কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
চলমান রাজনৈতিক সংকটের পরিপ্রেক্ষিতে শ্রীলঙ্কার কোনো নেতা বাংলাদেশের কাছে আশ্রয় চায়নি বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। শ্রীলঙ্কার নেতাদের প্রতিবেশী দেশে আশ্রয় চাওয়ার বিষয়টি মিডিয়ার খবর বলে জানিয়েছেন তিনি।
আজ শনিবার বিকেলে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন মন্ত্রী মোমেন। সেখানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন মন্ত্রী।
শ্রীলঙ্কার রাজাপক্ষে পরিবারের সদস্য এবং দলের নেতারা প্রতিবেশী দেশগুলোতে আশ্রয় নেওয়ার চেষ্টা করছেন— এমন খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে এসেছে। এ ছাড়া রাজাপক্ষে পরিবার ভারতে আশ্রয় নিয়েছে, এমন খবরও ছড়িয়েছে। তবে কলম্বোয় ভারতীয় হাইকমিশন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এমন খবর ভিত্তিহীন বলেছে।
শ্রীলঙ্কার নেতাদের যারা পালানোর চেষ্টা করছেন তাঁদের বাংলাদেশ আশ্রয় দেবে কি না জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এগুলো আমরা শুনি নাই। এগুলো মিডিয়ার খবর-টবর, আমাদের কাছে কেউ আশ্রয় নেওয়ার জন্য চান নাই। আর আমি যেটি মিডিয়াতে দেখেছি, তাঁদের যাঁরা সরকারে ছিলেন, তাঁরা বলছেন, তাঁরা দেশেই থাকবেন। নয়াদিল্লি থেকে একটি রিপোর্ট এসেছে, তাঁরা বলেছেন যে, না ইন্ডিয়াতে শ্রীলঙ্কার নেতারা যান নাই।’
শ্রীলঙ্কার বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের লোকেরা, কিছু কিছু পণ্ডিত প্রায়ই আমাদের হুকুম দেন, আর আমাদের সতর্ক করেন যে শ্রীলঙ্কার মতো যাতে বাংলাদেশ না হয়। সতর্ক করা ভালো। কিন্তু শ্রীলঙ্কার সঙ্গে আমাদের তুলনা হয় না। শ্রীলঙ্কার জনসংখ্যা ২ কোটি ১০ লাখ, আর বাংলাদেশের ১৭ কোটি। বাংলাদেশের রপ্তানির সংখ্যা অনেক, আর শ্রীলঙ্কার রপ্তানি অল্প। বাংলাদেশের রেমিট্যান্স করোনার সময়েও ২৫ বিলিয়ন ডলার। শ্রীলঙ্কা তার ধারে কাছেও নাই। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে অধিকাংশ জিনিস স্থানীয় ভাবে তৈরি হয়, বিশেষ করে খাদ্যদ্রব্য। শ্রীলঙ্কার সবকিছু বাইরে থেকে আনতে হয়। আমাদের ঋণ জিডিপির মাত্র ১৬-১৭ শতাংশ। আর শ্রীলঙ্কার অনেক বেশি। তাদের সঙ্গে আমাদের কোনো তুলনা হয় না।’
এ সময় রাষ্ট্রীয় কাজে এক দিনের সফরে আবুধাবি যাচ্ছেন বলে জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। তিনি বলেন, ‘সদ্য প্রয়াত সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট শেখ খলিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য আজ যাচ্ছি। বিভিন্ন দেশের সরকার প্রধান ও রাষ্ট্র প্রধানেরা সেখানে গেছেন। ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট যাচ্ছেন, মালয়েশিয়ার রাজা যাচ্ছেন, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী যাচ্ছেন। আমাদের প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী এ সময়ে যেতে পারছেন না। সে জন্য আমাকে হুকুম দিয়েছেন বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে যেতে।’
চলমান রাজনৈতিক সংকটের পরিপ্রেক্ষিতে শ্রীলঙ্কার কোনো নেতা বাংলাদেশের কাছে আশ্রয় চায়নি বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। শ্রীলঙ্কার নেতাদের প্রতিবেশী দেশে আশ্রয় চাওয়ার বিষয়টি মিডিয়ার খবর বলে জানিয়েছেন তিনি।
আজ শনিবার বিকেলে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়েছিলেন মন্ত্রী মোমেন। সেখানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন মন্ত্রী।
শ্রীলঙ্কার রাজাপক্ষে পরিবারের সদস্য এবং দলের নেতারা প্রতিবেশী দেশগুলোতে আশ্রয় নেওয়ার চেষ্টা করছেন— এমন খবর আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে এসেছে। এ ছাড়া রাজাপক্ষে পরিবার ভারতে আশ্রয় নিয়েছে, এমন খবরও ছড়িয়েছে। তবে কলম্বোয় ভারতীয় হাইকমিশন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এমন খবর ভিত্তিহীন বলেছে।
শ্রীলঙ্কার নেতাদের যারা পালানোর চেষ্টা করছেন তাঁদের বাংলাদেশ আশ্রয় দেবে কি না জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এগুলো আমরা শুনি নাই। এগুলো মিডিয়ার খবর-টবর, আমাদের কাছে কেউ আশ্রয় নেওয়ার জন্য চান নাই। আর আমি যেটি মিডিয়াতে দেখেছি, তাঁদের যাঁরা সরকারে ছিলেন, তাঁরা বলছেন, তাঁরা দেশেই থাকবেন। নয়াদিল্লি থেকে একটি রিপোর্ট এসেছে, তাঁরা বলেছেন যে, না ইন্ডিয়াতে শ্রীলঙ্কার নেতারা যান নাই।’
শ্রীলঙ্কার বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে বাংলাদেশের অবস্থান জানতে চাইলে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের লোকেরা, কিছু কিছু পণ্ডিত প্রায়ই আমাদের হুকুম দেন, আর আমাদের সতর্ক করেন যে শ্রীলঙ্কার মতো যাতে বাংলাদেশ না হয়। সতর্ক করা ভালো। কিন্তু শ্রীলঙ্কার সঙ্গে আমাদের তুলনা হয় না। শ্রীলঙ্কার জনসংখ্যা ২ কোটি ১০ লাখ, আর বাংলাদেশের ১৭ কোটি। বাংলাদেশের রপ্তানির সংখ্যা অনেক, আর শ্রীলঙ্কার রপ্তানি অল্প। বাংলাদেশের রেমিট্যান্স করোনার সময়েও ২৫ বিলিয়ন ডলার। শ্রীলঙ্কা তার ধারে কাছেও নাই। বাংলাদেশের অর্থনীতিতে অধিকাংশ জিনিস স্থানীয় ভাবে তৈরি হয়, বিশেষ করে খাদ্যদ্রব্য। শ্রীলঙ্কার সবকিছু বাইরে থেকে আনতে হয়। আমাদের ঋণ জিডিপির মাত্র ১৬-১৭ শতাংশ। আর শ্রীলঙ্কার অনেক বেশি। তাদের সঙ্গে আমাদের কোনো তুলনা হয় না।’
এ সময় রাষ্ট্রীয় কাজে এক দিনের সফরে আবুধাবি যাচ্ছেন বলে জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আবদুল মোমেন। তিনি বলেন, ‘সদ্য প্রয়াত সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট শেখ খলিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ানের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য আজ যাচ্ছি। বিভিন্ন দেশের সরকার প্রধান ও রাষ্ট্র প্রধানেরা সেখানে গেছেন। ইন্দোনেশিয়ার প্রেসিডেন্ট যাচ্ছেন, মালয়েশিয়ার রাজা যাচ্ছেন, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী যাচ্ছেন। আমাদের প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী এ সময়ে যেতে পারছেন না। সে জন্য আমাকে হুকুম দিয়েছেন বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে যেতে।’
আপাতত পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের ছাড়পত্র ছাড়াই ‘রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ স্থাপন’ প্রকল্প অনুমোদন করেছে সরকার। আজ রোববার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় পরিবেশ ছাড়পত্র নেওয়ার শর্তে সিরাজগঞ্জের ৫১৯ কোটি টাকা ব্যয় সাপেক্ষে প্রকল্পটি অনুমোদিত হয়।
২ ঘণ্টা আগেকক্সবাজার থেকে অসুস্থ হয়ে ঢাকায় ফেরার পরদিন রাজধানী স্কয়ার হাসপাতালে সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর অ্যাপেন্ডিক্সের অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। আজ রোববার (১৭ আগস্ট) রাত সাড়ে ১০টার দিকে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্কয়ার হাসপাতালের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইউসুফ সিদ্দিক।
৩ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের রাখাইনে যুদ্ধ পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় প্রায় ৫০ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশ সীমান্তসংলগ্ন এলাকায় আশ্রয় নিয়েছে। পরিস্থিতি আরও খারাপ হলে তারা সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশে ঢুকে পড়তে পারে বলে স্থানীয় কর্মকর্তারা আশঙ্কা করছেন। রোহিঙ্গাবিষয়ক জাতীয় টাস্কফোর্সের (এনটিএফ) এক সভায় বিষয়টি জানানো হয়।
৪ ঘণ্টা আগেঅর্থনীতিবিদ ড. আবুল বারকাতের মুক্তির দাবিতে বিবৃতি দিয়েছেন মানবাধিকারকর্মী, শিক্ষক, আইনজীবীসহ ১২২ জন নাগরিক। তাঁরা মনে করেন, আবুল বারকাতকে বিচারপ্রক্রিয়া শুরু হওয়ার আগেই অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ রোববার সংবাদমাধ্যমে পাঠানো বিবৃতিতে এ কথা জানান তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগে