খুলনা প্রতিনিধি
ধর্ষণ প্রতিরোধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। আজ রোববার দুপুরে খুলনা জেলা শিল্পকলা একাডেমি অডিটরিয়ামে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এ আহ্বান জানান।
উপদেষ্টা বলেন, ‘দেশে নারী নির্যাতন প্রচুর হচ্ছে। ধর্ষণ, নির্যাতনের মতো অপরাধ যদি দমন করতে না পারি, তাহলে আমরা প্রশ্নবিদ্ধ হব। আর এ অপরাধ সামাজিক আন্দোলন করে প্রতিরোধ করতে হবে। অপরাধ দমন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একার পক্ষে সম্ভব নয়। তাদের সহযোগিতা করতে হবে।’
‘আহত যোদ্ধাদের পাশে বাংলাদেশ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফরিদা আখতার জানান, মুক্তিযোদ্ধা এবং জুলাই আন্দোলনের শহীদ পরিবার ও আহতদের কল্যাণে অচিরেই আলাদা অধিদপ্তর করা হচ্ছে। এই অধিদপ্তরের মাধ্যমে তাঁদের সব ধরনের সহায়তা দেওয়া হবে।
উপদেষ্টা বলেন, ‘চব্বিশের আন্দোলনে যাঁরা শহীদ ও আহত হয়েছেন, যাঁদের অঙ্গহানি হয়েছে, তাঁরা নানা কষ্টে আছেন। তাঁদের কষ্ট লাঘবে সময় লাগবে।’ আহতদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনারা নতুন বাংলাদেশ এনে দিয়েছেন। স্বৈরাচার যদি ৫ তারিখে না যেত তাহলে কী হতো? কেউ হিসাব-নিকাশ করে আন্দোলনে নামেননি। তাঁরা ত্যাগ, সাহস ও যে চিন্তা থেকে আন্দোলন করেছেন—তেমনি আন্দোলন ১৯৭১ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে দেখেছিলাম।’
ফরিদা আখতার বলেন, ‘চব্বিশের আন্দোলনে ছাত্ররা নেতৃত্ব দিয়েছেন, আর জনগণ তাঁদের পাশে ছিল। ফ্যাসিবাদীরা পালিয়েছে, কিন্তু তারা নানা ফরম্যাটে আছে। এখন আমরা যদি সঠিকভাবে আমাদের দায়িত্ব পালন করতে না পারি, তাহলে এ দেশের মানুষ ক্ষমা করবে না। আমাদের কাজেও ভুল হতে পারে, সেগুলো সংশোধন করে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে।’
উপদেষ্টা জানান, সরকার ঘোষণা দিয়েছে, যত দিন পর্যন্ত দরকার তত দিন আহতদের চিকিৎসার খরচ সরকার দেবে। এ কাজে সরকার বদ্ধপরিকর। প্রধান উপদেষ্টাও বিষয়টি নিয়ে সংবেদনশীল।
অনুষ্ঠানে জুলাই আন্দোলনে আহত ৫৩ জনকে চিকিৎসা বাবদ আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন খুলনা বিভাগীয় কমিশনার ফিরোজ সরকার, জেলা পুলিশ সুপার টি এম মোশাররফ হোসেন, সিভিল সার্জন (ভারপ্রাপ্ত) মাহবুবুর রহমান ও জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম।
ধর্ষণ প্রতিরোধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলার আহ্বান জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। আজ রোববার দুপুরে খুলনা জেলা শিল্পকলা একাডেমি অডিটরিয়ামে জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এ আহ্বান জানান।
উপদেষ্টা বলেন, ‘দেশে নারী নির্যাতন প্রচুর হচ্ছে। ধর্ষণ, নির্যাতনের মতো অপরাধ যদি দমন করতে না পারি, তাহলে আমরা প্রশ্নবিদ্ধ হব। আর এ অপরাধ সামাজিক আন্দোলন করে প্রতিরোধ করতে হবে। অপরাধ দমন আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর একার পক্ষে সম্ভব নয়। তাদের সহযোগিতা করতে হবে।’
‘আহত যোদ্ধাদের পাশে বাংলাদেশ’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফরিদা আখতার জানান, মুক্তিযোদ্ধা এবং জুলাই আন্দোলনের শহীদ পরিবার ও আহতদের কল্যাণে অচিরেই আলাদা অধিদপ্তর করা হচ্ছে। এই অধিদপ্তরের মাধ্যমে তাঁদের সব ধরনের সহায়তা দেওয়া হবে।
উপদেষ্টা বলেন, ‘চব্বিশের আন্দোলনে যাঁরা শহীদ ও আহত হয়েছেন, যাঁদের অঙ্গহানি হয়েছে, তাঁরা নানা কষ্টে আছেন। তাঁদের কষ্ট লাঘবে সময় লাগবে।’ আহতদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আপনারা নতুন বাংলাদেশ এনে দিয়েছেন। স্বৈরাচার যদি ৫ তারিখে না যেত তাহলে কী হতো? কেউ হিসাব-নিকাশ করে আন্দোলনে নামেননি। তাঁরা ত্যাগ, সাহস ও যে চিন্তা থেকে আন্দোলন করেছেন—তেমনি আন্দোলন ১৯৭১ সালে মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে দেখেছিলাম।’
ফরিদা আখতার বলেন, ‘চব্বিশের আন্দোলনে ছাত্ররা নেতৃত্ব দিয়েছেন, আর জনগণ তাঁদের পাশে ছিল। ফ্যাসিবাদীরা পালিয়েছে, কিন্তু তারা নানা ফরম্যাটে আছে। এখন আমরা যদি সঠিকভাবে আমাদের দায়িত্ব পালন করতে না পারি, তাহলে এ দেশের মানুষ ক্ষমা করবে না। আমাদের কাজেও ভুল হতে পারে, সেগুলো সংশোধন করে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে সকলকে এগিয়ে আসতে হবে।’
উপদেষ্টা জানান, সরকার ঘোষণা দিয়েছে, যত দিন পর্যন্ত দরকার তত দিন আহতদের চিকিৎসার খরচ সরকার দেবে। এ কাজে সরকার বদ্ধপরিকর। প্রধান উপদেষ্টাও বিষয়টি নিয়ে সংবেদনশীল।
অনুষ্ঠানে জুলাই আন্দোলনে আহত ৫৩ জনকে চিকিৎসা বাবদ আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়।
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য দেন জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের প্রধান নির্বাহী মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ। শুভেচ্ছা বক্তব্য দেন খুলনা বিভাগীয় কমিশনার ফিরোজ সরকার, জেলা পুলিশ সুপার টি এম মোশাররফ হোসেন, সিভিল সার্জন (ভারপ্রাপ্ত) মাহবুবুর রহমান ও জেলা প্রশাসক সাইফুল ইসলাম।
বিবাহিতদের পুলিশ ক্যাডারে না নেওয়ার প্রস্তাব দিয়েছেন র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র্যাব) মহাপরিচালক (ডিজি) একেএম শহিদুর রহমান। তিনি বলেন, পুলিশ ক্যাডারে কাউকে সুপারিশ করার আগেই তাঁর বৈবাহিক, শারীরিক ও অন্যান্য বিষয়াদি খতিয়ে দেখা দরকার।
৪ মিনিট আগে‘এক ঠিকানায় সকল নাগরিক সেবা’ স্লোগান নিয়ে এই সেবা আউটলেটের যাত্রা শুরু হয়েছে। এর মাধ্যমে কার্যকর সরকারি সেবা দিয়ে জনগণের ক্ষমতায়ন করা হবে। ওয়েবসাইটটিতে গিয়ে দেখা যায়, জাতীয় পরিচয়পত্র থেকে শুরু করে বিদ্যুৎ বিল, বয়স্ক ভাতা, স্কুলে ভর্তি, জলবায়ু কর্মসূচির তথ্যও পাওয়া যাবে।
৩১ মিনিট আগেসেবা প্রদানে স্বচ্ছতা ও জবাবদিহি নিশ্চিত করতে এবং দ্রুততম সময়ে সেবা প্রদানের লক্ষ্যে আগামী ১৬ মে থেকে দ্বৈত নাগরিকত্ব সনদের আবেদন শতভাগ অনলাইনে গ্রহণ ও নিষ্পত্তি করা হবে।
১ ঘণ্টা আগেসব ধরনের ওষুধের মধ্যে দেশে পরিপাকতন্ত্রের জটিলতাবিষয়ক ওষুধ বিক্রিতে রয়েছে তৃতীয় সর্বোচ্চ স্থানে। সরকারি গবেষণায় উঠে এসেছে, এসব ওষুধ বিক্রির অঙ্ক বছরে প্রায় সাড়ে পাঁচ হাজার কোটি টাকা। এই পরিসংখ্যান থেকে স্পষ্ট, জনসংখ্যার একটা বিশাল অংশ পরিপাকতন্ত্রের সমস্যায় ভুগছে।
১১ ঘণ্টা আগে