নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সাময়িক বরখাস্তের পর রাষ্ট্রের গোপনীয় নথি ফাঁস করার অভিযোগে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) দ্বিতীয় সচিব (কাস্টমস পলিসি) মুকিতুল হাসানের বিরুদ্ধে এবার মামলা করা হয়েছে। গতকাল বুধবার আরেক দ্বিতীয় সচিব (বোর্ড প্রশাসন-৪) বাদী হয়ে শেরেবাংলা নগর থানায় এই মামলা করেন।
অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্ট, ১৯২৩-এর ৩/৫ ধারায় এই মামলা করা হয়। মামলার এজাহারটি ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হয়েছে। আদালত সূত্রে আজ বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানা গেছে। তবে কেউ কিছু বলতে রাজি হননি।
এর আগে রাষ্ট্রের গোপনীয় নথি ফাঁস করে চাকরির শৃঙ্খলা পরিপন্থী আচরণের অভিযোগে মুকিত হাসানকে গতকাল সাময়িক বরখাস্ত করেছে সরকার। একই সঙ্গে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আজ অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের শুল্ক-১ শাখা থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮-এর ৩৯(১) ধারা অনুযায়ী মুকিতুল হাসানকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে এবং তাঁকে এনবিআরের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। বরখাস্তকালে তিনি নিয়ম অনুযায়ী খোরপোষ ভাতা পাবেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ‘আউটলুক বাংলাদেশ’ নামের একটি সংবাদমাধ্যমে রেসিপ্রোকাল ট্যারিফ-সংক্রান্ত বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে চুক্তির একটি খসড়া প্রতিবেদন প্রকাশ হয়। প্রতিবেদনটি অত্যন্ত গোপনীয় ও অপ্রকাশিতব্য চুক্তিপত্র (নন-ডিসক্লোজড অ্যাগ্রিমেন্ট) হিসেবে বিবেচনাধীন থাকা সত্ত্বেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। বিষয়টি বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও এনবিআর অনুসন্ধান করে।
অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ৮ জুলাই খসড়া চুক্তির ওপর মতামত পাঠানোর জন্য এনবিআর চেয়ারম্যানের দপ্তর থেকে বোর্ড অ্যাডমিনে পরবর্তী কার্যক্রমের জন্য পাঠানো হয়। সেখান থেকে আবার এনবিআরের কাস্টমস পলিসিতে মতামত চাওয়া হয়। কাস্টমস পলিসির পক্ষে দ্বিতীয় সচিব মুকিতুল হাসান ৯ জুলাই খসড়া চুক্তিটি নেন। মুকিতুল হাসান একটি বেসরকারি টেলিভিশনের সাংবাদিকের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেন। পরে ১৪ জুলাই চুক্তির কপিও ওই সাংবাদিককে সরবরাহ করেন।
মামলার এজাহারে আরও বলা হয়েছে, রাষ্ট্রের গোপনীয় দলিলসমূহ (ডকুমেন্টস) সাংবাদিককে সরবরাহ করে রাষ্ট্রের গোপনীয়তা রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়েছেন মুকিতুল হাসান। রাষ্ট্রের সঙ্গে বহির্বিশ্বের সম্পর্ক নষ্ট করার অপচেষ্টা করেছেন তিনি এবং অফিশিয়াল গোপনীয়তা আইনে অপরাধ করেছেন।
সাময়িক বরখাস্তের পর রাষ্ট্রের গোপনীয় নথি ফাঁস করার অভিযোগে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) দ্বিতীয় সচিব (কাস্টমস পলিসি) মুকিতুল হাসানের বিরুদ্ধে এবার মামলা করা হয়েছে। গতকাল বুধবার আরেক দ্বিতীয় সচিব (বোর্ড প্রশাসন-৪) বাদী হয়ে শেরেবাংলা নগর থানায় এই মামলা করেন।
অফিশিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্ট, ১৯২৩-এর ৩/৫ ধারায় এই মামলা করা হয়। মামলার এজাহারটি ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঠানো হয়েছে। আদালত সূত্রে আজ বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানা গেছে। তবে কেউ কিছু বলতে রাজি হননি।
এর আগে রাষ্ট্রের গোপনীয় নথি ফাঁস করে চাকরির শৃঙ্খলা পরিপন্থী আচরণের অভিযোগে মুকিত হাসানকে গতকাল সাময়িক বরখাস্ত করেছে সরকার। একই সঙ্গে তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্তের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
আজ অর্থ মন্ত্রণালয়ের অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগের শুল্ক-১ শাখা থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে এ সিদ্ধান্ত জানানো হয়।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সরকারি চাকরি আইন, ২০১৮-এর ৩৯(১) ধারা অনুযায়ী মুকিতুল হাসানকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে এবং তাঁকে এনবিআরের বিশেষ ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। বরখাস্তকালে তিনি নিয়ম অনুযায়ী খোরপোষ ভাতা পাবেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ‘আউটলুক বাংলাদেশ’ নামের একটি সংবাদমাধ্যমে রেসিপ্রোকাল ট্যারিফ-সংক্রান্ত বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে চুক্তির একটি খসড়া প্রতিবেদন প্রকাশ হয়। প্রতিবেদনটি অত্যন্ত গোপনীয় ও অপ্রকাশিতব্য চুক্তিপত্র (নন-ডিসক্লোজড অ্যাগ্রিমেন্ট) হিসেবে বিবেচনাধীন থাকা সত্ত্বেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। বিষয়টি বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও এনবিআর অনুসন্ধান করে।
অনুসন্ধানে দেখা গেছে, ৮ জুলাই খসড়া চুক্তির ওপর মতামত পাঠানোর জন্য এনবিআর চেয়ারম্যানের দপ্তর থেকে বোর্ড অ্যাডমিনে পরবর্তী কার্যক্রমের জন্য পাঠানো হয়। সেখান থেকে আবার এনবিআরের কাস্টমস পলিসিতে মতামত চাওয়া হয়। কাস্টমস পলিসির পক্ষে দ্বিতীয় সচিব মুকিতুল হাসান ৯ জুলাই খসড়া চুক্তিটি নেন। মুকিতুল হাসান একটি বেসরকারি টেলিভিশনের সাংবাদিকের সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেন। পরে ১৪ জুলাই চুক্তির কপিও ওই সাংবাদিককে সরবরাহ করেন।
মামলার এজাহারে আরও বলা হয়েছে, রাষ্ট্রের গোপনীয় দলিলসমূহ (ডকুমেন্টস) সাংবাদিককে সরবরাহ করে রাষ্ট্রের গোপনীয়তা রক্ষা করতে ব্যর্থ হয়েছেন মুকিতুল হাসান। রাষ্ট্রের সঙ্গে বহির্বিশ্বের সম্পর্ক নষ্ট করার অপচেষ্টা করেছেন তিনি এবং অফিশিয়াল গোপনীয়তা আইনে অপরাধ করেছেন।
বাংলাদেশ রেলওয়ের ৯০ শতাংশ ইঞ্জিনেরই (লোকোমোটিভ) মেয়াদ শেষ হয়ে গেছে। ৩০ থেকে ৬০ বছরের পুরোনো এসব ইঞ্জিন যাত্রাপথে বিকল হয়ে দুর্ভোগে ফেলছে যাত্রীদের। শুধু পণ্যবাহী, লোকাল বা মেইল নয়; কোনো কোনো আন্তনগর ট্রেনও চলছে কার্যকাল পেরিয়ে যাওয়া ইঞ্জিনে।
৬ ঘণ্টা আগেবিচারিক আদালতের রায়ে মৃত্যুদণ্ডাদেশ হলে আসামিকে কারাগারের কনডেম সেলে (নির্জন প্রকোষ্ঠ) পাঠানো হয়। মৃত্যুদণ্ড চূড়ান্ত হওয়ার আগে আসামিকে কনডেম সেলে রাখা ‘দুবার সাজা দেওয়ার শামিল’ উল্লেখ করে এই বিধান বাতিল করেছিলেন হাইকোর্ট। তবে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে দুই দিন পরই এই রায় স্থগিত করেন আপিল
৬ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে সারা দেশে চালানো হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মানবতা-বিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে গতকাল রোববার সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়েছে। বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১-এ অ্যাটর্নি জেনারেল ও
৬ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) স্মার্ট ড্রাইভিং লাইসেন্স-সেবা নিয়ে আবারও অচলাবস্থা দেখা দিয়েছে। ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মেয়াদ শেষ হয়ে যাওয়ায় বর্তমানে প্রায় ৭ লাখ গ্রাহকের ড্রাইভিং লাইসেন্স ঝুলে আছে। ২০২০ সালের ২৯ জুলাই থেকে পাঁচ বছর মেয়াদে ভারতীয় প্রতিষ্ঠান মাদ্রাজ সিকিউরিটি প্রিন্টার্স
৬ ঘণ্টা আগে