আজাদুল আদনান, ঢাকা
‘আর পারছি না, ভাইগো আমারে বাঁচান, ট্রলি আসতে কতক্ষণ লাগে, মাগো মা মরে গেলাম’—গতকাল রাজধানীর মহাখালীর ডিএনসিসি কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতালের সামনে অ্যাম্বুলেন্সে থাকা তিথি (৩২) অক্সিজেন-সংকটে এভাবেই আর্তনাদ করছিলেন।
নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত মায়া আক্তার অক্সিজেনের অভাবে তো চলেই গেলেন। গত বুধবার রাজধানীর শনির আখড়ায় রয়েল হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁকে। গতকাল প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়। কিন্তু রোগী অক্সিজেন ছাড়া একমুহূর্তও থাকতে পারছিলেন না। এই পরিস্থিতিতে কোনো অক্সিজেন ছাড়াই মায়াকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। স্বামী সিরাজের কোলেই মারা যান তিনি।
সিরাজ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ (গতকাল) সকালে অবস্থা খারাপ হলে ঢাকা মেডিকেলে নিতে বলেন ডাক্তাররা। কিন্তু অক্সিজেন সিলিন্ডার ছাড়াই পাঠিয়ে দেয়। তাই এখানে আনার পরপরই মারা যায় আমার স্ত্রী।’
ঢাকা মেডিকেলে গিয়ে দেখা যায়, কিছুক্ষণ পরপর রোগী আসছে, বের হচ্ছে লাশ। চিকিৎসা নিতে আসা করোনা রোগীদের প্রত্যেকের অক্সিজেনসহায়তা লাগছে। তাঁদের কেউ আসছেন করোনায় আক্রান্ত হয়ে, কেউ উপসর্গ নিয়ে। তবে প্রত্যেকেরই অক্সিজেনের চাহিদা অনেক বেশি। এই হাসপাতালে বর্তমানে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) খালি না থাকায় অনেককে ফেরত যেতেও দেখা গেছে।
মহাখালীর ডিএনসিসি কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতালের চিত্র ছিল আরও করুণ। গতকাল দুপুর পর্যন্ত ৭০ জনের বেশি রোগী ভর্তি হয়েছেন। মাত্র ৩০ মিনিটের মধ্যেই ১০টি অ্যাম্বুলেন্স আসতে দেখা যায়। প্রত্যেক রোগীর লাগবে অক্সিজেনসহায়তা। দায়িত্বরত চিকিৎসকেরা জানান, ভর্তি ও নতুন আসা রোগীদের ৮০ শতাংশের বেশি আসছেন রাজশাহী, খুলনা ও চট্টগ্রামের জেলাগুলো থেকে। এর মধ্যে পাবনা, নাটোর, নোয়াখালী, মাদারীপুর, চুয়াডাঙ্গা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, শরীয়তপুর, যশোর, বাগেরহাট ও নড়াইলের মতো জেলা থেকে আসা রোগীর সংখ্যা অনেক বেশি।
ডিএনসিসির মেডিকেল অফিসার ডা. সৌরভনাথ শুভ আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখন রোগীর চাপ সবচেয়ে বেশি। আইসিইউ এখন প্রায় শূন্যের কোঠায়। সংকট দেখা দিয়েছে হাই ফ্লো অক্সিজেনেরও। যাঁরা আসছেন, অধিকাংশই অন্য হাসপাতাল থেকে স্থানান্তর হওয়া।
এদিকে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে দুপুর পর্যন্ত অন্তত ৪০ জন রোগীকে অক্সিজেনসহায়তায় নেওয়া হয়েছে। প্রতিনিয়ত আইসিইউর রোগী আসছেন। কিন্তু শয্যা দিতে পারছে না কর্তৃপক্ষ। বর্তমানে ১০টি আইসিইউর সবগুলোই ভর্তি। নতুন করে ২০টি এইচডিইউ বাড়ানো হচ্ছে বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের পরিচালক ডা. খলিলুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রকোপ না কমায় রোগীদের চাপ থামছে না। প্রতিনিয়ত রোগী আসছে। শিগগিরই আইসিইউ বাড়ানো সম্ভব নয়। তবে দু-এক দিনের মধ্যে ২০টি এইচডিইউ বাড়ানো হচ্ছে।
দেশে করোনা পরিস্থিতি ক্রমেই ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। গড়ে প্রতিদিন প্রায় ১১ হাজার মানুষের করোনা শনাক্ত হচ্ছে। মারা যাচ্ছে দুই শর বেশি। ঈদ ঘিরে নমুনা পরীক্ষা কমে যাওয়ায় গত তিন দিনে শনাক্ত রোগী কমেছে। তবে আক্রান্তের হার ৩১ শতাংশ পর্যন্ত ছুঁয়েছে।
তারপরও সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যবিধি মানার প্রবণতা না থাকা ও বিধিনিষেধ বাস্তবায়নে গড়িমসির কারণে পরিস্থিতি আরও সংকটময় হতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, সারা দেশে আইসিইউ আছে মাত্র ২৯ জেলায়। এ ছাড়া সেন্ট্রাল অক্সিজেন নেই ৮ জেলায়। ফলে এসব জেলার রোগীরা প্রতিনিয়ত ভিড় করছেন পার্শ্ববর্তী জেলা ও রাজধানীর হাসপাতালগুলোয়।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. খুরশীদ আলম মনে করেন, করোনার সংক্রমণ পরিস্থিতি যদি নিয়ন্ত্রণে আনা না যায়, তাহলে শয্যা বাড়িয়ে কুলিয়ে ওঠা যাবে না। তিনি বলেন, ‘দুই সপ্তাহের লকডাউনের ফল আমরা পাইনি। সাধারণত তিন-চার সপ্তাহ পর ফলাফল দেখা যায়। তবে সীমান্ত এলাকায় আগের তুলনায় সংক্রমণ কমেছে। স্বাভাবিক অবস্থায় অক্সিজেনের চাহিদা যেখানে ৭০–৮০ টন, সেখানে বর্তমানে ২০০ টন ছাড়িয়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে ভারত থেকে অক্সিজেন আনার ব্যবস্থা হচ্ছে।’
এ অবস্থায় সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আনা না গেলে ভয়াবহ পরিণতি ভোগ করতে হবে বলে মনে করেন করোনাবিষয়ক জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সদস্য ডা. ইকবাল আর্সলান। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, জেলা ও বিভাগীয় হাসপাতালগুলোয় রোগীদের প্রয়োজন মেটানোর মতো অক্সিজেনের সক্ষমতা নেই। ফলে এসব রোগী কাছের বড় শহর ও ঢাকায় ভিড় করছেন। সংক্রমণ যদি নিয়ন্ত্রণে আনা না যায়, তাহলে ঢাকাও একসময় এত রোগী ধারণ করতে পারবে না। ফলে ভয়াবহ পরিণতি ভোগ করতে হবে। তাই, সংক্রমণটা ঠেকাতে যা করার দরকার সব ব্যবস্থা করতে হবে। পাশাপাশি মানুষের সচেতনতার বিকল্প নেই।
‘আর পারছি না, ভাইগো আমারে বাঁচান, ট্রলি আসতে কতক্ষণ লাগে, মাগো মা মরে গেলাম’—গতকাল রাজধানীর মহাখালীর ডিএনসিসি কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতালের সামনে অ্যাম্বুলেন্সে থাকা তিথি (৩২) অক্সিজেন-সংকটে এভাবেই আর্তনাদ করছিলেন।
নিউমোনিয়ায় আক্রান্ত মায়া আক্তার অক্সিজেনের অভাবে তো চলেই গেলেন। গত বুধবার রাজধানীর শনির আখড়ায় রয়েল হাসপাতালে ভর্তি করা হয় তাঁকে। গতকাল প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়। কিন্তু রোগী অক্সিজেন ছাড়া একমুহূর্তও থাকতে পারছিলেন না। এই পরিস্থিতিতে কোনো অক্সিজেন ছাড়াই মায়াকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। স্বামী সিরাজের কোলেই মারা যান তিনি।
সিরাজ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ (গতকাল) সকালে অবস্থা খারাপ হলে ঢাকা মেডিকেলে নিতে বলেন ডাক্তাররা। কিন্তু অক্সিজেন সিলিন্ডার ছাড়াই পাঠিয়ে দেয়। তাই এখানে আনার পরপরই মারা যায় আমার স্ত্রী।’
ঢাকা মেডিকেলে গিয়ে দেখা যায়, কিছুক্ষণ পরপর রোগী আসছে, বের হচ্ছে লাশ। চিকিৎসা নিতে আসা করোনা রোগীদের প্রত্যেকের অক্সিজেনসহায়তা লাগছে। তাঁদের কেউ আসছেন করোনায় আক্রান্ত হয়ে, কেউ উপসর্গ নিয়ে। তবে প্রত্যেকেরই অক্সিজেনের চাহিদা অনেক বেশি। এই হাসপাতালে বর্তমানে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র (আইসিইউ) খালি না থাকায় অনেককে ফেরত যেতেও দেখা গেছে।
মহাখালীর ডিএনসিসি কোভিড ডেডিকেটেড হাসপাতালের চিত্র ছিল আরও করুণ। গতকাল দুপুর পর্যন্ত ৭০ জনের বেশি রোগী ভর্তি হয়েছেন। মাত্র ৩০ মিনিটের মধ্যেই ১০টি অ্যাম্বুলেন্স আসতে দেখা যায়। প্রত্যেক রোগীর লাগবে অক্সিজেনসহায়তা। দায়িত্বরত চিকিৎসকেরা জানান, ভর্তি ও নতুন আসা রোগীদের ৮০ শতাংশের বেশি আসছেন রাজশাহী, খুলনা ও চট্টগ্রামের জেলাগুলো থেকে। এর মধ্যে পাবনা, নাটোর, নোয়াখালী, মাদারীপুর, চুয়াডাঙ্গা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, শরীয়তপুর, যশোর, বাগেরহাট ও নড়াইলের মতো জেলা থেকে আসা রোগীর সংখ্যা অনেক বেশি।
ডিএনসিসির মেডিকেল অফিসার ডা. সৌরভনাথ শুভ আজকের পত্রিকাকে বলেন, এখন রোগীর চাপ সবচেয়ে বেশি। আইসিইউ এখন প্রায় শূন্যের কোঠায়। সংকট দেখা দিয়েছে হাই ফ্লো অক্সিজেনেরও। যাঁরা আসছেন, অধিকাংশই অন্য হাসপাতাল থেকে স্থানান্তর হওয়া।
এদিকে সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে দুপুর পর্যন্ত অন্তত ৪০ জন রোগীকে অক্সিজেনসহায়তায় নেওয়া হয়েছে। প্রতিনিয়ত আইসিইউর রোগী আসছেন। কিন্তু শয্যা দিতে পারছে না কর্তৃপক্ষ। বর্তমানে ১০টি আইসিইউর সবগুলোই ভর্তি। নতুন করে ২০টি এইচডিইউ বাড়ানো হচ্ছে বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালের পরিচালক ডা. খলিলুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, প্রকোপ না কমায় রোগীদের চাপ থামছে না। প্রতিনিয়ত রোগী আসছে। শিগগিরই আইসিইউ বাড়ানো সম্ভব নয়। তবে দু-এক দিনের মধ্যে ২০টি এইচডিইউ বাড়ানো হচ্ছে।
দেশে করোনা পরিস্থিতি ক্রমেই ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। গড়ে প্রতিদিন প্রায় ১১ হাজার মানুষের করোনা শনাক্ত হচ্ছে। মারা যাচ্ছে দুই শর বেশি। ঈদ ঘিরে নমুনা পরীক্ষা কমে যাওয়ায় গত তিন দিনে শনাক্ত রোগী কমেছে। তবে আক্রান্তের হার ৩১ শতাংশ পর্যন্ত ছুঁয়েছে।
তারপরও সাধারণ মানুষের স্বাস্থ্যবিধি মানার প্রবণতা না থাকা ও বিধিনিষেধ বাস্তবায়নে গড়িমসির কারণে পরিস্থিতি আরও সংকটময় হতে পারে বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যমতে, সারা দেশে আইসিইউ আছে মাত্র ২৯ জেলায়। এ ছাড়া সেন্ট্রাল অক্সিজেন নেই ৮ জেলায়। ফলে এসব জেলার রোগীরা প্রতিনিয়ত ভিড় করছেন পার্শ্ববর্তী জেলা ও রাজধানীর হাসপাতালগুলোয়।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. খুরশীদ আলম মনে করেন, করোনার সংক্রমণ পরিস্থিতি যদি নিয়ন্ত্রণে আনা না যায়, তাহলে শয্যা বাড়িয়ে কুলিয়ে ওঠা যাবে না। তিনি বলেন, ‘দুই সপ্তাহের লকডাউনের ফল আমরা পাইনি। সাধারণত তিন-চার সপ্তাহ পর ফলাফল দেখা যায়। তবে সীমান্ত এলাকায় আগের তুলনায় সংক্রমণ কমেছে। স্বাভাবিক অবস্থায় অক্সিজেনের চাহিদা যেখানে ৭০–৮০ টন, সেখানে বর্তমানে ২০০ টন ছাড়িয়েছে। পরিস্থিতি সামাল দিতে ভারত থেকে অক্সিজেন আনার ব্যবস্থা হচ্ছে।’
এ অবস্থায় সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে আনা না গেলে ভয়াবহ পরিণতি ভোগ করতে হবে বলে মনে করেন করোনাবিষয়ক জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সদস্য ডা. ইকবাল আর্সলান। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, জেলা ও বিভাগীয় হাসপাতালগুলোয় রোগীদের প্রয়োজন মেটানোর মতো অক্সিজেনের সক্ষমতা নেই। ফলে এসব রোগী কাছের বড় শহর ও ঢাকায় ভিড় করছেন। সংক্রমণ যদি নিয়ন্ত্রণে আনা না যায়, তাহলে ঢাকাও একসময় এত রোগী ধারণ করতে পারবে না। ফলে ভয়াবহ পরিণতি ভোগ করতে হবে। তাই, সংক্রমণটা ঠেকাতে যা করার দরকার সব ব্যবস্থা করতে হবে। পাশাপাশি মানুষের সচেতনতার বিকল্প নেই।
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক মো. আহসানুল কবীর পলাশকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। ক্ষমতার অপব্যবহার ও জাল কাগজপত্র তৈরি করে আবাসন প্রকল্প রূপায়ণ হাউজিং এস্টেট লিমিটেডকে প্ল্যান পাস করার অভিযোগের অনুসন্ধান প্রতিবেদন দাখিলে গড়িমসির কারণে তাঁর বিরুদ্ধে এ ব্যবস্থা নিয়েছে কমিশন।
৫ মিনিট আগেবেসরকারি স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের পদ্ধতি বদলে যাচ্ছে। শিক্ষক নিবন্ধন সনদের ভিত্তিতে নিয়োগের বদলে এসব প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগ হবে বিসিএসের আদলে। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে সরাসরি পরীক্ষার মাধ্যমে।
১১ ঘণ্টা আগেমোবাইল ফোনে রিচার্জের ওপর ১ শতাংশ হারে উন্নয়ন সারচার্জ আরোপ কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না— তা জানতে চেয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে ওই সারচার্জ প্রত্যাহারে পদক্ষেপ নিতে নিষ্ক্রিয়তা কেন বেআইনি ঘোষণা করা হবে না—তা-ও জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে।
১৩ ঘণ্টা আগে৮৫৭ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে এক্সিম ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদার, তাঁর স্ত্রী ও ব্যাংকটির সাবেক পরিচালক নাসরিন ইসলামসহ ২১ জনের নামে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
১৩ ঘণ্টা আগে