নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
পুরান ঢাকায় মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে ভাঙারি ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে মো. সোহাগকে নির্মমভাবে হত্যার ঘটনায় করা মামলার আরও দুই আসামিকে চার দিন করে রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাকিবুল ইসলাম তাঁদের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন আদালতের কোতোয়ালি থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই তানভীর।
রিমান্ডে নেওয়া আসামিরা হলেন মো. আলমগীর (৩২) ও মো. মনির ওরফে লম্বা মনির (৩৫)।
আজ বিকেলে তাঁদের আদালতে হাজির করে কোতোয়ালি থানার পুলিশ। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মনিরুজ্জামান তখন প্রত্যেকের সাত দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, আলমগীর ও মনির দুজনই ঘটনাস্থলে উপস্থিত থেকে প্রত্যক্ষভাবে হত্যাকাণ্ডে অংশ নিয়েছিলেন বলে তদন্তে জানা গেছে। তাঁদের নাম-ঠিকানা যাচাই করা, কী কারণে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে, ধারাবাহিক ঘটনা উদ্ঘাটন, কারা কারা ঘটনায় জড়িত, তাঁদের পরিচয় জানা, তাঁদের গ্রেপ্তার অভিযান পরিচালনা করার জন্য প্রত্যেককে রিমান্ডে নেওয়া প্রয়োজন।
শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেকের চার দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
গত বুধবার বিকেলে মিটফোর্ড হাসপাতালের ৩ নম্বর ফটকের সামনে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় সোহাগকে (৩৯)। এর দুদিন পর গত শুক্রবার হত্যাকাণ্ডটির একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়লে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানান নেটিজেনরা।
এ ঘটনায় নিহত সোহাগের বোন মঞ্জুয়ারা বেগম ১৯ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন।
মামলার এজাহারে বাদী বলেন, সোহাগ দীর্ঘদিন ধরে পুরান ঢাকার ওই এলাকায় ব্যবসা করায় ব্যবসায়িক বিভিন্ন বিষয়সহ আধিপত্য বিস্তার নিয়ে আসামিদের সঙ্গে তাঁর বিরোধ চলে আসছিল। এর জেরে আসামিরা সোহাগের গুদাম তালাবদ্ধ করে রেখেছিলেন। সেই সঙ্গে তাঁকে এলাকাছাড়া করতে নানা রকম ভয় দেখিয়ে আসছিলেন। গত বুধবার সন্ধ্যা পৌনে ৬টার দিকে তাঁরা পরিকল্পিতভাবে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সোহাগের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ঢুকে তাঁকে টেনেহিঁচড়ে বের করেন। তাঁকে মারধর করতে করতে মিটফোর্ড হাসপাতালের ৩ নম্বর ফটকের ভেতরে নিয়ে যান। সেখানে রড, লাঠি, সিমেন্টের ব্লক বা ইট দিয়ে তাঁকে আঘাত করেন। একপর্যায়ে সোহাগ নিস্তেজ হয়ে ড্রেনের পাশে লুটিয়ে পড়েন। তখন তাঁর নিথর দেহ টেনে হাসপাতালের সামনের রাস্তায় নিয়ে যান আসামিরা।
গতকাল শনিবার অভিযান চালিয়ে মামলার অন্যতম আসামি আলমগীর ও লম্বা মনিরকে গ্রেপ্তার করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এদিন বিকেলে আরেক আসামি মো. টিটন গাজীকে পাঁচ দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার অনুমতি দেন আদালত।
সোহাগ হত্যা মামলায় এখন পর্যন্ত মোট সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
পুরান ঢাকায় মিটফোর্ড হাসপাতালের সামনে ভাঙারি ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে মো. সোহাগকে নির্মমভাবে হত্যার ঘটনায় করা মামলার আরও দুই আসামিকে চার দিন করে রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাকিবুল ইসলাম তাঁদের রিমান্ডে নেওয়ার নির্দেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন আদালতের কোতোয়ালি থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই তানভীর।
রিমান্ডে নেওয়া আসামিরা হলেন মো. আলমগীর (৩২) ও মো. মনির ওরফে লম্বা মনির (৩৫)।
আজ বিকেলে তাঁদের আদালতে হাজির করে কোতোয়ালি থানার পুলিশ। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মনিরুজ্জামান তখন প্রত্যেকের সাত দিনের রিমান্ডে নেওয়ার আবেদন করেন।
আবেদনে বলা হয়, আলমগীর ও মনির দুজনই ঘটনাস্থলে উপস্থিত থেকে প্রত্যক্ষভাবে হত্যাকাণ্ডে অংশ নিয়েছিলেন বলে তদন্তে জানা গেছে। তাঁদের নাম-ঠিকানা যাচাই করা, কী কারণে হত্যাকাণ্ড সংঘটিত হয়েছে, ধারাবাহিক ঘটনা উদ্ঘাটন, কারা কারা ঘটনায় জড়িত, তাঁদের পরিচয় জানা, তাঁদের গ্রেপ্তার অভিযান পরিচালনা করার জন্য প্রত্যেককে রিমান্ডে নেওয়া প্রয়োজন।
শুনানি শেষে আদালত প্রত্যেকের চার দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
গত বুধবার বিকেলে মিটফোর্ড হাসপাতালের ৩ নম্বর ফটকের সামনে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় সোহাগকে (৩৯)। এর দুদিন পর গত শুক্রবার হত্যাকাণ্ডটির একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়লে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানান নেটিজেনরা।
এ ঘটনায় নিহত সোহাগের বোন মঞ্জুয়ারা বেগম ১৯ জনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন।
মামলার এজাহারে বাদী বলেন, সোহাগ দীর্ঘদিন ধরে পুরান ঢাকার ওই এলাকায় ব্যবসা করায় ব্যবসায়িক বিভিন্ন বিষয়সহ আধিপত্য বিস্তার নিয়ে আসামিদের সঙ্গে তাঁর বিরোধ চলে আসছিল। এর জেরে আসামিরা সোহাগের গুদাম তালাবদ্ধ করে রেখেছিলেন। সেই সঙ্গে তাঁকে এলাকাছাড়া করতে নানা রকম ভয় দেখিয়ে আসছিলেন। গত বুধবার সন্ধ্যা পৌনে ৬টার দিকে তাঁরা পরিকল্পিতভাবে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে সোহাগের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানে ঢুকে তাঁকে টেনেহিঁচড়ে বের করেন। তাঁকে মারধর করতে করতে মিটফোর্ড হাসপাতালের ৩ নম্বর ফটকের ভেতরে নিয়ে যান। সেখানে রড, লাঠি, সিমেন্টের ব্লক বা ইট দিয়ে তাঁকে আঘাত করেন। একপর্যায়ে সোহাগ নিস্তেজ হয়ে ড্রেনের পাশে লুটিয়ে পড়েন। তখন তাঁর নিথর দেহ টেনে হাসপাতালের সামনের রাস্তায় নিয়ে যান আসামিরা।
গতকাল শনিবার অভিযান চালিয়ে মামলার অন্যতম আসামি আলমগীর ও লম্বা মনিরকে গ্রেপ্তার করে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এদিন বিকেলে আরেক আসামি মো. টিটন গাজীকে পাঁচ দিন রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার অনুমতি দেন আদালত।
সোহাগ হত্যা মামলায় এখন পর্যন্ত মোট সাতজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
বাংলাদেশ পুলিশের উপমহাপরিদর্শক (ডিআইজি) পদমর্যাদার সাত কর্মকর্তাকে অতিরিক্ত পুলিশ মহাপরিদর্শকের (আইজিপি) সুপার নিউমারারি পদে পদোন্নতি দিয়েছে সরকার। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।
১২ মিনিট আগেতিন দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে মালয়েশিয়ায় পৌঁছেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। মালয়েশিয়ায় স্থানীয় সময় আজ সোমবার (১১ আগস্ট) রাত ৭টা ৫০ মিনিটে তিনি কুয়ালালামপুরে পৌঁছান।
৩৫ মিনিট আগেরংপুরে তারাগঞ্জে হিন্দু সম্প্রদায়ের দুজনকে ভ্যান চোর সন্দেহে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানিয়েছে বেসরকারি সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। সংস্থাটি তাদের পরিসংখ্যান তুলে ধরে জানিয়েছে, চলতি বছর জানুয়ারি থেকে ১০ আগস্ট পর্যন্ত মব সন্ত্রাসের শিকার হয়ে নিহত হয়েছে ১১১ জন।
১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় রাজধানীর চানখাঁরপুলে শাহরিয়ার খান আনাসসহ ছয়জনকে গুলি করে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় ট্রাইব্যুনালে সাক্ষ্য দিয়েছেন আনাসের বাবা শাহরিয়ার খান পলাশ। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ...
৩ ঘণ্টা আগে