আজকের পত্রিকা ডেস্ক

সরকারের চ্যালেঞ্জের বিষয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘একটা চ্যালেঞ্জ হচ্ছে এক্সপেক্টেশন ম্যানেজমেন্ট। আমরা ফ্যাসিস্ট সরকারকে বিতাড়িত করেছি রাষ্ট্র গঠনের জন্য। কিন্তু যত মানুষকে দেখি সব হচ্ছে দাবিদাওয়া ভিত্তিক। যে পদোন্নতি, বেতন বঞ্চিত, খারাপ জায়গায় বদলি করা হয়েছিল। বেতন বাড়াতে হবে, রাজস্ব খাতে নিতে হবে। সমস্ত কিছু হচ্ছে ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর দাবিদাওয়া কেন্দ্রিক। রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠান নির্মাণের প্রস্তাব নিয়ে কেউ আসে না।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের ৩০ শতাংশ সময় যায় ব্যক্তিগত দাবিদাওয়া পূরণে। সবাই এসে বলে বঞ্চিত। আমি যাকে সারা জীবন জানতাম আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগী, সেও এসে কেঁদে দেয়, বলে আমিও বঞ্চিত। এখন আমি কাজ কী করব বলেন!’
আজ শনিবার খামারবাড়ী কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন শীর্ষক জাতীয় সংলাপে এসব কথা বলেন আইন উপদেষ্টা।
উপদেষ্টা বলেন, ‘ঐক্য হচ্ছে সরকারের স্বীকৃতি। এখানে কোনোভাবে দ্বিধাদ্বন্দ্ব তৈরি হলে, ১৫ বছর কী দোজখে ছিলাম সেটা মনে রেখে ঐক্যবদ্ধ থাকেন। ছোটখাটো মতভেদ থাকবে, সেটা যেন অনৈক্য পর্যায়ে পর্যবসিত না হয়।’
সাইবার সুরক্ষা আইনের বিষয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘এ আইন নিয়ে অনেকেই অনেক কথা বলছেন। সাইবার বুলিং কেন রাখলাম? পুলিশকে বিনা পরোয়ানায় তদন্তের দায়িত্ব কেন দেওয়া হবে। পুলিশকে বিনা পরোয়ানায় যেখানে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, সেগুলো হলো কম্পিউটার রিলেটেড অপরাধ, দুইটা বক্তব্য সম্পর্কিত সেটার ক্ষেত্রেও বলা আছে এ মামলাগুলো হওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বিচারকের কাছে নথি দেবে। তাঁর কাছে মামলার সারবস্তু নেই মনে হলে সঙ্গে সঙ্গে খারিজ করে দিতে পারবেন। তদন্ত পর্যায়েও যাবে না। এ মামলার ডিলে হলে সাইবার সিকিউরিটি আইনে হওয়া মামলা প্রত্যাহারের দেরি হবে।’
সরকারের সমালোচনার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা আগের সরকারের মতো কোনো অন্যায় উদ্দেশ্যে খবরদারি করি না। আমাদের উপদেষ্টাদের মধ্যে কেউ ব্যক্তিগত স্বার্থে কাউকে কিছু বলেন না। আমাদের মধ্যে অসততা পাবেন না। আমরা সম্পদের হিসাব দেব। যেদিন আমার মেয়াদ শেষ হবে সেদিন দুর্নীতি দমন কমিশনসহ রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠানকে ওপেন চ্যালেঞ্জ করলাম, তন্ন তন্ন করে তদন্ত করবেন। সাধারণ মানুষও তদন্ত করবেন।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের চেষ্টার কোনো ঘাটতি নেই। আমাদের সমালোচনা করবেন। কিন্তু শেখ হাসিনা সরকারের যেভাবে সমালোচনা করতেন ওইভাবে কইরেন না। একটু মায়া নিয়ে কইরেন!’

সরকারের চ্যালেঞ্জের বিষয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘একটা চ্যালেঞ্জ হচ্ছে এক্সপেক্টেশন ম্যানেজমেন্ট। আমরা ফ্যাসিস্ট সরকারকে বিতাড়িত করেছি রাষ্ট্র গঠনের জন্য। কিন্তু যত মানুষকে দেখি সব হচ্ছে দাবিদাওয়া ভিত্তিক। যে পদোন্নতি, বেতন বঞ্চিত, খারাপ জায়গায় বদলি করা হয়েছিল। বেতন বাড়াতে হবে, রাজস্ব খাতে নিতে হবে। সমস্ত কিছু হচ্ছে ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর দাবিদাওয়া কেন্দ্রিক। রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠান নির্মাণের প্রস্তাব নিয়ে কেউ আসে না।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের ৩০ শতাংশ সময় যায় ব্যক্তিগত দাবিদাওয়া পূরণে। সবাই এসে বলে বঞ্চিত। আমি যাকে সারা জীবন জানতাম আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগী, সেও এসে কেঁদে দেয়, বলে আমিও বঞ্চিত। এখন আমি কাজ কী করব বলেন!’
আজ শনিবার খামারবাড়ী কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন শীর্ষক জাতীয় সংলাপে এসব কথা বলেন আইন উপদেষ্টা।
উপদেষ্টা বলেন, ‘ঐক্য হচ্ছে সরকারের স্বীকৃতি। এখানে কোনোভাবে দ্বিধাদ্বন্দ্ব তৈরি হলে, ১৫ বছর কী দোজখে ছিলাম সেটা মনে রেখে ঐক্যবদ্ধ থাকেন। ছোটখাটো মতভেদ থাকবে, সেটা যেন অনৈক্য পর্যায়ে পর্যবসিত না হয়।’
সাইবার সুরক্ষা আইনের বিষয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘এ আইন নিয়ে অনেকেই অনেক কথা বলছেন। সাইবার বুলিং কেন রাখলাম? পুলিশকে বিনা পরোয়ানায় তদন্তের দায়িত্ব কেন দেওয়া হবে। পুলিশকে বিনা পরোয়ানায় যেখানে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, সেগুলো হলো কম্পিউটার রিলেটেড অপরাধ, দুইটা বক্তব্য সম্পর্কিত সেটার ক্ষেত্রেও বলা আছে এ মামলাগুলো হওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বিচারকের কাছে নথি দেবে। তাঁর কাছে মামলার সারবস্তু নেই মনে হলে সঙ্গে সঙ্গে খারিজ করে দিতে পারবেন। তদন্ত পর্যায়েও যাবে না। এ মামলার ডিলে হলে সাইবার সিকিউরিটি আইনে হওয়া মামলা প্রত্যাহারের দেরি হবে।’
সরকারের সমালোচনার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা আগের সরকারের মতো কোনো অন্যায় উদ্দেশ্যে খবরদারি করি না। আমাদের উপদেষ্টাদের মধ্যে কেউ ব্যক্তিগত স্বার্থে কাউকে কিছু বলেন না। আমাদের মধ্যে অসততা পাবেন না। আমরা সম্পদের হিসাব দেব। যেদিন আমার মেয়াদ শেষ হবে সেদিন দুর্নীতি দমন কমিশনসহ রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠানকে ওপেন চ্যালেঞ্জ করলাম, তন্ন তন্ন করে তদন্ত করবেন। সাধারণ মানুষও তদন্ত করবেন।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের চেষ্টার কোনো ঘাটতি নেই। আমাদের সমালোচনা করবেন। কিন্তু শেখ হাসিনা সরকারের যেভাবে সমালোচনা করতেন ওইভাবে কইরেন না। একটু মায়া নিয়ে কইরেন!’
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

সরকারের চ্যালেঞ্জের বিষয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘একটা চ্যালেঞ্জ হচ্ছে এক্সপেক্টেশন ম্যানেজমেন্ট। আমরা ফ্যাসিস্ট সরকারকে বিতাড়িত করেছি রাষ্ট্র গঠনের জন্য। কিন্তু যত মানুষকে দেখি সব হচ্ছে দাবিদাওয়া ভিত্তিক। যে পদোন্নতি, বেতন বঞ্চিত, খারাপ জায়গায় বদলি করা হয়েছিল। বেতন বাড়াতে হবে, রাজস্ব খাতে নিতে হবে। সমস্ত কিছু হচ্ছে ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর দাবিদাওয়া কেন্দ্রিক। রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠান নির্মাণের প্রস্তাব নিয়ে কেউ আসে না।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের ৩০ শতাংশ সময় যায় ব্যক্তিগত দাবিদাওয়া পূরণে। সবাই এসে বলে বঞ্চিত। আমি যাকে সারা জীবন জানতাম আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগী, সেও এসে কেঁদে দেয়, বলে আমিও বঞ্চিত। এখন আমি কাজ কী করব বলেন!’
আজ শনিবার খামারবাড়ী কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন শীর্ষক জাতীয় সংলাপে এসব কথা বলেন আইন উপদেষ্টা।
উপদেষ্টা বলেন, ‘ঐক্য হচ্ছে সরকারের স্বীকৃতি। এখানে কোনোভাবে দ্বিধাদ্বন্দ্ব তৈরি হলে, ১৫ বছর কী দোজখে ছিলাম সেটা মনে রেখে ঐক্যবদ্ধ থাকেন। ছোটখাটো মতভেদ থাকবে, সেটা যেন অনৈক্য পর্যায়ে পর্যবসিত না হয়।’
সাইবার সুরক্ষা আইনের বিষয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘এ আইন নিয়ে অনেকেই অনেক কথা বলছেন। সাইবার বুলিং কেন রাখলাম? পুলিশকে বিনা পরোয়ানায় তদন্তের দায়িত্ব কেন দেওয়া হবে। পুলিশকে বিনা পরোয়ানায় যেখানে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, সেগুলো হলো কম্পিউটার রিলেটেড অপরাধ, দুইটা বক্তব্য সম্পর্কিত সেটার ক্ষেত্রেও বলা আছে এ মামলাগুলো হওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বিচারকের কাছে নথি দেবে। তাঁর কাছে মামলার সারবস্তু নেই মনে হলে সঙ্গে সঙ্গে খারিজ করে দিতে পারবেন। তদন্ত পর্যায়েও যাবে না। এ মামলার ডিলে হলে সাইবার সিকিউরিটি আইনে হওয়া মামলা প্রত্যাহারের দেরি হবে।’
সরকারের সমালোচনার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা আগের সরকারের মতো কোনো অন্যায় উদ্দেশ্যে খবরদারি করি না। আমাদের উপদেষ্টাদের মধ্যে কেউ ব্যক্তিগত স্বার্থে কাউকে কিছু বলেন না। আমাদের মধ্যে অসততা পাবেন না। আমরা সম্পদের হিসাব দেব। যেদিন আমার মেয়াদ শেষ হবে সেদিন দুর্নীতি দমন কমিশনসহ রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠানকে ওপেন চ্যালেঞ্জ করলাম, তন্ন তন্ন করে তদন্ত করবেন। সাধারণ মানুষও তদন্ত করবেন।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের চেষ্টার কোনো ঘাটতি নেই। আমাদের সমালোচনা করবেন। কিন্তু শেখ হাসিনা সরকারের যেভাবে সমালোচনা করতেন ওইভাবে কইরেন না। একটু মায়া নিয়ে কইরেন!’

সরকারের চ্যালেঞ্জের বিষয়ে আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘একটা চ্যালেঞ্জ হচ্ছে এক্সপেক্টেশন ম্যানেজমেন্ট। আমরা ফ্যাসিস্ট সরকারকে বিতাড়িত করেছি রাষ্ট্র গঠনের জন্য। কিন্তু যত মানুষকে দেখি সব হচ্ছে দাবিদাওয়া ভিত্তিক। যে পদোন্নতি, বেতন বঞ্চিত, খারাপ জায়গায় বদলি করা হয়েছিল। বেতন বাড়াতে হবে, রাজস্ব খাতে নিতে হবে। সমস্ত কিছু হচ্ছে ব্যক্তি ও গোষ্ঠীর দাবিদাওয়া কেন্দ্রিক। রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠান নির্মাণের প্রস্তাব নিয়ে কেউ আসে না।’
উপদেষ্টা বলেন, ‘মন্ত্রণালয়ের ৩০ শতাংশ সময় যায় ব্যক্তিগত দাবিদাওয়া পূরণে। সবাই এসে বলে বঞ্চিত। আমি যাকে সারা জীবন জানতাম আওয়ামী লীগের সুবিধাভোগী, সেও এসে কেঁদে দেয়, বলে আমিও বঞ্চিত। এখন আমি কাজ কী করব বলেন!’
আজ শনিবার খামারবাড়ী কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন শীর্ষক জাতীয় সংলাপে এসব কথা বলেন আইন উপদেষ্টা।
উপদেষ্টা বলেন, ‘ঐক্য হচ্ছে সরকারের স্বীকৃতি। এখানে কোনোভাবে দ্বিধাদ্বন্দ্ব তৈরি হলে, ১৫ বছর কী দোজখে ছিলাম সেটা মনে রেখে ঐক্যবদ্ধ থাকেন। ছোটখাটো মতভেদ থাকবে, সেটা যেন অনৈক্য পর্যায়ে পর্যবসিত না হয়।’
সাইবার সুরক্ষা আইনের বিষয়ে আইন উপদেষ্টা বলেন, ‘এ আইন নিয়ে অনেকেই অনেক কথা বলছেন। সাইবার বুলিং কেন রাখলাম? পুলিশকে বিনা পরোয়ানায় তদন্তের দায়িত্ব কেন দেওয়া হবে। পুলিশকে বিনা পরোয়ানায় যেখানে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, সেগুলো হলো কম্পিউটার রিলেটেড অপরাধ, দুইটা বক্তব্য সম্পর্কিত সেটার ক্ষেত্রেও বলা আছে এ মামলাগুলো হওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বিচারকের কাছে নথি দেবে। তাঁর কাছে মামলার সারবস্তু নেই মনে হলে সঙ্গে সঙ্গে খারিজ করে দিতে পারবেন। তদন্ত পর্যায়েও যাবে না। এ মামলার ডিলে হলে সাইবার সিকিউরিটি আইনে হওয়া মামলা প্রত্যাহারের দেরি হবে।’
সরকারের সমালোচনার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আমরা আগের সরকারের মতো কোনো অন্যায় উদ্দেশ্যে খবরদারি করি না। আমাদের উপদেষ্টাদের মধ্যে কেউ ব্যক্তিগত স্বার্থে কাউকে কিছু বলেন না। আমাদের মধ্যে অসততা পাবেন না। আমরা সম্পদের হিসাব দেব। যেদিন আমার মেয়াদ শেষ হবে সেদিন দুর্নীতি দমন কমিশনসহ রাষ্ট্রের সব প্রতিষ্ঠানকে ওপেন চ্যালেঞ্জ করলাম, তন্ন তন্ন করে তদন্ত করবেন। সাধারণ মানুষও তদন্ত করবেন।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের চেষ্টার কোনো ঘাটতি নেই। আমাদের সমালোচনা করবেন। কিন্তু শেখ হাসিনা সরকারের যেভাবে সমালোচনা করতেন ওইভাবে কইরেন না। একটু মায়া নিয়ে কইরেন!’

মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলায় রায়ের তারিখ ঘোষণা উপলক্ষে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
২৮ মিনিট আগে
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সীমানার ভেতর থেকে চারটি বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার করা হয়েছে। এতে ইসির কর্মকর্তাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। এর আগে ইসিতে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনাও ঘটেছিল।
১ ঘণ্টা আগে
ভারতীয় কূটনীতিককে অনুরোধ জানানো হয়, যেন তিনি নয়াদিল্লিকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনার গণমাধ্যমে প্রবেশাধিকার তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করার অনুরোধ পৌঁছে দেন।
২ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশের বৈচিত্র্যপূর্ণ নৌকার ডিজাইন পুরো পৃথিবীতে বিখ্যাত। অথচ এগুলো সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্মের অনেকেই জানে না। আমাদের এই ঐতিহ্যকে হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না। প্যাডেল স্টিমারসহ যত পুরোনো নৌযান আছে, সবকটিই সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিতে হবে।’
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলায় রায়ের তারিখ ঘোষণা উপলক্ষে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন থেকে সেনাসদরে এই চিঠি দেওয়া হয়েছে। সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে চিঠি দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
সূত্র বলছে, দেশের বর্তমান পরিস্থিতি ও মামলাটির সংবেদনশীলতার কারণে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় যেকোনো প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে। এতে আইনশৃঙ্খলার অবনতি বা নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। যার কারণে আগামীকাল বৃহস্পতিবার পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।

মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলায় রায়ের তারিখ ঘোষণা উপলক্ষে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
আজ বুধবার সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন থেকে সেনাসদরে এই চিঠি দেওয়া হয়েছে। সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের একটি সূত্র আজকের পত্রিকাকে চিঠি দেওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
সূত্র বলছে, দেশের বর্তমান পরিস্থিতি ও মামলাটির সংবেদনশীলতার কারণে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও সুপ্রিম কোর্ট এলাকায় যেকোনো প্রকার অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে। এতে আইনশৃঙ্খলার অবনতি বা নিরাপত্তা বিঘ্নিত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। যার কারণে আগামীকাল বৃহস্পতিবার পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।

আজ শনিবার খামারবাড়ী কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন শীর্ষক জাতীয় সংলাপে এসব কথা বলেন আইন উপদেষ্টা।
২৮ ডিসেম্বর ২০২৪
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সীমানার ভেতর থেকে চারটি বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার করা হয়েছে। এতে ইসির কর্মকর্তাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। এর আগে ইসিতে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনাও ঘটেছিল।
১ ঘণ্টা আগে
ভারতীয় কূটনীতিককে অনুরোধ জানানো হয়, যেন তিনি নয়াদিল্লিকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনার গণমাধ্যমে প্রবেশাধিকার তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করার অনুরোধ পৌঁছে দেন।
২ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশের বৈচিত্র্যপূর্ণ নৌকার ডিজাইন পুরো পৃথিবীতে বিখ্যাত। অথচ এগুলো সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্মের অনেকেই জানে না। আমাদের এই ঐতিহ্যকে হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না। প্যাডেল স্টিমারসহ যত পুরোনো নৌযান আছে, সবকটিই সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিতে হবে।’
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সীমানার ভেতর থেকে চারটি বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার করা হয়েছে। এতে ইসির কর্মকর্তাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।
এর আগে ইসিতে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনাও ঘটেছিল।
এ বিষয়ে ইসির প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা সহিদ আব্দুস সালাম সাংবাদিকদের বলেন, সকাল ১০টার দিকে চকলেট বোমাসদৃশ চারটি বস্তু দেখা যায়। পরে পুলিশ এসে সেগুলো উদ্ধার করে নিয়ে গেছে।
এ বিষয়ে শেরেবাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘লাল টেপ মোড়ানো চারটি বোমাসদ্যৃশ বস্তু উদ্ধার করা হয়েছে। আমরা সেগুলোর বিস্ফোরণ ঘটিয়েছি। বিস্ফোরণের মাত্রা দেখে বুঝেছি, সেগুলো পটকা। এগুলোর শব্দের মাত্রা কম ছিল।’
ওসি আরও বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, স্থানীয়ভাবে এগুলো তৈরি। মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়াতে কেউ এসব পটকা রেখে গেছে।
জানা গেছে, রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবস্থিত নির্বাচন কমিশনের বাউন্ডারির ভেতরে চারটি চকলেট বোমা পড়ে ছিল। পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা সেখানে কাজ করার সময় সেগুলো দেখতে পেয়ে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাদের অবহিত করেন। পরে শেরেবাংলা নগর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার করে।
এর আগে ২৫ অক্টোবর নির্বাচন কমিশন ভবনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণের’ পর ‘ধাওয়া দিয়ে’ এক যুবককে আটক করার কথা জানায় পুলিশ। এসব ঘটনায় স্পর্শকাতর প্রতিষ্ঠানটির নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সীমানার ভেতর থেকে চারটি বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার করা হয়েছে। এতে ইসির কর্মকর্তাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে।
এর আগে ইসিতে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনাও ঘটেছিল।
এ বিষয়ে ইসির প্রধান নিরাপত্তা কর্মকর্তা সহিদ আব্দুস সালাম সাংবাদিকদের বলেন, সকাল ১০টার দিকে চকলেট বোমাসদৃশ চারটি বস্তু দেখা যায়। পরে পুলিশ এসে সেগুলো উদ্ধার করে নিয়ে গেছে।
এ বিষয়ে শেরেবাংলা নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাজ্জাদ হোসেন বলেন, ‘লাল টেপ মোড়ানো চারটি বোমাসদ্যৃশ বস্তু উদ্ধার করা হয়েছে। আমরা সেগুলোর বিস্ফোরণ ঘটিয়েছি। বিস্ফোরণের মাত্রা দেখে বুঝেছি, সেগুলো পটকা। এগুলোর শব্দের মাত্রা কম ছিল।’
ওসি আরও বলেন, ধারণা করা হচ্ছে, স্থানীয়ভাবে এগুলো তৈরি। মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়াতে কেউ এসব পটকা রেখে গেছে।
জানা গেছে, রাজধানীর আগারগাঁওয়ে অবস্থিত নির্বাচন কমিশনের বাউন্ডারির ভেতরে চারটি চকলেট বোমা পড়ে ছিল। পরিচ্ছন্নতাকর্মীরা সেখানে কাজ করার সময় সেগুলো দেখতে পেয়ে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তাদের অবহিত করেন। পরে শেরেবাংলা নগর থানার পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে উদ্ধার করে।
এর আগে ২৫ অক্টোবর নির্বাচন কমিশন ভবনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণের’ পর ‘ধাওয়া দিয়ে’ এক যুবককে আটক করার কথা জানায় পুলিশ। এসব ঘটনায় স্পর্শকাতর প্রতিষ্ঠানটির নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।

আজ শনিবার খামারবাড়ী কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন শীর্ষক জাতীয় সংলাপে এসব কথা বলেন আইন উপদেষ্টা।
২৮ ডিসেম্বর ২০২৪
মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলায় রায়ের তারিখ ঘোষণা উপলক্ষে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
২৮ মিনিট আগে
ভারতীয় কূটনীতিককে অনুরোধ জানানো হয়, যেন তিনি নয়াদিল্লিকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনার গণমাধ্যমে প্রবেশাধিকার তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করার অনুরোধ পৌঁছে দেন।
২ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশের বৈচিত্র্যপূর্ণ নৌকার ডিজাইন পুরো পৃথিবীতে বিখ্যাত। অথচ এগুলো সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্মের অনেকেই জানে না। আমাদের এই ঐতিহ্যকে হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না। প্যাডেল স্টিমারসহ যত পুরোনো নৌযান আছে, সবকটিই সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিতে হবে।’
২ ঘণ্টা আগেবাসস, ঢাকা

ভারত সরকার বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত ও পলাতক নেত্রী শেখ হাসিনাকে দেশটির মূলধারার গণমাধ্যমের সঙ্গে সাক্ষাৎ ও মতবিনিময়ের সুযোগ দেওয়ায় বাংলাদেশ আজ ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের ডেপুটি হাইকমিশনার পবন বাদেহকে আনুষ্ঠানিকভাবে তলব করে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে। আজ বুধবার সন্ধ্যায় এক উচ্চপদস্থ কূটনৈতিক সূত্র বাসসকে এ খবর জানিয়েছে।
সূত্র জানায়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায় যে, মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে বিচারাধীন এক কুখ্যাত পলাতক আসামিকে আশ্রয় দেওয়া এবং তাঁকে বাংলাদেশবিরোধী বিদ্বেষ ছড়ানো ও দেশে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে উসকানি দেওয়ার মতো বক্তব্য প্রচারের সুযোগ করে দেওয়া দুই দেশের গঠনমূলক দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের জন্য ‘অসহায়ক ও অনভিপ্রেত’।
ভারতীয় কূটনীতিককে অনুরোধ জানানো হয়, যেন তিনি নয়াদিল্লিকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনার গণমাধ্যমে প্রবেশাধিকার তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করার অনুরোধ পৌঁছে দেন।

ভারত সরকার বাংলাদেশের ক্ষমতাচ্যুত ও পলাতক নেত্রী শেখ হাসিনাকে দেশটির মূলধারার গণমাধ্যমের সঙ্গে সাক্ষাৎ ও মতবিনিময়ের সুযোগ দেওয়ায় বাংলাদেশ আজ ঢাকায় নিযুক্ত ভারতের ডেপুটি হাইকমিশনার পবন বাদেহকে আনুষ্ঠানিকভাবে তলব করে গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে। আজ বুধবার সন্ধ্যায় এক উচ্চপদস্থ কূটনৈতিক সূত্র বাসসকে এ খবর জানিয়েছে।
সূত্র জানায়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায় যে, মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে বিচারাধীন এক কুখ্যাত পলাতক আসামিকে আশ্রয় দেওয়া এবং তাঁকে বাংলাদেশবিরোধী বিদ্বেষ ছড়ানো ও দেশে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে উসকানি দেওয়ার মতো বক্তব্য প্রচারের সুযোগ করে দেওয়া দুই দেশের গঠনমূলক দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের জন্য ‘অসহায়ক ও অনভিপ্রেত’।
ভারতীয় কূটনীতিককে অনুরোধ জানানো হয়, যেন তিনি নয়াদিল্লিকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনার গণমাধ্যমে প্রবেশাধিকার তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করার অনুরোধ পৌঁছে দেন।

আজ শনিবার খামারবাড়ী কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন শীর্ষক জাতীয় সংলাপে এসব কথা বলেন আইন উপদেষ্টা।
২৮ ডিসেম্বর ২০২৪
মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলায় রায়ের তারিখ ঘোষণা উপলক্ষে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
২৮ মিনিট আগে
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সীমানার ভেতর থেকে চারটি বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার করা হয়েছে। এতে ইসির কর্মকর্তাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। এর আগে ইসিতে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনাও ঘটেছিল।
১ ঘণ্টা আগে
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশের বৈচিত্র্যপূর্ণ নৌকার ডিজাইন পুরো পৃথিবীতে বিখ্যাত। অথচ এগুলো সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্মের অনেকেই জানে না। আমাদের এই ঐতিহ্যকে হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না। প্যাডেল স্টিমারসহ যত পুরোনো নৌযান আছে, সবকটিই সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিতে হবে।’
২ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) অধীনে থাকা শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার পি এস মাহসুদ প্রয়োজনীয় মেরামত করে প্রমোদতরি হিসেবে পুনরায় চালুর সিদ্ধান্তে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ বুধবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টাকে এ বিষয়ে অবহিত করেন নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিকবিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী ও বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান সলিম উল্লাহ।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশের বৈচিত্র্যপূর্ণ নৌকার ডিজাইন পুরো পৃথিবীতে বিখ্যাত। অথচ এগুলো সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্মের অনেকেই জানে না। আমাদের এই ঐতিহ্যকে হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না। প্যাডেল স্টিমারসহ যত পুরোনো নৌযান আছে, সবকটিই সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিতে হবে।’
প্যাডেল স্টিমারটি চালু হলে তা দেশ-বিদেশের বহু পর্যটকের আকর্ষণের কেন্দ্রে পরিণত হবে বলে আশা করছেন বিআইডব্লিউটিসির কর্মকর্তারা।
বিদেশি পর্যটকদের জন্য এতে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবার, বাংলা গানের পরিবেশনাসহ নানা আকর্ষণ থাকবে।
কর্মকর্তারা জানান, সপ্তাহে সাত দিনই প্রমোদতরিগুলো চলবে। পাঁচ ঘণ্টার দীর্ঘযাত্রার পাশাপাশি ২-৩ ঘণ্টার সংক্ষিপ্ত যাত্রার ব্যবস্থাও থাকবে।
এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ঐতিহ্যবাহী এই প্যাডেল স্টিমারগুলোতে ইতিহাস সংরক্ষণ করতে হবে। যারা এতে যাত্রা করবে, তারা যেন ইতিহাসটা জানতে পারে। কত বছর আগের স্টিমার, কী নাম, তখনকার দিনে কত আনা ভাড়া নিত, এর পেছনের গল্পটা কী—সেগুলো যেন সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়।
এ সময় নৌপরিবহন উপদেষ্টা সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘পি এস মাহসুদ কেবল একটি নৌযান নয়, এটি বাংলাদেশের নদী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের জীবন্ত প্রতীক। আমরা চাই, নতুন প্রজন্ম কাছ থেকে দেখুক—একসময় নদীপথই ছিল যোগাযোগ ও সংস্কৃতির প্রাণ।’
পি এস মাহসুদের পাশাপাশি পি এস অস্ট্রিচ, পি এস লেপচাসহ অন্য পুরোনো স্টিমারও সংস্কারের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে এবং চট্টগ্রামের কাপ্তাই লেকে প্রমোদতরি হিসেবে একটি স্টিমার চালুর বিষয়ে ভাবা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
তরুণেরা যেন বাংলাদেশের এই মূল্যবান ঐতিহ্য সম্পর্কে জানতে পারেন, সে জন্য বিশেষ দিনে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্য এই প্রমোদতরির বিশেষ যাত্রার আয়োজনের উদ্যোগ নেওয়া হতে পারে বলে জানান বিআইডব্লিউটিসির কর্মকর্তারা।

বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন করপোরেশনের (বিআইডব্লিউটিসি) অধীনে থাকা শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার পি এস মাহসুদ প্রয়োজনীয় মেরামত করে প্রমোদতরি হিসেবে পুনরায় চালুর সিদ্ধান্তে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
আজ বুধবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টাকে এ বিষয়ে অবহিত করেন নৌপরিবহন উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার আন্তর্জাতিকবিষয়ক বিশেষ দূত লুৎফে সিদ্দিকী, নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী ও বিআইডব্লিউটিসির চেয়ারম্যান সলিম উল্লাহ।
প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘বাংলাদেশের বৈচিত্র্যপূর্ণ নৌকার ডিজাইন পুরো পৃথিবীতে বিখ্যাত। অথচ এগুলো সম্পর্কে বর্তমান প্রজন্মের অনেকেই জানে না। আমাদের এই ঐতিহ্যকে হারিয়ে যেতে দেওয়া যাবে না। প্যাডেল স্টিমারসহ যত পুরোনো নৌযান আছে, সবকটিই সংরক্ষণের ব্যবস্থা নিতে হবে।’
প্যাডেল স্টিমারটি চালু হলে তা দেশ-বিদেশের বহু পর্যটকের আকর্ষণের কেন্দ্রে পরিণত হবে বলে আশা করছেন বিআইডব্লিউটিসির কর্মকর্তারা।
বিদেশি পর্যটকদের জন্য এতে বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী খাবার, বাংলা গানের পরিবেশনাসহ নানা আকর্ষণ থাকবে।
কর্মকর্তারা জানান, সপ্তাহে সাত দিনই প্রমোদতরিগুলো চলবে। পাঁচ ঘণ্টার দীর্ঘযাত্রার পাশাপাশি ২-৩ ঘণ্টার সংক্ষিপ্ত যাত্রার ব্যবস্থাও থাকবে।
এই উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ঐতিহ্যবাহী এই প্যাডেল স্টিমারগুলোতে ইতিহাস সংরক্ষণ করতে হবে। যারা এতে যাত্রা করবে, তারা যেন ইতিহাসটা জানতে পারে। কত বছর আগের স্টিমার, কী নাম, তখনকার দিনে কত আনা ভাড়া নিত, এর পেছনের গল্পটা কী—সেগুলো যেন সুন্দরভাবে উপস্থাপন করা হয়।
এ সময় নৌপরিবহন উপদেষ্টা সাখাওয়াত হোসেন বলেন, ‘পি এস মাহসুদ কেবল একটি নৌযান নয়, এটি বাংলাদেশের নদী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্যের জীবন্ত প্রতীক। আমরা চাই, নতুন প্রজন্ম কাছ থেকে দেখুক—একসময় নদীপথই ছিল যোগাযোগ ও সংস্কৃতির প্রাণ।’
পি এস মাহসুদের পাশাপাশি পি এস অস্ট্রিচ, পি এস লেপচাসহ অন্য পুরোনো স্টিমারও সংস্কারের পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে এবং চট্টগ্রামের কাপ্তাই লেকে প্রমোদতরি হিসেবে একটি স্টিমার চালুর বিষয়ে ভাবা হচ্ছে বলে জানান তিনি।
তরুণেরা যেন বাংলাদেশের এই মূল্যবান ঐতিহ্য সম্পর্কে জানতে পারেন, সে জন্য বিশেষ দিনে স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থীদের জন্য এই প্রমোদতরির বিশেষ যাত্রার আয়োজনের উদ্যোগ নেওয়া হতে পারে বলে জানান বিআইডব্লিউটিসির কর্মকর্তারা।

আজ শনিবার খামারবাড়ী কৃষিবিদ ইনস্টিটিউটে ফোরাম ফর বাংলাদেশ স্টাডিজ আয়োজিত ঐক্য, সংস্কার ও নির্বাচন শীর্ষক জাতীয় সংলাপে এসব কথা বলেন আইন উপদেষ্টা।
২৮ ডিসেম্বর ২০২৪
মানবতাবিরোধী অপরাধে শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে করা মামলায় রায়ের তারিখ ঘোষণা উপলক্ষে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও তৎসংলগ্ন এলাকায় পর্যাপ্তসংখ্যক সেনাসদস্য মোতায়েন করে নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চিঠি দেওয়া হয়েছে।
২৮ মিনিট আগে
নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সীমানার ভেতর থেকে চারটি বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার করা হয়েছে। এতে ইসির কর্মকর্তাদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। এর আগে ইসিতে ককটেল নিক্ষেপের ঘটনাও ঘটেছিল।
১ ঘণ্টা আগে
ভারতীয় কূটনীতিককে অনুরোধ জানানো হয়, যেন তিনি নয়াদিল্লিকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে শেখ হাসিনার গণমাধ্যমে প্রবেশাধিকার তাৎক্ষণিকভাবে বন্ধ করার অনুরোধ পৌঁছে দেন।
২ ঘণ্টা আগে