায়েনের বিষয়ে সিইসি বলেন, ‘সেনাবাহিনী (সশস্ত্র বাহিনী) নিয়ে একেবারে শেষ পর্যায়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব। যদি প্রয়োজন মনে করি, চাইলে তারা (সরকার) আমাদের দেবে। এ নিয়ে কোনো সংশয় নেই।’
বিএনপি ভোটে না আসলে কী করবেন? এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘এগুলো নিয়ে আমি উত্তর দেব না। বিএনপিকে আমরা আহ্বান জানিয়েছি। একবার নয়, দুবার নয়, পাঁচবার নয়, দশবার আমন্ত্রণ জানিয়েছি। এখনো বলা হয়েছে বিএনপি যদি আসে, আমি জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণেও বলেছিলাম সময় ফুরিয়ে যায়নি। এখনো সুযোগ আছে। আমরা সব সময় সংলাপ, সমঝোতার কথা বলেছি। উৎসবমুখর ও অনুকূল পরিবেশের কথা বলেছি। সকলের মধ্যে যদি সমঝোতা হয় তাহলে আমাদের জন্য জিনিসটা আরও অনুকূল হয়ে ওঠে। সেই দিক থেকে আমরা আমাদের দিক থেকে কোনো পরিবর্তন করিনি। আমরা এখনো আশা করি বা আশা রাখি হয়তোবা উনারা আসতেও পারে। যদি আসে সেটা আমাদের জন্য পুরো জাতির জন্য একটা সৌভাগ্য হবে। কারণ, আমরা চাই নির্বাচনটা অংশগ্রহণমূলক হোক। সকলেই অংশগ্রহণ করুক।’
আরেক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘নির্বাচনপূর্ব সময় হচ্ছে তফসিল ঘোষণার পর থেকে ফলাফল গেজেট আকারে প্রকাশ করা পর্যন্ত। এতে কতগুলো ধাপ আছে। তফসিল ঘোষণার পর মনোনয়নপত্র দাখিল, এরপর বাছাই, আপিল, আপিল শুনানি করে সিদ্ধান্ত রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে পাঠিয়ে দেব। এরপর থাকে প্রত্যাহার। সেগুলো বিবেচনায় নিয়ে রিটার্নিং অফিসার চূড়ান্তভাবে অ্যালোকেট করবে এবং বলবেন এখন তোমরা প্রচার করতে পারবে। এরপর ভোটের ৪৮ ঘণ্টা আগে প্রচারণা থেমে যাবে।’
তাহলে রাজশাহীর একজন সংসদ সদস্যকে সতর্ক করলেন কোন আইনের বলে, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাব না দিয়েই ব্রিফিং ছেড়ে চলে যান সিইসি।
এ সময় ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম, অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ, জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ কে এম হুমায়ূন কবীর উপস্থিত ছিলেন।
ভোটের তারিখ পেছানোর বিষয়ে প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, ‘আমিসহ কমিশনাররা বলেছেন যদি বিএনপি নির্বাচনে আসে, এতে যদি প্রয়োজন হয় তফসিলটা রিশিডিউল করা যেতে পারে। নির্বাচন পেছানোর কথা বলা হয়নি। তফসিলটা রিশিডিউল করে তাদের যদি একোমোডেট করার সুযোগ থাকে—সেই জিনিসটা করা হবে। এ কথাটাই আমাদের কমিশনাররা বলেছেন। এটাই আমাদের কমিশনের সম্মত মতামত।’
আজ রোববার বিকেলে আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনের মিডিয়া সেন্টারে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি এসব কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী গণভবনে মিটিং করলেন, সেটা আচরণবিধি লঙ্ঘন কি না সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘আচরণবিধির মূল বিষয় বা লক্ষ্য হচ্ছে প্রার্থীর জন্য। বোঝার চেষ্টা করবেন, মনোনীত প্রার্থী, সম্ভাব্য প্রার্থী—এরা কেউ প্রার্থী নয়। প্রার্থী হচ্ছেন তিনি রিটার্নিং অফিসার চূড়ান্ত তালিকাটা ঘোষণা করে যাকে প্রতীক বরাদ্দ করবেন। এটার তারিখটা হচ্ছে ১৮ ডিসেম্বর। সেদিন থেকে তাদের প্রচারের সুযোগ দেওয়া হবে। এর আগে যে প্রচারণা হবে, এগুলোর আমাদের জন্য প্রচারণা নয়।’
সিইসি বলেন, ‘আমরা নিয়ন্ত্রণ করব নির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীদের। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী তখনই হবেন, যখন রিটার্নিং অফিসার চূড়ান্ত তালিকা ঘোষণা করে বলবেন আমার এই পাঁচজন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। তখন আমরা সেই পাঁচজন প্রার্থীকে নিয়ন্ত্রণ করব। দেখব সে বা তারা নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করছে কি না। যদি করে আমরা বিধি মোতাবেক ব্যবস্থা নিতে পারব।’
সিইসি বলেন, ‘আরেকজন বলছেন আমি জানি না, প্রধানমন্ত্রী নাকি গণভবনে একটি মিটিং করেছেন। মিটিং যদি উনি করে থাকেন—একটা প্রশ্ন হচ্ছে সেটা কোথায়? কারণ, আচরণ বিধিমালা প্রয়োগের সময় তো আমাদের এখনো আসেনি। প্রধানমন্ত্রী কোথায় মিটিং করছেন, কী মিটিং করছেন, প্রধানমন্ত্রী কোনো প্রার্থী নন। হয়তোবা উনি সম্ভাব্য প্রার্থী হতে পারেন। উনি একজন প্রার্থী হতে পারেন, রিটার্নিং অফিসার কর্তৃক চূড়ান্তভাবে গৃহীত হওয়ার পরে। আইনের মূল কথা হচ্ছে, কোনো প্রার্থী বা প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘন করা যাবে না।’
শোডাউনের বিষয়ে সিইসি বলেন, ‘আমাদের কোনো আইনেই বলা নেই যে দলীয় মনোনয়নপত্র কেনার সময় শোডাউল করতে পারবেন না। এখন দাখিলের সময় কী করা যাবে, কী করা যাবে না—আইনে স্পষ্ট করে বলা আছে।’
প্রশাসনে রদবদল প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘প্রশাসনের রদবদল কে কখন করেছিল? প্রশাসনের রদবদল কোনো নির্বাচন কমিশন করেছিল? আমাকে কী একটু বলবেন? বিচারপতি লতিফুর রহমান সাহেব করেছেন। লতিফুর রহমান কখনো সিইসি ছিলেন কি না আমি জানি না। কাজেই লতিফুর রহমান ছিলেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা। সেটা সরকার। সরকার এবং নির্বাচন কমিশনের মধ্যে পার্থক্য আছে।’
আপনারা প্রয়োজন মনে করেন কি না? জানতে চাইলে সিইসি বলেন, ‘এই ধরনের প্রশ্ন আমি নেব না। আমরা আমাদের নির্বাচনের স্বার্থে যেটা ভালো মনে করব এবং এখতিয়ারের মধ্যে যেটা আছে—সেটা করব। এখতিয়ারের বাইরে গিয়ে, এখতিয়ার অতিক্রম করে আমরা কোনো কিছু করতে যাব না।’
সেনাবাহিনী মোতায়েনের বিষয়ে সিইসি বলেন, ‘সেনাবাহিনী (সশস্ত্র বাহিনী) নিয়ে একেবারে শেষ পর্যায়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেব। যদি প্রয়োজন মনে করি, চাইলে তারা (সরকার) আমাদের দেবে। এ নিয়ে কোনো সংশয় নেই।’
বিএনপি ভোটে না আসলে কী করবেন? এমন প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘এগুলো নিয়ে আমি উত্তর দেব না। বিএনপিকে আমরা আহ্বান জানিয়েছি। একবার নয়, দুবার নয়, পাঁচবার নয়, দশবার আমন্ত্রণ জানিয়েছি। এখনো বলা হয়েছে বিএনপি যদি আসে, আমি জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণেও বলেছিলাম সময় ফুরিয়ে যায়নি। এখনো সুযোগ আছে। আমরা সব সময় সংলাপ, সমঝোতার কথা বলেছি। উৎসবমুখর ও অনুকূল পরিবেশের কথা বলেছি। সকলের মধ্যে যদি সমঝোতা হয় তাহলে আমাদের জন্য জিনিসটা আরও অনুকূল হয়ে ওঠে। সেই দিক থেকে আমরা আমাদের দিক থেকে কোনো পরিবর্তন করিনি। আমরা এখনো আশা করি বা আশা রাখি হয়তোবা উনারা আসতেও পারে। যদি আসে সেটা আমাদের জন্য পুরো জাতির জন্য একটা সৌভাগ্য হবে। কারণ, আমরা চাই নির্বাচনটা অংশগ্রহণমূলক হোক। সকলেই অংশগ্রহণ করুক।’
আরেক প্রশ্নের জবাবে সিইসি বলেন, ‘নির্বাচনপূর্ব সময় হচ্ছে তফসিল ঘোষণার পর থেকে ফলাফল গেজেট আকারে প্রকাশ করা পর্যন্ত। এতে কতগুলো ধাপ আছে। তফসিল ঘোষণার পর মনোনয়নপত্র দাখিল, এরপর বাছাই, আপিল, আপিল শুনানি করে সিদ্ধান্ত রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে পাঠিয়ে দেব। এরপর থাকে প্রত্যাহার। সেগুলো বিবেচনায় নিয়ে রিটার্নিং অফিসার চূড়ান্তভাবে অ্যালোকেট করবে এবং বলবেন এখন তোমরা প্রচার করতে পারবে। এরপর ভোটের ৪৮ ঘণ্টা আগে প্রচারণা থেমে যাবে।’
তাহলে রাজশাহীর একজন সংসদ সদস্যকে সতর্ক করলেন কোন আইনের বলে, সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাব না দিয়েই ব্রিফিং ছেড়ে চলে যান সিইসি।
এ সময় ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম, অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার দেবনাথ, জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ কে এম হুমায়ূন কবীর উপস্থিত ছিলেন।
বিবাহিতদের পুলিশ ক্যাডারে না নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মহাপরিচালক (ডিজি) একেএম শহিদুর রহমান। তিনি বলেন, পুলিশ ক্যাডারে কাউকে সুপারিশ করার আগেই তাঁর বৈবাহিক, শারীরিক ও অন্যান্য বিষয়াদি খতিয়ে দেখা দরকার।
৫ মিনিট আগে‘এক ঠিকানায় সকল নাগরিক সেবা’ স্লোগান নিয়ে এই সেবা আউটলেটের যাত্রা শুরু হয়েছে। এর মাধ্যমে কার্যকর সরকারি সেবা দিয়ে জনগণের ক্ষমতায়ন করা হবে। ওয়েবসাইটটিতে গিয়ে দেখা যায়, জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ বিল, বয়স্ক ভাতা, স্কুলে ভর্তি, জলবায়ু কর্মসূচির তথ্যও পাওয়া যাবে।
৩২ মিনিট আগেসেবা প্রদানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে এবং দ্রুততম সময়ে সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আগামী ১৬ মে থেকে দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদের আবেদন শতভাগ অনলাইনে গ্রহণ ও নিষ্পত্তি করা হবে।
১ ঘণ্টা আগেসব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১১ ঘণ্টা আগে