নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালের চিকিৎসক নাজনীন আক্তার ও তাঁর গৃহকর্মী হত্যার আসামি আমিনুল ইসলামের মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। আজ সোমবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ ভার্চ্যুয়াল বেঞ্চ এ রায় দিয়েছে।
আদালতে এদিন আবেদনের পক্ষে ছিলেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী এ বি এম বায়েজীদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিশ্বজিৎ দেবনাথ।
২০০৮ সালে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৪ আমিনুলকে মৃত্যুদণ্ড দেয়। মৃত্যুদণ্ডাদেশ অনুমোদনের জন্য হাইকোর্টে ডেথ রেফারেন্স পাঠানো হয়। অন্যদিকে আসামি আমিনুল আপিল করেন। শুনানি শেষে হাইকোর্ট ২০১৩ সালে মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল রেখে আপিলের রায় দেয়।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ল্যাবএইডের চিকিৎসক ছিলেন নাজনীন আক্তারের স্বামী আসারুজ্জামান। তিনি আপন ভাগনে আমিনুলকে লেখাপড়া করানোর জন্য ঢাকায় নিয়ে আসেন। ভর্তি করান মোহাম্মদপুর কেন্দ্রীয় কলেজে। পারিবারিক ঝগড়া–বিবাদের কারণে ২০০৫ সালের ৭ মার্চ হাসপাতাল থেকে বাসায় ফেরার পর নাজনীনকে কুপিয়ে হত্যা করেন ভাগনে আমিনুল। পারুল নামের এক গৃহকর্মী ঘটনাটি দেখে ফেলায় তাকেও কুপিয়ে হত্যা করেন তিনি। এ ঘটনায় ধানমন্ডি থানায় হত্যা মামলা হয়। হত্যার পর আমিনুল বগুড়ায় চলে যান। সেখান থেকে যান ফরিদপুরে। তার কয়েক দিন পর পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
আসামির আপিল শুনানিতে তাঁর আইনজীবী আদালতকে বলেন, ‘আসামি একজন ছাত্র। সুবিচার ও মানবিকতার স্বার্থে আপনারা যে রায় দেবেন, যে সিদ্ধান্ত দেবেন, তাই হবে। যদি আসামি বেরিয়ে লেখাপড়াটা করতে পারে। যদি মানুষ হতে পারে।'
বিচারপতিরা এ সময় প্রশ্ন করেন, ‘কোনটিকে মানবিকতার দৃষ্টিকোণ থেকে দেখতে বলছেন? তিনি এ ঘটনায় নিহতদের একজনকে ১৮টি কোপ দিয়েছেন। তাঁর শরীর ক্ষতবিক্ষত করেছেন। আরেকজনকে দিয়েছেন সাতটি কোপ। এমনভাবে আক্রমণ করেছেন যেন ওই চিকিৎসক কোনো প্রতিরোধই করতে না পারেন।’
রাজধানীর ল্যাবএইড হাসপাতালের চিকিৎসক নাজনীন আক্তার ও তাঁর গৃহকর্মী হত্যার আসামি আমিনুল ইসলামের মৃত্যুদণ্ড বহাল রেখেছে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগ। আজ সোমবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের নেতৃত্বে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ ভার্চ্যুয়াল বেঞ্চ এ রায় দিয়েছে।
আদালতে এদিন আবেদনের পক্ষে ছিলেন রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী এ বি এম বায়েজীদ। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল বিশ্বজিৎ দেবনাথ।
২০০৮ সালে ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-৪ আমিনুলকে মৃত্যুদণ্ড দেয়। মৃত্যুদণ্ডাদেশ অনুমোদনের জন্য হাইকোর্টে ডেথ রেফারেন্স পাঠানো হয়। অন্যদিকে আসামি আমিনুল আপিল করেন। শুনানি শেষে হাইকোর্ট ২০১৩ সালে মৃত্যুদণ্ডাদেশ বহাল রেখে আপিলের রায় দেয়।
ঘটনার বিবরণে জানা যায়, ল্যাবএইডের চিকিৎসক ছিলেন নাজনীন আক্তারের স্বামী আসারুজ্জামান। তিনি আপন ভাগনে আমিনুলকে লেখাপড়া করানোর জন্য ঢাকায় নিয়ে আসেন। ভর্তি করান মোহাম্মদপুর কেন্দ্রীয় কলেজে। পারিবারিক ঝগড়া–বিবাদের কারণে ২০০৫ সালের ৭ মার্চ হাসপাতাল থেকে বাসায় ফেরার পর নাজনীনকে কুপিয়ে হত্যা করেন ভাগনে আমিনুল। পারুল নামের এক গৃহকর্মী ঘটনাটি দেখে ফেলায় তাকেও কুপিয়ে হত্যা করেন তিনি। এ ঘটনায় ধানমন্ডি থানায় হত্যা মামলা হয়। হত্যার পর আমিনুল বগুড়ায় চলে যান। সেখান থেকে যান ফরিদপুরে। তার কয়েক দিন পর পুলিশ তাঁকে গ্রেপ্তার করে।
আসামির আপিল শুনানিতে তাঁর আইনজীবী আদালতকে বলেন, ‘আসামি একজন ছাত্র। সুবিচার ও মানবিকতার স্বার্থে আপনারা যে রায় দেবেন, যে সিদ্ধান্ত দেবেন, তাই হবে। যদি আসামি বেরিয়ে লেখাপড়াটা করতে পারে। যদি মানুষ হতে পারে।'
বিচারপতিরা এ সময় প্রশ্ন করেন, ‘কোনটিকে মানবিকতার দৃষ্টিকোণ থেকে দেখতে বলছেন? তিনি এ ঘটনায় নিহতদের একজনকে ১৮টি কোপ দিয়েছেন। তাঁর শরীর ক্ষতবিক্ষত করেছেন। আরেকজনকে দিয়েছেন সাতটি কোপ। এমনভাবে আক্রমণ করেছেন যেন ওই চিকিৎসক কোনো প্রতিরোধই করতে না পারেন।’
ফুটবল, ক্রিকেট, কাবাডি, নৌকাবাইচের মতো অনুমোদিত খেলায় আর্থিক ঝুঁকি তৈরি হলে সেগুলোকে জুয়া হিসেবে গণ্য করা হবে। এ জন্য দুই বছর কারাদণ্ড, ২ লাখ টাকা জরিমানা করা হবে। জুয়া নিয়ে ফেসবুকে প্রচার করলেও দেওয়া হবে জেল-জরিমানা। অফলাইন ও অনলাইনে জুয়া খেলাকে নিয়ন্ত্রণ করতে নতুন অধ্যাদেশের খসড়া চূড়ান্ত করেছে
২ ঘণ্টা আগেসাবেক প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) নূরুল হুদাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। রাজধানীর উত্তরা থানা পুলিশ রোববার (২২ জুন) একটি সুনির্দিষ্ট মামলায় তাঁকে গ্রেপ্তার করে। তবে এ সময় ‘মব’ কর্তৃক সৃষ্ট বিশৃঙ্খল পরিস্থিতি এবং অভিযুক্তকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করার ঘটনা সরকারের নজরে এসেছে।
৫ ঘণ্টা আগেভারতীয় টিভি চ্যানেল রিপাবলিক বাংলার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে এবং বাংলাদেশে তাদের সম্প্রচার নিষিদ্ধে নিষ্ক্রিয়তা নিয়ে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। এ-সংক্রান্ত একটি রিটের পরিপ্রেক্ষিতে আজ রোববার বিচারপতি ফাহমিদা কাদের ও বিচারপতি সৈয়দ জাহেদ মনসুরের বেঞ্চ এই রুল জারি করেন।
৭ ঘণ্টা আগেপররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, এই হামলার পরিণতিতে যে পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে, তা ইতিমধ্যেই নাজুক একটি অঞ্চলের স্থিতিশীলতা আরও বিঘ্নিত করার ঝুঁকি তৈরি করেছে, যা আন্তর্জাতিক শান্তি ও নিরাপত্তার প্রতি হুমকিস্বরূপ। বাংলাদেশ সব পক্ষকে সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছে এবং আঞ্চলিক উত্তেজনা
৯ ঘণ্টা আগে