নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আগামী ১৪ জুলাইয়ের পর কঠোর লকডাউনের মেয়াদ বাড়ুক আর না বাড়ুক, কোরবানির ঈদের সময় মানুষের চলাচলে বিধিনিষেধ থাকবে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।
আজ রোববার আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, 'এবারের ঈদ আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। আমাদের কাছে অনেক ধরনের পরামর্শই আছে। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আমরা মিটিং করব। কোভিড-১৯ বিষয়ক জাতীয় কারিগরি কমিটির পরামর্শ নেব। করোনার সংক্রমণ পরিস্থিতি দেখে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে আগামী মঙ্গলবার প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।'
ঈদের মধ্যে চলমান লকডাউন থাকবে কি-না সেই সিদ্ধান্ত না হলেও মানুষের চলাচলে বিধিনিষেধ থাকবে বলে জানান জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী। তিনি বলেন, 'এবার ৭৫ শতাংশ পশু ডিজিটালি বিক্রির চেষ্টা করা হবে। এর সঙ্গে ফিজিক্যাল হাট থাকবে। কারণ সমাজের সব ধরনের মানুষের ডিজিটাল হাটে অ্যাকসেস নেই।'
রোজার ঈদের মতো এবারের ঈদের ছুটিতেও কেউ যাতে কর্মস্থল ত্যাগ না করেন সেই নির্দেশনা দেওয়া হবে বলে জানান ফরহাদ। তিনি বলেন, অনেকগুলো বিকল্প পদ্ধতি নিয়ে আমরা কাজ করছি। আমাদের লক্ষ্য যেমন করেই হোক করোনা নিয়ন্ত্রণ করা।
এদিকে, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে চলমান বিধিনিষেধ ঈদের আগেও থাকবে কি-না, তা পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করছে বলে নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী জানিয়েছেন।
সচিবালয়ে রোববার সাংবাদিকদের প্রশ্নে তিনি বলেন, করোনা সংক্রান্ত কারিগরি পরামর্শক কমিটি পরামর্শ দিলে চলমান বিধিনিষেধ আরও এগিয়ে নেওয়া হতে পারে। বর্তমানে যে পরিস্থিতি চলছে, তাতে পুরোপুরি স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যাওয়ার মতো জায়গায় পৌঁছানো যায়নি।
করোনাভাইরাস মহামারির দ্বিতীয় ঢেউয়ের মধ্যে গত ৫ এপ্রিল থেকে মানুষের চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করে সরকার। ধাপে ধাপে এর মেয়াদ বাড়িয়ে বিধিনিষেধগুলো শিথিল করা হয়। করোনার সংক্রমণ বাড়লে সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে লকডাউন দেওয়া হয়। ঢাকাকে সারা দেশ থেকে বিচ্ছিন্ন রাখতে রাজধানীর পার্শ্ববর্তী সাত জেলায় লকডাউন ঘোষণা করা হয়।
এরপরেও সংক্রমণ না কমায় গত ১ জুলাই থেকে কঠোর লকডাউন কার্যকর করছে সরকার। আগামী ১৪ জুলাই সেই লকডাউনের মেয়াদ শেষ হবে।
আগামী ১৪ জুলাইয়ের পর কঠোর লকডাউনের মেয়াদ বাড়ুক আর না বাড়ুক, কোরবানির ঈদের সময় মানুষের চলাচলে বিধিনিষেধ থাকবে বলে জানিয়েছেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।
আজ রোববার আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, 'এবারের ঈদ আমাদের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। আমাদের কাছে অনেক ধরনের পরামর্শই আছে। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে আমরা মিটিং করব। কোভিড-১৯ বিষয়ক জাতীয় কারিগরি কমিটির পরামর্শ নেব। করোনার সংক্রমণ পরিস্থিতি দেখে প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে আগামী মঙ্গলবার প্রজ্ঞাপন জারি করা হবে।'
ঈদের মধ্যে চলমান লকডাউন থাকবে কি-না সেই সিদ্ধান্ত না হলেও মানুষের চলাচলে বিধিনিষেধ থাকবে বলে জানান জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী। তিনি বলেন, 'এবার ৭৫ শতাংশ পশু ডিজিটালি বিক্রির চেষ্টা করা হবে। এর সঙ্গে ফিজিক্যাল হাট থাকবে। কারণ সমাজের সব ধরনের মানুষের ডিজিটাল হাটে অ্যাকসেস নেই।'
রোজার ঈদের মতো এবারের ঈদের ছুটিতেও কেউ যাতে কর্মস্থল ত্যাগ না করেন সেই নির্দেশনা দেওয়া হবে বলে জানান ফরহাদ। তিনি বলেন, অনেকগুলো বিকল্প পদ্ধতি নিয়ে আমরা কাজ করছি। আমাদের লক্ষ্য যেমন করেই হোক করোনা নিয়ন্ত্রণ করা।
এদিকে, করোনাভাইরাসের সংক্রমণ নিয়ন্ত্রণে চলমান বিধিনিষেধ ঈদের আগেও থাকবে কি-না, তা পরিস্থিতির ওপর নির্ভর করছে বলে নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী জানিয়েছেন।
সচিবালয়ে রোববার সাংবাদিকদের প্রশ্নে তিনি বলেন, করোনা সংক্রান্ত কারিগরি পরামর্শক কমিটি পরামর্শ দিলে চলমান বিধিনিষেধ আরও এগিয়ে নেওয়া হতে পারে। বর্তমানে যে পরিস্থিতি চলছে, তাতে পুরোপুরি স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যাওয়ার মতো জায়গায় পৌঁছানো যায়নি।
করোনাভাইরাস মহামারির দ্বিতীয় ঢেউয়ের মধ্যে গত ৫ এপ্রিল থেকে মানুষের চলাচলে বিধিনিষেধ আরোপ করে সরকার। ধাপে ধাপে এর মেয়াদ বাড়িয়ে বিধিনিষেধগুলো শিথিল করা হয়। করোনার সংক্রমণ বাড়লে সীমান্তবর্তী জেলাগুলোতে লকডাউন দেওয়া হয়। ঢাকাকে সারা দেশ থেকে বিচ্ছিন্ন রাখতে রাজধানীর পার্শ্ববর্তী সাত জেলায় লকডাউন ঘোষণা করা হয়।
এরপরেও সংক্রমণ না কমায় গত ১ জুলাই থেকে কঠোর লকডাউন কার্যকর করছে সরকার। আগামী ১৪ জুলাই সেই লকডাউনের মেয়াদ শেষ হবে।
১৮৬১ সালের পুলিশ আইনেই গন্ডগোল আছে উল্লেখ করে সাবেক আইজিপি মোহাম্মদ নুরুল হুদা বলেছেন, সংস্কার কমিশন পুলিশের বিষয়ে বলছে অনেক বিষয় পরীক্ষা–নিরীক্ষা দরকার। পরীক্ষা-নিরীক্ষা যদি দরকার হয়, তাহলে এই সংস্কার কমিশনের কী দরকার। অথচ গন্ডগোল ১৮৬১ সালের পুলিশ আইনে। তা নিয়ে সংস্কার কমিশন কিছু বলছে না।
২৪ মিনিট আগেআজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজারবাগে পুলিশ সপ্তাহের তৃতীয় দিনের আলোচনা সভায় এসব কথা বলেন সাবেক আইজিপি আব্দুল কাইয়ুম। ‘নাগরিক ভাবনায় জনতার পুলিশ: নিরাপত্তা ও আস্থার বন্ধন’ শীর্ষক আলোচনায় তিনি বিশেষ আলোচক হিসেবে এসব বক্তব্য দেন...
২ ঘণ্টা আগেশ্রমিকদের অবস্থান পরিবর্তনের জন্য শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলো বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্ব দিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি বলেন, শ্রমিকদের আগের অবস্থায় রেখে নতুন বাংলাদেশ গড়া সম্ভব নয়। এ জন্য প্রয়োজন শ্রম সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবগুলোর বাস্তবায়ন।
৬ ঘণ্টা আগেমানবিক সহায়তা পাঠানোর জন্য মিয়ানমারের রাখাইনের সঙ্গে ‘করিডর’ বা ‘প্যাসেজ’ চালুর বিষয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের ‘নীতিগত সিদ্ধান্ত’ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। রাজনৈতিক দলগুলো এমন সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের এখতিয়ার নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন।
১১ ঘণ্টা আগে