নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ক্রমেই আরও ভয়াবহ হয়ে উঠছে দেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতি। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় (সোমবার সকাল ৮টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৮ টা) ৬৭৭ জনের দেহে ডেঙ্গুর অস্তিত্ব মিলেছে। দেশে চলতি বছর এ নিয়ে ডেঙ্গুতে মৃত্যু বেড়ে ৭৪ জন এবং সংক্রমণ বেড়ে ২১ হাজার ৮৭০ জনে পৌঁছেছে।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের পক্ষ থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় (সোমবার সকাল থেকে ৮টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৮ টা) ৬৭৭ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকাতেই ৪৬২ জন। আর ঢাকার বাইরে ২১৫ জন। সব মিলিয়ে এ বছর এখন পর্যন্ত এডিস মশাবাহিত রোগের শিকার হয়েছেন ২১ হাজার ৮৭০ জন। এর মধ্যে চলতি মাসেই প্রায় ছয় হাজার।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন দুই হাজার ৪৯৩ জন। এদের মধ্যে রাজধানীর ৫১টি সরকারি-বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন এক হাজার ৮২৬ জন এবং বাইরে ৬৬৭ জন।
চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭৪ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে কেবল ঢাকা মহানগরীতেই ৪১ জন। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৭ জন চট্টগ্রামে। আর জেলা ভিত্তিক সবচেয়ে বেশি ২১ জনের প্রাণহানি ঘটেছে কক্সবাজারে। এ ছাড়া মহানগরী ব্যতীত ঢাকা বিভাগে একজন ও বরিশাল বিভাগে ৫ জন। আর মৃত্যু শূন্য রয়েছে রংপুর, সিলেট, রাজশাহী, খুলনা এবং ময়মনসিংহ বিভাগ।
জনস্বাস্থ্যবিদেরা বলছেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সরকারি ব্যবস্থাপনায় এখনো ঘাটতি রয়েছে। যেসব রোগী হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে, তাদের এলাকা চিহ্নিত করে সেখানে ব্যাপক অভিযান চালাতে হবে। একই সঙ্গে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে লিফলেট, মাইকিংয়ের মাধ্যমে সচেতনতা বাড়াতে হবে।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. লেলিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়ংকর হয়ে ওঠার পেছনে বৃষ্টির পাশাপাশি সরকারি অব্যবস্থাপনাও দায়ী।
চলতি মাসে বেশ কয়েক দিন বৃষ্টি হয়েছে। এই সময়ে স্কুল-কলেজ বন্ধ ছিল, ফলে সেসব জায়গা পরিষ্কার ছিল না। এতে করে এডিস মশার প্রজনন বেড়েছে। একই সঙ্গে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সিটি করপোরেশনসহ স্থানীয় সরকারের যে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রয়োজন ছিল, সে ক্ষেত্রে তারা ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। এই মুহূর্তে একটি ‘ক্লাশ প্রোগ্রাম’ দরকার। যেখানে একসঙ্গে সারা দেশে মশার প্রজননকেন্দ্রগুলো ধ্বংস করবে।
ক্রমেই আরও ভয়াবহ হয়ে উঠছে দেশের ডেঙ্গু পরিস্থিতি। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে আরও চারজনের মৃত্যু হয়েছে। এছাড়া গত ২৪ ঘণ্টায় (সোমবার সকাল ৮টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৮ টা) ৬৭৭ জনের দেহে ডেঙ্গুর অস্তিত্ব মিলেছে। দেশে চলতি বছর এ নিয়ে ডেঙ্গুতে মৃত্যু বেড়ে ৭৪ জন এবং সংক্রমণ বেড়ে ২১ হাজার ৮৭০ জনে পৌঁছেছে।
আজ মঙ্গলবার বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের পক্ষ থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে জানানো হয়, গত ২৪ ঘণ্টায় (সোমবার সকাল থেকে ৮টা থেকে মঙ্গলবার সকাল ৮ টা) ৬৭৭ জন ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। এর মধ্যে ঢাকাতেই ৪৬২ জন। আর ঢাকার বাইরে ২১৫ জন। সব মিলিয়ে এ বছর এখন পর্যন্ত এডিস মশাবাহিত রোগের শিকার হয়েছেন ২১ হাজার ৮৭০ জন। এর মধ্যে চলতি মাসেই প্রায় ছয় হাজার।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন দুই হাজার ৪৯৩ জন। এদের মধ্যে রাজধানীর ৫১টি সরকারি-বেসরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছেন এক হাজার ৮২৬ জন এবং বাইরে ৬৬৭ জন।
চলতি বছর ডেঙ্গুতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৭৪ জনে দাঁড়িয়েছে। এর মধ্যে কেবল ঢাকা মহানগরীতেই ৪১ জন। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৭ জন চট্টগ্রামে। আর জেলা ভিত্তিক সবচেয়ে বেশি ২১ জনের প্রাণহানি ঘটেছে কক্সবাজারে। এ ছাড়া মহানগরী ব্যতীত ঢাকা বিভাগে একজন ও বরিশাল বিভাগে ৫ জন। আর মৃত্যু শূন্য রয়েছে রংপুর, সিলেট, রাজশাহী, খুলনা এবং ময়মনসিংহ বিভাগ।
জনস্বাস্থ্যবিদেরা বলছেন, ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সরকারি ব্যবস্থাপনায় এখনো ঘাটতি রয়েছে। যেসব রোগী হাসপাতালে ভর্তি হচ্ছে, তাদের এলাকা চিহ্নিত করে সেখানে ব্যাপক অভিযান চালাতে হবে। একই সঙ্গে স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে লিফলেট, মাইকিংয়ের মাধ্যমে সচেতনতা বাড়াতে হবে।
জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. লেলিন চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ডেঙ্গু পরিস্থিতি ভয়ংকর হয়ে ওঠার পেছনে বৃষ্টির পাশাপাশি সরকারি অব্যবস্থাপনাও দায়ী।
চলতি মাসে বেশ কয়েক দিন বৃষ্টি হয়েছে। এই সময়ে স্কুল-কলেজ বন্ধ ছিল, ফলে সেসব জায়গা পরিষ্কার ছিল না। এতে করে এডিস মশার প্রজনন বেড়েছে। একই সঙ্গে ডেঙ্গু নিয়ন্ত্রণে সিটি করপোরেশনসহ স্থানীয় সরকারের যে ব্যবস্থা নেওয়ার প্রয়োজন ছিল, সে ক্ষেত্রে তারা ব্যর্থতার পরিচয় দিয়েছে। এই মুহূর্তে একটি ‘ক্লাশ প্রোগ্রাম’ দরকার। যেখানে একসঙ্গে সারা দেশে মশার প্রজননকেন্দ্রগুলো ধ্বংস করবে।
যুদ্ধের মধ্যে দেশে জ্বালানি সরবরাহে কোনো সমস্যা নেই জানিয়ে উপদেষ্টা বলেন, ‘আমাদের সুবিধা হচ্ছে, সরবরাহকারীরা বিভিন্ন জায়গা থেকে তেল নিয়ে আসেন। জ্বালানি তেলের প্রধান সোর্স মধ্যপ্রাচ্য হলেও অনেক সরবরাহকারী সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়ার মার্কেট থেকে সরবরাহ করেন। এ জন্য তেলের সরবরাহ নিয়ে উদ্বেগ নেই।’
১১ মিনিট আগেসাবেক নির্বাচন কমিশনার বেগম রাশেদা সুলতানার নামেও মামলা দিল বিএনপি। আজ মঙ্গলবার (২৪ জুন) শেরেবাংলা নগর থানায় মামলাটি করেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য (মামলা, গুম, খুন ও তথ্য সংরক্ষক সমন্বয়ক) মো. সালাহ উদ্দিন খান।
১ ঘণ্টা আগেদেশে জেলায় জেলায় স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণসহ বৈচিত্র্যময় কর্মসূচির মাধ্যমে জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের এক বছর পালিত হবে। এ উপলক্ষে সরকারি ও বেসরকারিভাবে বিভিন্ন কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেগুমসংক্রান্ত কমিশনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘ক্রসফায়ারের’ পরই কর্মকর্তাদের মোটা অঙ্কের অর্থ দেওয়া হতো। যাতে ক্রসফায়ারে অংশ নিতে আগ্রহী হন কর্মকর্তা ও সদস্যরা। গুমসংক্রান্ত কমিশনের দ্বিতীয় অন্তর্বর্তী প্রতিবেদনে এই তথ্য উঠে এসেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্রসফায়ার ও গুমের অভিযানের পর ওই অভিযানে অংশ
৩ ঘণ্টা আগে