নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনকে নিয়ে স্ট্যাটাস দেওয়ার বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার আশরাফুল ইসলাম আশরাফ তাঁর ব্যাখ্যা আদালতে দাখিল করেছেন। আজ রোববার ব্যারিস্টার আশরাফ আদালতে হাজির হয়ে লিখিতভাবে এই ব্যাখ্যা দেন আপিল বিভাগে। তবে কি ব্যাখ্যা দিয়েছেন তা তিনি প্রকাশ করেননি।
জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মোহাম্মদ ইমান আলীর নেতৃত্বে আপিল বিভাগের ভার্চুয়াল বেঞ্চ আগামী ২ সেপ্টেম্বর শুনানির জন্য দিন ধার্য করেন। ব্যারিস্টার আশরাফুল ইসলামের পক্ষে আদালতে উপস্থিত ছিলেন অ্যাডভোকেট আওসাফুর রহমান ও মামুন মাহবুব। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। অ্যাটর্নি জেনারেলের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পরবর্তী তারিখ নির্ধারণ করা হয়।
গত ১৫ জুলাই প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের ছয় সদস্যের পূর্ণাঙ্গ ভার্চুয়াল বেঞ্চ ব্যারিস্টার আশরাফকে আদালতে তলবের আদেশ দেন এবং ফেসবুকে দেওয়া স্ট্যাটাস সম্পর্কে ব্যাখ্যা দেওয়ার নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে ওই আইনজীবীর ফেসবুক আইডি ব্লক করে দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত। পরে আজ রোববার আপিল বিভাগে উপস্থিত হয়ে তাঁকে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়।
গত ১৪ জুলাই প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের পদত্যাগ চেয়ে ফেসবুকে পোস্ট দেন ব্যারিস্টার আশরাফ। পরদিন ওই ‘পোস্ট’ আপিল বিভাগের নজরে দেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। অ্যাটর্নি জেনারেল আদালতকে বলেন, একজন আইনজীবী প্রধান বিচারপতির পদত্যাগ চেয়ে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন। এরপর ওই পোস্ট আদালতে পড়ে শোনান অ্যাটর্নি জেনারেল। ফেসবুকে নিজের আইডিতে ব্যারিস্টার আশরাফ যা বলেছেন, ‘বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির পদত্যাগ চাই। কারণ যেখানে মাননীয় বিচারপতিগণ তাদের স্ব স্ব থাকার জায়গায় বসে বিচারকার্য পরিচালনা করতে পারতেন এবং পারেন। কিন্তু প্রধান বিচারপতি মহোদয় সে ব্যবস্থা না করে, আইনজীবী ও তাদের পরিবার পরিজনকে জীবন-ধারণের চরম সংকটে পতিত করেছেন। অতএব, এই মহান দায়িত্বে থাকার কোনো ওনার অধিকার নাই।’
প্রধান বিচারপতিকে নিয়ে স্ট্যাটাস দেওয়ার আগে তিনি আরেকটি স্ট্যাটাসে লেখেন, ‘আদালত কি রায় দেবে, আদালতের ব্যাপার। কিন্তু ১১ /২ / ২১ তারিখে মোশন ফাইল এখনো করতে পারি নাই, এই দেশের জন্য এসব আদালতের কতটা দরকার দেশবাসীকে ভাবতে হবে কারণ এদের...’। তারও আগে তিনি আইনজীবীদের করোনাকালীন দুর্দশা নিয়ে বিভিন্ন স্ট্যাটাস দেন।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনকে নিয়ে স্ট্যাটাস দেওয়ার বিষয়ে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার আশরাফুল ইসলাম আশরাফ তাঁর ব্যাখ্যা আদালতে দাখিল করেছেন। আজ রোববার ব্যারিস্টার আশরাফ আদালতে হাজির হয়ে লিখিতভাবে এই ব্যাখ্যা দেন আপিল বিভাগে। তবে কি ব্যাখ্যা দিয়েছেন তা তিনি প্রকাশ করেননি।
জ্যেষ্ঠ বিচারপতি মোহাম্মদ ইমান আলীর নেতৃত্বে আপিল বিভাগের ভার্চুয়াল বেঞ্চ আগামী ২ সেপ্টেম্বর শুনানির জন্য দিন ধার্য করেন। ব্যারিস্টার আশরাফুল ইসলামের পক্ষে আদালতে উপস্থিত ছিলেন অ্যাডভোকেট আওসাফুর রহমান ও মামুন মাহবুব। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। অ্যাটর্নি জেনারেলের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পরবর্তী তারিখ নির্ধারণ করা হয়।
গত ১৫ জুলাই প্রধান বিচারপতির নেতৃত্বে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের ছয় সদস্যের পূর্ণাঙ্গ ভার্চুয়াল বেঞ্চ ব্যারিস্টার আশরাফকে আদালতে তলবের আদেশ দেন এবং ফেসবুকে দেওয়া স্ট্যাটাস সম্পর্কে ব্যাখ্যা দেওয়ার নির্দেশ দেন। একই সঙ্গে ওই আইনজীবীর ফেসবুক আইডি ব্লক করে দেওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেন দেশের সর্বোচ্চ আদালত। পরে আজ রোববার আপিল বিভাগে উপস্থিত হয়ে তাঁকে ব্যাখ্যা দিতে বলা হয়।
গত ১৪ জুলাই প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেনের পদত্যাগ চেয়ে ফেসবুকে পোস্ট দেন ব্যারিস্টার আশরাফ। পরদিন ওই ‘পোস্ট’ আপিল বিভাগের নজরে দেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন। অ্যাটর্নি জেনারেল আদালতকে বলেন, একজন আইনজীবী প্রধান বিচারপতির পদত্যাগ চেয়ে ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন। এরপর ওই পোস্ট আদালতে পড়ে শোনান অ্যাটর্নি জেনারেল। ফেসবুকে নিজের আইডিতে ব্যারিস্টার আশরাফ যা বলেছেন, ‘বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির পদত্যাগ চাই। কারণ যেখানে মাননীয় বিচারপতিগণ তাদের স্ব স্ব থাকার জায়গায় বসে বিচারকার্য পরিচালনা করতে পারতেন এবং পারেন। কিন্তু প্রধান বিচারপতি মহোদয় সে ব্যবস্থা না করে, আইনজীবী ও তাদের পরিবার পরিজনকে জীবন-ধারণের চরম সংকটে পতিত করেছেন। অতএব, এই মহান দায়িত্বে থাকার কোনো ওনার অধিকার নাই।’
প্রধান বিচারপতিকে নিয়ে স্ট্যাটাস দেওয়ার আগে তিনি আরেকটি স্ট্যাটাসে লেখেন, ‘আদালত কি রায় দেবে, আদালতের ব্যাপার। কিন্তু ১১ /২ / ২১ তারিখে মোশন ফাইল এখনো করতে পারি নাই, এই দেশের জন্য এসব আদালতের কতটা দরকার দেশবাসীকে ভাবতে হবে কারণ এদের...’। তারও আগে তিনি আইনজীবীদের করোনাকালীন দুর্দশা নিয়ে বিভিন্ন স্ট্যাটাস দেন।
বিদেশে বাংলাদেশের দূতাবাস ও মিশনগুলো থেকে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনের ছবি সরানোর সঙ্গে নির্বাচনের কোনো সম্পর্ক নেই বলে জানিয়েছেন পরিবেশ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান। রাষ্ট্রপতির ছবি সরানোর বিষয়ে কোনো নির্দেশনার বিষয়েও তিনি অবহিত নন বলেও জানান। আজ রোববার সচিবালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এসব কথা
১০ মিনিট আগেগত ৩০ জুলাই ৩০০ সংসদীয় আসনের সীমানা পুননির্ধারণ করে খসড়া প্রকাশ করেছিল নির্বাচন কমিশন। সে সময় বলা হয়েছিল, এ নিয়ে কোনো দাবি ও আপত্তি থাকলে ১০ আগস্টের মধ্যে ইসিতে আবেদন করতে হবে। আজ রোববার ইসি থেকে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে দেখা যায়, সংসদীয় সীমানা পুননির্ধারণে দাবি বা আপত্তি জানিয়ে ১ হাজার ৭৬০টি আবেদন
৩৭ মিনিট আগেরাজধানীর ধানমন্ডি ৩২ থেকে আটক রিকশাচালক মো. আজিজুর রহমানকে কিসের ভিত্তিতে সন্দেহভাজন হিসেবে গ্রেপ্তার করা হয়েছে—সে বিষয়ে ধানমন্ডি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার (ওসি) কাছে ব্যাখ্যা তলব করেছে অন্তর্বর্তী সরকার।
২ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী অসুস্থ হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। বর্তমানে তিনি রাজধানীর একটি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। চিকিৎসকদের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, তিনি শঙ্কামুক্ত আছেন।
৪ ঘণ্টা আগে