কূটনৈতিক প্রতিবেদক
ডিজিটাল বাংলাদেশের যাত্রা শুরু হয়েছিল আজ থেকে ৪৮ বছর আগে ১৯৭৩ সালে। ডিজিটাল বাংলাদেশকে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশের আধুনিক সংস্করণ বলে মন্তব্য করেছেন বক্তারা। জাতীয় ডিজিটাল বাংলাদেশ ২০২১ নিয়ে এক অনুষ্ঠানে বক্তারা এ কথা বলেন।
পঞ্চম জাতীয় ডিজিটাল বাংলাদেশ ২০২১ উপলক্ষে দুপুরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনসহ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন ডিজিটাল অর্থনীতি। বাংলাদেশ এখন বিশ্বের কাছে উন্নয়নের রোল মডেল। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে আমরা সঙ্গে তাল মিলিয়ে প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে সামাজিক বিভিন্ন সূচকে অনেক অগ্রসর। গত দশ বছরে দেশ অনেক অগ্রসর হয়েছে। এটা সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগ্য নেতৃত্বে। প্রতিদিনই তথ্যপ্রযুক্তির পরিবর্তন হচ্ছে। বিশ্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় নিজেদের মানিয়ে নিতে হবে।’
পররাষ্ট্রসচিব বলেন, চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের যুগে তথ্যপ্রযুক্তিগত স্বয়ংসম্পূর্ণ না হওয়ার কোনো বিকল্প নেই। জনগণের বৃহত্তর সুবিধা এবং ডিজিটাল বাংলাদেশের সুফল ভোগের জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, ব্লক চেইনসহ অন্যান্য আধুনিক প্রযুক্তির ক্রমশ প্রচলন করতে হবে।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবীর বলেন, ‘কেউ যদি আমাকে জিজ্ঞেস করে বাংলাদেশ কি ডিজিটাল বাংলাদেশ হয়েছে? আমি বলি হয়েছে। ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশ করার যে লক্ষ্যমাত্রা ছিল সেটি অর্জন হয়েছে। ২০০৮ সালে বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ছিল ৫৬ লাখ। বর্তমানে তা ১৩ কোটি। আজ থেকে ১০-১২ বছর আগেও বাংলাদেশ থেকে ২ কোটি ৭০ লাখ ডলারের মতো সফটওয়্যার রপ্তানি হতো। আর তা গত অর্থবছরে ১৩০ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে। আর এটি সম্ভব হয়েছে গত ১০-১২ বছরে তৈরি অবকাঠামোর জন্য।’
আলমাস কবীর আরও বলেন, ‘প্রতিনিয়ত নতুন প্রযুক্তি হচ্ছে। ফলে আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশ অর্জনের এখানেই শেষ করলে চলবে না। এ যাত্রা চলতে থাকবে যতক্ষণ পর্যন্ত দেশের মানুষকে আমরা এতে পুরোপুরি পরিচিত না করাতে পারি। এ চলার পথে আমাদের কিছু প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। আর সেটি হচ্ছে এ খাতে দক্ষ পেশাজীবী। আর অপরটি হচ্ছে শক্তিশালী অবকাঠামো।’
ডিজিটাল বাংলাদেশের যাত্রা শুরু হয়েছিল আজ থেকে ৪৮ বছর আগে ১৯৭৩ সালে। ডিজিটাল বাংলাদেশকে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলাদেশের আধুনিক সংস্করণ বলে মন্তব্য করেছেন বক্তারা। জাতীয় ডিজিটাল বাংলাদেশ ২০২১ নিয়ে এক অনুষ্ঠানে বক্তারা এ কথা বলেন।
পঞ্চম জাতীয় ডিজিটাল বাংলাদেশ ২০২১ উপলক্ষে দুপুরে রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে ভার্চুয়ালি যুক্ত ছিলেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ কে আব্দুল মোমেন। পররাষ্ট্রসচিব মাসুদ বিন মোমেনসহ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিব, অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন।
পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বাংলাদেশের অর্থনীতি এখন ডিজিটাল অর্থনীতি। বাংলাদেশ এখন বিশ্বের কাছে উন্নয়নের রোল মডেল। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে আমরা সঙ্গে তাল মিলিয়ে প্রতিবেশী দেশগুলো থেকে সামাজিক বিভিন্ন সূচকে অনেক অগ্রসর। গত দশ বছরে দেশ অনেক অগ্রসর হয়েছে। এটা সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যোগ্য নেতৃত্বে। প্রতিদিনই তথ্যপ্রযুক্তির পরিবর্তন হচ্ছে। বিশ্বে ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় নিজেদের মানিয়ে নিতে হবে।’
পররাষ্ট্রসচিব বলেন, চতুর্থ শিল্পবিপ্লবের যুগে তথ্যপ্রযুক্তিগত স্বয়ংসম্পূর্ণ না হওয়ার কোনো বিকল্প নেই। জনগণের বৃহত্তর সুবিধা এবং ডিজিটাল বাংলাদেশের সুফল ভোগের জন্য কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, ব্লক চেইনসহ অন্যান্য আধুনিক প্রযুক্তির ক্রমশ প্রচলন করতে হবে।
অনুষ্ঠানে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপনে বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব সফটওয়্যার অ্যান্ড ইনফরমেশন সার্ভিসেসের (বেসিস) সভাপতি সৈয়দ আলমাস কবীর বলেন, ‘কেউ যদি আমাকে জিজ্ঞেস করে বাংলাদেশ কি ডিজিটাল বাংলাদেশ হয়েছে? আমি বলি হয়েছে। ২০২১ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে ডিজিটাল বাংলাদেশ করার যে লক্ষ্যমাত্রা ছিল সেটি অর্জন হয়েছে। ২০০৮ সালে বাংলাদেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারী ছিল ৫৬ লাখ। বর্তমানে তা ১৩ কোটি। আজ থেকে ১০-১২ বছর আগেও বাংলাদেশ থেকে ২ কোটি ৭০ লাখ ডলারের মতো সফটওয়্যার রপ্তানি হতো। আর তা গত অর্থবছরে ১৩০ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে। আর এটি সম্ভব হয়েছে গত ১০-১২ বছরে তৈরি অবকাঠামোর জন্য।’
আলমাস কবীর আরও বলেন, ‘প্রতিনিয়ত নতুন প্রযুক্তি হচ্ছে। ফলে আমাদের ডিজিটাল বাংলাদেশ অর্জনের এখানেই শেষ করলে চলবে না। এ যাত্রা চলতে থাকবে যতক্ষণ পর্যন্ত দেশের মানুষকে আমরা এতে পুরোপুরি পরিচিত না করাতে পারি। এ চলার পথে আমাদের কিছু প্রতিবন্ধকতা রয়েছে। আর সেটি হচ্ছে এ খাতে দক্ষ পেশাজীবী। আর অপরটি হচ্ছে শক্তিশালী অবকাঠামো।’
এক ব্যক্তি সর্বোচ্চ ১০ বছর প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করতে পারবেন, এ বিষয়ে একমত রাজনৈতিক দলগুলো। আবার প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ ছাড়াই সাংবিধানিক বাছাই কমিটির মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন গঠন করা হবে। ক্ষমতার ভারসাম্য তৈরি করতে সরাসরি রাষ্ট্রপতির মাধ্যমে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন, তথ্য কমিশন, প্রেস কাউন্সিল
৩ ঘণ্টা আগেআপাতত পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের ছাড়পত্র ছাড়াই ‘রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ স্থাপন’ প্রকল্প অনুমোদন করেছে সরকার। আজ রোববার জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় পরিবেশ ছাড়পত্র নেওয়ার শর্তে সিরাজগঞ্জের ৫১৯ কোটি টাকা ব্যয় সাপেক্ষে প্রকল্পটি অনুমোদিত হয়।
৭ ঘণ্টা আগেকক্সবাজার থেকে অসুস্থ হয়ে ঢাকায় ফেরার পরদিন রাজধানী স্কয়ার হাসপাতালে সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর অ্যাপেন্ডিক্সের অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। আজ রোববার (১৭ আগস্ট) রাত সাড়ে ১০টার দিকে বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন স্কয়ার হাসপাতালের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইউসুফ সিদ্দিক।
৭ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের রাখাইনে যুদ্ধ পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় প্রায় ৫০ হাজার রোহিঙ্গা বাংলাদেশ সীমান্তসংলগ্ন এলাকায় আশ্রয় নিয়েছে। পরিস্থিতি আরও খারাপ হলে তারা সীমান্ত অতিক্রম করে বাংলাদেশে ঢুকে পড়তে পারে বলে স্থানীয় কর্মকর্তারা আশঙ্কা করছেন। রোহিঙ্গাবিষয়ক জাতীয় টাস্কফোর্সের (এনটিএফ) এক সভায় বিষয়টি জানানো হয়।
৮ ঘণ্টা আগে