এম. কে. দোলন বিশ্বাস, ইসলামপুর (জামালপুর)
জামালপুর-২ (ইসলামপুর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান দুলালসহ তাঁর স্ত্রীর স্বর্ণ রয়েছে ৪৫ ভরি। এর মধ্যে প্রতিমন্ত্রীর রয়েছে ১৫ ভরি, যার মূল্য ধরা হয়েছে ৬৫ হাজার টাকা। প্রতি ভরি দাঁড়ায় ৪ হাজার ৩৩৩ টাকা। স্ত্রীর রয়েছে ৩০ ভরি স্বর্ণ। যার মূল্য ধরা হয়েছে ১ লাখ ৫০ হাজার। প্রতি ভরিতে ৫ হাজার টাকা। অর্থ্যাৎ ৪৫ ভরি স্বর্ণের মূল্য দেখানো হয়েছে ২ লাখ ১৫ হাজার টাকা।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদুল হক খান দুলাল তাঁর নির্বাচনী হলফনামায় এসব তথ্য উল্লেখ করেছেন।
জামালপুর-২ (ইসলামপুর) আসন থেকে টানা তিন মেয়াদের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন মো. ফরিদুল হক খান দুলাল। তিনি ইসলামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি।
হলফনামা অনুযায়ী, মো. ফরিদুল হক খান দুলালের বর্তমানে বার্ষিক আয় ৬৫ লাখ ৭১ হাজার ৬৩৮ টাকা এবং অস্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ ৪ কোটি ৭১ লাখ ৫১ হাজার ৫১২ টাকা। যা দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় ছিল ২১ লাখ ১০ হাজার ৫৭৮ টাকা, আর অস্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ ছিল ৩৯ লাখ ৭৬ হাজার ৪৬১ টাকা। অর্থাৎ গত ১০ বছরে বার্ষিক আয় ৩ গুণ হলেও অস্থাবর সম্পত্তি বেড়েছে প্রায় ১২ গুণ। এদিকে স্থাবর সম্পত্তি না বাড়লেও তাঁর স্ত্রীর নগদ টাকাসহ অস্থাবর সম্পত্তি বেড়েছে।
দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনে দাখিলকৃত হলফনামায় ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান দুলাল উল্লেখ করেন, তাঁর বার্ষিক আয় ছিল ২১ লাখ ১০ হাজার ৫৭৮ টাকা। এর মধ্যে কৃষি খাত থেকে আয় হয়েছে ৪৮ হাজার ৪৫০ টাকা, ব্যবসা থেকে ৩ লাখ ৩৬ হাজার ৬৫০ টাকা, ব্যাংক আমানত ১৬ হাজার ৪৮১ টাকা, এমপি হিসেবে বছরে ভাতা পেয়েছেন ১৪ লাখ ৬ হাজার ১৭৫ টাকা, রেমিট্যান্স ৩ লাখ ২ হাজার ৮২২ টাকা।
২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় নির্বাচন কমিশনে দেওয়া হলফনামায় বার্ষিক আয় ছিল ৪৫ লাখ ৭২ হাজার ২৪ টাকা। এর মধ্যে কৃষি খাত থেকে আয় হয়েছে ৮০ হাজার ১০৪ টাকা, ব্যবসা থেকে আয় ৫ লাখ ৫ হাজার টাকা, ব্যাংক আমানত ৫৪ হাজার ৪৪০ টাকা, মৎস্য খাত থেকে ১৪ লাখ ৯৭ হাজার টাকা ও এমপি হিসেবে বছরে ভাতা পেয়েছেন ২৪ লাখ ৩৫ হাজার ৪৪৪ টাকা।
দ্বাদশ নির্বাচনের হলফনামায় ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান দুলাল বর্তমানে বার্ষিক আয় দেখিয়েছেন ৬৫ লাখ ৭১ হাজার ৬৩৮ টাকা। এর মধ্যে কৃষি খাতের আয় হয়েছে ১ লাখ ১৭০ টাকা, ব্যবসায় ১৮ লাখ ৯৫ হাজার ২৮০ টাকা, ব্যাংক আমানত ৫ লাখ ৪৩ হাজার ৮৪০ টাকা, মৎস্য খাত থেকে ১৮ লাখ ৮৪ হাজার টাকা ও প্রতিমন্ত্রী হিসেবে বছরে পেয়েছেন ২১ লাখ ৪৮ হাজার ৩৪৮ টাকা।
এদিকে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাঁর অস্থাবর সম্পত্তির মধ্যে নগদ, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা অর্থের পরিমাণ ছিল ১১ লাখ ৪৭ হাজার ৬৬১ টাকা, বন্ড, ঋণপত্র ও বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ার ছিল ১ লাখ ৫০ হাজার টাকার। একটি জিপ গাড়ি ২৪ লাখ ১৬ হাজার ৩০০ টাকা। ওই সময় ৬৫ হাজার মূল্যের স্বর্ণ, ৮৭ হাজার টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী, ১ লাখ ১০ হাজার ৫০০ টাকার আসবাবপত্র দেখানো হয়।
একই সময়ে স্ত্রীর অস্থাবর সম্পত্তির মধ্যে নগদ, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা অর্থের পরিমাণ ছিল ৬৯ হাজার ৫০০ টাকা, একটি প্রাইভেটকার ছিল ১৫ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। তবে ওই সময়ে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকার স্বর্ণ (৩০ ভরি) এবং ২০ হাজার ৫০০ টাকার আসবাবপত্র ছিল।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বর্তমানে প্রতিমন্ত্রীর অস্থাবর সম্পত্তির মধ্যে নগদ, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা অর্থের পরিমাণ ছিল ৫৩ লাখ ২২ হাজার ৭৮ টাকা, বন্ড, ঋণপত্র ও বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ার ছিল ৫ লাখ টাকার। একটি জিপ গাড়ি ৭০ লাখ টাকা। তবে স্বর্ণ বাড়েনি। ৭১ হাজার টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী, ৬১ হাজার ৪৭০ টাকার আসবাবপত্র।
একই সময়ে স্ত্রীর অস্থাবর সম্পত্তির মধ্যে নগদ, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা অর্থের পরিমাণ ছিল ২৩ লাখ ৯৬০ টাকা, একটি প্রাইভেটকার ছিল ১৫ লাখ ৩৫ হাজার এবং ১ লাখ ৫০ হাজার টাকার স্বর্ণ (৩০ ভরি)।
হলফনামায় আরও দেখা গেছে, গত দশ বছরের ব্যবধানে ধর্ম প্রতিমন্ত্রীর অস্থাবর সম্পত্তি বেড়েছে। এর মধ্যে, নগদ অর্থের পরিমাণ ১ কোটি ২৬ লাখ ৫ হাজার ৫৫৭ টাকা, ব্যবসা বহির্ভূত ১ কোটি ৯৫ লাখ ১২ হাজার ৩৭৯ টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা অর্থের পরিমাণ ৮১ লাখ ৪০ হাজার ৮১৩ টাকা।
বন্ড, ঋণপত্র ও শেয়ার খাতে ৫ লাখ টাকা দেখিয়েছেন। বর্তমানে ৬১ লাখ ২৭ হাজার ৭৬৩ টাকা দামের গাড়ি রয়েছে। তবে আগের মতো একই পরিমাণ রয়েছে স্বর্ণ। ১৫ ভরি স্বর্ণের মূল্য উল্লেখ করা হয়েছে ৬৫ হাজার টাকা। ইলেকট্রনিক সামগ্রী ১ লাখ টাকা এবং আসবাবপত্র রয়েছে ১ লাখ টাকার।
একই সময়ে তাঁর স্ত্রী আফরোজা হকেরও বেড়েছে অস্থাবর সম্পত্তি। এর মধ্যে ব্যবসা খাতে ১৪ লাখ ৭৯ হাজার ৫০০ টাকা, ব্যবসা বহির্ভূত ২৬ লাখ ২৫ হাজার ৭৭৯ টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা অর্থের পরিমাণ ৭৫ লাখ ২৫ হাজার ১১৭ টাকা। গাড়ি ও স্বর্ণ আগের মতোই রয়েছে। এ খাতে রয়েছে ১৬ লাখ ৮৫ হাজার টাকা। ৩০ ভরি স্বর্ণের মূল্য উল্লেখ করা হয়েছে দেড় লাখ টাকা।
দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিমন্ত্রীর স্থাবর সম্পত্তি দেখিয়েছেন, পৈতৃক সূত্রের মধ্যে ৩ দশমিক ৫০ একর কৃষিজমি। অকৃষি জমি শূন্য দশমিক ১৩ একর। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্থাবর সম্পত্তি একই দেখিয়েছেন।
তবে বর্তমানে পৈতৃক সূত্রের কৃষি কমেছে। বেড়েছে অকৃষি জমি। পৈতৃক সূত্রের মধ্যে ২ দশমিক ৩২ একর কৃষিজমি। অকৃষি জমি ১২ দশমিক ৫ শতাংশ।
জামালপুর-২ (ইসলামপুর) আসনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মো. ফরিদুল হক খান দুলালসহ তাঁর স্ত্রীর স্বর্ণ রয়েছে ৪৫ ভরি। এর মধ্যে প্রতিমন্ত্রীর রয়েছে ১৫ ভরি, যার মূল্য ধরা হয়েছে ৬৫ হাজার টাকা। প্রতি ভরি দাঁড়ায় ৪ হাজার ৩৩৩ টাকা। স্ত্রীর রয়েছে ৩০ ভরি স্বর্ণ। যার মূল্য ধরা হয়েছে ১ লাখ ৫০ হাজার। প্রতি ভরিতে ৫ হাজার টাকা। অর্থ্যাৎ ৪৫ ভরি স্বর্ণের মূল্য দেখানো হয়েছে ২ লাখ ১৫ হাজার টাকা।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ফরিদুল হক খান দুলাল তাঁর নির্বাচনী হলফনামায় এসব তথ্য উল্লেখ করেছেন।
জামালপুর-২ (ইসলামপুর) আসন থেকে টানা তিন মেয়াদের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন মো. ফরিদুল হক খান দুলাল। তিনি ইসলামপুর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি।
হলফনামা অনুযায়ী, মো. ফরিদুল হক খান দুলালের বর্তমানে বার্ষিক আয় ৬৫ লাখ ৭১ হাজার ৬৩৮ টাকা এবং অস্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ ৪ কোটি ৭১ লাখ ৫১ হাজার ৫১২ টাকা। যা দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় ছিল ২১ লাখ ১০ হাজার ৫৭৮ টাকা, আর অস্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ ছিল ৩৯ লাখ ৭৬ হাজার ৪৬১ টাকা। অর্থাৎ গত ১০ বছরে বার্ষিক আয় ৩ গুণ হলেও অস্থাবর সম্পত্তি বেড়েছে প্রায় ১২ গুণ। এদিকে স্থাবর সম্পত্তি না বাড়লেও তাঁর স্ত্রীর নগদ টাকাসহ অস্থাবর সম্পত্তি বেড়েছে।
দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নির্বাচন কমিশনে দাখিলকৃত হলফনামায় ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান দুলাল উল্লেখ করেন, তাঁর বার্ষিক আয় ছিল ২১ লাখ ১০ হাজার ৫৭৮ টাকা। এর মধ্যে কৃষি খাত থেকে আয় হয়েছে ৪৮ হাজার ৪৫০ টাকা, ব্যবসা থেকে ৩ লাখ ৩৬ হাজার ৬৫০ টাকা, ব্যাংক আমানত ১৬ হাজার ৪৮১ টাকা, এমপি হিসেবে বছরে ভাতা পেয়েছেন ১৪ লাখ ৬ হাজার ১৭৫ টাকা, রেমিট্যান্স ৩ লাখ ২ হাজার ৮২২ টাকা।
২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় নির্বাচন কমিশনে দেওয়া হলফনামায় বার্ষিক আয় ছিল ৪৫ লাখ ৭২ হাজার ২৪ টাকা। এর মধ্যে কৃষি খাত থেকে আয় হয়েছে ৮০ হাজার ১০৪ টাকা, ব্যবসা থেকে আয় ৫ লাখ ৫ হাজার টাকা, ব্যাংক আমানত ৫৪ হাজার ৪৪০ টাকা, মৎস্য খাত থেকে ১৪ লাখ ৯৭ হাজার টাকা ও এমপি হিসেবে বছরে ভাতা পেয়েছেন ২৪ লাখ ৩৫ হাজার ৪৪৪ টাকা।
দ্বাদশ নির্বাচনের হলফনামায় ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খান দুলাল বর্তমানে বার্ষিক আয় দেখিয়েছেন ৬৫ লাখ ৭১ হাজার ৬৩৮ টাকা। এর মধ্যে কৃষি খাতের আয় হয়েছে ১ লাখ ১৭০ টাকা, ব্যবসায় ১৮ লাখ ৯৫ হাজার ২৮০ টাকা, ব্যাংক আমানত ৫ লাখ ৪৩ হাজার ৮৪০ টাকা, মৎস্য খাত থেকে ১৮ লাখ ৮৪ হাজার টাকা ও প্রতিমন্ত্রী হিসেবে বছরে পেয়েছেন ২১ লাখ ৪৮ হাজার ৩৪৮ টাকা।
এদিকে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তাঁর অস্থাবর সম্পত্তির মধ্যে নগদ, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা অর্থের পরিমাণ ছিল ১১ লাখ ৪৭ হাজার ৬৬১ টাকা, বন্ড, ঋণপত্র ও বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ার ছিল ১ লাখ ৫০ হাজার টাকার। একটি জিপ গাড়ি ২৪ লাখ ১৬ হাজার ৩০০ টাকা। ওই সময় ৬৫ হাজার মূল্যের স্বর্ণ, ৮৭ হাজার টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী, ১ লাখ ১০ হাজার ৫০০ টাকার আসবাবপত্র দেখানো হয়।
একই সময়ে স্ত্রীর অস্থাবর সম্পত্তির মধ্যে নগদ, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা অর্থের পরিমাণ ছিল ৬৯ হাজার ৫০০ টাকা, একটি প্রাইভেটকার ছিল ১৫ লাখ ৩৫ হাজার টাকা। তবে ওই সময়ে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকার স্বর্ণ (৩০ ভরি) এবং ২০ হাজার ৫০০ টাকার আসবাবপত্র ছিল।
একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বর্তমানে প্রতিমন্ত্রীর অস্থাবর সম্পত্তির মধ্যে নগদ, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা অর্থের পরিমাণ ছিল ৫৩ লাখ ২২ হাজার ৭৮ টাকা, বন্ড, ঋণপত্র ও বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ার ছিল ৫ লাখ টাকার। একটি জিপ গাড়ি ৭০ লাখ টাকা। তবে স্বর্ণ বাড়েনি। ৭১ হাজার টাকার ইলেকট্রনিক সামগ্রী, ৬১ হাজার ৪৭০ টাকার আসবাবপত্র।
একই সময়ে স্ত্রীর অস্থাবর সম্পত্তির মধ্যে নগদ, ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা অর্থের পরিমাণ ছিল ২৩ লাখ ৯৬০ টাকা, একটি প্রাইভেটকার ছিল ১৫ লাখ ৩৫ হাজার এবং ১ লাখ ৫০ হাজার টাকার স্বর্ণ (৩০ ভরি)।
হলফনামায় আরও দেখা গেছে, গত দশ বছরের ব্যবধানে ধর্ম প্রতিমন্ত্রীর অস্থাবর সম্পত্তি বেড়েছে। এর মধ্যে, নগদ অর্থের পরিমাণ ১ কোটি ২৬ লাখ ৫ হাজার ৫৫৭ টাকা, ব্যবসা বহির্ভূত ১ কোটি ৯৫ লাখ ১২ হাজার ৩৭৯ টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা অর্থের পরিমাণ ৮১ লাখ ৪০ হাজার ৮১৩ টাকা।
বন্ড, ঋণপত্র ও শেয়ার খাতে ৫ লাখ টাকা দেখিয়েছেন। বর্তমানে ৬১ লাখ ২৭ হাজার ৭৬৩ টাকা দামের গাড়ি রয়েছে। তবে আগের মতো একই পরিমাণ রয়েছে স্বর্ণ। ১৫ ভরি স্বর্ণের মূল্য উল্লেখ করা হয়েছে ৬৫ হাজার টাকা। ইলেকট্রনিক সামগ্রী ১ লাখ টাকা এবং আসবাবপত্র রয়েছে ১ লাখ টাকার।
একই সময়ে তাঁর স্ত্রী আফরোজা হকেরও বেড়েছে অস্থাবর সম্পত্তি। এর মধ্যে ব্যবসা খাতে ১৪ লাখ ৭৯ হাজার ৫০০ টাকা, ব্যবসা বহির্ভূত ২৬ লাখ ২৫ হাজার ৭৭৯ টাকা। ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানে জমা অর্থের পরিমাণ ৭৫ লাখ ২৫ হাজার ১১৭ টাকা। গাড়ি ও স্বর্ণ আগের মতোই রয়েছে। এ খাতে রয়েছে ১৬ লাখ ৮৫ হাজার টাকা। ৩০ ভরি স্বর্ণের মূল্য উল্লেখ করা হয়েছে দেড় লাখ টাকা।
দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিমন্ত্রীর স্থাবর সম্পত্তি দেখিয়েছেন, পৈতৃক সূত্রের মধ্যে ৩ দশমিক ৫০ একর কৃষিজমি। অকৃষি জমি শূন্য দশমিক ১৩ একর। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্থাবর সম্পত্তি একই দেখিয়েছেন।
তবে বর্তমানে পৈতৃক সূত্রের কৃষি কমেছে। বেড়েছে অকৃষি জমি। পৈতৃক সূত্রের মধ্যে ২ দশমিক ৩২ একর কৃষিজমি। অকৃষি জমি ১২ দশমিক ৫ শতাংশ।
জাতীয় পরিচয় নিবন্ধন অনুবিভাগের মহাপরিচালক এ এস এম হুমায়ুন কবীর বলেছেন, যেনতেনভাবে জাতীয় পরিচয়পত্র (এনআইডি) সংশোধনের আবেদন বাতিল করা যাবে না। কোনো আবেদন বাতিল করা হলে তার কারণ উল্লেখ করতে হবে। এ বিষয়ে মাঠপর্যায়ে চিঠি দেওয়া হয়েছে। কারণ উল্লেখ না করে আবেদন বাতিল করলে সেই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
২ ঘণ্টা আগেদেশের ৬৪ জেলার ৬৪ উপজেলায় মাসব্যাপী ভ্রাম্যমাণ মাটি পরীক্ষা শুরু হয়েছে। এ মাটি পরীক্ষা কার্যক্রম চলবে আগামী এক মাস (৫ জুন পর্যন্ত)। এ সেবায় ভ্রাম্যমাণ মৃত্তিকা পরীক্ষাগার (ভ্রাম্যমাণ গাড়ি) গিয়ে কৃষকদের মাটি পরীক্ষা করে দেবে। এতে কৃষকের ব্যয় হবে মাত্র ২৫ টাকা। মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউট
৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশে আসন্ন জাতীয় নির্বাচনের সময় নির্ধারণে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) কোনো ধরনের চাপ দেবে না বলে জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত ইইউ রাষ্ট্রদূত মাইকেল মিলার। আজ সোমবার জাতীয় প্রেস ক্লাবে ডিপ্লোম্যাটিক করেসপনডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ (ডিক্যাব) আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
৩ ঘণ্টা আগেশ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. জাহাঙ্গীর হোসেনকে পেটেন্ট, শিল্পনকশা ও ট্রেডমার্ক অধিদপ্তরের মহাপরিচালক হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে সরকার। প্রেষণে তাঁকে ওই পদে নিয়োগ দিতে আজ সোমবার তাঁর চাকরি শিল্প মন্ত্রণালয়ে ন্যস্ত করে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়।
৩ ঘণ্টা আগে