অনলাইন ডেস্ক
গণঅভ্যুত্থানে আহতদের মানসিক স্বাস্থ্য সেবার আওতায় আনার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেন, ‘গণঅভ্যুত্থানে আহতদের অঙ্গহানির জন্য তাদের যারা তিরস্কার বা কটু কথা দ্বারা মানসিক আঘাত দেয়—তারা মানুষের মধ্যে পড়ে না। ক্যাবিনেট মিটিংয়ে আহত ও শহীদ পরিবারে আর্থিক সহায়তার পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে।’
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আঁচল ফাউন্ডেশন আয়োজিত জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সেবা বিষয়ক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফরিদা আখতার এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা দেখেছি আন্দোলনের পর থেকে অনেক মা-বাবারাও ট্রমাটাইজড। অনেক পরিবারের মেয়েরা আন্দোলনে ট্রমাটাইজড হয়ে লোকভয়ে ডাক্তারের শরণাপন্ন হচ্ছেন না, যদি মানুষ জেনে যায় তাহলে তাদের বিয়ে দিতে সমস্যা হতে পারে!’
ফরিদা আখতার আরও বলেন, ‘জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে আহত ও শহীদ পরিবারের পাশে আছে অন্তর্বর্তী সরকার। আহতরা আমাদের শ্রদ্ধার, তাদের আমরা অনুকরণ করব। তারা জীবন বাজি রেখে নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। এখনো অনেক আহতরা শহীদে পরিণত হচ্ছে, তাদের তালিকা বাড়ছে।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান বলেন, ‘গণঅভ্যুত্থানে আহতরা যে পক্ষের হোক না কেন, তারা চিকিৎসা পাবেন। তবে গণঅভ্যুত্থানের পক্ষে আহতদের অর্ধেককে এখনো সহায়তার আওতায় আনা সম্ভব হয়নি। সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে সব গুছিয়ে নিতে। আমরা নিশ্চিত করছি—তাদের শিক্ষা, চিকিৎসা ও সার্বিক প্রয়োজনে সর্বোচ্চ চেষ্টা রয়েছে। যা তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সহায়ক হবে।’
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী।
আরও বক্তব্য রাখেন—বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সাবেক আঞ্চলিক উপদেষ্টা প্রফেসর ডা. এম. মুজাহেরুল হক, মনোরোগ বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. কামরুল হাসান, বিএসএমএমইউ—এর প্রফেসর ড. নাহিদ মাহজাবিন মোর্শেদ, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. সোনিয়া জেড খান, চলচ্চিত্র নির্মাতা রেদোয়ান রনি, বাংলাদেশ চাইল্ড হেল্পলাইন—১০৯৮ এর ম্যানেজার মো. মোহাইমেন চৌধুরী, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার মো. নওশাদ জামির, আহত ছাত্র সালমান হোসেন, আঁচল ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি তানসেন রোজ প্রমুখ।
গণঅভ্যুত্থানে আহতদের মানসিক স্বাস্থ্য সেবার আওতায় আনার সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার। তিনি বলেন, ‘গণঅভ্যুত্থানে আহতদের অঙ্গহানির জন্য তাদের যারা তিরস্কার বা কটু কথা দ্বারা মানসিক আঘাত দেয়—তারা মানুষের মধ্যে পড়ে না। ক্যাবিনেট মিটিংয়ে আহত ও শহীদ পরিবারে আর্থিক সহায়তার পাশাপাশি মানসিক স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে।’
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আঁচল ফাউন্ডেশন আয়োজিত জুলাই গণঅভ্যুত্থান পরবর্তী মানসিক স্বাস্থ্য সেবা বিষয়ক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফরিদা আখতার এসব কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা দেখেছি আন্দোলনের পর থেকে অনেক মা-বাবারাও ট্রমাটাইজড। অনেক পরিবারের মেয়েরা আন্দোলনে ট্রমাটাইজড হয়ে লোকভয়ে ডাক্তারের শরণাপন্ন হচ্ছেন না, যদি মানুষ জেনে যায় তাহলে তাদের বিয়ে দিতে সমস্যা হতে পারে!’
ফরিদা আখতার আরও বলেন, ‘জুলাই-আগস্ট বিপ্লবে আহত ও শহীদ পরিবারের পাশে আছে অন্তর্বর্তী সরকার। আহতরা আমাদের শ্রদ্ধার, তাদের আমরা অনুকরণ করব। তারা জীবন বাজি রেখে নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল। এখনো অনেক আহতরা শহীদে পরিণত হচ্ছে, তাদের তালিকা বাড়ছে।’
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান বলেন, ‘গণঅভ্যুত্থানে আহতরা যে পক্ষের হোক না কেন, তারা চিকিৎসা পাবেন। তবে গণঅভ্যুত্থানের পক্ষে আহতদের অর্ধেককে এখনো সহায়তার আওতায় আনা সম্ভব হয়নি। সর্বোচ্চ চেষ্টা চলছে সব গুছিয়ে নিতে। আমরা নিশ্চিত করছি—তাদের শিক্ষা, চিকিৎসা ও সার্বিক প্রয়োজনে সর্বোচ্চ চেষ্টা রয়েছে। যা তাদের মানসিক স্বাস্থ্যের উন্নতিতে সহায়ক হবে।’
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ চৌধুরী।
আরও বক্তব্য রাখেন—বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সাবেক আঞ্চলিক উপদেষ্টা প্রফেসর ডা. এম. মুজাহেরুল হক, মনোরোগ বিশেষজ্ঞ প্রফেসর ব্রিগেডিয়ার জেনারেল ডা. কামরুল হাসান, বিএসএমএমইউ—এর প্রফেসর ড. নাহিদ মাহজাবিন মোর্শেদ, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ড. সোনিয়া জেড খান, চলচ্চিত্র নির্মাতা রেদোয়ান রনি, বাংলাদেশ চাইল্ড হেল্পলাইন—১০৯৮ এর ম্যানেজার মো. মোহাইমেন চৌধুরী, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার মো. নওশাদ জামির, আহত ছাত্র সালমান হোসেন, আঁচল ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি তানসেন রোজ প্রমুখ।
হেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে করা ২০৩টি মামলা প্রত্যাহারের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। পুলিশের একাধিক সূত্র জানায়, আগামী তিন মাসের মধ্যে এসব মামলা প্রত্যাহারের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ জন্য থানাগুলোতে তদন্ত শুরু হয়েছে, দেওয়া হবে চূড়ান্ত প্রতিবেদন। যেসব মামলার অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দেওয়া হয়ে
১৭ মিনিট আগেআসন্ন ঈদুল আজহার সময় কোরবানির পশুর চামড়ার ন্যায্যমূল্য নিশ্চিতকরণ, পশু আনা-নেওয়া, বর্জ্য ব্যবস্থাপনাসহ সার্বিক বিষয়ে সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনা নিশ্চিত করতে একটি উচ্চপর্যায়ের কমিটি গঠন করতে নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
২ ঘণ্টা আগেনারীবিষয়ক সংস্কার কমিশনের সুপারিশকে কেন্দ্র করে নারীবিদ্বেষী প্রচারণা, নারীর মর্যাদাহানিকর বক্তব্য এবং বর্বরোচিত আচরণের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে বিবৃতি দিয়েছে ৬৭টি নারী, মানবাধিকার ও উন্নয়ন সংগঠন। হেফাজতে ইসলামসহ ধর্ম ব্যবসায়ী, মৌলবাদী দলগুলো নারীবিদ্বেষী প্রচারণা চালাচ্ছে বলে মনে করে সংগঠনগুলো।
২ ঘণ্টা আগে২০ মের মধ্যে যেসব দোকানপাট ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান শ্রম আইন অনুযায়ী রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করবে না, তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে মন্তব্য করেছেন শ্রম ও কর্মসংস্থান উপদেষ্টা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ড. এম সাখাওয়াত হোসেন।
৩ ঘণ্টা আগে